সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :
১। কেনিয়ার লোকদের ভাষা সম্পর্কে লিখ।
উত্তর : কেনিয়া আফ্রিকা মহাদেশের একটি উন্নত দেশ। এদেশের অধিবাসীরা সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় কথা বলে। সোয়াহিলি ভাষায় আরবি ভাষার প্রভাব রয়েছে। লেখা হয় রোমান আথার বা বর্ণমালায়। কেনিয়ার কিছু আঞ্চলিক ভাষাও রয়েছে।
২। পৃথিবীতে কয়টি মহাদেশ ও কি কি?
উত্তর : আমরা জানি, পৃথিবীতে সাতটি মহাদেশ রয়েছে। এগুলোর নামÑ এশিয়া মহাদেশ, আফ্রিকা মহাদেশ, ইউরোপ মহাদেশ, উত্তর আমেরিকা মহাদেশ, দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ, অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ ও এন্টার্কটিকা মহাদেশ।
৩। পৃথিবীর সাতটি মহাদেশের সংস্কৃতির প্রভাব ও গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর : পৃথিবীর সাতটি মহাদেশের অনেকগুলো দেশ রয়েছে। বিভিন্ন দেশের মানুষের সংস্কৃতি বিভিন্ন ধরনের। অনেক যুগ ধরে একটি দেশের সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করে। তাই প্রত্যেকটি দেশের সংস্কৃতি নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। সংস্কৃতির মাধ্যমে একটি দেশের মানুষের জীবন যাপন ধারা, আচার, আচরণ, রীতিনীতি, কর্মকা- প্রকাশ পায়। সংস্কৃতি একটি দেশের মানুষের নিজস্ব পরিচয় দেয়। কাজেই মানুষের জীবনে সংস্কৃতির গুরুত্ব ও প্রভাব অপরিসীম।
৪। ফ্রান্স কোন মহাদেশে অবস্থিত? এর জনসংখ্যা, ভাষা, ধর্ম, খাবার, খেলা, শিল্প ও সংস্কৃতি এবং পোশাক এর বর্ণনা দাও।
উত্তর : ফ্রান্স ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত। আটলান্টিক মহাসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত ফ্রান্স ইউরোপীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্যপূর্ণ একটি দেশ।
এর মোট জনসংখ্যা ৬, ০৬, ৫৬, ১৭৮। ফ্রান্সের ভাষাকে ফরাসি ভাষা বলে। ফ্রান্সের অধিকাংশ মানুষ খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী। তবে অন্যান্য ধর্মের যেমন ইহুদি, মুসলমানও রয়েছে। ফরাসিরা খাবারদাবারে খুবই রুচিশীল। ফ্রান্সের রান্নাকে এক ধরনের শিল্প বলা হয় এবং তা পৃথিবীতে খুবই বিখ্যাত। ফ্রান্সের মানুষ ‘খাদ্য রসিক হিসেবে পরিচিত। গমের রুটি প্রধান খাবার। এদের খাবারের তালিকায় রয়েছে শূকর, গরু, ভেড়া, মুরগির মাংস এবং সামুদ্রিক মাছ। এছাড়া বিভিন্ন সবজির সালাদও খুব পছন্দ। আঙ্কুর জাতীয় ফল, বিভিন্ন শস্য থেকে বিভিন্ন স্বাদ ও রঙের মদ তৈরির জন্য ফ্রান্স বিখ্যাত। এছাড়াও মাসরুম, এসকারগট (এক ধরনের শামুক) রকফোর্ট, পনির ভেড়া ও ছাগলের দুধের তৈরি বিশেষ ধরনের পনির), গরু, ভেড়া ইত্যাদি পশুর ভুঁড়ির অংশবিশেষ ‘ট্রীপ’ মাটির নিচের ছত্রাক ‘ট্রুফল’ পশুর মগজ, উটের পা ইত্যাদি ফ্রান্সের মানুষের অত্যন্ত পছন্দের খাবার। ফুটবল ফ্রান্সের অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলা। এছাড়াও টেনিস-স্কিয়িং, পোলো স্কেটিং-ঘোড়দৌড়, রাগবি বিভিন্ন ধরনের এ্যাথলেটিক্স ফ্রান্সের প্রচলিত খেলাধুলা। শিল্প ও সংস্কৃতিতে ফরাসিরা পৃথিবী বিখ্যাত। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত ল্যুভর মিউজিয়াম ও আইফেল টাওয়ার ফরাসিদের অপূর্ব কীর্তি।
ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো ফ্রান্সে পুরুষরা স্বাধারণ ফ্যাট, শর্ট, কোর্ট, টাই-মোজা ইত্যাদি এবং মহিলারা ব্লাউজ, প্যান্ট, শার্ট ও স্কাট পরে। বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে মহিলারা ‘গাউন’ ইত্যাদি পরে।
বি : দ্র : ৪নং প্রশ্নটি ধাপে ধাপে বিভক্ত হয়ে ছোট আকারে আসতে পারে।
১। কেনিয়ার লোকদের ভাষা সম্পর্কে লিখ।
উত্তর : কেনিয়া আফ্রিকা মহাদেশের একটি উন্নত দেশ। এদেশের অধিবাসীরা সোয়াহিলি ও ইংরেজি ভাষায় কথা বলে। সোয়াহিলি ভাষায় আরবি ভাষার প্রভাব রয়েছে। লেখা হয় রোমান আথার বা বর্ণমালায়। কেনিয়ার কিছু আঞ্চলিক ভাষাও রয়েছে।
২। পৃথিবীতে কয়টি মহাদেশ ও কি কি?
