২
নম্বর প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ও করণীয়:
প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২ নম্বর প্রশ্নে থাকবে পাঠ্যবই থেকে কবি ও কবির নামসহ আট লাইন কবিতা মুখস্ত লিখা। নম্বর বণ্টন হলো:১+১+৮=১০। এজন্য কমপক্ষে পাঁচটি কবিতা ভালোভাবে মুখস্ত করতে হবে। কবিতা মুখস্ত করার সময় অবশ্যই বিরাম চিহ্নের দিকে ভালোভাবে লক্ষ রাখতে হবে। পুস্তকে লাইনগুলো যেভাবে বিন্যস্ত থাকে তোমাদেরকে সেভাবে লিখতে হবে। সম্ভাব্য পাঁচটি কবিতা নিচে দেওয়া হলো। এগুলো তোমরা বেশি করে অনুশীলন করবে।
ক। আষাঢ়-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ। সংকল্প-কাজী নজরুল ইসলাম
গ। পাখি-বন্দে আলী মিয়া
ঘ। এত হাসি কোথায় পেলে-জসীমউদ্দীন
ঙ। দেশের জন্য-সৈয়দ আলী আহসান
৩ নম্বর প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ও করণীয়:
৩ নম্বর প্রশ্নে গদ্যাংশ ও কবিতাংশ থেকে প্রসঙ্গ উলেখপূর্বক ২টি ব্যাখ্যা থাকবে, তা থেকে যেকোনো ১টি ব্যাখ্যার উত্তর করতে হবে। ব্যাখ্যার মান হলো ৫ নম্বর। ব্যাখ্যায় ভালো নম্বর পেতে হলে উত্স, প্রসঙ্গ, বিশেষণ ও মন্তব্য থাকা জরুরি। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যাগুলো নিচে দেওয়া হলো:
* নারীর ওপর পুরুষের যেরূপ অধিকার আছে,
পুরুষের ওপর নারীরও সেরূপ অধিকার রয়েছে।
*নদীর সঙ্গে তাই এদেশের মানুষের গভীর মিতালি।
*কালি-মাখা মেঘে ওপারে আঁধার
ঘনিয়েছে দেখ চাহিরে।
*তিনি চিরকাল বেঁচে থাকবেন এদেশের কোটি মানুষের হূদয়ে।
*মনে রেখ, সব মুসলিম একে অন্যের ভাই।
*দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ দিলেন, তাঁরা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান,অতি আপনজন।
অথবা তাঁরা আমাদের অতি আপনজন, পরমাত্মীয়।
*এগুলো আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গর্ব।
*আজ হতে চির উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির
সত্যিই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর।
*পরিবেশ রক্ষায় গাছপালার কোনো বিকল্প নেই।
*সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা
দেশ মাতারই মুক্তিকামী দেশের সে যে আশা।
*খোকা চায় পাখি-পাখি চায় বন-স্বাধীন মুক্ত প্রাণ
কণ্ঠে তাহার জাগে ক্ষণে ক্ষণে নীল আকাশের গান।
*বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর
সবার আমি ছাত্র।
*মা ওঠো। শোন, কেউ এসেছে।
৪ নম্বর প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ও করণীয়:
৪ নম্বরে থাকবে পাঁচটি রচনামূলক প্রশ্ন (যাকে আমরা বড় প্রশ্ন বলে থাকি)। গদ্য থেকে ৩টি ও কবিতা থেকে ২টি প্রশ্ন হবে। তার মধ্য থেকে তোমাদেরকে যেকোনো ৩টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান হবে ৪ নম্বর। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, উত্তরগুলো যেন ৩টি স্তরে সাজানো থাকে। অর্থাত্ ভূমিকা, বক্তব্য এবং উপসংহার স্তর। তা না হলে উত্তর সম্পূর্ণ হবে না। তার ফলে পরীক্ষক পূর্ণ নম্বর নাও দিতে পারেন ।
১। “নদীর সঙ্গে এ দেশের মানুষের গভীর মিতালি”- কথাটি বলার কারণ বিশ্লেষণ কর।
২। আমাদেরকে ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ বলা হয় কেন? আলোচনা কর।
৩। রাখাল বালকের জন্য এত চিন্তা কেন?
৪। খেয়া পারাপার বন্ধ হওয়ার কারণ কী?
