Wednesday, October 31, 2012

জেএসসি পরীক্ষার পড়াশোনা:বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন  
১। ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে ছিলেন?
ক. অধ্যাপক আজাদ
খ. আবু সাঈদ চৌধুরী
গ. স্যার এফ রহমান
ঘ. মোজাফ্ফর আহমদ
২। ডা. মালিক মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
ক. ১০ জন খ. ১৫ জন
গ. ২০ জন ঘ. ২৫ জন
৩। মুজিবনগর সরকার কোথায় তাদের প্রথম মিশন স্থাপন করে?
ক. দিল্লি খ. লাহোর
গ. কলকাতা ঘ. লন্ডন
৪। ১৯৭১ সালে কোন
দেশ বাংলাদেশকে সমর্থন করে?
ক. ব্রিটেন খ. চীন
গ. ভারত ঘ. যুক্তরাষ্ট্র
৫। বাহাদুর শাহ পার্কের আগের
নাম কী ছিল?
ক. পল্টন ময়দান
খ. আন্টাঘর ময়দান
গ. লালদীঘি ময়দান
ঘ. গোপীবাগ
৬। বাংলাদেশি যুবকদের সশস্ত্র প্রশিক্ষণ ভারতে শুরু হয় ১৯৭১ সালের কোন মাসে?
ক. এপ্রিল খ. জুলাই
গ. সেপ্টেম্বর ঘ. নভেম্বর
৭। ১৯৭১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
ক. মহাত্মা গান্ধী খ. ইন্দিরা গান্ধী
গ. রাজীব গান্ধী ঘ. পণ্ডিত নেহরু
৮। পাকিস্তান বিমানবাহিনী কখন ভারতের বিমান ঘাঁটিতে হামলা করে?
ক. ১ ডিসেম্বর খ. ২ ডিসেম্বর
গ. ৩ ডিসেম্বর ঘ. ৬ ডিসেম্বর
৯। ভারত কখন বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়?
ক. ১ ডিসেম্বর খ. ২ ডিসেম্বর
গ. ৩ ডিসেম্বর ঘ. ৬ ডিসেম্বর
১০। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কতজন ভারতীয় সেনা সদস্য মৃত্যুবরণ করেন?
ক. ২ হাজার খ. ৬ হাজার
গ. ৮ হাজার ঘ. ৪ হাজার
১১। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট কে ছিলেন?
ক. পুতিন খ. স্ট্যালিন
গ. পদগর্নি ঘ. গর্বাচেভ
১২। ১৯৭১ সালের কখন পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের যুদ্ধ শুরু হয়?
ক. ৮ ডিসেম্বর খ. ৪ ডিসেম্বর
গ. ৩ ডিসেম্বর ঘ. ৬ ডিসেম্বর
১৩। কোন বিশ্ব পরাশক্তি মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিপক্ষে অবস্থান নেয়?
ক. রাশিয়া খ. যুক্তরাষ্ট্র
গ. ভারত ঘ. ইরাক
১৪। জর্জ হ্যারিসন কোন দেশের সংগীতশিল্পী ছিলেন?
ক. যুক্তরাষ্ট্র খ. রাশিয়া
গ. ভারত ঘ. যুক্তরাজ্য
১৫। রবিশঙ্কর কোন দেশের সংগীতশিল্পী ছিলেন?
ক. যুক্তরাষ্ট্র খ. রাশিয়া
গ. ভারত ঘ. যুক্তরাজ্য
১৬। সাংবাদিক মার্ক টালি ১৯৭১ সালে কোন সংবাদ সংস্থায় কর্মরত ছিলেন?
ক. টাইমস খ. রয়টার্স
গ. বিবিসি ঘ. আল জাজিরা
১৭। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে কখন বাংলাদেশ ও ভারত সরকার যৌথ কমান্ড গঠন করে?
ক. ২১ সেপ্টেম্বর খ. ২২ সেপ্টেম্বর
গ. ২১ নভেম্বর ঘ. ২২ নভেম্বর
১৮। ১৯৭১ সালে কখন পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়?
ক. ৩ ডিসেম্বর খ. ৪ ডিসেম্বর
গ. ৬ ডিসেম্বর ঘ. ৯ ডিসেম্বর


