নিচের
বাক্যগুলো উত্তরপত্রে লিখে শুদ্ধ বাক্যটির ডানপাশে ‘শুদ্ধ’ এবং অশুদ্ধ বাক্যটির ডানপাশে ‘অশুদ্ধ’ লিখ:
১.ছত্রাক একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ।
২.সাইকাস ও পাইনাস আবৃতবীজী উদ্ভিদ।
৩.ব্যাঙের ছাতা এক ধরনের ছত্রাক।
৪.সাইকাস, পাইনাস এগুলো নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
৫.ছত্রাক উদ্ভিদ নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে।
৬.বীজ থেকে চারা গজানোকে অঙ্কুরোদগম বলে।
৭.যে সকল উদ্ভিদের ফুল হয় তাদেরকে সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে।
৮.সাইকাস অপুষ্পক উদ্ভিদ।
৯. ক্লোরেলা সপুষ্পক উদ্ভিদ।
১০.ফার্ন বহুকোষী ভ্রুণ সৃষ্টি করে।
১১.উদ্ভিদের আকার ও কান্ডের প্রকৃতির ভিত্তিতে উদ্ভিদ চার ধরনের।
১২.গাঁদা, জিনিয়া, চন্দ্রমল্লিকা ইত্যাদি শীতকালীন ফুল।
১৩.আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।
১৪.ফল খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
১৫.কলা, নারকেল, পেঁপে সারা বছর পাওয়া যায়।
১৬.বাংলাদেশের মাটি খুবই উর্বর।
১৭.“অপরাজিতা” একটি বর্ষাকালীন ফুল।
১৮.লতা জাতীয় সবজির বীজ রোপনে মাদা তৈরি করতে হয়।
১৯.গাঁদা এক জাতীয় ফুল।
২০.পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকে।
২১.কুমির স্তন্যপায়ী প্রাণী।
২২.টিকটিকি সরীসৃপ শ্রেণিভুক্ত প্রাণী।
২৩.শামুক, ঝিনুক ইত্যাদি মেরুদন্ডী প্রাণী।
২৪.মৌমাছির মৌচাক থেকে আমরা মধু ও মোম পাই।
২৫.চিংড়ী মেরুদন্ডী প্রাণী।
২৬.সরিসৃপরা পায়ে ভর করে হাঁটে।
২৭.স্তন্যপায়ীদের মধ্যে মানুষ সর্বাপেক্ষা উন্নত।
২৮.বাদুর স্তন্যপায়ী প্রাণী।
২৯.চিংড়ি মাছ নয়, অমেরুদন্ডী প্রাণী।
৩০.ব্যাঙ বর্ষাকালে বংশবৃদ্ধি করে।
৩১.তিমি ও শুশুকের ফুলকা নেই।
৩২.গাছে বাস করা প্রাণীকে বৃক্ষবাসী বলে।
৩৩.তিমি ও শুশুক স্তন্যপায়ী প্রাণী।
৩৪.সমপরিমাণ আটায় চাউলের চেয়ে অধিক পরিমাণ ৩৫.আমিষ, ভিটামিন ইত্যাদি থাকে।
৩৬.চাল, ডাল, মাছ, ফল, সবজি ইত্যাদিতে কমবেশি ৩৭.সবরকম খাদ্য উপাদান থাকে।
৩৮.ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করে দেহকে সুস্থ রাখে।
৩৯.কড, হাঙ্গর ইত্যাদি মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ৪০.‘এ’ এবং ‘ডি’ পাওয়া যায়।
৪১.মাছ, গোশত, দুধ, ডিম, ডাল ইত্যাদিতে আমিষের ৪২.পরিমাণ কম থাকে।
