৬
নম্বর প্রশ্ন (অনুচ্ছেদ থেকে প্রশ্ন তৈরি)
১। প্রকৃতির রূপসী কন্যা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের নদী, মাঠ,অরণ্য আর পাহাড়ের রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হই। এদেশে দিগন্তজোড়া ফসলের খেত। দক্ষিণা বাতাসে দোলে মাঠের ফসল। সবুজ মাঠের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। তার স্বচ্ছ পানির নিচে চিকচিক করে বালি।
উত্তর:ক) কাকে প্রকৃতির রূপসী কন্যা বলা হয়েছে?
খ) আমরা কী দেখে মুগ্ধ হই?
গ) দক্ষিণা বাতাসে কী দোলে?
ঘ) সবুজ মাঠের বুক চিরে কী বয়ে গেছে?
ঙ) স্বচ্ছ পানির নিচে কী চিকচিক করে?
২। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন কৃষকরা। তাঁরা দিনরাত শ্রম দিয়ে ঝড়-বৃষ্টি-রোদ উপেক্ষা করে ফসল ফলান। তাঁদের এ কাজ কঠিন সাধনার কাজ। কবি তাই তাঁদের বড় সাধক বলেছেন, মাটির ছেলে বলেছেন।
উত্তর:
ক) বাংলাদেশ কী প্রধান দেশ?
খ) বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন?
গ) বাংলাদেশের কী উপেক্ষা করে ফসল ফলান?
ঘ) কবি কাদেরকে বড় সাধক বলেছেন?
ঙ) লেখক কাকে মাটির ছেলে বলেছেন?
৩। জাবালে রাহমাত নামক পাহাড়ে দাঁড়িয়ে নবীজি (স) সমবেত মানুষের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। আরাফাত ময়দানে নবীজি (স)-র এটিই ছিল শেষ হজ। আর তাই এ ভাষণ বিদায় হজের ভাষণ নামে খ্যাত। মানবজাতি চিরদিন তাঁর এ ভাষণকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে।
উত্তর:
ক) নবীজি (স) কোন পাহাড়ে দাঁড়িয়ে ভাষণ দেন?
খ) নবীজি কাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন?
গ) নবীজির শেষ হজ কোথায় পালন করেন?
ঘ) কোন হজকে বিদায় হজ বলা হয়?
ঙ) মানব জাতি চিরদিন নবীজির কোন ভাষণ গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে?
৪। লোভী কাঠুরিয়াটি হায় হায় করতে লাগল এবং নিজের কপালে নিজে চড় মারতে মারতে বলল হায় হায় কেন মিথ্যে কথা বলতে গেলাম তাই তো আমার এমন শাস্তি হলো সোনার রুপার কুড়াল পাওয়া তো দূরে থাক নিজের যে লোহার কুড়ালটি ছিল তাও হারালাম।
উত্তর:ক) কে হায় হায় করতে লাগল?
খ) লোভী কাঠুরিয়া কেন হায় হায় করতে লাগল?
গ) কার শাস্তি হল?
ঘ) লোভী কাঠুরিয়া কী কী হারালো?
ঙ) কেন লোভী কাঠুরিয়া শাস্তি পেল?
৫। অসীম বিশ্বকে জানার এক অদম্য কৌতূহল মানুষের। কিশোরেরও তাই। সে জানতে চায় বিশ্বের সকল কিছুকে, আবিষ্কার করতে চায় অসীম আকাশের সকল অজানা রহস্যকে। সে বুঝতে চায় কেন মানুষ ছুটছে অসীমে, অতলে, অন্তরীক্ষে; বীর কেন জীবনকে অনায়াসে বিপন্ন করে, কেন বরণ করে মৃত্যুকে। সে জানতে চায় ডুবুরি কেন ডুবছে, দুঃসাহসী কেন উড়ছে। তাই কিশোর মনে মনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে- সে বদ্ধ ঘরে বসে থাকবে না। পৃথিবীটাকে সেও ঘুরে ঘুরে দেখবেই।
উত্তর:ক) কোন্ বিষয়ে মানুষের অদম্য কৌতূহল?
খ) কে বিশ্বের সব কিছুকে জানতে চায়?
গ) কিশোর কী আবিষ্কার করতে চায়?
ঘ) মানুষ কোথায় ছুটছে?
ঙ) কিশোরের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা কী?
