(পূর্ব প্রকাশের পর)
৭. মৌমাছির মৌচাক থেকে মধু ও মোম সংগ্রহ করা হয়।
৮. মেরুদ-ী প্রাণীদের পাঁচটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
৯. সকল প্রকার মাছ মৎস শ্রেণীভুক্ত প্রাণী।
১০. মাছের দেহ মাকু আকৃতির।
১১. অধিকাংশ মাছের দেহে আঁইশ থাকে।
১২. যে সব মেরুদ-ী প্রাণী বুকে ভর করে হাঁটে তাদেরকে সরীসৃপ বলে।
১৩. মেরুদ-ী প্রাণীদের মধ্যে যাদের পালক আছে তাদের পাখি বলে।
১৪. কিউই, পেঙ্গুইন, উটপাখি, এমু উড়তে পারে না।
১৫. পাখির দেহের হাড়গুলো ফাঁপা ও হাল্কা হওয়ায় এরা উড়তে পারে।
১৬. যেসব প্রাণী শিশুকালে মায়ের দুধ পান করে তাদের স্তন্যপায়ী বলে।
১৭. মানুষের মস্তিষ্ক বা মগজ অন্যসব প্রাণীর চেয়ে বড় ও উন্নত।
১৮. স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে মানুষ সর্বাপেক্ষা উন্নত।
১৯. মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী।
২০. সকল প্রাণী প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে পারে না।
২১. সাদা ভালুকের দেহ দীর্ঘ সাদা ঘন লোমে ঢাকা।
২২. উট মরুভূমিতে বাস করে।
২৩. তিমির লেজ নৌকার হালের মতো কাজ করে।
২৪. যারা আকাশে উড়ে তাদের খেচর বলে।
২৫. যেসব প্রাণী গাছে বাস করে তাদের বৃক্ষবাসী বলে।
২৬. বাসস্থান জলবায়ু ও আত্মরক্ষার জন্য প্রাণীর দেহে অভিযোজন ঘটে।
৮ অধ্যায়
১. গঠন উপাদানের ভিত্তিতে পদার্থ দুই প্রকার।
২. সোনা, রুপা, তামা, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, আর্গন, নিয়ন ইত্যাদি মৌলিক পদার্থ।
৩. প্রকৃতিতে ৯২টি মৌলিক পদার্থের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
৪. বর্তমানে আবিষ্কৃত মোট মৌলিক পদার্থের সংখ্যা ১১১টি।
৫. চকের খ-িত অংশগুলোতে ক্যালসিয়াম, কার্বন ও অক্সিজেনের গুণ বা বৈশিষ্ট্য পাওয়া যাবে।
৬. যে সকল পদার্থকে ভাঙলে একের অধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাদেরকে যৌগিক পদার্থ বলে।
৭. চক একটি যৌগিক পদার্থ।
৮. পানি, চিনি, কেরোসিন, লবণ, ইউরিয়া সার যৌগিক পদার্থ।
৯. অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনকে রাসায়নিকভাবে যুক্ত করে পানি তৈরি করা যায়।
১০. মৌলিক পদার্থকে ধাতু ও অধাতু এই দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
১১. এ্যালুমিনিয়াম একটি ধাতু।
১২. ধাতুর মধ্যে দিয়ে সহজেই তাপ ও বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে।
১২. ধাতুর ঘনত্ব বেশি হওয়ায়, অধাতুর তুলনায় ধাতুর ভর বেশি।
১৩. সাধারণ তাপমাত্রার অধিকাংশ ধাতুকে কঠিন অবস্থায় দেখা যায়।
১৪. পারদ ধাতু হলেও সাধারণ তাপমাত্রায় একে তরলরূপে পাওয়া যায়।
১৫. যদি কোন মৌলিক পদার্থের তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, চাকচিক্য, ঘনত্ব ও স্থিতিস্থাপকতা অপেক্ষাকৃত কম হয় তবে সে মৌলিক পদার্থকে অধাতু বলে।
১৬. সাধারণ তাপমাত্রায় অধিকাংশ অধাতুকে গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায়।
১৭. গন্ধ্রকের কোন চাকচিক্য নেই।
১৮. ব্রোমিন অধাতুকে সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় পাওয়া যায়।
১৯. পরমাণু (পরম+অণু অর্থাৎ ক্ষুদ্রতম কণা)
২০. যে কণাগুলো প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় বিরাজ করে তাদেরকে অণু বলে।
২১. একটি নাইট্রোজেন পরমাণু এবং তিনটি হাইড্রোজেন পরমাণু যুক্ত হয়ে একটি এ্যামোনিয়ার অণু গঠিত হয়। (চলমান)
