Sunday, October 21, 2012

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-২০১২ পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞান

১২ অধ্যায়
১. যে সব জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো আছে তাদের বলা হয় নক্ষত্র বা তারা।
২. সূর্য সৌরজগতের কেন্দ্রীয় নক্ষত্র।
৩. সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কি. মি.।
৪. পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কি. মি.।
৫. পৃথিবী থেকে ধ্রুবতারার দূরত্ব প্রায় ৮২,১১,০০,০০০ কি. মি.।
৬. শুক্র গ্রহ সন্ধ্যায় পশ্চিম সন্ধ্যাতারা রূপে এবং ভোররাতে পূর্বাকাশে শুকতারা রূপে দেখা যায়।
৭. সৌরজগতে রয়েছে ৮টি গ্রহ এবং ৪১টি উপগ্রহ।
৮. দূরত্ব অনুসারে পৃথিবীর অবস্থান তৃতীয়।
৯. সৌরজগৎ সুবিশাল মহাজগতের একটি অতি ক্ষুদ্র অংশ।
১০. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,০০০ কি. মি.।
১১. চাঁদ পৃথিবীর নিকটতম জ্যোতিষ্ক।
১২. চাঁদ ২৭ দিন ৮ ঘণ্টায় একবার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে।
১৩. পৃথিবীর ১টি, মঙ্গলের ২টি, বৃহস্পতির ১৬টি, শনির ১৭টি, ইউরেনাসের ৪টি এবং নেপচুনের ১টি উপগ্রহ আছে।
১৪. সূর্য পৃথিবী থেকে ১৩,০০,০০০ গুণ বড়।
১৫. চাঁদ আয়তনে পৃথিবীর পঞ্চাশ ভাগের এক ভাগ।
১৬. পৃথিবীর দৈনিক গতির নাম আহ্নিক গতি।
১৭. আপন কক্ষপথে পৃথিবীর পরিভ্রমণকে বার্ষিক গতি বলে।
১৮. লীপ ইয়ারের বছর ৩৬৬ দিনে হয়।
১৯. কক্ষপথে একবার ঘুরে আসতে প্রকৃতপক্ষে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
২০. বার্ষিক গতির কারণে পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে ২১ জুন দিন সবচেয়ে বড় ও রাত সবচেয়ে ছোট।
২১. ২১শে মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর দিন ও রাত সমান হয়।
২২. ছায়াপথের একটি বিস্ময় হচ্ছে নীহারিকা।
২৪. নীহারিকা গ্যাসীয় পদার্থ দ্বারা পূর্ণ।
২৫. উল্কাপি-ের আঘাতে মাটিতে অনেক বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়।
২৬. ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি ১৬৮২ স্থানে আকাশে একটি ধূমকেতু আবিষ্কার করেন।
২৭. হ্যালির ধূমকেতু ৭৬ বছর পরপর দেখা যায়। ১৮৩৪, ১৯১০, ১৯৮৬ সালে দেখা গেছে এবং ২০৬২ সালে আকার দেখা যাবে।

১৪ অধ্যায়
১. আধুনিক পৃথিবী হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির পৃথিবী।
২. উপগ্রহগুলো পৃথিবী থেকে ৩৬ হাজার কি. মি. দূরে।
৩. ১৮৭৬ সালে আলেকজা-ার গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করেন।
৪. প্রত্যেকটা টেলিফোনেই রয়েছে একটা মাইক্রোফোন ও আরেকটা স্পীকার।
৫. সিপিইউ অর্থ সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট।
৬. নতুন পৃথিবী আসলে তথ্য প্রযুুক্তির পৃথিবী।

