প্রস্তুতি এবং রিভিশন। এই দুটি ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। তাই যাদের সারা
বছরের একাডেমিক কার্যক্রম ভালো তাদের পক্ষে ভালো ফল অর্জন খুব সহজ হবে।
বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা অবশ্যই অঙ্কের ক্ষেত্রে সূত্র লেখায় সতর্ক
হবে। অনেক সময় সূত্র ভুল লেখার কারণে পারা অঙ্কটিও হয় না।
পরীক্ষার্থীকে বিষয়বস্তুর ওপর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরগুলো বারবার নজরে আনতে হবে। ভালো ফলের জন্য উত্তরপত্রে অবশ্যই নিজ প্রতিভার স্বাক্ষর দেখাতে হয়। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তরে রেফারেন্স দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে।
প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। যেসব বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে চিত্র আঁকা প্রাসঙ্গিক সেখানে সংশ্লিষ্ট চিত্রটি অঙ্কন করলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে। তবে প্রশ্নের উত্তরকে অহেতুক বড় করে সময় নষ্ট করা যাবে না।
প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে হবে। বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে তথ্য ঠিকমতো সাজিয়ে লিখতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যের উৎস বা পাদটীকা দেয়া যেতে পারে।
খাতায় এমনভাবে লিখতে হবে যেন পরীক্ষক খাতা দেখতে গিয়ে বিরক্ত না হন। এই ক্ষেত্রে কৌশল হচ্ছে প্রথম এবং শেষের দিকের প্রশ্নের উত্তরগুলো অপেক্ষাকৃত পরিচ্ছন্ন এবং পরিপূর্ণ দেয়া।
এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য রসায়ন এমন একটি বিষয় যেখানে সংক্ষেপে সঠিক কথাটুকু লিখলে সম্পূর্ণ নম্বর অর্জন করা যায়। তারপরও রসায়ন নিয়ে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা ভয় কাজ করে। সাধারণত এ বিষয়টিতে যে ভুলটি হয় তা হলো-সমীকরণ ও বিক্রিয়া সংক্রান্ত। শুধু বুঝে বারবার লিখে চর্চার মাধ্যমে রসায়নের বিক্রিয়া ও সমীকরণ সংক্রান্ত ভুলগুলো দূর করা যায়।
মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা অবশ্যই ইতিহাসের নানা বিষয় লেখার সময় সালগুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন করবে এবং রেফারেন্স দিলে তার তথ্যসূত্র উল্লেখ্য করবে। মূলত: সাল বিষয়ক ভুলগুলো কাটিয়ে সঠিকভাবে বিস্তারিত লেখার মাধ্যমেই মানবিকের পরীক্ষার্থীরা আশানুরূপ ফল অর্জন করতে পারবে।
বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা একটু সতর্ক হলেই ভালো রেজাল্ট বয়ে আনতে পারে। এ বিভাগে সাধারণত হিসাববিজ্ঞান নিয়ে অনেকে একটু হাতাশায় থাকে। অনেক চর্চা করেও পরীক্ষার্থীরা এখানে ভুল করে থাকে। এজন্য প্রয়োজন বুঝেশুনে অঙ্ক করা এবং সর্বোচ্চ নম্বরের জন্য লিখিত অংশ ভালোভাবে উপস্থাপন করা। একটু কৌশলী হয়ে লিখলে বায়োলজিতে অর্জন করা যায় সর্বোচ্চ নম্বর। তবে বায়োলজিতে সাধারণত চিত্র সংক্রান্ত ভুলই বেশি হয়। তাই সতর্ক হতে হবে, যাতে সঠিকভাবে সঠিক চিত্রটি উপস্থাপন করা যায়। এ জন্য বিষযটি বুঝে চিত্রটি কয়েকবার আঁকার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। মনে রাখতে হবে, সঠিক চিত্র দিয়ে প্রয়োজনীয় কথাটুকু লিখলেই বায়োলজিতে সর্বোচ্চ নম্বর অর্জন করা যাবে।