উত্তর : আমরা জানি, পৃথিবীতে সাতটি মহাদেশ রয়েছে। এগুলোর নামÑ এশিয়া মহাদেশ, আফ্রিকা মহাদেশ, ইউরোপ মহাদেশ, উত্তর আমেরিকা মহাদেশ, দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ, অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ ও এন্টার্কটিকা মহাদেশ।
৩। পৃথিবীর সাতটি মহাদেশের সংস্কৃতির প্রভাব ও গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর : পৃথিবীর সাতটি মহাদেশের অনেকগুলো দেশ রয়েছে। বিভিন্ন দেশের মানুষের সংস্কৃতি বিভিন্ন ধরনের। অনেক যুগ ধরে একটি দেশের সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করে। তাই প্রত্যেকটি দেশের সংস্কৃতি নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। সংস্কৃতির মাধ্যমে একটি দেশের মানুষের জীবন যাপন ধারা, আচার, আচরণ, রীতিনীতি, কর্মকা- প্রকাশ পায়। সংস্কৃতি একটি দেশের মানুষের নিজস্ব পরিচয় দেয়। কাজেই মানুষের জীবনে সংস্কৃতির গুরুত্ব ও প্রভাব অপরিসীম।
৪। ফ্রান্স কোন মহাদেশে অবস্থিত? এর জনসংখ্যা, ভাষা, ধর্ম, খাবার, খেলা, শিল্প ও সংস্কৃতি এবং পোশাক এর বর্ণনা দাও।
উত্তর : ফ্রান্স ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত। আটলান্টিক মহাসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত ফ্রান্স ইউরোপীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্যপূর্ণ একটি দেশ।
এর মোট জনসংখ্যা ৬, ০৬, ৫৬, ১৭৮। ফ্রান্সের ভাষাকে ফরাসি ভাষা বলে। ফ্রান্সের অধিকাংশ মানুষ খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী। তবে অন্যান্য ধর্মের যেমন ইহুদি, মুসলমানও রয়েছে। ফরাসিরা খাবারদাবারে খুবই রুচিশীল। ফ্রান্সের রান্নাকে এক ধরনের শিল্প বলা হয় এবং তা পৃথিবীতে খুবই বিখ্যাত। ফ্রান্সের মানুষ ‘খাদ্য রসিক হিসেবে পরিচিত। গমের রুটি প্রধান খাবার। এদের খাবারের তালিকায় রয়েছে শূকর, গরু, ভেড়া, মুরগির মাংস এবং সামুদ্রিক মাছ। এছাড়া বিভিন্ন সবজির সালাদও খুব পছন্দ। আঙ্কুর জাতীয় ফল, বিভিন্ন শস্য থেকে বিভিন্ন স্বাদ ও রঙের মদ তৈরির জন্য ফ্রান্স বিখ্যাত। এছাড়াও মাসরুম, এসকারগট (এক ধরনের শামুক) রকফোর্ট, পনির ভেড়া ও ছাগলের দুধের তৈরি বিশেষ ধরনের পনির), গরু, ভেড়া ইত্যাদি পশুর ভুঁড়ির অংশবিশেষ ‘ট্রীপ’ মাটির নিচের ছত্রাক ‘ট্রুফল’ পশুর মগজ, উটের পা ইত্যাদি ফ্রান্সের মানুষের অত্যন্ত পছন্দের খাবার। ফুটবল ফ্রান্সের অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলা। এছাড়াও টেনিস-স্কিয়িং, পোলো স্কেটিং-ঘোড়দৌড়, রাগবি বিভিন্ন ধরনের এ্যাথলেটিক্স ফ্রান্সের প্রচলিত খেলাধুলা। শিল্প ও সংস্কৃতিতে ফরাসিরা পৃথিবী বিখ্যাত। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত ল্যুভর মিউজিয়াম ও আইফেল টাওয়ার ফরাসিদের অপূর্ব কীর্তি।
ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো ফ্রান্সে পুরুষরা স্বাধারণ ফ্যাট, শর্ট, কোর্ট, টাই-মোজা ইত্যাদি এবং মহিলারা ব্লাউজ, প্যান্ট, শার্ট ও স্কাট পরে। বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে মহিলারা ‘গাউন’ ইত্যাদি পরে।
বি : দ্র : ৪নং প্রশ্নটি ধাপে ধাপে বিভক্ত হয়ে ছোট আকারে আসতে পারে।
No comments:
Post a Comment