বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন
১. সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
ক. মহাস্থানগড়ের নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’তে--- হিসেবে উল্লেখ আছে।
উত্তর : মহাস্থানগড়ের নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’তে পুণ্ড্রনগর হিসেবে উল্লেখ আছে।
খ. ময়মানমতি--- সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
উত্তর : ময়নামতি বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
গ. পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ--- মহাবিহার।
উত্তর : পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ সোমপুর মহাবিহার।
ঘ. মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের--- কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
উত্তর : মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
ঙ. লালবাগ দুর্গের আরেক নাম--- কেল্লা।
উত্তর : লালবাগ দুর্গের আরেক নাম আওরঙ্গবাদ কেল্লা।
২. নিচের শুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘শু’ এবং অশুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘অ’ লেখ :
ক. মহাস্থানগড় কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। ‘অ’
খ. ময়নামতি বেশিরভাগ প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে শালবন বিহারে। ‘শু’
গ. সত্যপীর ভিটার ধ্বংসাবশেষ পাহাড়পুরে। ‘শু’
ঘ. গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি সোনারগাঁয়ে। ‘শু’
ঙ. লালবাগ দুর্গে রয়েছে দরবার হল। ‘শু’
৪। সঠিক উত্তরটি লিখ :
১। কোনটি প্রাচীন বাংলার প্রথম নগরায়নের সুস্পষ্ট প্রমাণ?
ক. পাহাড়পুর খ. পুণ্ড্রনগর
গ. সোনারগাঁ ঘ. পানাম নগর
উত্তর : পুণ্ড্রনগর।
২। আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
ক. কুমিল্লার ময়নামতিতে
খ. নওগাঁর বদলগাছীতে
গ. নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে
ঘ. ঢাকার লালবাগে
উত্তর : কুমিল্লার ময়নামতিতে।
৩। ১৭৭টি কক্ষ কোথায় আবিষ্কৃত হয়েছে?
ক. শালবন বিহারে খ. গোবিন্দ ভিটা মন্দিরে
গ. সোমপুর বিহারে ঘ. সরদার বাড়িতে।
উত্তর: সোমপুর বিহারে
৪। কোনটি মধ্যযুগে ইসলামী শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল?
ক. মহাস্থান খ. ময়নামতি
গ. পাহাড়পুর খ. সোনারগাঁ
উত্তর: সোনারগাঁ।
৫। কারুকাজখচিত প্রাচীর ফটক কোথায় অবস্থিত?
ক. বৈরাগীর ভিটায় খ. লালবাগ কেল্লায়
গ. ময়নামতি প্রাসাদ টিলায় ঘ. øানঘাটে
উত্তর : লালবাগ কেল্লায়।
সংক্ষেপে উত্তর দাও-
ক. মহাস্থানগড় ব্রাহ্মীলিপি থেকে কী জানা যায়?
উত্তর : মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ। বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে এর অবস্থান। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বড় নগর পুণ্ড্রনগর’ এর ধ্বংসাবশেষ। এখানে ব্রাহ্মী রীতিতে লেখা একটি খণ্ডিত শিলালিপি পাওয়া গেছে। এর নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’। এ শিলালিপিতে ‘পুণ্ড্রনগর’ এর উল্লেখ রয়েছে। এ থেকে ধারণা করা হয়, নগরটি সম্ভবত মৌর্যবংশীয় শাসকরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বাংলার যে কোনো অঞ্চলের মধ্যে প্রথম নগরায়নের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এটি।
১. সঠিক শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
ক. মহাস্থানগড়ের নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’তে--- হিসেবে উল্লেখ আছে।
উত্তর : মহাস্থানগড়ের নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’তে পুণ্ড্রনগর হিসেবে উল্লেখ আছে।
খ. ময়মানমতি--- সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
উত্তর : ময়নামতি বৌদ্ধ সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
গ. পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ--- মহাবিহার।
উত্তর : পাহাড়পুরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ সোমপুর মহাবিহার।
ঘ. মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের--- কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
উত্তর : মধ্যযুগে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল সোনারগাঁ।
ঙ. লালবাগ দুর্গের আরেক নাম--- কেল্লা।
উত্তর : লালবাগ দুর্গের আরেক নাম আওরঙ্গবাদ কেল্লা।
২. নিচের শুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘শু’ এবং অশুদ্ধ উক্তিগুলোর ডান পাশে ‘অ’ লেখ :
ক. মহাস্থানগড় কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। ‘অ’
খ. ময়নামতি বেশিরভাগ প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে শালবন বিহারে। ‘শু’
গ. সত্যপীর ভিটার ধ্বংসাবশেষ পাহাড়পুরে। ‘শু’
ঘ. গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি সোনারগাঁয়ে। ‘শু’
ঙ. লালবাগ দুর্গে রয়েছে দরবার হল। ‘শু’
৪। সঠিক উত্তরটি লিখ :
১। কোনটি প্রাচীন বাংলার প্রথম নগরায়নের সুস্পষ্ট প্রমাণ?
ক. পাহাড়পুর খ. পুণ্ড্রনগর
গ. সোনারগাঁ ঘ. পানাম নগর
উত্তর : পুণ্ড্রনগর।
২। আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
ক. কুমিল্লার ময়নামতিতে
খ. নওগাঁর বদলগাছীতে
গ. নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে
ঘ. ঢাকার লালবাগে
উত্তর : কুমিল্লার ময়নামতিতে।
৩। ১৭৭টি কক্ষ কোথায় আবিষ্কৃত হয়েছে?
ক. শালবন বিহারে খ. গোবিন্দ ভিটা মন্দিরে
গ. সোমপুর বিহারে ঘ. সরদার বাড়িতে।
উত্তর: সোমপুর বিহারে
৪। কোনটি মধ্যযুগে ইসলামী শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল?
ক. মহাস্থান খ. ময়নামতি
গ. পাহাড়পুর খ. সোনারগাঁ
উত্তর: সোনারগাঁ।
৫। কারুকাজখচিত প্রাচীর ফটক কোথায় অবস্থিত?
ক. বৈরাগীর ভিটায় খ. লালবাগ কেল্লায়
গ. ময়নামতি প্রাসাদ টিলায় ঘ. øানঘাটে
উত্তর : লালবাগ কেল্লায়।
সংক্ষেপে উত্তর দাও-
ক. মহাস্থানগড় ব্রাহ্মীলিপি থেকে কী জানা যায়?
উত্তর : মহাস্থানগড় প্রাচীন বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ। বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিমে এর অবস্থান। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বড় নগর পুণ্ড্রনগর’ এর ধ্বংসাবশেষ। এখানে ব্রাহ্মী রীতিতে লেখা একটি খণ্ডিত শিলালিপি পাওয়া গেছে। এর নাম ‘মহাস্থান ব্রাহ্মীলিপি’। এ শিলালিপিতে ‘পুণ্ড্রনগর’ এর উল্লেখ রয়েছে। এ থেকে ধারণা করা হয়, নগরটি সম্ভবত মৌর্যবংশীয় শাসকরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বাংলার যে কোনো অঞ্চলের মধ্যে প্রথম নগরায়নের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এটি।
No comments:
Post a Comment