২/৪/৫/৬/৭ অধ্যায়ের থেকে গুরুত্বপূর্ণ লাইনসমূহ
২ অধ্যায়
১. কাশফুল শরৎকালের বৈশিষ্ট্য।
২. ষড় ঋতুর দেশ আমাদের এ বাংলাদেশ।
৩. শিউলী বকুল ও হাসনাহেনাও শরৎকালে ফোটে।
৪. কাঞ্চন, পলাশ ও কৃষ্ণচূড়া বসন্তের ফুল।
৫. শীতের সময় সম্ভবত আমরা সবচেয়ে বেশি বৈচিত্র্যময় ফুল দেখতে পাই।
৬. গাঁদা, জিনিয়া, বাসময়, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা ইত্যাদি শীতকালে ফোটে।
৭. ফুলগাছ লাগাতে হলে প্রথমে মাটি তৈরি করতে হবে।
৮. দোআঁশ মাটিতে ফুলগাছ ভালো জন্মে।
৯. পেয়ারা, আমড়া, জামরুল বর্ষাকালীন ফুল।
১০. কমলালেবু, বরই, জলপাই শীতকালীন ফল।
১১. এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষ হয়।
১২. অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত শীতকালীন সবজি চাষ হয়।
১৩. যে সব গাছের কা- দুর্বল, তাদের বৃদ্ধি ও ভালো ফলনের জন্য মাচা করে দিতে হয়।

৪ অধ্যায়
১. খাদ্য থেকে আমরা পুষ্টি পাই।
২. আমাদের শরীর অসংখ্য জীবকোষ দিয়ে গঠিত।
৩. খাদ্যের সাথে স্বাস্থ্যের সম্পর্কই হলো পুষ্টি।
৪. সব রকম খাবার সমান পুষ্টিকর নয়।
৫. অনেক সময় পুষ্টিহীনতার কারণে অনেক শিশু অকালে মারা যায়।
৬. শ্বেতসার জাতীয় খাবার দেহে শক্তি ও কাজ করার ক্ষমতা যোগায়।
৭. শ্বেতসার কম খেলে দেহের ওজন কমে যায়।
৮. মাংসপেশি শুকিয়ে যাওয়া, প্রায়ই পাতলা পায়খানা হওয়া সেরাসমাস বা হাড্ডিসার রোগের লক্ষণ।
৯. আমিষ রক্তকণিকা উৎপাদনে অংশ নেয়।
১০. স্নেহ জাতীয় খাদ্যের অভাবে শরীর খসখসে হয়ে যায় ও চর্মরোগ হতে পারে।
১১. আমিষের অভাবে কোয়াশিয়কর বা গা ফোলা রোগ হয়।
১২. ভিটামিন একটি খাদ্য উপাদান।
১৩. ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।
১৪. ভিটামিন বি১, বি২, বি৩ একত্রে ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স নামে পরিচিত।
১৫। ভিটামিন ‘সি’ তাপে নষ্ট হয়।
১৭. ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবে দাঁতের মাড়ির অসুখ ও সর্দিকাশি হয়।
১৮. আয়োডিনযুক্ত লবণের অভাবে থাইরয়েড গ্রন্থির কাজে ব্যাঘাত ঘটে, জলবসন্ত হয়।
১৯. আমাদের প্রতিদিন ৬-৭ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন।
২০. সোডিয়ামযুক্ত লবণের স্বল্পতা দেহের আড়ষ্টতা আনে।
২১. পানি কম পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
৫ অধ্যায়

