খাদ্য ও পুষ্টি
প্রশ্ন : আমাদের দেহের জন্য পানি কেন এত প্রয়োজনীয় তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : পানি : খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে পানি অন্যতম। এটা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ_
১। আমরা প্রতিদিন যে খাবার খাই তা পরিপাকের জন্য পানি একটি অতি প্রয়োজনীয় ও প্রধান উপাদান। সুতরাং খাবার হজম করতে পানি প্রয়োজন।
২। দেহ থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে ক্ষতিকর পদার্থ বের করতে পানি সাহায্য করে।
৩। পানি কম পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
৪। আমাদের দেহের ৭০ ভাগ পানি দ্বারা গঠিত।
৫। পানি দেহে তাপ ও পানির সমতা রক্ষা করে।
৬। খাদ্য গলাধকরণ করতে পানি প্রয়োজন।
৭। পানি রক্ত তরল রাখে।
৮। ডায়রিয়া, কলেরা ইত্যাদি পেটের অসুখে দেহে পানির অভাব দেখা দিলে তখন স্যালাইনসহ প্রচুর তরল খাবার খেতে হয়।
সুতরাং পানি আমাদের দেহকে সচল ও কার্যকর রাখে। আমাদের প্রতিদিন ৬-৭ গাস পানি পান করা প্রয়োজন।
প্রশ্ন : মানবদেহে খনিজ লবণের প্রয়োজনীয়তা উলেখ কর।
উত্তর : খনিজ লবণ : রান্নার সময় খাবারে যে লবণ ব্যবহার করা হয় তাকে খাদ্য লবণ বলে। খাদ্য লবণ ছাড়া আরও অনেক লবণ আছে যা আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় এদের খনিজ লবণ বলে। আমাদের দেহ সুস্থ থাকার জন্য অন্তত ২৪ রকম খনিজ লবণ প্রয়োজন। যেমন_ আয়োডিন, লোহা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ইত্যাদি। এসব খনিজ লবণের উৎস হচ্ছে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজি, ফলমূল, ডিম, দুধ, কলিজা ইত্যাদি।
আয়োডিন :
উৎস : টাটকা সামুদ্রিক মাছ ও শৈবাল।
প্রভাব : ১। থাইরয়েড গ্রন্থির কাজে ব্যাঘাত ঘটে।
২। গলগ- রোগ হয়।
৩। এর অভাবে শিশু হাবাগোবা হয়।
লোহা :
উৎস : মাংস, ডিম, কলিজা, শাকসবজি।
প্রভাব : ১। রক্তের লোহিত কণিকা গঠন করে।
২। এর অভাবে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।
ক্যালসিয়াম :
উৎস : দুধ, মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি।
কাজ : ১। হাড় ও দাঁত গঠন করে।
২। রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
ফসফরাস :
উৎস : মাংস, দুধ, ডিম।
কাজ : দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।
সোডিয়াম :
উৎস : সাধারণ খাবার লবণ।
প্রভাব : ১। এর অভাবে দেহে জড়তা দেখা দেয়।
সুতরাং খনিজ লবণ আমাদের দেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। আমরা নিয়মিত খনিজ লবণসমৃদ্ধ খাবার খাব।
প্রশ্ন : আমাদের দেহের জন্য পানি কেন এত প্রয়োজনীয় তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : পানি : খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে পানি অন্যতম। এটা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ_
১। আমরা প্রতিদিন যে খাবার খাই তা পরিপাকের জন্য পানি একটি অতি প্রয়োজনীয় ও প্রধান উপাদান। সুতরাং খাবার হজম করতে পানি প্রয়োজন।
২। দেহ থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে ক্ষতিকর পদার্থ বের করতে পানি সাহায্য করে।
৩। পানি কম পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।
৪। আমাদের দেহের ৭০ ভাগ পানি দ্বারা গঠিত।
৫। পানি দেহে তাপ ও পানির সমতা রক্ষা করে।
৬। খাদ্য গলাধকরণ করতে পানি প্রয়োজন।
৭। পানি রক্ত তরল রাখে।
৮। ডায়রিয়া, কলেরা ইত্যাদি পেটের অসুখে দেহে পানির অভাব দেখা দিলে তখন স্যালাইনসহ প্রচুর তরল খাবার খেতে হয়।
সুতরাং পানি আমাদের দেহকে সচল ও কার্যকর রাখে। আমাদের প্রতিদিন ৬-৭ গাস পানি পান করা প্রয়োজন।
প্রশ্ন : মানবদেহে খনিজ লবণের প্রয়োজনীয়তা উলেখ কর।
উত্তর : খনিজ লবণ : রান্নার সময় খাবারে যে লবণ ব্যবহার করা হয় তাকে খাদ্য লবণ বলে। খাদ্য লবণ ছাড়া আরও অনেক লবণ আছে যা আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় এদের খনিজ লবণ বলে। আমাদের দেহ সুস্থ থাকার জন্য অন্তত ২৪ রকম খনিজ লবণ প্রয়োজন। যেমন_ আয়োডিন, লোহা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ইত্যাদি। এসব খনিজ লবণের উৎস হচ্ছে বিভিন্ন প্রকার শাকসবজি, ফলমূল, ডিম, দুধ, কলিজা ইত্যাদি।
আয়োডিন :
উৎস : টাটকা সামুদ্রিক মাছ ও শৈবাল।
প্রভাব : ১। থাইরয়েড গ্রন্থির কাজে ব্যাঘাত ঘটে।
২। গলগ- রোগ হয়।
৩। এর অভাবে শিশু হাবাগোবা হয়।
লোহা :
উৎস : মাংস, ডিম, কলিজা, শাকসবজি।
প্রভাব : ১। রক্তের লোহিত কণিকা গঠন করে।
২। এর অভাবে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।
ক্যালসিয়াম :
উৎস : দুধ, মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি।
কাজ : ১। হাড় ও দাঁত গঠন করে।
২। রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
ফসফরাস :
উৎস : মাংস, দুধ, ডিম।
কাজ : দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।
সোডিয়াম :
উৎস : সাধারণ খাবার লবণ।
প্রভাব : ১। এর অভাবে দেহে জড়তা দেখা দেয়।
সুতরাং খনিজ লবণ আমাদের দেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। আমরা নিয়মিত খনিজ লবণসমৃদ্ধ খাবার খাব।
No comments:
Post a Comment