নিমগাছ ও নিম চাষের গুরুত্ব
প্রশ্ন : নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম লেখ।
উত্তর : নিমগাছ : নিম একটি অত্যন্ত ভেষজ গুণসম্পন্ন বৃক্ষ জাতীয় গাছ। নিমগাছ সাধারণত ৩০-৪০ ফুট উঁচু হয়। কোন কোন নিমগাছ ২০০ বছরেরও বেশি বেঁচে থাকে।
নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম : নিম গাছের প্রধান অংশ তিনটি। যথা_ মূল, কা- ও পাতা। নিচে নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম দেয়া হলো_
* পত্রক : পাতার ন্যায় ছোট খ-গুলো প্রকৃতপক্ষে পাতার অংশ। একটি দ-ে এগুলো সাজানো থাকে। ছোট এ খ-গুলোকে 'পত্রক' বলে।
* পাতা : একটি দ-ে যতগুলো পত্রক থাকে, তার সব মিলে হয় একটি পাতা।
* ফুল : নিমের ফুল ছোট, সাদা রঙের ও মিষ্টি গন্ধযুক্ত।
* ফল : নিমের ফল ছোট ও সবুজ। তবে ফল পাকলে হলুদাভ সবুজ রঙের হয়ে থাকে।
* কা- : মাটির ওপর থেকে শাখা-প্রশাখা পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে কা- বলে। কা-ের ছালের স্বাদ তিতা।
* মূল : গাছের ভূগর্ভস্থ অংশকে মূল বলে। মূল বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যেমন_ প্রধান মূল, শাখা মূল ইত্যাদি।
প্রশ্ন : নিম গাছের বিভিন্ন অংশের ব্যবহার করে মানুষের কোন কোন রোগের চিকিৎসা সম্ভব?
উত্তর : মানুষের রোগের চিকিৎসায় নিমগাছ : মানুষের নানা রকম রোগের চিকিৎসায় নিম গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহূত হয়ে থাকে। বর্তমানে যত ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি চালু আছে তার সব ক্ষেত্রেই নিমের ব্যবহার দেখা যায়।
ব্যবহার : নিচে নিম গাছের বিভিন্ন অংশের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো।
* খোস-পাঁচড়া, ফোঁড়া, বসন্ত, ঘা, অ্যালার্জি, জন্ডিস, ডায়াবেটিস, কৃমিজনিত, দাঁতের ইত্যাদি রোগে নিমের ব্যবহার হয়ে থাকে।
* যে কোন চর্মরোগে কাঁচা হলুদসহ নিমপাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে লাগালে রোগ সেরে যায়।
* সাপের দংশনের ওষুধ হিসেবে নিমের ছাল, আঠা, পাতা ও বীজ ব্যবহার করা হয়।
* নিম ডালের দাঁতন ব্যবহারে মাড়ির রোগ সারে ও দাঁত শক্ত হয়।
* নিম গাছের ডাল পাতাসহ কেটে ঘরের কোণে ঝুলিয়ে রাখলে সেখানে পোকামাকড়ের উৎপাত হয় না।
* বাড়ির আঙিনায় নিম গাছ লাগালে সে বাড়িতে রোগবালাই কম হয়।
প্রশ্ন : পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার বর্ণনা কর।
উত্তর : পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার : নিম গাছ একদিকে যেমন মানুষের বহুবিধ উপকার করে থাকে, তেমনি জীবজন্তু তথা পশু চিকিৎসায় এ গাছের রয়েছে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা।
ব্যবহার : নিচে পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার বর্ণনা করা হলো_ * গৃহপালিত পশুর চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার দেখা যায়। * নিমের বীজ থেকে উৎপন্ন তেল পশুর বদহজম, কৃমি, ক্ষত ও অন্যান্য সংক্রমণে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম আমাদের কী কী উপকার করে?
