জেনে নাও ভালো করার ১০টি টিপস
প্রস্তুতি এবং রিভিশন। এই দুটি বিষয় ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। তাই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিলে অবশ্যই ভালো ফল করা সম্ভব।
আশানুরূপ ফল পেতে প্রত্যেকটি বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়া জরুরি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি হিসেবে আংশিক পড়া বিষয়গুলো আবারও রিভিশন দাও।
ষপরীক্ষার্থীকে বিষয়বস্তুর ওপর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরগুলো বারবার নজরে আনতে হবে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তরে রেফারেন্স দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। ভালো নম্বর পাওয়া যাবে।
প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। যেসব বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে চিত্র আঁকা প্রাসঙ্গিক সেখানে সংশিল্গষ্ট চিত্রটি অঙ্কন করলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে। তবে প্রশ্নের উত্তরকে অহেতুক বড় করে সময় নষ্ট করা যাবে না।
ষপ্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে হবে। বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে তথ্য ঠিকমতো সাজিয়ে লিখতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যের উৎস দেওয়া যেতে পারে।
ষখাতায় এমনভাবে লিখতে হবে যেন পরীক্ষক খাতা দেখতে গিয়ে বিরক্ত না হন।
ভালো ফল অর্জনে উত্তরপত্রের উপস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় মার্জিন, এক অনুচ্ছেদ থেকে অন্য অনুচ্ছেদের ব্যবধান রাখতে হবে।
ষপরীক্ষার খাতায় মার্জিন দিতে হবে পেন্সিল দিয়ে। মার্জিনটি হবে সিঙ্গেল লাইনের। খেয়াল রাখতে হবে, মার্জিন টানার সময় উত্তরপত্র যেন ছিঁড়ে না যায়। খাতার ওপর এবং পাশে কমপক্ষে এক ইঞ্চি জায়গা রেখে লেখা শুরু করতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে উদ্বিগ্ন বা সারারাত জেগে থাকা ঠিক নয়। প্রয়োজনীয় রিভিশন সেরে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লে ভালো। এই সময় সুষম খাদ্য গ্রহণ ও বিশ্রাম মনকে প্রফুল্ল রাখবে, যা ভালো ফল অর্জনে শিক্ষার্থীকে আরও যোগ্য করে তুলতে পারে।
ষএক্ষুনি পরীক্ষাভীতিকে জয় কর। আত্মবিশ্বাস বাড়াও। মনে রাখতে হবে, আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সফলতার পূর্বশর্ত।
প্রস্তুতি এবং রিভিশন। এই দুটি বিষয় ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। তাই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিলে অবশ্যই ভালো ফল করা সম্ভব।
আশানুরূপ ফল পেতে প্রত্যেকটি বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়া জরুরি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি হিসেবে আংশিক পড়া বিষয়গুলো আবারও রিভিশন দাও।
ষপরীক্ষার্থীকে বিষয়বস্তুর ওপর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরগুলো বারবার নজরে আনতে হবে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তরে রেফারেন্স দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। ভালো নম্বর পাওয়া যাবে।
প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। যেসব বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে চিত্র আঁকা প্রাসঙ্গিক সেখানে সংশিল্গষ্ট চিত্রটি অঙ্কন করলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে। তবে প্রশ্নের উত্তরকে অহেতুক বড় করে সময় নষ্ট করা যাবে না।
ষপ্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে হবে। বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে তথ্য ঠিকমতো সাজিয়ে লিখতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যের উৎস দেওয়া যেতে পারে।
ষখাতায় এমনভাবে লিখতে হবে যেন পরীক্ষক খাতা দেখতে গিয়ে বিরক্ত না হন।
ভালো ফল অর্জনে উত্তরপত্রের উপস্থাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় মার্জিন, এক অনুচ্ছেদ থেকে অন্য অনুচ্ছেদের ব্যবধান রাখতে হবে।
ষপরীক্ষার খাতায় মার্জিন দিতে হবে পেন্সিল দিয়ে। মার্জিনটি হবে সিঙ্গেল লাইনের। খেয়াল রাখতে হবে, মার্জিন টানার সময় উত্তরপত্র যেন ছিঁড়ে না যায়। খাতার ওপর এবং পাশে কমপক্ষে এক ইঞ্চি জায়গা রেখে লেখা শুরু করতে হবে।
পরীক্ষার আগের রাতে উদ্বিগ্ন বা সারারাত জেগে থাকা ঠিক নয়। প্রয়োজনীয় রিভিশন সেরে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লে ভালো। এই সময় সুষম খাদ্য গ্রহণ ও বিশ্রাম মনকে প্রফুল্ল রাখবে, যা ভালো ফল অর্জনে শিক্ষার্থীকে আরও যোগ্য করে তুলতে পারে।
ষএক্ষুনি পরীক্ষাভীতিকে জয় কর। আত্মবিশ্বাস বাড়াও। মনে রাখতে হবে, আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সফলতার পূর্বশর্ত।
No comments:
Post a Comment