চতুর্থ অধ্যায়
সৃজনশীল প্রশ্ন
মিনা বলল, ‘তুমি কি মনে কর এই ব্যবস্থা শুধু সফল বয়ে এনেছিল?’ সাথী বলল, ‘তা নয়, তবে এ ব্যবস্থায় প্রজাদের চেয়ে জমিদাররা লাভবান হয়েছিল অনেক বেশি।’
ক. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কখন প্রবর্তিত হয়?
খ. সূর্যাস্ত আইনের ব্যাখ্যা দাও।
গ. কীভাবে প্রজারা জমিদারদের অত্যাচারের শিকার হয়েছিল, বর্ণনা কর।
ঘ. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত শুধু জমিদারদের জন্য সুফল বয়ে এনেছিল বিশ্লেষণ কর।
ক. উত্তর: ১৭৯৩ সালের ২২ মার্চ চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তিত হয়।
খ. উত্তর: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে জমির
ওপর জমিদারদের ব্যক্তিগত মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয়।
জমির মালিক হিসেবে জমিদার জমি বিক্রি করতে, দান করতে বা যে কোনো কাজে ব্যবহারে অধিকার লাভ করে। অতঃপর দশসনা বন্দোবস্তের মাধ্যমে জমিদারদের ওপর যে রাজস্ব ধার্য হয়েছিল তা চিরস্থায়ী বলে ঘোষিত হয়। তবে রাজস্ব কিস্তি নির্দিষ্ট দিনের সূর্যাস্তের আগে দিতে ব্যর্থ হলে তার জমি নিলামে বিক্রি করে রাজস্ব আদায় করা হত। আর এ কঠোর আইনই সূর্যাস্ত আইন নামে পরিচিত।
গ. উত্তর: ইংরেজ সরকার ভূমি রাজস্ব নির্ধারণ করতে গিয়ে জমিদারদের সঙ্গে বিভিন্ন রকম বন্দোবস্ত গ্রহণ করে, যার পথ ধরে প্রবর্তিত হয় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত। কিন্তু এই ব্যবস্থায় জমিদারদের অবস্থার উন্নতি হলেও কৃষক-প্রজাদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, বরং প্রজারা জমিদারদের অত্যাচারের শিকার হয়েছিল চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে। খাজনা নির্ধারণের ক্ষমতা জমিদারদের দেয়া হয়। জমিদাররা প্রজাদের ওপর ইচ্ছে মতো খাজনা বাড়াতে পারত। জমিদারদের নায়েব-গোমস্তা এবং পাইক-পেয়াদারা প্রজাদের ওপরে নানা প্রকার অত্যাচার-উৎপীড়ন করত। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের অধীনে হিন্দুরাই অধিকাংশ জমিদারি প্রাপ্ত হয়। ফলে এককালের শাসক মুসমানরা হয়ে পড়ল হিন্দুদের দয়ার পাত্র। ফলে মুসলমানদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়।
ঘ. উত্তর: চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে জমিদাররা ভূমি রাজস্ব আদায়ের অধিকার পায়। ফলে তারা উচ্চহারে রাজস্ব নির্ধারণ করে তা জবরদস্তিমূলকভাবে আদায় করে।
(বাকি অংশ পরবর্তীতে প্রকাশিত হবে)
জমিদাররা অনেক পতিত জমি কৃষকদের মধ্যে পত্তন দেয়। এতে মোট আবাদি জমির পরিমাণ বাড়ে এবং তাদের আয়ও বেড়ে যায়। জমিতে স্থায়ী স্বত্ব স্বীকৃত হওয়ায় জমিদারদের বংশ পরম্পরায় তা ভোগ করার সুযোগ হয়। বিত্তশালী জমিদাররা নায়েব, গোমস্তাদের ওপর জমিদারির ভার অর্পণ করে বড় বড় শহরে গিয়ে ভোগ-বিলাসী জীবনযাপন করতে থাকে।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পরবর্তী সময়ে জমির দাম বহুগুণে বেড়ে গেলেও সরকার জমিদারদের ওপর রাজস্ব বাড়াতে পারেনি। সুতরাং সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ক্ষতি পূরণের জন্য সরকার আয়করসহ প্রজাদের ওপর নানা প্রকার কর বসাতে শুরু করে। তাই বলা যায়, চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত শুধু জমিদারদের জন্যই সুফল বয়ে এনেছিল।


