(পূর্ব প্রকাশের পর)
১১। ব্যক্তির সম্পদই পারিবারিক সম্পদ।
১২। খাস জায়গা, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি সামাজিক সম্পদ
১৩। রাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে বড় কল্যাণকর সংগঠন।
১৪। রাষ্ট্রীয় সম্পদকে জনসম্পদ বলা হয়।
১৫। বাংলা একাডেমী, শিশু একাডেমী গণগ্রন্থগার গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ রাষ্ট্রীয় সম্পদ
১৬। মাছ আমাদের অন্যতম প্রধান খাদ্য।
১৭। দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
১৮। গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির ক্ষয়রোধ করে।
১৯। বঙ্গবন্ধু সেতু আমাদের দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
২০। পরিবার সমাজের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান
২১। সময়ের কাজ সময়ে করাকে সময়ানুবর্তিতা বলে।
২২। সবার সাথে ভালো আচরণ হলো সদাচরণ।
২৩। শিক্ষকদের সম্মান করব।
২৪। আমরা নিয়মিত ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ও উৎসবে যোগ দেব।
২৫। একতা সংঘবদ্ধতা ও সহযোগিতা সমাজের সবার মধ্যে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে।
২৬। সামাজিক মূল্যবোধ মানুষের প্রতি সদাচারণ করতে শেখায়।
২৭। আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের সম্মান করব।
২৮। সমুদ্র আমাদের লবণসহ অন্যান্য খনিজ সম্পদের আধার।
২৯। সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি জাতির সভ্যতা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য গড়ে ওঠে।
৩০। শিষ্টাচার, সদাচরণ, সহিষ্ণুতা ইত্যাদি হল আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ।
শূন্যস্থান পাট -(২) :
১। শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য শারীরিক শ্রম প্রয়োজন।
২। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা আমাদের সুস্থ রাখে।
৩। বিদ্যালয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখা সকলের দায়িত্ব।
৪। নিয়মিত গোসলখানা ও শৌচাগার পরিষ্কার করতে হবে।
৫। কৃষক ফসল উৎপাদন করে আমাদের খাদ্যের যোগান দেন।
৬। রাজমিস্ত্রি দালান কোঠা তৈরি করেন।
৭। আমাদের গার্মেন্টস শ্রমিকের বেশিরভাগই নারী।
৮। আমদের রপ্তানি আয়ের বড় অংশই আসে গার্মেন্টস এর মাধ্যমে।
৯। আমরা সবাই শ্রমজীবী মানুষের সেবা লাভ করি।
১০। প্রত্যেক মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন।
১১। ব্যক্তি হিসেবে আইনের চোখে সবাই সমান।
১২। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার ঘোষিত হয়।
১৩। কাউকে নির্যাতন ও অত্যাচার করা যাবে না।
১৪। গ্রামে শিশুরা প্রধানত ক্ষেত খামারে কাজ করে।
১৫। শিশু শ্রমের ফলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়।
১৬। শিশু শ্রমের প্রধান কারণ হল দারিদ্র্য।
১৭। এসিড নিক্ষেপ জঘন্যতম অপরাধ।
১৮। নারী ও শিশু পাচার মানবিধার বিরোধী।
১৯। যৌতুক একটি ঘৃণ্য সামাজিক প্রথা।
২০। প্রতিবছর ১২ই জুন বিশ্ব শিশু শ্রম বিরোধী দিবস পালন করা হয়।
২১। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ।
২২। গণতন্ত্র অর্থ হচ্ছে “জনগণের শাসন”।
২৩। যিনি কোনো একটি দলের নেতৃত্ব দেন তিনিই নেতা।
২৪। নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার।
২৫। ভোটাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অধিকার।
২৬। নির্বাচনে উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। (চলমান)
১১। ব্যক্তির সম্পদই পারিবারিক সম্পদ।
১২। খাস জায়গা, মসজিদ, মন্দির ইত্যাদি সামাজিক সম্পদ
১৩। রাষ্ট্র আমাদের সবচেয়ে বড় কল্যাণকর সংগঠন।
১৪। রাষ্ট্রীয় সম্পদকে জনসম্পদ বলা হয়।
১৫। বাংলা একাডেমী, শিশু একাডেমী গণগ্রন্থগার গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ রাষ্ট্রীয় সম্পদ
১৬। মাছ আমাদের অন্যতম প্রধান খাদ্য।
১৭। দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
১৮। গাছ শিকড়ের সাহায্যে মাটির ক্ষয়রোধ করে।
১৯। বঙ্গবন্ধু সেতু আমাদের দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ।
২০। পরিবার সমাজের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান
২১। সময়ের কাজ সময়ে করাকে সময়ানুবর্তিতা বলে।
২২। সবার সাথে ভালো আচরণ হলো সদাচরণ।
২৩। শিক্ষকদের সম্মান করব।
২৪। আমরা নিয়মিত ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ও উৎসবে যোগ দেব।
২৫। একতা সংঘবদ্ধতা ও সহযোগিতা সমাজের সবার মধ্যে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে।
২৬। সামাজিক মূল্যবোধ মানুষের প্রতি সদাচারণ করতে শেখায়।
২৭। আমরা ধার্মিক ব্যক্তিদের সম্মান করব।
২৮। সমুদ্র আমাদের লবণসহ অন্যান্য খনিজ সম্পদের আধার।
২৯। সামাজিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি জাতির সভ্যতা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য গড়ে ওঠে।
৩০। শিষ্টাচার, সদাচরণ, সহিষ্ণুতা ইত্যাদি হল আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ।
শূন্যস্থান পাট -(২) :
১। শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য শারীরিক শ্রম প্রয়োজন।
২। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা আমাদের সুস্থ রাখে।
৩। বিদ্যালয় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখা সকলের দায়িত্ব।
৪। নিয়মিত গোসলখানা ও শৌচাগার পরিষ্কার করতে হবে।
৫। কৃষক ফসল উৎপাদন করে আমাদের খাদ্যের যোগান দেন।
৬। রাজমিস্ত্রি দালান কোঠা তৈরি করেন।
৭। আমাদের গার্মেন্টস শ্রমিকের বেশিরভাগই নারী।
৮। আমদের রপ্তানি আয়ের বড় অংশই আসে গার্মেন্টস এর মাধ্যমে।
৯। আমরা সবাই শ্রমজীবী মানুষের সেবা লাভ করি।
১০। প্রত্যেক মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন।
১১। ব্যক্তি হিসেবে আইনের চোখে সবাই সমান।
১২। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার ঘোষিত হয়।
১৩। কাউকে নির্যাতন ও অত্যাচার করা যাবে না।
১৪। গ্রামে শিশুরা প্রধানত ক্ষেত খামারে কাজ করে।
১৫। শিশু শ্রমের ফলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়।
১৬। শিশু শ্রমের প্রধান কারণ হল দারিদ্র্য।
১৭। এসিড নিক্ষেপ জঘন্যতম অপরাধ।
১৮। নারী ও শিশু পাচার মানবিধার বিরোধী।
১৯। যৌতুক একটি ঘৃণ্য সামাজিক প্রথা।
২০। প্রতিবছর ১২ই জুন বিশ্ব শিশু শ্রম বিরোধী দিবস পালন করা হয়।
২১। বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ।
২২। গণতন্ত্র অর্থ হচ্ছে “জনগণের শাসন”।
২৩। যিনি কোনো একটি দলের নেতৃত্ব দেন তিনিই নেতা।
২৪। নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার নাগরিকের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার।
২৫। ভোটাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অধিকার।
২৬। নির্বাচনে উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। (চলমান)
No comments:
Post a Comment