৭. মৌমাছির মৌচাক থেকে মধু ও মোম সংগ্রহ করা হয়।
৮. মেরুদ-ী প্রাণীদের পাঁচটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
৯. সকল প্রকার মাছ মৎস শ্রেণীভুক্ত প্রাণী।
১০. মাছের দেহ মাকু আকৃতির।
১১. অধিকাংশ মাছের দেহে আঁইশ থাকে।
১২. যে সব মেরুদ-ী প্রাণী বুকে ভর করে হাঁটে তাদেরকে সরীসৃপ বলে।
১৩. মেরুদ-ী প্রাণীদের মধ্যে যাদের পালক আছে তাদের পাখি বলে।
১৪. কিউই, পেঙ্গুইন, উটপাখি, এমু উড়তে পারে না।
১৫. পাখির দেহের হাড়গুলো ফাঁপা ও হাল্কা হওয়ায় এরা উড়তে পারে।
১৬. যেসব প্রাণী শিশুকালে মায়ের দুধ পান করে তাদের স্তন্যপায়ী বলে।
১৭. মানুষের মস্তিষ্ক বা মগজ অন্যসব প্রাণীর চেয়ে বড় ও উন্নত।
১৮. স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে মানুষ সর্বাপেক্ষা উন্নত।
১৯. মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী।
২০. সকল প্রাণী প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে পারে না।
২১. সাদা ভালুকের দেহ দীর্ঘ সাদা ঘন লোমে ঢাকা।
২২. উট মরুভূমিতে বাস করে।
২৩. তিমির লেজ নৌকার হালের মতো কাজ করে।
২৪. যারা আকাশে উড়ে তাদের খেচর বলে।
২৫. যেসব প্রাণী গাছে বাস করে তাদের বৃক্ষবাসী বলে।
২৬. বাসস্থান জলবায়ু ও আত্মরক্ষার জন্য প্রাণীর দেহে অভিযোজন ঘটে।
৮ অধ্যায়
১. গঠন উপাদানের ভিত্তিতে পদার্থ দুই প্রকার।
২. সোনা, রুপা, তামা, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, আর্গন, নিয়ন ইত্যাদি মৌলিক পদার্থ।
৩. প্রকৃতিতে ৯২টি মৌলিক পদার্থের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
৪. বর্তমানে আবিষ্কৃত মোট মৌলিক পদার্থের সংখ্যা ১১১টি।
৫. চকের খ-িত অংশগুলোতে ক্যালসিয়াম, কার্বন ও অক্সিজেনের গুণ বা বৈশিষ্ট্য পাওয়া যাবে।
৬. যে সকল পদার্থকে ভাঙলে একের অধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাদেরকে যৌগিক পদার্থ বলে।
৭. চক একটি যৌগিক পদার্থ।
৮. পানি, চিনি, কেরোসিন, লবণ, ইউরিয়া সার যৌগিক পদার্থ।
৯. অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনকে রাসায়নিকভাবে যুক্ত করে পানি তৈরি করা যায়।
১০. মৌলিক পদার্থকে ধাতু ও অধাতু এই দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
১১. এ্যালুমিনিয়াম একটি ধাতু।
১২. ধাতুর মধ্যে দিয়ে সহজেই তাপ ও বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে।
১২. ধাতুর ঘনত্ব বেশি হওয়ায়, অধাতুর তুলনায় ধাতুর ভর বেশি।
১৩. সাধারণ তাপমাত্রার অধিকাংশ ধাতুকে কঠিন অবস্থায় দেখা যায়।
১৪. পারদ ধাতু হলেও সাধারণ তাপমাত্রায় একে তরলরূপে পাওয়া যায়।
১৫. যদি কোন মৌলিক পদার্থের তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, চাকচিক্য, ঘনত্ব ও স্থিতিস্থাপকতা অপেক্ষাকৃত কম হয় তবে সে মৌলিক পদার্থকে অধাতু বলে।
১৬. সাধারণ তাপমাত্রায় অধিকাংশ অধাতুকে গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায়।
১৭. গন্ধ্রকের কোন চাকচিক্য নেই।
১৮. ব্রোমিন অধাতুকে সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় পাওয়া যায়।
১৯. পরমাণু (পরম+অণু অর্থাৎ ক্ষুদ্রতম কণা)
২০. যে কণাগুলো প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় বিরাজ করে তাদেরকে অণু বলে।
২১. একটি নাইট্রোজেন পরমাণু এবং তিনটি হাইড্রোজেন পরমাণু যুক্ত হয়ে একটি এ্যামোনিয়ার অণু গঠিত হয়। (চলমান)
No comments:
Post a Comment