১. টাইফয়েড, জন্ডিস, কলেরা, আমাশয়, ডায়রিয়া পানির মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে।
২. যক্ষ্মা, জলবসন্ত, হাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা বায়ুর মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে।
৩. স্ত্রী এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর হয়।
৪. স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হয়।
৫. কারও যদি দিনে অন্তত তিনবার পাতলা পায়খানা হয় তাহলে ডায়রিয়া হয়েছে বলে মনে করতে হবে।
৬. একবার স্যালাইন তৈরি করে ছয় ঘণ্টার বেশি খাওয়ানো যাবে না।
৭. আমাশয় একটা অতিপরিচিত রোগ।
৮. জন্ডিস একটা পানিবাহিত রোগ।
৯. রক্তে পিত্তরসের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে জন্ডিস হয়।
১০. সম্পূর্ণ বিশ্রম জ-িস রোগের সর্বোৎকৃষ্ট চিকিৎসা।
১১. মাটি, পানি ও খাদ্যে কৃমি থাকতে পারে।
১২. শিশুরাই কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হয় বেশি।
১৩. যক্ষ্মা একটা মারাত্মক বায়ুবাহিত সংক্রামক রোগ।
১৪. যক্ষ্মা রোগে ৮ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত চিকিৎসার প্রয়োজন।
১৫. চুল দেহের সৌন্দর্য বাড়ায়।
১৬. নিয়মিত চুল পরিষ্কার না করলে চুলে উকুন হয়।
১৭. স্ট্রেপটোকক্কাস নামক এক ধরনের জীবাণুর আক্রমণে বাতজ্বর হয়।
১৮. দাঁত ক্ষয় হওয়া, মাড়ি ফোলা, দাঁত ব্যথা, দাঁতের গোড়ায় পুঁজ হওয়া পাইওরিয়া রোগের লক্ষণ।
১৯. ঐওঠ ভাইরাসটির পুরো নাম হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস।
২০. অওউঝ এর পুরো নাম অ্যাকোয়ার্ড ইমিউন ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম



অধ্যায়-৪
১০। শিশুদের রাতকানা রোগ হয়। কী খেলে এ রাতকানা রোগ কমতে পারে?
ক. আপেল ও আম খ. মলা ও ঢেলা মাছ
গ. দুধ ও ডিম ঘ. বরবটি ও ভুট্টা
উত্তর: খ. মলা ও ঢেলা মাছ
১১। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য হয় কখন?
ক. মিষ্টি বেশি খেলে খ. পানি কম খেলে
গ. আয়োডিন লবণ না খেলে ঘ. ক্যালসিয়ামের অভাবে
উত্তর: খ. পানি কম খেলে
১২। হঠাত্ খায়রুলের ডায়রিয়া দেখা দিল। ডাক্তার বলল রোগীকে স্যালাইন খেতে। কারণ—
ক. দেহে পানির পরিমাণ কমে যাবে
খ. ওষুধের বিকল্প এটা
গ. ওজন বেড়ে যাবে
ঘ. রক্তশূন্যতা দেখা দেবে
উত্তর: ক. দেহে পানির পরিমাণ কমে যাবে
১৩। সুষম খাদ্যের মধ্যে কয়টি খাদ্য উপাদান থাকে?
ক. ৪টি খ. ৫টি গ. ৭টি ঘ. ৬টি
উত্তর: ঘ. ৬টি
১৪। খেলতে খেলতে রুবেলের হাত কেটে গেল। এতে রক্ত পড়তে আরম্ভ করল। নিচের কোন ভিটামিন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে?
ক. ভিটামিন-কে খ. ভিটামিন-এ
গ. ভিটামিন-বি ঘ. ভিটামিন-সি
উত্তর: ক. ভিটামিন-কে।
অধ্যায়-৫
১। ডেঙ্গু জীবাণু বহন করে কোন মশা?
ক. অ্যানোফিলিস মশা খ. স্ত্রী এডিস মশা
গ. কালো পুরুষ মশা ঘ. পানিবাহী মশা
উত্তর: খ. স্ত্রী এডিস মশা
২। যক্ষ্মা, জলবসন্ত, হাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি রোগের বিস্তার মাধ্যম কী?
ক. বাতাস খ. পানি গ. রক্ত ঘ. হাঁচিকাশি
উত্তর: ক. বাতাস
৩। নিচের কোনটি পানিবাহিত রোগ?
ক. জন্ডিস খ. জ্বর গ. হাম ঘ. ডেঙ্গু
উত্তর: ক. জন্ডিস।

No comments:

Post a Comment

Composition on Female Education in Bangladesh for Examination

  Female Education in Bangladesh Education is a light to which everybody has the equal right. Education is the backbone of a nation. The ...