উত্তর : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম গাছের ভূমিকা অনেক। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম গাছের উপকারিতা নিচে দেয়া হলো_* নিম গাছ থেকে মূল্যবান কাঠ পাওয়া যায়।
* এ কাঠ থেকে আসবাবপত্র, গরুর গাড়ির চাকা, দরজা-জানালা ইত্যাদি তৈরি করা হয়।
প্রশ্ন : নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম লেখ।
উত্তর : নিমগাছ : নিম একটি অত্যন্ত ভেষজ গুণসম্পন্ন বৃক্ষ জাতীয় গাছ। নিমগাছ সাধারণত ৩০-৪০ ফুট উঁচু হয়। কোন কোন নিমগাছ ২০০ বছরেরও বেশি বেঁচে থাকে।
নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম : নিম গাছের প্রধান অংশ তিনটি। যথা_ মূল, কা- ও পাতা। নিচে নিম গাছের বিভিন্ন অংশের নাম দেয়া হলো_
* পত্রক : পাতার ন্যায় ছোট খ-গুলো প্রকৃতপক্ষে পাতার অংশ। একটি দ-ে এগুলো সাজানো থাকে। ছোট এ খ-গুলোকে 'পত্রক' বলে।
* পাতা : একটি দ-ে যতগুলো পত্রক থাকে, তার সব মিলে হয় একটি পাতা।
* ফুল : নিমের ফুল ছোট, সাদা রঙের ও মিষ্টি গন্ধযুক্ত।
* ফল : নিমের ফল ছোট ও সবুজ। তবে ফল পাকলে হলুদাভ সবুজ রঙের হয়ে থাকে।
* কা- : মাটির ওপর থেকে শাখা-প্রশাখা পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে কা- বলে। কা-ের ছালের স্বাদ তিতা।
* মূল : গাছের ভূগর্ভস্থ অংশকে মূল বলে। মূল বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যেমন_ প্রধান মূল, শাখা মূল ইত্যাদি।
প্রশ্ন : নিম গাছের বিভিন্ন অংশের ব্যবহার করে মানুষের কোন কোন রোগের চিকিৎসা সম্ভব?
উত্তর : মানুষের রোগের চিকিৎসায় নিমগাছ : মানুষের নানা রকম রোগের চিকিৎসায় নিম গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহূত হয়ে থাকে। বর্তমানে যত ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি চালু আছে তার সব ক্ষেত্রেই নিমের ব্যবহার দেখা যায়।
ব্যবহার : নিচে নিম গাছের বিভিন্ন অংশের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো।
* খোস-পাঁচড়া, ফোঁড়া, বসন্ত, ঘা, অ্যালার্জি, জন্ডিস, ডায়াবেটিস, কৃমিজনিত, দাঁতের ইত্যাদি রোগে নিমের ব্যবহার হয়ে থাকে।
* যে কোন চর্মরোগে কাঁচা হলুদসহ নিমপাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে লাগালে রোগ সেরে যায়।
* সাপের দংশনের ওষুধ হিসেবে নিমের ছাল, আঠা, পাতা ও বীজ ব্যবহার করা হয়।
* নিম ডালের দাঁতন ব্যবহারে মাড়ির রোগ সারে ও দাঁত শক্ত হয়।
* নিম গাছের ডাল পাতাসহ কেটে ঘরের কোণে ঝুলিয়ে রাখলে সেখানে পোকামাকড়ের উৎপাত হয় না।
* বাড়ির আঙিনায় নিম গাছ লাগালে সে বাড়িতে রোগবালাই কম হয়।
প্রশ্ন : পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার বর্ণনা কর।
উত্তর : পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার : নিম গাছ একদিকে যেমন মানুষের বহুবিধ উপকার করে থাকে, তেমনি জীবজন্তু তথা পশু চিকিৎসায় এ গাছের রয়েছে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা।
ব্যবহার : নিচে পশু চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার বর্ণনা করা হলো_ * গৃহপালিত পশুর চিকিৎসায় নিমের ব্যবহার দেখা যায়। * নিমের বীজ থেকে উৎপন্ন তেল পশুর বদহজম, কৃমি, ক্ষত ও অন্যান্য সংক্রমণে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম আমাদের কী কী উপকার করে?
উত্তর : অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম গাছের ভূমিকা অনেক। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নিম গাছের উপকারিতা নিচে দেয়া হলো_* নিম গাছ থেকে মূল্যবান কাঠ পাওয়া যায়।
* এ কাঠ থেকে আসবাবপত্র, গরুর গাড়ির চাকা, দরজা-জানালা ইত্যাদি তৈরি করা হয়।
No comments:
Post a Comment