পড়াশোনায় মনোযোগ ছাড়া ভালো ফল সম্ভব নয়। নিচে পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর কিছু টিপস দেয়া হলো-
বেছে নাও নির্জন শান্ত স্থান: মনোযোগ বাধাগ্রস্ত হবে এমন স্থান এড়িয়ে একটু নিরিবিলি স্থান অধ্যয়নের জন্য বেছে নাও। শুধু তোমার পড়াশোনার জন্য একচিলতে স্থান নির্বাচন কর, যেখানে তুমি পূর্ণ অভিনিবেশ সহকারে অধ্যয়ন করতে পারবে।
ছক বা স্টাডি শিডিউল: পড়াশোনার জন্য একটা ছক বা স্টাডি শিডিউল যদি তৈরি করে নিতে পার তাহলে ভালো হয়। এতে করে ফলপ্রসূ অধ্যয়নের একটা মৌলিক কাঠামো গড়ে উঠবে। একটা সুনির্দিষ্ট ছক অনুযায়ী পড়াশোনা করলে তোমার সময়েরও সাশ্রয় হবে, পাঠাভ্যাসে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। কোন কাজটা তুমি আগে করতে চাও এবং কখন তা করতে চাও, গুরুত্ব অনুযায়ী তার একটা ছক তৈরি করে ফেল।
সবচেয়ে ভালো সময়: যে সময়টাতে পড়াশোনা সবচেয়ে ভালো হবে বলে তুমি মনে কর, সে সময়টাই বেছে নাও। এ ক্ষেত্রে তোমার বন্ধুদের টাইম অনুসরণ করার প্রয়োজন নেই। কারও সকালে, কারও বা গভীর রাতে পড়তে ভালো লাগে। কাজেই অন্যকে ফলো করার কী দরকার? তোমার পড়ার জন্য সুবিধাজনক সময়টা তোমাকেই বেছে নিতে হবে। আর কখন তুমি যথেষ্ট ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে পারবে, সেটা তো তোমারই জানা।
ক্লান্তি এবং ক্ষুধা দূর কর: ক্লান্তি অথবা ক্ষুধা নিয়ে পড়বে না। ক্লান্ত হলে একটু জিরিয়ে নাও। আর ক্ষুধার্ত হলে হালকা কিছু খেয়ে নিতে পার। তা না হলে মনোসংযোগের জন্য যথেষ্ট এনার্জি পাবে না তুমি। একটু জিরিয়ে নিলে কিংবা যৎসামান্য কিছু খেয়ে নিলে আবার এনার্জিতে ভরপুর হবে তুমি।
ভাগ করে নাও কাজ: দুটি কাজ তাড়াহুড়ো করে একবারে করতে যেও না। এমনটা করলে কোনো কাজের প্রতিই পুরো মনোযোগ দিতে পারবে না। মনোসংযোগের অর্থই হচ্ছে যে কোনো একটি বিষয়ের ওপর পুরো দৃষ্টি দেয়া। একাধিক বিষয় একবারে হাতে নিলে কোনোটিই ভালোভাবে সম্পন্ন করা যাবে না। অতএব যে কোনো একটি বিষয় বেছে নাও। কাজটি করা হলে আরেকটি কাজ হাতে নিতে পার।
খণ্ডিত করো: বড় ধরনের পাঠক্রমকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নাও। যেটুকু তুমি একবারে সম্পন্ন করতে পারবে বলে মনে কর, সেটুকুই পড়তে থাক। একবারে অধিক কাজে হাত দিলে তুমি সাহস হারাতে পার। এ অবস্থায় মন ঠিক রাখা দুরূহ হয়ে পড়বে। পড়াশোনাকে কখনো পর্বত সদৃশ বিশাল মনে করবে না। আত্মবিশ্বাস রাখবে যে তোমার জন্য কোনো কাজই অনেক এগিয়ে নেবে।
রিল্যাক্স কর: মানসিক চাপ থাকলে তোমার পক্ষে পড়ায় পরিপূর্ণ মনোসংযোগ করা কঠিন হবে। গভীর মনোযোগের প্রয়োজন আছে এমন কাজে রিলাক্সি মুড বা আয়েশি মনোভাব নেয়াটা বেখাপ্পা মনে হতে পারে। কিন্তু এরও দরকার আছে। মেডিটেশন করে অনেক শিক্ষার্থীই উপকার পেয়েছে।
দূর কর দুশ্চিন্তা: দুশ্চিন্তা থাকলে মনোসংযোগ করা কঠিন, এমনকি কখনো কখনো অসম্ভব হয়ে পড়ে। অস্থিরতা কোনো কাজের জন্যই সহায়ক নয়। পড়াশোনার জন্য তো নয়-ই। মানসিক স্থিরতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তোমার মনের দুশ্চিন্তা তোমার পড়াশোনাকেই ব্যাহত করবে। দুশ্চিন্তার কারণ আগে দূর করার চেষ্টা করো। দিবাস্বপ্ন দেখার কোনো সুযোগ নেই তোমার।