৬। বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় মাটির শিল্পে। এটা এদেশের নিজস্ব শিল্প। বৈশাখী মেলায় ও নানা পার্বণে যেসব মেলা বসে, সেসব মেলায় বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা রকম পুতুল, নকশা করা হাঁড়ি, মাটির ফল, তৈজসপত্র। গ্রামের কুমোরেরা নিপুণভাবে এসব তৈরি করে। প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃিশল্পের চর্চা হচ্ছে।
উত্তর:ক) বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় কোন শিল্পে?
খ) বাংলাদেশের নিজস্ব শিল্প কোনটি?
গ) কখন মেলা বসে?
ঘ) গ্রামের কুমোররা কী তৈরি করে?
ঙ) প্রাচীনকাল থেকে বাংলাদেশে কীসের চর্চা হচ্ছে?
৭। শহিদের রক্তে ভিজে আছে বাংলাদেশের মাটি। যেমন তাঁদের জন্য ভিজে আছে স্বজনদের চোখ। দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ দিলেন, তাঁরা এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, তাঁরা আমাদের অতি আপনজন। তাঁদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পেয়েছি। তাই আমরা তাঁদের ভুলব না।
উত্তর:
ক) কাদের রক্তে বাংলাদেশের মাটি ভিজে আছে?
খ) বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান কারা?
গ) আমাদের অতি আপনজন কারা?
ঘ) কাদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পেয়েছি?
ঙ) আমরা কাদের ভুলব না?
৮। কোনো একসময়ে এক নদীর ধারে বাস করত এক গরিব জেলে। সে প্রতিদিন নদীতে পাঁচ বার করে জাল ফেলত। এতে যে মাছ পেত তা বেচেই তার সংসারের খরচ চালাত। কায়ক্লেশে দিন গুজরান হতে তার। একদিন সকালে জেলে এসে নদীতে জাল ফেলল। প্রথম বার জাল টেনে দেখে একটিও মাছ পড়েনি জালে। জালে উঠল কেবল একটা মোটা গাছের গুড়ি।
উত্তর:
ক) নদীর ধারে কে বাস করত?
খ) জেলেটি প্রতিদিন নদীতে কত বার জাল ফেলত?
গ) জেলে কি বিক্রি করে তার সংসার চালাত?
ঘ) জেলে কীভবে দিন গুজরান করত?
ঙ) জেলের জালে কী উঠল?
১। প্রকৃতির রূপসী কন্যা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের নদী, মাঠ,অরণ্য আর পাহাড়ের রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হই। এদেশে দিগন্তজোড়া ফসলের খেত। দক্ষিণা বাতাসে দোলে মাঠের ফসল। সবুজ মাঠের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। তার স্বচ্ছ পানির নিচে চিকচিক করে বালি।
উত্তর:ক) কাকে প্রকৃতির রূপসী কন্যা বলা হয়েছে?
খ) আমরা কী দেখে মুগ্ধ হই?
গ) দক্ষিণা বাতাসে কী দোলে?
ঘ) সবুজ মাঠের বুক চিরে কী বয়ে গেছে?
ঙ) স্বচ্ছ পানির নিচে কী চিকচিক করে?
২। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন কৃষকরা। তাঁরা দিনরাত শ্রম দিয়ে ঝড়-বৃষ্টি-রোদ উপেক্ষা করে ফসল ফলান। তাঁদের এ কাজ কঠিন সাধনার কাজ। কবি তাই তাঁদের বড় সাধক বলেছেন, মাটির ছেলে বলেছেন।
উত্তর:
ক) বাংলাদেশ কী প্রধান দেশ?
খ) বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন?
গ) বাংলাদেশের কী উপেক্ষা করে ফসল ফলান?
ঘ) কবি কাদেরকে বড় সাধক বলেছেন?
ঙ) লেখক কাকে মাটির ছেলে বলেছেন?
৩। জাবালে রাহমাত নামক পাহাড়ে দাঁড়িয়ে নবীজি (স) সমবেত মানুষের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। আরাফাত ময়দানে নবীজি (স)-র এটিই ছিল শেষ হজ। আর তাই এ ভাষণ বিদায় হজের ভাষণ নামে খ্যাত। মানবজাতি চিরদিন তাঁর এ ভাষণকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে।
উত্তর:
ক) নবীজি (স) কোন পাহাড়ে দাঁড়িয়ে ভাষণ দেন?
খ) নবীজি কাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন?
গ) নবীজির শেষ হজ কোথায় পালন করেন?
ঘ) কোন হজকে বিদায় হজ বলা হয়?
