পরীক্ষায় কীভাবে লিখলে তোমার লেখা সুন্দর, দ্রুত ও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
একই রকম মান বজায় থাকবে সেদিকে নজর রাখা জরুরি। বিশেষ করে অন্তত একনজরে যেন
তোমার হাতের লেখা সুন্দর দেখায়, সেদিকে খেয়াল রেখো। এর জন্য নিচের
টিপসগুলো জানা থাকলে পরীক্ষকের অজান্তেই তোমার পরীক্ষায় বেশি নম্বর পেতে
পারো।
লেখা যেন খুব ছোট ছোট বা খুব বড় বড় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবে।
বর্ণ বা অক্ষর ঘন; কিন্তু শব্দ ফাঁকা রাখবে।
শব্দ থেকে শব্দের মাঝে ২/৩ বর্ণ ফাঁকা দিতে পার।
এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে আধা ইঞ্চি ফাঁকা রাখতে পারো।
প্যারা থেকে প্যারার মাঝে ১ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পারো।
লেখার পর যদি ভুল বুঝতে পারো, তাহলে এক টান দিয়ে কেটে দিয়ে ওপরে আবার শুদ্ধ করে লিখে দেবে।
অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামে। ফলে কলম পিচ্ছিল হয়ে যায়। এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে না। এমনকি তোমার ভেজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের শিক্ষার্থী বন্ধুরা শুকনা রুমাল রাখবে এবং রাবারযুক্ত কলম ব্যবহার করবে।
ষকোনোভাবেই কলম খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না। তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করতে পারে।
লেখা যেন খুব ছোট ছোট বা খুব বড় বড় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবে।
বর্ণ বা অক্ষর ঘন; কিন্তু শব্দ ফাঁকা রাখবে।
শব্দ থেকে শব্দের মাঝে ২/৩ বর্ণ ফাঁকা দিতে পার।
এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে আধা ইঞ্চি ফাঁকা রাখতে পারো।
প্যারা থেকে প্যারার মাঝে ১ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পারো।
লেখার পর যদি ভুল বুঝতে পারো, তাহলে এক টান দিয়ে কেটে দিয়ে ওপরে আবার শুদ্ধ করে লিখে দেবে।
অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামে। ফলে কলম পিচ্ছিল হয়ে যায়। এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে না। এমনকি তোমার ভেজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের শিক্ষার্থী বন্ধুরা শুকনা রুমাল রাখবে এবং রাবারযুক্ত কলম ব্যবহার করবে।
ষকোনোভাবেই কলম খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না। তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করতে পারে।
No comments:
Post a Comment