শূন্যস্থান পূরণ:
৪৫. খাদ্যের যেসব উপাদান আমাদের শরীরের কাজে লাগে, সেসব উপাদানকে -বলে।
৪৬.-দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
৪৭. শর্করা কম খেলে দেহের
-কমে যায়।
৪৮.-অভাবে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়।
৪৯. -ইঁদুরবাহিত রোগ।
৫০. আমাশয়, ডায়ারিয়া রোগের জীবাণু -যন্ত্রের সাহয্যে দেখা যায়।
৫১. ডায়ারিয়া রোগে শিশুদের
-অংশ বসে যায়।
৫২. - রোগী অনবরত বমি করে।
৫৩. মানুষ ও বাদুড়ের দেহ -পরিবাহী।
৫৪. অনেক সময়
-দরুন শরীরের অঙ্গহানি ঘটে থাকে।
৫৫. গ্রামাঞ্চলে গ্রীষ্ম বা বর্ষাকালে
-উপদ্রব হয়।
৫৬. তড়িতাহত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে তুমিও -হবে।
৫৭. তড়িতাহত ব্যক্তিকে -যাবে না।
৫৮. শুকনা বাঁশ বা কাঠ বিদ্যুৎ -।
৫৯. যে বস্তুতে যত বেশি পরিমাণ
-আছে তার ওজন তত বেশি।
৬০. প্রতিটি পদার্থ পরস্পরকে -করে।
৬১. পদার্থ -ভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে।
৬২. যে সমস্ত বস্তুর ভেতর দিয়ে আলো কিছুটা যেতে পারে, তাকে বলা -পদার্থ
৬৩. পদার্থ মাত্রই পৃথিবীর
-টান অনুভব করে।
৬৪. -হচ্ছে পানির বায়বীয় বা গ্যাসীয় অবস্থা
৬৫. পৃথিবীতে
-টি মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়।
৬৬. -মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে।
৬৭. তাপ দিলে অণুগুলোর
-ও -বেড়ে যায়।
৬৮. তাপ -পদ্ধতিতে পৃথিবীতে আসে।
৬৯. আলো সর্বদা -চলে।
৭০. কাজ করার সামর্থ্যকে -বলে।
৭১. সাধারণ তাপমাত্রায় শুধুমাত্র -ধাতুটি তরল অবস্থায় থাকে।
৭২. পানি একটি -পদার্থ।
৭৩. একটি -পদার্থ একই ধরনের পরমাণু দিয়ে তৈরি।
৭৪. ধাতুর -গুণের জন্য একে টেনে তার বানানো যায়।
৭৫. অধাতুর তাপ ও বিদ্যুৎ -কম।
৭৬. -তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৭৭. গ্যাসে নির্দিষ্ট -ও -নাই।
৭৮. নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, আর্গন ইত্যাদি গ্যাসের মিশ্রণে - সৃষ্টি হয়।
উত্তর : (৪৫) পুষ্টি; (৪৬) ভিটামিন; (৪৭) ওজন; (৪৮) আমিষের; (৪৯) পেগ; (৫০) অণুবীক্ষণ; (৫১) মাথার তালুর; (৫২) কলেরা; (৫৩) বিদ্যুৎ; (৫৪) দুর্ঘটনার; (৫৫) সাপের; (৫৬) তড়িতাহত; (৫৭) ছোঁয়া; (৫৮) অপরিবাহী; (৫৯) পদার্থ; (৬০) আকর্ষণ; (৬১) তিনটি; (৬২) স্বচ্ছ; (৬৩) অভিকর্ষ; (৬৪) জলীয় বাষ্প; (৬৫) ১১০; (৬৬) অণু; (৬৭) নড়াচড়া, কম্পন; (৬৮) বিকিরণ; (৬৯) সরল পথ; (৭০) শক্তি; (৭১) পারদ; (৭২) যৌগিক; (৭৩) মৌলিক; (৭৪) নমনীয়তা; (৭৫) পরিবাহিতা; (৭৬) ধাতু; (৭৭) আকার, আয়তন (৭৮) বায়ুর;