ক) উপরের ছবিটি কার?
খ) তাকে বাংলা গদ্য সাহিত্যের জনক বলা হয় কেন?
গ) ছবির ব্যক্তির মাধ্যমে বাংলার সমাজ কীভাবে উপকৃত হয়েছিল?
ঘ) শিক্ষাক্ষেত্রে তার অবদান-বিশ্লেষণ কর।
উত্তর
ক) উপরের ছবিটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের।
খ) ঊনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য ছিল কবিতানির্ভর। গদ্যসাহিত্য বলতে কিছু ছিল না। বাংলা গদ্যের ব্যবহার সীমাবদ্ধ ছিল বলে পত্র, চুক্তিনামা ও কথা পর্যায়ে। ঊনবিংশ শতাব্দীর সূচনায় কলকাতায় আধুনিক শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠিত হলে সেগুলোতে পঠন-পাঠনের জন্য পাঠ্যবইয়ের প্রয়োজন হয়। পাঠ্যবই রচনার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন সংস্কৃত ভাষার পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। বাংলা বিষয়ের এ পাঠ্যবইগুলোকে আশ্রয় করেই তিনি বাংলা গদ্যের একটি রূপ দাঁড় করান। তিনি বাংলা গদ্যে যতি চিহ্ন সংস্থাপন করেন এবং সাহিত্যরস সঞ্চারিত করেন। তার পথ ধরেই পরবর্তী সময়ে অনেকে গদ্যচর্চা শুরু করেন। তাই তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
গ. উত্তর: ছবির ব্যাপ্তি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর একজন সমাজ সংস্কারক, মানবতাবাদী, পণ্ডিত ও সুসাহিত্যিক ছিলেন। তার মতো সমাজ সংস্কারক খুব কমই দেখা যায়। সাহিত্য রচনা এবং অন্যান্য কর্মের মাধ্যমে তিনি সমাজ সংস্কারে ব্রতী হন। বাংলার হিন্দু সমাজ সংস্কারে বিদ্যাসাগরের অবদান অপরিসীম।
তিনি বহুবিবাহ-বাল্যবিবাহ প্রভৃতি কুসংস্কারের বিরুদ্ধে এবং বিধবা বিবাহের পক্ষে আন্দোলন গড়ে তোলেন। বিধবা বিবাহ বৈধকরণ ও প্রবর্তন তার জীবনের অমর কীর্তি।
বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায় ১৮৫৬ সালে বিধবা বিবাহ আইন পাস হয়। এ আইন প্রবর্তনের ফলে প্রথম বিধবা বিবাহের প্রচলন হয়। তিনি ১৮৭০ সালে তার ছেলে নারায়ণ চন্দ্রকে এক বিধবার সঙ্গে বিয়ে দেন।
এ বিবাহের ফলে সমাজ সংস্কারের ক্ষেত্রে এক অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়। বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায় বাংলার হিন্দু
সমাজ অনেক অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার থেকে মুক্তি পায় এবং আধুনিক চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটে।