৫। আমাদের দেশের মেয়েরা অবসর সময়ে কী কী জিনিস তৈরি করে? আলোচনা কর।
৬। পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয় কেন? আলোচনা কর।
৭। বিদায় হজ কী? বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (স) ক্রীতদাস সম্পর্কে কী বলেছেন?
৮। ধর্ম সম্পর্কে সবার উদ্দেশ্যে মহানবী (স) কী বলেছেন?
৯। মহানবি (স) কোন চারটি কথা বিশেষভাবে মনে রাখতে বলেছেন?
১০। মাটির শিল্প আমাদের ঐতিহ্য ও গৌরবের বিষয় কেন? আলোচনা কর।
১১। বৈশাখী মেলায় কী কী পাওয়া যায়? বর্ণনা কর।
১২। প্রকৃত ধার্মিক ব্যক্তির কোন কোন গুণ থাকা উচিত?
১৩। সাধু ও মূর্খ ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য কী?
১৪। বাদশাহ দৈত্যকে বন্দি করেছিলেন কেন?
১৫। দৈত্য কেন জেলেকে মারতে চেয়েছিল?
১৬। জেলে দৈত্যের হাত হতে কীভাবে নিজেকে রক্ষা করল? বর্ণনা কর।
১৭। মানুষের বিরুদ্ধে দোয়েল পাখি কী কী অভিযোগ করেছে? তুলে ধর।
১৮। দোয়েল পাখি কুমড়োর কী উপকার করে?
১৯। শরত্কালে কুলগাছে ফিরে এসে দোয়েল পাখি কী দেখল?
২০। পরাজয় সুনিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কী ষড়যন্ত্র করেছিল?
২১। দর্শনের অধ্যাপক গোবিন্দচন্দ্র দেব কেমন মানুষ ছিলেন?
২২। পাকিস্তানি সৈন্যরা কখন কোণঠাসা হয়ে পড়ল?
২৩। মুনির চৌধুরী কেন বিখ্যাত ছিলেন?
২৪। ‘আমরা তাঁদের ভুলব না’-কাদের ভুলব না, কেন ভুলব না?
প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২ নম্বর প্রশ্নে থাকবে পাঠ্যবই থেকে কবি ও কবির নামসহ আট লাইন কবিতা মুখস্ত লিখা। নম্বর বণ্টন হলো:১+১+৮=১০। এজন্য কমপক্ষে পাঁচটি কবিতা ভালোভাবে মুখস্ত করতে হবে। কবিতা মুখস্ত করার সময় অবশ্যই বিরাম চিহ্নের দিকে ভালোভাবে লক্ষ রাখতে হবে। পুস্তকে লাইনগুলো যেভাবে বিন্যস্ত থাকে তোমাদেরকে সেভাবে লিখতে হবে। সম্ভাব্য পাঁচটি কবিতা নিচে দেওয়া হলো। এগুলো তোমরা বেশি করে অনুশীলন করবে।
ক। আষাঢ়-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ। সংকল্প-কাজী নজরুল ইসলাম
গ। পাখি-বন্দে আলী মিয়া
ঘ। এত হাসি কোথায় পেলে-জসীমউদ্দীন
ঙ। দেশের জন্য-সৈয়দ আলী আহসান
৩ নম্বর প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ও করণীয়:
৩ নম্বর প্রশ্নে গদ্যাংশ ও কবিতাংশ থেকে প্রসঙ্গ উলেখপূর্বক ২টি ব্যাখ্যা থাকবে, তা থেকে যেকোনো ১টি ব্যাখ্যার উত্তর করতে হবে। ব্যাখ্যার মান হলো ৫ নম্বর। ব্যাখ্যায় ভালো নম্বর পেতে হলে উত্স, প্রসঙ্গ, বিশেষণ ও মন্তব্য থাকা জরুরি। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যাগুলো নিচে দেওয়া হলো:
* নারীর ওপর পুরুষের যেরূপ অধিকার আছে,
পুরুষের ওপর নারীরও সেরূপ অধিকার রয়েছে।
*নদীর সঙ্গে তাই এদেশের মানুষের গভীর মিতালি।
*কালি-মাখা মেঘে ওপারে আঁধার
ঘনিয়েছে দেখ চাহিরে।
*তিনি চিরকাল বেঁচে থাকবেন এদেশের কোটি মানুষের হূদয়ে।
*মনে রেখ, সব মুসলিম একে অন্যের ভাই।
*দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ দিলেন, তাঁরা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান,অতি আপনজন।