মার্জিন বরাবর লেখা শুরু করতে হবে এবং খাতার ডান প্রান্ত পর্যন্ত লিখতে হবে। তবে ডানে কোন একটি শব্দের অংশবিশেষ লেখা যাবে না।
পরীক্ষার্থীকে বিষয়বস্তুর ওপর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরগুলো বারবার নজরে আনতে হবে। ভালো ফলের জন্য উত্তরপত্রে অবশ্যই নিজ প্রতিভার স্বাক্ষর দেখাতে হয়। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তরে রেফারেন্স দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে।
প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। যেসব বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে চিত্র আঁকা প্রাসঙ্গিক সেখানে সংশ্লিষ্ট চিত্রটি অঙ্কন করলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে। তবে প্রশ্নের উত্তরকে অহেতুক বড় করে সময় নষ্ট করা যাবে না।
প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে হবে। বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে তথ্য ঠিকমতো সাজিয়ে লিখতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যের উৎস বা পাদটীকা দেয়া যেতে পারে।
খাতায় এমনভাবে লিখতে হবে যেন পরীক্ষক খাতা দেখতে গিয়ে বিরক্ত না হন। এই ক্ষেত্রে কৌশল হচ্ছে প্রথম এবং শেষের দিকের প্রশ্নের উত্তরগুলো অপেক্ষাকৃত পরিচ্ছন্ন এবং পরিপূর্ণ দেয়া।
এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য রসায়ন এমন একটি বিষয় যেখানে সংক্ষেপে সঠিক কথাটুকু লিখলে সম্পূর্ণ নম্বর অর্জন করা যায়। তারপরও রসায়ন নিয়ে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা ভয় কাজ করে। সাধারণত এ বিষয়টিতে যে ভুলটি হয় তা হলো-সমীকরণ ও বিক্রিয়া সংক্রান্ত। শুধু বুঝে বারবার লিখে চর্চার মাধ্যমে রসায়নের বিক্রিয়া ও সমীকরণ সংক্রান্ত ভুলগুলো দূর করা যায়।
মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা অবশ্যই ইতিহাসের নানা বিষয় লেখার সময় সালগুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন করবে এবং রেফারেন্স দিলে তার তথ্যসূত্র উল্লেখ্য করবে। মূলত: সাল বিষয়ক ভুলগুলো কাটিয়ে সঠিকভাবে বিস্তারিত লেখার মাধ্যমেই মানবিকের পরীক্ষার্থীরা আশানুরূপ ফল অর্জন করতে পারবে।
বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা একটু সতর্ক হলেই ভালো রেজাল্ট বয়ে আনতে পারে। এ বিভাগে সাধারণত হিসাববিজ্ঞান নিয়ে অনেকে একটু হাতাশায় থাকে। অনেক চর্চা করেও পরীক্ষার্থীরা এখানে ভুল করে থাকে। এজন্য প্রয়োজন বুঝেশুনে অঙ্ক করা এবং সর্বোচ্চ নম্বরের জন্য লিখিত অংশ ভালোভাবে উপস্থাপন করা। একটু কৌশলী হয়ে লিখলে বায়োলজিতে অর্জন করা যায় সর্বোচ্চ নম্বর। তবে বায়োলজিতে সাধারণত চিত্র সংক্রান্ত ভুলই বেশি হয়। তাই সতর্ক হতে হবে, যাতে সঠিকভাবে সঠিক চিত্রটি উপস্থাপন করা যায়। এ জন্য বিষযটি বুঝে চিত্রটি কয়েকবার আঁকার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। মনে রাখতে হবে, সঠিক চিত্র দিয়ে প্রয়োজনীয় কথাটুকু লিখলেই বায়োলজিতে সর্বোচ্চ নম্বর অর্জন করা যাবে।
মার্জিন বরাবর লেখা শুরু করতে হবে এবং খাতার ডান প্রান্ত পর্যন্ত লিখতে হবে। তবে ডানে কোন একটি শব্দের অংশবিশেষ লেখা যাবে না।
No comments:
Post a Comment