জাগো গো ভগিনী
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন
১। ‘জাগো গো ভগিনী’ প্রবন্ধের রচয়িতা কে?
উত্তর: বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন।
২। সহস্র জনের বাধা ঠেলে অগ্রসর হওয়া কয়জনের কাজ নয়?
উত্তর: একজনের।
৩। কার শত দোষ সমাজ অম্লান বদনে ক্ষমা করে থাকে?
উত্তর: অশিক্ষিত স্ত্রীলোকের।
৪। আজকাল অধিকাংশ লোক শিক্ষাকে কী লাভের পথ মনে করে?
উত্তর: চাকরি লাভের।
৫। যেখানে অশিক্ষিত চক্ষু কদর্ম দেখে, সেখানে শিক্ষিত চক্ষু কী দেখে?
উত্তর: হীরা-মানিক।
৬। সম্মার্জনী শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ঝাড়ু।
৭। লেখিকার মতে কে আমাদের প্রকৃত অবনতি দেখিয়ে দিচ্ছে?
উত্তর: বিবেক।
৮। অনেকে মনে করেন, পুরুষের উপার্জিত ধন ভোগ করে বলে নারী তার কী সহ্য করে?
উত্তর: প্রভুত্ব।
৯। কারামুক্ত হয়েও গ্যালিলিও কী বলেছিলেন?
উত্তর: কিন্তু যা-ই হোক, পৃথিবী ঘুরছে।
১০। বেগম রোকেয়া স্বাধীনতা অর্থে কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: পুরুষের মতো উন্নত অবস্থা।
১১। লেখিকা রাজকীয় কার্য ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে না পারলে কোথায় প্রবেশ করার আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন?
উত্তর: কৃষিক্ষেত্রে।
১২। লেখিকা কিসের দ্বারা বুদ্ধিবৃত্তিকে সতেজ করার কথা বলেছেন?
উত্তর: অনুশীলন দ্বারা।
১৩। কী করলে অনুর্বর মস্তিষ্ক সুতীক্ষè হয় বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: জ্ঞানচর্চা করলে।
১৪। বহুকাল থেকে নারী হৃদয়ের উচ্চবৃত্তিগুলো কী হওয়ায় নারীর অন্তর-বাহির, মস্তিষ্ক, হৃদয়-সবই দাসী হয়ে পড়েছে?
উত্তর: অঙ্কুরে বিনষ্ট হওয়ায়।
১৫। নারীরা সমাজের কীরূপ অঙ্গ?
উত্তর: অর্ধাঙ্গ।
১৬। পুরুষরা উন্নত রাজ্যে গিয়ে দেখছেন, সেখানে তাদের সঙ্গিনী নেই বলে তারা কী হয়ে আছেন?
উত্তর: একাকী হয়ে আছেন।
১৭। নারীরা কোন জীবন বহন করার জন্য সৃষ্ট হননি বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: অকর্মণ্য পুতুল-জীবন।
১৮। ‘জাগো গো ভগিনী’ রচনাটি বেগম রোকেয়ার কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
উত্তর: মতিচুর।
১৯। ‘জাগো গো ভগিনী’ রচনাটি কোন নিবন্ধের অংশবিশেষ?
উত্তর: স্ত্রীজাতির অবনতি।
২০। বেগম রোকেয়াকে বাংলা শিক্ষায় কে সাহায্য করেন?
উত্তর: বড় বোন করিমুন্নেসা।
২১। বড় ভাই ইব্রাহিমের তত্ত্বাবধানে বেগম রোকেয়া কোন ভাষা শেখেন?
উত্তর: ইংরেজি।
২২। বিজ্ঞানবিদ কর্দম বিশ্লিষ্ট করলে কয়টি বস্তু পাবেন বলে লেখিকা উল্লেখ করেছেন?
উত্তর: চারটি।
২৩। লেখিকার মতে কোনটি প্রকৃত শিক্ষা নয়?
উত্তর: কেবল পাস করা বিদ্যা।
২৪। ‘নীলকান্তমণি’ বলতে কী বোঝ?
উত্তর: নীল রঙের মহামূল্যবান পাথর।
২৫। স্ত্রী শিক্ষাকে নমস্কার-এ উক্তিটি কীরূপ?
উত্তর: উক্তিটি ব্যঙ্গার্থক।
২৬। নারীরা বুদ্ধিবৃত্তির অনুশীলন করে না বলে তা কী হয়েছে বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: হীন তেজ।
২৭। নারী ও পুরুষের স্বার্থ কী রূপ?
উত্তর: এক ও অভিন্ন।
২৮। ‘সুধাভাণ্ডার’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: অমৃতভাণ্ডার।
২৯। দুর্বলভুজা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: দুর্বল বাহুবিশিষ্ট।
৩০। কার প্রেরণায় বেগম রোকেয়া সাহিত্যচর্চা শুরু করেন?
উত্তর: স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াৎ হোসেনের।
বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন
১। ‘জাগো গো ভগিনী’ প্রবন্ধের রচয়িতা কে?