অথবা তাঁরা আমাদের অতি আপনজন, পরমাত্মীয়।
*এগুলো আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গর্ব।
*আজ হতে চির উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির
সত্যিই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর।
*পরিবেশ রক্ষায় গাছপালার কোনো বিকল্প নেই।
*সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা
দেশ মাতারই মুক্তিকামী দেশের সে যে আশা।
*খোকা চায় পাখি-পাখি চায় বন-স্বাধীন মুক্ত প্রাণ
কণ্ঠে তাহার জাগে ক্ষণে ক্ষণে নীল আকাশের গান।
*বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর
সবার আমি ছাত্র।
*মা ওঠো। শোন, কেউ এসেছে।
৪ নম্বর প্রশ্নের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী ও করণীয়:
৪ নম্বরে থাকবে পাঁচটি রচনামূলক প্রশ্ন (যাকে আমরা বড় প্রশ্ন বলে থাকি)। গদ্য থেকে ৩টি ও কবিতা থেকে ২টি প্রশ্ন হবে। তার মধ্য থেকে তোমাদেরকে যেকোনো ৩টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান হবে ৪ নম্বর। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, উত্তরগুলো যেন ৩টি স্তরে সাজানো থাকে। অর্থাত্ ভূমিকা, বক্তব্য এবং উপসংহার স্তর। তা না হলে উত্তর সম্পূর্ণ হবে না। তার ফলে পরীক্ষক পূর্ণ নম্বর নাও দিতে পারেন ।
১। “নদীর সঙ্গে এ দেশের মানুষের গভীর মিতালি”- কথাটি বলার কারণ বিশ্লেষণ কর।
২। আমাদেরকে ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ বলা হয় কেন? আলোচনা কর।
৩। রাখাল বালকের জন্য এত চিন্তা কেন?
৪। খেয়া পারাপার বন্ধ হওয়ার কারণ কী?
৫। আমাদের দেশের মেয়েরা অবসর সময়ে কী কী জিনিস তৈরি করে? আলোচনা কর।
৬। পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয় কেন? আলোচনা কর।
৭। বিদায় হজ কী? বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (স) ক্রীতদাস সম্পর্কে কী বলেছেন?
৮। ধর্ম সম্পর্কে সবার উদ্দেশ্যে মহানবী (স) কী বলেছেন?
৯। মহানবি (স) কোন চারটি কথা বিশেষভাবে মনে রাখতে বলেছেন?
১০। মাটির শিল্প আমাদের ঐতিহ্য ও গৌরবের বিষয় কেন? আলোচনা কর।
১১। বৈশাখী মেলায় কী কী পাওয়া যায়? বর্ণনা কর।
১২। প্রকৃত ধার্মিক ব্যক্তির কোন কোন গুণ থাকা উচিত?
১৩। সাধু ও মূর্খ ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য কী?
১৪। বাদশাহ দৈত্যকে বন্দি করেছিলেন কেন?
১৫। দৈত্য কেন জেলেকে মারতে চেয়েছিল?
১৬। জেলে দৈত্যের হাত হতে কীভাবে নিজেকে রক্ষা করল? বর্ণনা কর।
১৭। মানুষের বিরুদ্ধে দোয়েল পাখি কী কী অভিযোগ করেছে? তুলে ধর।
১৮। দোয়েল পাখি কুমড়োর কী উপকার করে?
১৯। শরত্কালে কুলগাছে ফিরে এসে দোয়েল পাখি কী দেখল?
২০। পরাজয় সুনিশ্চিত জেনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কী ষড়যন্ত্র করেছিল?
২১। দর্শনের অধ্যাপক গোবিন্দচন্দ্র দেব কেমন মানুষ ছিলেন?
২২। পাকিস্তানি সৈন্যরা কখন কোণঠাসা হয়ে পড়ল?
২৩। মুনির চৌধুরী কেন বিখ্যাত ছিলেন?
২৪। ‘আমরা তাঁদের ভুলব না’-কাদের ভুলব না, কেন ভুলব না?
No comments:
Post a Comment