অধ্যায়-১
১। বৃক্ষ মাটির ক্ষয়রোধ করে। —শুদ্ধ
২। আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য নিরাপদ। —অশুদ্ধ
৩। এলাকার উন্নয়নের কাজে সামর্থ্য অনুযায়ী সবার অংশগ্রহণ করা উচিত। —শুদ্ধ
৪। এলাকার উন্নয়ন মানে দেশের উন্নয়ন। —শুদ্ধ
৫। জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান আমরা বৃক্ষ থেকে পাই। —শুদ্ধ
৬। বিদ্যালয়ে বৃক্ষমেলার আয়োজন করলে অন্যরা গাছ লাগাতে এবং গাছের পরিচর্যা করতে উৎসাহী হবে। —শুদ্ধ
৭। কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজে উৎসাহ দিতে হবে। —অশুদ্ধ
৮। কোনো কারণে একটি গাছ কাটলে আরেকটি গাছ লাগাতে হবে। —শুদ্ধ
৯। টিউবওয়েল ও পানি সরবরাহকারী অন্যান্য উৎসের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন নেই। —অশুদ্ধ
১০। পানির অপব্যবহার আমাদের জন্য ক্ষতিকর। —শুদ্ধ
১১। আমরা লাল রং চিহ্নিত নলকূপের পানি পান করব। —অশুদ্ধ
১২। লাল রং দিয়ে আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েল চিহ্নিত করা হয়। —শুদ্ধ
অধ্যায়-২
১। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র। —শুদ্ধ
২। বিদ্যালয় অপরিষ্কার থাকলে মন ভালো থাকে। —অশুদ্ধ।
৩। রাষ্ট্রীয় সম্পদই জনসম্পদ। —শুদ্ধ
৪। প্রয়োজনে পাঠাগারের বইয়ের ভেতরে মন্তব্য লেখা উচিত। —অশুদ্ধ
৫। ট্রেনে বিনা টিকিটে ভ্রমণ করা উচিত নয়। —শুদ্ধ
৬। নদীর তীরে বন্দর গড়ে ওঠে। —শুদ্ধ
৭। সামাজিক সম্পদ হস্তান্তর করা যায়। —অশুদ্ধ
৮। রান্না শেষ হওয়ার পর গ্যাসের চুলা বন্ধ রাখা উচিত। —শুদ্ধ
৯। রাষ্ট্র পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করা ব্যয়বহুল। —অশুদ্ধ
১০। টাকার প্রয়োজন হলে রেললাইনের স্লিপার খুলে বিক্রি করা যেতে পারে। —অশুদ্ধ
১১। শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা ইত্যাদি বিনোদনমূলক রাষ্ট্রীয় সম্পদ। —শুদ্ধ
১২। ব্যক্তিগত সম্পদ হস্তান্তর অযোগ্য। —অশুদ্ধ
১৩। দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতির উন্নয়নে বাংলা একাডেমীর অবদান নেই। —অশুদ্ধ
১৪। নদীতে ময়লা-আবর্জনা বা বর্জ্য ফেললে নদীর খনিজ উপাদান বেড়ে যায়। —অশুদ্ধ
১৫। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের উন্নতির সঙ্গে আমাদের সবার উন্নতি জড়িত। —শুদ্ধ
অধ্যায়-৩
১। মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেব না।—শুদ্ধ
২। শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে কোনো কিছু লেখা উচিত নয়। —শুদ্ধ
৩। সামাজিক মূল্যবোধ সমাজের মানুষের মধ্যে গভীর বন্ধন তৈরি করে। —শুদ্ধ
৪। আমরা ন্যায় কাজকে বর্জন করব এবং অন্যায় কাজকে সমর্থন করব। —অশুদ্ধ
৫। সত্যবাদিতা, ন্যায়বোধ ইত্যাদি সামাজিক মূল্যবোধের অন্তর্গত। —শুদ্ধ
৬। বিদ্যালয়ের শিক্ষা লাভ করলে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া যায়। —শুদ্ধ
৭। সময়ের কাজ সময়ে করাকে সদাচরণ বলে। —অশুদ্ধ
৮। প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন শিখলে পরীক্ষার সময় রাত জেগে পড়তে হয় না।—শুদ্ধ
৯। সময়ের কাজ সময়ে করলে পরবর্তী জীবনে সাফল্য আসে। —শুদ্ধ
১০। শিক্ষকেরা শাসন করলে আমরা তাদের সম্মান করব। —শুদ্ধ
১১। সামাজিক মূল্যবোধ মানুষের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলে। —শুদ্ধ
অধ্যায়-৪
১। এডিস মশা ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়। —শুদ্ধ
২। শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য শারীরিক শ্রম দেওয়া প্রয়োজন। —শুদ্ধ