৪৩.সামুদ্রিক মাছের প্রচুর বাসুডিন থাকে।
৪৪. কোন কোন ভিটামিন যেমন ভিটামিন ‘সি’ রান্না করলে নষ্ট হয়ে যায়।
৪৫.ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।
৪৬. যে খাদ্য তালিকায় পরিমাণমত সকল খাদ্য উপাদান উপস্থিত থাকে তাকে সুষম খাদ্য বলে।
৪৭.আমিষের অভাবে শরীর খসখসে হয়ে যায় ও চর্মরোগ হতে পারে।
৪৮.গলগন্ড রোগ আয়োডিনের অভাবে হয়।
৪৯.স্বল্প আলো বা তীব্র আলোতে পড়ালেখা করা ভাল।
উত্তরমালা : (১) অশুদ্ধ; (২) অশুদ্ধ ; (৩) শুদ্ধ; (৪) শুদ্ধ; (৫) অশুদ্ধ; (৬) শুদ্ধ; (৭) শুদ্ধ; (৮) অশুদ্ধ; (৯) অশুদ্ধ; (১০) শুদ্ধ; (১১) অশুদ্ধ; (১২) শুদ্ধ;(১৩) অশুদ্ধ; (১৪) শুদ্ধ; (১৫) শুদ্ধ; (১৬) শুদ্ধ; (১৭) অশুদ্ধ;(১৮) শুদ্ধ;(১৯) শুদ্ধ; (২০) শুদ্ধ; (২১) অশুদ্ধ; (২২) শুদ্ধ; (২৩) অশুদ্ধ; (২৪) শুদ্ধ; (২৫) অশুদ্ধ; (২৬) অশুদ্ধ; (২৭) শুদ্ধ; (২৮) শুদ্ধ; (২৯) শুদ্ধ; (৩০) শুদ্ধ; (৩১) শুদ্ধ; (৩২) শুদ্ধ (৩৩)শুদ্ধ;(৩৪) শুদ্ধ; (৩৫) শুদ্ধ; (৩৫)শুদ্ধ; (৩৬) শুদ্ধ; (৩৭) শুদ্ধ; (৩৮) অশুদ্ধ; (৩৯) অশুদ্ধ; (৪০) শুদ্ধ; (৪১) শুদ্ধ; (৪২) শুদ্ধ; (৪৩) অশুদ্ধ; (৪৪) শুদ্ধ; (৪৫) অশুদ্ধ; (৪৬) শুদ্ধ; (৪৭) অশুদ্ধ;(৪৮)শুদ্ধ; (৪৯) অশুদ্ধ;
১.ছত্রাক একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ।
২.সাইকাস ও পাইনাস আবৃতবীজী উদ্ভিদ।
৩.ব্যাঙের ছাতা এক ধরনের ছত্রাক।
৪.সাইকাস, পাইনাস এগুলো নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
৫.ছত্রাক উদ্ভিদ নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে।
৬.বীজ থেকে চারা গজানোকে অঙ্কুরোদগম বলে।
৭.যে সকল উদ্ভিদের ফুল হয় তাদেরকে সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে।
৮.সাইকাস অপুষ্পক উদ্ভিদ।
৯. ক্লোরেলা সপুষ্পক উদ্ভিদ।
১০.ফার্ন বহুকোষী ভ্রুণ সৃষ্টি করে।
১১.উদ্ভিদের আকার ও কান্ডের প্রকৃতির ভিত্তিতে উদ্ভিদ চার ধরনের।
১২.গাঁদা, জিনিয়া, চন্দ্রমল্লিকা ইত্যাদি শীতকালীন ফুল।
১৩.আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।
১৪.ফল খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
১৫.কলা, নারকেল, পেঁপে সারা বছর পাওয়া যায়।
১৬.বাংলাদেশের মাটি খুবই উর্বর।
১৭.“অপরাজিতা” একটি বর্ষাকালীন ফুল।
১৮.লতা জাতীয় সবজির বীজ রোপনে মাদা তৈরি করতে হয়।
১৯.গাঁদা এক জাতীয় ফুল।