উত্তর: বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন।
২। সহস্র জনের বাধা ঠেলে অগ্রসর হওয়া কয়জনের কাজ নয়?
উত্তর: একজনের।
৩। কার শত দোষ সমাজ অম্লান বদনে ক্ষমা করে থাকে?
উত্তর: অশিক্ষিত স্ত্রীলোকের।
৪। আজকাল অধিকাংশ লোক শিক্ষাকে কী লাভের পথ মনে করে?
উত্তর: চাকরি লাভের।
৫। যেখানে অশিক্ষিত চক্ষু কদর্ম দেখে, সেখানে শিক্ষিত চক্ষু কী দেখে?
উত্তর: হীরা-মানিক।
৬। সম্মার্জনী শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ঝাড়ু।
৭। লেখিকার মতে কে আমাদের প্রকৃত অবনতি দেখিয়ে দিচ্ছে?
উত্তর: বিবেক।
৮। অনেকে মনে করেন, পুরুষের উপার্জিত ধন ভোগ করে বলে নারী তার কী সহ্য করে?
উত্তর: প্রভুত্ব।
৯। কারামুক্ত হয়েও গ্যালিলিও কী বলেছিলেন?
উত্তর: কিন্তু যা-ই হোক, পৃথিবী ঘুরছে।
১০। বেগম রোকেয়া স্বাধীনতা অর্থে কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: পুরুষের মতো উন্নত অবস্থা।
১১। লেখিকা রাজকীয় কার্য ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে না পারলে কোথায় প্রবেশ করার আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন?
উত্তর: কৃষিক্ষেত্রে।
১২। লেখিকা কিসের দ্বারা বুদ্ধিবৃত্তিকে সতেজ করার কথা বলেছেন?
উত্তর: অনুশীলন দ্বারা।
১৩। কী করলে অনুর্বর মস্তিষ্ক সুতীক্ষè হয় বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: জ্ঞানচর্চা করলে।
১৪। বহুকাল থেকে নারী হৃদয়ের উচ্চবৃত্তিগুলো কী হওয়ায় নারীর অন্তর-বাহির, মস্তিষ্ক, হৃদয়-সবই দাসী হয়ে পড়েছে?
উত্তর: অঙ্কুরে বিনষ্ট হওয়ায়।
১৫। নারীরা সমাজের কীরূপ অঙ্গ?
উত্তর: অর্ধাঙ্গ।
১৬। পুরুষরা উন্নত রাজ্যে গিয়ে দেখছেন, সেখানে তাদের সঙ্গিনী নেই বলে তারা কী হয়ে আছেন?
উত্তর: একাকী হয়ে আছেন।
১৭। নারীরা কোন জীবন বহন করার জন্য সৃষ্ট হননি বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: অকর্মণ্য পুতুল-জীবন।
১৮। ‘জাগো গো ভগিনী’ রচনাটি বেগম রোকেয়ার কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
উত্তর: মতিচুর।
১৯। ‘জাগো গো ভগিনী’ রচনাটি কোন নিবন্ধের অংশবিশেষ?
উত্তর: স্ত্রীজাতির অবনতি।
২০। বেগম রোকেয়াকে বাংলা শিক্ষায় কে সাহায্য করেন?
উত্তর: বড় বোন করিমুন্নেসা।
২১। বড় ভাই ইব্রাহিমের তত্ত্বাবধানে বেগম রোকেয়া কোন ভাষা শেখেন?
উত্তর: ইংরেজি।
২২। বিজ্ঞানবিদ কর্দম বিশ্লিষ্ট করলে কয়টি বস্তু পাবেন বলে লেখিকা উল্লেখ করেছেন?
উত্তর: চারটি।
২৩। লেখিকার মতে কোনটি প্রকৃত শিক্ষা নয়?
উত্তর: কেবল পাস করা বিদ্যা।
২৪। ‘নীলকান্তমণি’ বলতে কী বোঝ?
উত্তর: নীল রঙের মহামূল্যবান পাথর।
২৫। স্ত্রী শিক্ষাকে নমস্কার-এ উক্তিটি কীরূপ?
উত্তর: উক্তিটি ব্যঙ্গার্থক।
২৬। নারীরা বুদ্ধিবৃত্তির অনুশীলন করে না বলে তা কী হয়েছে বলে লেখিকা মনে করেন?
উত্তর: হীন তেজ।
২৭। নারী ও পুরুষের স্বার্থ কী রূপ?
উত্তর: এক ও অভিন্ন।
২৮। ‘সুধাভাণ্ডার’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: অমৃতভাণ্ডার।
২৯। দুর্বলভুজা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: দুর্বল বাহুবিশিষ্ট।
৩০। কার প্রেরণায় বেগম রোকেয়া সাহিত্যচর্চা শুরু করেন?
উত্তর: স্বামী সৈয়দ সাখাওয়াৎ হোসেনের।
No comments:
Post a Comment