১। পাকিস্তানের দু’অংশের মধ্যে প্রদত্ত বৈষম্য :
ক. এ ধরনের বৈষম্যের প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানিদের মূল দাবি কী ছিল?
খ. পশ্চিম পাকিস্তানিরা কীভাবে বাঙালি সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করতে অপপ্রয়াস চালায়?
গ. পূর্ব পাকিস্তানিদের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানিদের অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি তালিকা তৈরি কর।
ঘ. উপরে বর্ণিত বৈষম্য পূর্ব পাকিস্তানিদের স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেয়-উক্তিটির যথার্থতা ব্যাখ্যা কর।
ক. উত্তর : এ ধরনের বৈষম্যের প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের মূল দাবি ছিল স্বাধীনতার।
খ. উত্তর : পশ্চিম পাকিস্তানিরা হিন্দুয়ানি আখ্যা দিয়ে ইসলামি ঐক্যের নামে বাঙালি সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করতে অপপ্রয়াস চালায়। রেডিও-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়। বাংলা নাটক ও সিনেমার প্রতি তারা অবজ্ঞা প্রকাশ করত। এভাবে বাংলা সাহিত্য, সংগীত ও শিল্পকলা তাদের বৈষম্যের শিকার হয়।
গ. উত্তর : পাকিস্তান শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তান মারাত্মক অর্থনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়। পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানিদের অর্থনৈতিক বৈষম্যের একটি তালিকা নিচে দেয়া হলো:
১. পূর্ব পাকিস্তানে উৎপন্ন পাট থেকে বৈদেশিক মুদ্রার তিন ভাগের দু’ভাগ অর্জিত হতো। সে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করা হতো পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়নে। অথচ পাট চাষিরা পাটের ন্যায্য মূল্য পেত না।
২. মোট রাজস্বের শতকরা ৯৪ ভাগ পশ্চিম পাকিস্তানে খরচ করা হতো। ৩. মোট বৈদেশিক সাহায্য ও ঋণের শতকরা ১০ থেকে ১৫ ভাগ মাত্র খরচ হতো পূর্ব পাকিস্তানে। ৪. পশ্চিম পাকিস্তানের মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ ছিল পূর্ব পাকিস্তানের মাথাপিছু আয়ের দ্বিগুণ।
৫. সীমাহীন অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে পশ্চিম পাকিস্তানে ধনিক গোষ্ঠী সৃষ্টি হয়। পূর্ব পাকিস্তানে যেসব কলকারখানা তৈরি হয়েছিল, তার মালিকও ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিরা।
ঘ. উত্তর : পাকিস্তানের দু’অংশের মধ্যেকার সামরিক বৈষম্য ছিল ভয়াবহ। প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিনটি সদর দফতর ও অস্ত্র কারখানাগুলো পশ্চিম পাকিস্তানে অবস্থিত ছিল। সামরিক বাহিনীর চাকরিতে ৯৫ ভাগ ছিল পশ্চিম পাকিস্তানিরা। দেশরক্ষা বাহিনীর উচ্চপদে পশ্চিম পাকিস্তানিদের একচেটিয়া অধিকার ছিল। দেশরক্ষা খাতের সিংহভাগ খরচ হতো পশ্চিম পাকিস্তানে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক দিক থেকে যেমন ছিল অবহেলিত, তেমনি সামরিক দিক থেকে অরক্ষিত। ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় পূর্ব পাকিস্তান একেবারেই অরক্ষিত হয়ে পড়ে। এ যুদ্ধের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ সর্বপ্রথম বুঝতে পারে, বহিঃশত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের কোনো ব্যবস্থা নেই। এতে পূর্ব পাকিস্তানের জনসাধারণ তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তার ব্যাপারটি গণদাবিতে পরিণত হয়। সঙ্গত কারণে পাকিস্তানের সামরিক বৈষম্য পূর্ব পাকিস্তানিদের স্বাধীনতা আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেয়।


বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
৫৬। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শোনার জন্য কত লাখ লোক একত্রিত হয়েছিল?
ক) ৯ লাখ খ) ১০ লাখ
গ) ১১ লাখ ঘ) ১২ লাখ
সঠিক উত্তর : খ
৫৭। ইয়াহিয়া খান কত তারিখে ঢাকা সফরে আসেন?
ক) ১৪ মার্চ খ) ১৫ মার্চ
গ) ১৬ মার্চ ঘ) ১৭ মার্চ
সঠিক উত্তর : খ
৫৮। ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় কত লোক নিহত হয়?
ক) ৭-৮ হাজার খ) ৬-৭ হাজার
গ) ৮-৯ হাজার ঘ) ১০-১১ হাজার
সঠিক উত্তর : ক
৫৯। মুজিবনগর সরকার শপথগ্রহণ করেন কত তারিখে?
ক) ১৬ এপ্রিল খ) ১৮ এপ্রিল
গ) ১৭ এপ্রিল ঘ) ১৫ এপ্রিল
সঠিক উত্তর : গ
৬০। মুজিবনগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান কে?
ক) অধ্যাপক ইউসুফ আলী খ) ইন্নাস আলী গ) ইনসান আলী ঘ) ইউসুফ আলী
সঠিক উত্তর : ক
৬১। কত দশকে পোশাক শিল্পের অগ্রযাত্রা শুরু হয়?
ক) ৭০-এর দশকে
খ) ৭৫-এর দশকে
গ) ৮০-এর দশকে
ঘ) ৮৫-এর দশকে
সঠিক উত্তর : গ
৬২। দেশে বর্তমানে কতটি পোশাক শিল্প ইউনিট রয়েছে?
ক) দুই হাজার খ) তিন হাজার
গ) চার হাজার ঘ) পাঁচ হাজার
সঠিক উত্তর : খ
৬৩। কত সালে প্রথম চিনিকল প্রতিষ্ঠিত হয়?
ক) ১৯৩২ সালে খ) ১৯৩৩ সালে
গ) ১৯৩৪ সালে ঘ) ১৯৩৫ সালে
সঠিক উত্তর : খ
৬৪। দেশে টিএসপি সার কারখানার সংখ্যা কতটি?
ক) ৬টি খ) ৪টি
গ) ১টি ঘ) ৫টি
সঠিক উত্তর : গ

No comments:

Post a Comment

Composition on Female Education in Bangladesh for Examination

  Female Education in Bangladesh Education is a light to which everybody has the equal right. Education is the backbone of a nation. The ...