২০.পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকে।
২১.কুমির স্তন্যপায়ী প্রাণী।
২২.টিকটিকি সরীসৃপ শ্রেণিভুক্ত প্রাণী।
২৩.শামুক, ঝিনুক ইত্যাদি মেরুদন্ডী প্রাণী।
২৪.মৌমাছির মৌচাক থেকে আমরা মধু ও মোম পাই।
২৫.চিংড়ী মেরুদন্ডী প্রাণী।
২৬.সরিসৃপরা পায়ে ভর করে হাঁটে।
২৭.স্তন্যপায়ীদের মধ্যে মানুষ সর্বাপেক্ষা উন্নত।
২৮.বাদুর স্তন্যপায়ী প্রাণী।
২৯.চিংড়ি মাছ নয়, অমেরুদন্ডী প্রাণী।
৩০.ব্যাঙ বর্ষাকালে বংশবৃদ্ধি করে।
৩১.তিমি ও শুশুকের ফুলকা নেই।
৩২.গাছে বাস করা প্রাণীকে বৃক্ষবাসী বলে।
৩৩.তিমি ও শুশুক স্তন্যপায়ী প্রাণী।
৩৪.সমপরিমাণ আটায় চাউলের চেয়ে অধিক পরিমাণ ৩৫.আমিষ, ভিটামিন ইত্যাদি থাকে।
৩৬.চাল, ডাল, মাছ, ফল, সবজি ইত্যাদিতে কমবেশি ৩৭.সবরকম খাদ্য উপাদান থাকে।
৩৮.ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করে দেহকে সুস্থ রাখে।
৩৯.কড, হাঙ্গর ইত্যাদি মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ৪০.‘এ’ এবং ‘ডি’ পাওয়া যায়।
৪১.মাছ, গোশত, দুধ, ডিম, ডাল ইত্যাদিতে আমিষের ৪২.পরিমাণ কম থাকে।
৪৩.সামুদ্রিক মাছের প্রচুর বাসুডিন থাকে।
৪৪. কোন কোন ভিটামিন যেমন ভিটামিন ‘সি’ রান্না করলে নষ্ট হয়ে যায়।
৪৫.ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।
৪৬. যে খাদ্য তালিকায় পরিমাণমত সকল খাদ্য উপাদান উপস্থিত থাকে তাকে সুষম খাদ্য বলে।
৪৭.আমিষের অভাবে শরীর খসখসে হয়ে যায় ও চর্মরোগ হতে পারে।
৪৮.গলগন্ড রোগ আয়োডিনের অভাবে হয়।
৪৯.স্বল্প আলো বা তীব্র আলোতে পড়ালেখা করা ভাল।
উত্তরমালা : (১) অশুদ্ধ; (২) অশুদ্ধ ; (৩) শুদ্ধ; (৪) শুদ্ধ; (৫) অশুদ্ধ; (৬) শুদ্ধ; (৭) শুদ্ধ; (৮) অশুদ্ধ; (৯) অশুদ্ধ; (১০) শুদ্ধ; (১১) অশুদ্ধ; (১২) শুদ্ধ;(১৩) অশুদ্ধ; (১৪) শুদ্ধ; (১৫) শুদ্ধ; (১৬) শুদ্ধ; (১৭) অশুদ্ধ;(১৮) শুদ্ধ;(১৯) শুদ্ধ; (২০) শুদ্ধ; (২১) অশুদ্ধ; (২২) শুদ্ধ; (২৩) অশুদ্ধ; (২৪) শুদ্ধ; (২৫) অশুদ্ধ; (২৬) অশুদ্ধ; (২৭) শুদ্ধ; (২৮) শুদ্ধ; (২৯) শুদ্ধ; (৩০) শুদ্ধ; (৩১) শুদ্ধ; (৩২) শুদ্ধ (৩৩)শুদ্ধ;(৩৪) শুদ্ধ; (৩৫) শুদ্ধ; (৩৫)শুদ্ধ; (৩৬) শুদ্ধ; (৩৭) শুদ্ধ; (৩৮) অশুদ্ধ; (৩৯) অশুদ্ধ; (৪০) শুদ্ধ; (৪১) শুদ্ধ; (৪২) শুদ্ধ; (৪৩) অশুদ্ধ; (৪৪) শুদ্ধ; (৪৫) অশুদ্ধ; (৪৬) শুদ্ধ; (৪৭) অশুদ্ধ;(৪৮)শুদ্ধ; (৪৯) অশুদ্ধ;
No comments:
Post a Comment