ঙ) মানব জাতি চিরদিন নবীজির কোন ভাষণ গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে?
৪। লোভী কাঠুরিয়াটি হায় হায় করতে লাগল এবং নিজের কপালে নিজে চড় মারতে মারতে বলল হায় হায় কেন মিথ্যে কথা বলতে গেলাম তাই তো আমার এমন শাস্তি হলো সোনার রুপার কুড়াল পাওয়া তো দূরে থাক নিজের যে লোহার কুড়ালটি ছিল তাও হারালাম।
উত্তর:ক) কে হায় হায় করতে লাগল?
খ) লোভী কাঠুরিয়া কেন হায় হায় করতে লাগল?
গ) কার শাস্তি হল?
ঘ) লোভী কাঠুরিয়া কী কী হারালো?
ঙ) কেন লোভী কাঠুরিয়া শাস্তি পেল?
৫। অসীম বিশ্বকে জানার এক অদম্য কৌতূহল মানুষের। কিশোরেরও তাই। সে জানতে চায় বিশ্বের সকল কিছুকে, আবিষ্কার করতে চায় অসীম আকাশের সকল অজানা রহস্যকে। সে বুঝতে চায় কেন মানুষ ছুটছে অসীমে, অতলে, অন্তরীক্ষে; বীর কেন জীবনকে অনায়াসে বিপন্ন করে, কেন বরণ করে মৃত্যুকে। সে জানতে চায় ডুবুরি কেন ডুবছে, দুঃসাহসী কেন উড়ছে। তাই কিশোর মনে মনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে- সে বদ্ধ ঘরে বসে থাকবে না। পৃথিবীটাকে সেও ঘুরে ঘুরে দেখবেই।
উত্তর:ক) কোন্ বিষয়ে মানুষের অদম্য কৌতূহল?
খ) কে বিশ্বের সব কিছুকে জানতে চায়?
গ) কিশোর কী আবিষ্কার করতে চায়?
ঘ) মানুষ কোথায় ছুটছে?
ঙ) কিশোরের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা কী?
৬। বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় মাটির শিল্পে। এটা এদেশের নিজস্ব শিল্প। বৈশাখী মেলায় ও নানা পার্বণে যেসব মেলা বসে, সেসব মেলায় বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা রকম পুতুল, নকশা করা হাঁড়ি, মাটির ফল, তৈজসপত্র। গ্রামের কুমোরেরা নিপুণভাবে এসব তৈরি করে। প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃিশল্পের চর্চা হচ্ছে।
উত্তর:ক) বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় কোন শিল্পে?
খ) বাংলাদেশের নিজস্ব শিল্প কোনটি?
গ) কখন মেলা বসে?
ঘ) গ্রামের কুমোররা কী তৈরি করে?
ঙ) প্রাচীনকাল থেকে বাংলাদেশে কীসের চর্চা হচ্ছে?
৭। শহিদের রক্তে ভিজে আছে বাংলাদেশের মাটি। যেমন তাঁদের জন্য ভিজে আছে স্বজনদের চোখ। দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ দিলেন, তাঁরা এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, তাঁরা আমাদের অতি আপনজন। তাঁদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পেয়েছি। তাই আমরা তাঁদের ভুলব না।
উত্তর:
ক) কাদের রক্তে বাংলাদেশের মাটি ভিজে আছে?
খ) বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান কারা?
গ) আমাদের অতি আপনজন কারা?
ঘ) কাদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পেয়েছি?
ঙ) আমরা কাদের ভুলব না?
৮। কোনো একসময়ে এক নদীর ধারে বাস করত এক গরিব জেলে। সে প্রতিদিন নদীতে পাঁচ বার করে জাল ফেলত। এতে যে মাছ পেত তা বেচেই তার সংসারের খরচ চালাত। কায়ক্লেশে দিন গুজরান হতে তার। একদিন সকালে জেলে এসে নদীতে জাল ফেলল। প্রথম বার জাল টেনে দেখে একটিও মাছ পড়েনি জালে। জালে উঠল কেবল একটা মোটা গাছের গুড়ি।
উত্তর:
ক) নদীর ধারে কে বাস করত?
খ) জেলেটি প্রতিদিন নদীতে কত বার জাল ফেলত?
গ) জেলে কি বিক্রি করে তার সংসার চালাত?
ঘ) জেলে কীভবে দিন গুজরান করত?
ঙ) জেলের জালে কী উঠল?
No comments:
Post a Comment