৪৫. খাদ্যের যেসব উপাদান আমাদের শরীরের কাজে লাগে, সেসব উপাদানকে -বলে।
৪৬.-দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
৪৭. শর্করা কম খেলে দেহের
-কমে যায়।
৪৮.-অভাবে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়।
৪৯. -ইঁদুরবাহিত রোগ।
৫০. আমাশয়, ডায়ারিয়া রোগের জীবাণু -যন্ত্রের সাহয্যে দেখা যায়।
৫১. ডায়ারিয়া রোগে শিশুদের
-অংশ বসে যায়।
৫২. - রোগী অনবরত বমি করে।
৫৩. মানুষ ও বাদুড়ের দেহ -পরিবাহী।
৫৪. অনেক সময়
-দরুন শরীরের অঙ্গহানি ঘটে থাকে।
৫৫. গ্রামাঞ্চলে গ্রীষ্ম বা বর্ষাকালে
-উপদ্রব হয়।
৫৬. তড়িতাহত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে তুমিও -হবে।
৫৭. তড়িতাহত ব্যক্তিকে -যাবে না।
৫৮. শুকনা বাঁশ বা কাঠ বিদ্যুৎ -।
৫৯. যে বস্তুতে যত বেশি পরিমাণ
-আছে তার ওজন তত বেশি।
৬০. প্রতিটি পদার্থ পরস্পরকে -করে।
৬১. পদার্থ -ভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে।
৬২. যে সমস্ত বস্তুর ভেতর দিয়ে আলো কিছুটা যেতে পারে, তাকে বলা -পদার্থ
৬৩. পদার্থ মাত্রই পৃথিবীর
-টান অনুভব করে।
৬৪. -হচ্ছে পানির বায়বীয় বা গ্যাসীয় অবস্থা
৬৫. পৃথিবীতে
-টি মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়।
৬৬. -মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে।
৬৭. তাপ দিলে অণুগুলোর
-ও -বেড়ে যায়।
৬৮. তাপ -পদ্ধতিতে পৃথিবীতে আসে।
৬৯. আলো সর্বদা -চলে।
৭০. কাজ করার সামর্থ্যকে -বলে।
৭১. সাধারণ তাপমাত্রায় শুধুমাত্র -ধাতুটি তরল অবস্থায় থাকে।
৭২. পানি একটি -পদার্থ।
৭৩. একটি -পদার্থ একই ধরনের পরমাণু দিয়ে তৈরি।
৭৪. ধাতুর -গুণের জন্য একে টেনে তার বানানো যায়।
৭৫. অধাতুর তাপ ও বিদ্যুৎ -কম।
৭৬. -তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৭৭. গ্যাসে নির্দিষ্ট -ও -নাই।
৭৮. নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, আর্গন ইত্যাদি গ্যাসের মিশ্রণে - সৃষ্টি হয়।
উত্তর : (৪৫) পুষ্টি; (৪৬) ভিটামিন; (৪৭) ওজন; (৪৮) আমিষের; (৪৯) পেগ; (৫০) অণুবীক্ষণ; (৫১) মাথার তালুর; (৫২) কলেরা; (৫৩) বিদ্যুৎ; (৫৪) দুর্ঘটনার; (৫৫) সাপের; (৫৬) তড়িতাহত; (৫৭) ছোঁয়া; (৫৮) অপরিবাহী; (৫৯) পদার্থ; (৬০) আকর্ষণ; (৬১) তিনটি; (৬২) স্বচ্ছ; (৬৩) অভিকর্ষ; (৬৪) জলীয় বাষ্প; (৬৫) ১১০; (৬৬) অণু; (৬৭) নড়াচড়া, কম্পন; (৬৮) বিকিরণ; (৬৯) সরল পথ; (৭০) শক্তি; (৭১) পারদ; (৭২) যৌগিক; (৭৩) মৌলিক; (৭৪) নমনীয়তা; (৭৫) পরিবাহিতা; (৭৬) ধাতু; (৭৭) আকার, আয়তন (৭৮) বায়ুর;
No comments:
Post a Comment