বেছে নাও নির্জন শান্ত স্থান: মনোযোগ বাধাগ্রস্ত হবে এমন স্থান এড়িয়ে একটু নিরিবিলি স্থান অধ্যয়নের জন্য বেছে নাও। শুধু তোমার পড়াশোনার জন্য একচিলতে স্থান নির্বাচন কর, যেখানে তুমি পূর্ণ অভিনিবেশ সহকারে অধ্যয়ন করতে পারবে।
ছক বা স্টাডি শিডিউল: পড়াশোনার জন্য একটা ছক বা স্টাডি শিডিউল যদি তৈরি করে নিতে পার তাহলে ভালো হয়। এতে করে ফলপ্রসূ অধ্যয়নের একটা মৌলিক কাঠামো গড়ে উঠবে। একটা সুনির্দিষ্ট ছক অনুযায়ী পড়াশোনা করলে তোমার সময়েরও সাশ্রয় হবে, পাঠাভ্যাসে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। কোন কাজটা তুমি আগে করতে চাও এবং কখন তা করতে চাও, গুরুত্ব অনুযায়ী তার একটা ছক তৈরি করে ফেল।
সবচেয়ে ভালো সময়: যে সময়টাতে পড়াশোনা সবচেয়ে ভালো হবে বলে তুমি মনে কর, সে সময়টাই বেছে নাও। এ ক্ষেত্রে তোমার বন্ধুদের টাইম অনুসরণ করার প্রয়োজন নেই। কারও সকালে, কারও বা গভীর রাতে পড়তে ভালো লাগে। কাজেই অন্যকে ফলো করার কী দরকার? তোমার পড়ার জন্য সুবিধাজনক সময়টা তোমাকেই বেছে নিতে হবে। আর কখন তুমি যথেষ্ট ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে পারবে, সেটা তো তোমারই জানা।
ক্লান্তি এবং ক্ষুধা দূর কর: ক্লান্তি অথবা ক্ষুধা নিয়ে পড়বে না। ক্লান্ত হলে একটু জিরিয়ে নাও। আর ক্ষুধার্ত হলে হালকা কিছু খেয়ে নিতে পার। তা না হলে মনোসংযোগের জন্য যথেষ্ট এনার্জি পাবে না তুমি। একটু জিরিয়ে নিলে কিংবা যৎসামান্য কিছু খেয়ে নিলে আবার এনার্জিতে ভরপুর হবে তুমি।
ভাগ করে নাও কাজ: দুটি কাজ তাড়াহুড়ো করে একবারে করতে যেও না। এমনটা করলে কোনো কাজের প্রতিই পুরো মনোযোগ দিতে পারবে না। মনোসংযোগের অর্থই হচ্ছে যে কোনো একটি বিষয়ের ওপর পুরো দৃষ্টি দেয়া। একাধিক বিষয় একবারে হাতে নিলে কোনোটিই ভালোভাবে সম্পন্ন করা যাবে না। অতএব যে কোনো একটি বিষয় বেছে নাও। কাজটি করা হলে আরেকটি কাজ হাতে নিতে পার।
খণ্ডিত করো: বড় ধরনের পাঠক্রমকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নাও। যেটুকু তুমি একবারে সম্পন্ন করতে পারবে বলে মনে কর, সেটুকুই পড়তে থাক। একবারে অধিক কাজে হাত দিলে তুমি সাহস হারাতে পার। এ অবস্থায় মন ঠিক রাখা দুরূহ হয়ে পড়বে। পড়াশোনাকে কখনো পর্বত সদৃশ বিশাল মনে করবে না। আত্মবিশ্বাস রাখবে যে তোমার জন্য কোনো কাজই অনেক এগিয়ে নেবে।
রিল্যাক্স কর: মানসিক চাপ থাকলে তোমার পক্ষে পড়ায় পরিপূর্ণ মনোসংযোগ করা কঠিন হবে। গভীর মনোযোগের প্রয়োজন আছে এমন কাজে রিলাক্সি মুড বা আয়েশি মনোভাব নেয়াটা বেখাপ্পা মনে হতে পারে। কিন্তু এরও দরকার আছে। মেডিটেশন করে অনেক শিক্ষার্থীই উপকার পেয়েছে।
দূর কর দুশ্চিন্তা: দুশ্চিন্তা থাকলে মনোসংযোগ করা কঠিন, এমনকি কখনো কখনো অসম্ভব হয়ে পড়ে। অস্থিরতা কোনো কাজের জন্যই সহায়ক নয়। পড়াশোনার জন্য তো নয়-ই। মানসিক স্থিরতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তোমার মনের দুশ্চিন্তা তোমার পড়াশোনাকেই ব্যাহত করবে। দুশ্চিন্তার কারণ আগে দূর করার চেষ্টা করো। দিবাস্বপ্ন দেখার কোনো সুযোগ নেই তোমার।
No comments:
Post a Comment