৩। যেসব কাজে শারীরিক শ্রম দরকার সেসব কাজকে অবজ্ঞা করব। —অশুদ্ধ।
১। বৃক্ষ মাটির ক্ষয়রোধ করে। —শুদ্ধ
২। আর্সেনিকযুক্ত পানি জীবনের জন্য নিরাপদ। —অশুদ্ধ
৩। এলাকার উন্নয়নের কাজে সামর্থ্য অনুযায়ী সবার অংশগ্রহণ করা উচিত। —শুদ্ধ
৪। এলাকার উন্নয়ন মানে দেশের উন্নয়ন। —শুদ্ধ
৫। জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান আমরা বৃক্ষ থেকে পাই। —শুদ্ধ
৬। বিদ্যালয়ে বৃক্ষমেলার আয়োজন করলে অন্যরা গাছ লাগাতে এবং গাছের পরিচর্যা করতে উৎসাহী হবে। —শুদ্ধ
৭। কেউ গাছের ক্ষতি করলে তাকে এ কাজে উৎসাহ দিতে হবে। —অশুদ্ধ
৮। কোনো কারণে একটি গাছ কাটলে আরেকটি গাছ লাগাতে হবে। —শুদ্ধ
৯। টিউবওয়েল ও পানি সরবরাহকারী অন্যান্য উৎসের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন নেই। —অশুদ্ধ
১০। পানির অপব্যবহার আমাদের জন্য ক্ষতিকর। —শুদ্ধ
১১। আমরা লাল রং চিহ্নিত নলকূপের পানি পান করব। —অশুদ্ধ
১২। লাল রং দিয়ে আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েল চিহ্নিত করা হয়। —শুদ্ধ
অধ্যায়-২
১। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র। —শুদ্ধ
২। বিদ্যালয় অপরিষ্কার থাকলে মন ভালো থাকে। —অশুদ্ধ।
৩। রাষ্ট্রীয় সম্পদই জনসম্পদ। —শুদ্ধ
৪। প্রয়োজনে পাঠাগারের বইয়ের ভেতরে মন্তব্য লেখা উচিত। —অশুদ্ধ
৫। ট্রেনে বিনা টিকিটে ভ্রমণ করা উচিত নয়। —শুদ্ধ
৬। নদীর তীরে বন্দর গড়ে ওঠে। —শুদ্ধ
৭। সামাজিক সম্পদ হস্তান্তর করা যায়। —অশুদ্ধ
৮। রান্না শেষ হওয়ার পর গ্যাসের চুলা বন্ধ রাখা উচিত। —শুদ্ধ
৯। রাষ্ট্র পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করা ব্যয়বহুল। —অশুদ্ধ
১০। টাকার প্রয়োজন হলে রেললাইনের স্লিপার খুলে বিক্রি করা যেতে পারে। —অশুদ্ধ
১১। শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানা ইত্যাদি বিনোদনমূলক রাষ্ট্রীয় সম্পদ। —শুদ্ধ
১২। ব্যক্তিগত সম্পদ হস্তান্তর অযোগ্য। —অশুদ্ধ
১৩। দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতির উন্নয়নে বাংলা একাডেমীর অবদান নেই। —অশুদ্ধ
১৪। নদীতে ময়লা-আবর্জনা বা বর্জ্য ফেললে নদীর খনিজ উপাদান বেড়ে যায়। —অশুদ্ধ
১৫। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের উন্নতির সঙ্গে আমাদের সবার উন্নতি জড়িত। —শুদ্ধ
অধ্যায়-৩
১। মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেব না।—শুদ্ধ
২। শ্রেণীকক্ষ বা বিদ্যালয়ের দেয়ালে কোনো কিছু লেখা উচিত নয়। —শুদ্ধ
৩। সামাজিক মূল্যবোধ সমাজের মানুষের মধ্যে গভীর বন্ধন তৈরি করে। —শুদ্ধ
৪। আমরা ন্যায় কাজকে বর্জন করব এবং অন্যায় কাজকে সমর্থন করব। —অশুদ্ধ
৫। সত্যবাদিতা, ন্যায়বোধ ইত্যাদি সামাজিক মূল্যবোধের অন্তর্গত। —শুদ্ধ
৬। বিদ্যালয়ের শিক্ষা লাভ করলে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া যায়। —শুদ্ধ
৭। সময়ের কাজ সময়ে করাকে সদাচরণ বলে। —অশুদ্ধ
৮। প্রতিদিনের পাঠ প্রতিদিন শিখলে পরীক্ষার সময় রাত জেগে পড়তে হয় না।—শুদ্ধ
৯। সময়ের কাজ সময়ে করলে পরবর্তী জীবনে সাফল্য আসে। —শুদ্ধ
১০। শিক্ষকেরা শাসন করলে আমরা তাদের সম্মান করব। —শুদ্ধ
১১। সামাজিক মূল্যবোধ মানুষের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলে। —শুদ্ধ
অধ্যায়-৪
১। এডিস মশা ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়। —শুদ্ধ
২। শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য শারীরিক শ্রম দেওয়া প্রয়োজন। —শুদ্ধ
৩। যেসব কাজে শারীরিক শ্রম দরকার সেসব কাজকে অবজ্ঞা করব। —অশুদ্ধ।
No comments:
Post a Comment