রশ্ন : আলো যে সরলরেখায় চলে তা পরীক্ষার মাধ্যমে বর্ণনা কর।
উত্তর : পরীক্ষার নাম : আলো সরলরেখায় চলে।
মূলনীতি : আলো এমন এক প্রকার শক্তি যা আমাদের চোখে দেখার অনুভূতি জাগায়। এটা সবসময় সোজা পথে চলে। বাধাপ্রাপ্ত হলে গতিপথ পরিবর্তন করে।
উপকরণ :
১। তিনটি সমান আকারের হার্ডবোর্ড
২। একটি জ্বলন্ত মোমবাতি
৩। একটি অন্ধকার ঘর
৪। একটি ইট
(চিত্র : মূল বইয়ে)
কার্যধারা :
১। একটি অন্ধকার দেয়ালের এক পাশে জ্বলন্ত মোমবাতি ও বিপরীত পাশে আমি দাঁড়াব।
২। মোমবাতি ও আমার মাঝে তিনটি হার্ডবোর্ড রাখা হল। হার্ডবোর্ড তিনটিতেই সমান উচ্চতায় একটি করে ফুটা আছে।
৩। এবার ১ম হার্ডবোর্ডের ফুটো দিয়ে তাকাতে হবে।
৪। তারপর মাঝের হার্ডবোর্ডটিকে একটি ইটের ওপর রাখতে হবে। এতে হার্ডবোর্ডের ফুটোর উচ্চতা সমান অর্থাৎ সরলরেখা বরাবর থাকল না।
৫। এবার ১ম হার্ডবোর্ডের ফুটোতে আগের মতো আরেকবার চোখ রাখতে হবে।
পর্যবেক্ষণ :
১। প্রথমবার ফুটোতে চোখ রাখার পর হার্ডবোর্ডের অপর পাশের মোমবাতির আলো স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছিল। কারণ ছিদ্রগুলো এক সরলরেখা বরাবর থাকায় আলো সরল পথে এসে আমার চোখে দর্শনের অনুভূতি জাগিয়েছে।
২। দ্বিতীয়বার বোর্ডের ছিদ্রগুলো এক সরলরেখায় না থাকার কারণে বোর্ডের ওপাশে রাখা মোমবাতিটির আলো আমি দেখতে পাইনি।
ফলাফল : সুতরাং উপরের পরীক্ষা থেকে এটা খুব সহজেই প্রমাণিত হয় যে, আলো সরলরেখায় চলে।
প্রশ্ন : একটি বিদ্যুৎ কোষ কীভাবে কাজ করে চিত্রসহ বর্ণনা কর।
উত্তর : বিদ্যুৎ কোষ : যে যন্ত্রে রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন রাসায়নিক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করা হয় এবং ওই বিদ্যুৎ শক্তিকে প্রয়োজনে ব্যবহার করার জন্য সঞ্চিত রাখা যায় তাকে তড়িৎ কোষ বলে। ইতালির বিজ্ঞানী ভোল্টা যে বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কার করেন তাকে ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষ বলে।
বর্ণনা : নিচে বিদ্যুৎ কোষ হিসেবে ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষ চিত্রসহ বর্ণনা করা হলো।
গঠন : লঘু সালফিউরিক এসিড বা কপার সালফেটের জলীয় দ্রবণে তামার ও দস্তার পাত আংশিকভাবে ডুবানো থাকে। পাত দুটিকে একটি তামার তার দ্বারা যুক্ত করা থাকে। তার দুটির মাঝে একটি টর্চ লাগানো থাকে।
(চিত্র : মূল বইয়ের ৯৩ পৃষ্ঠায়)
কার্যপ্রণালি : তার দুটি একত্রে স্পর্শ করলে সালফিউরিক এসিড বা কপার সালফেট দ্রবণ রাসায়নিক বিক্রিয়া করে রাসায়নিক শক্তি ভেঙে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিদ্যুৎ কোষকে এক ধরনের শুষ্ক পেস্ট জাতীয় রাসায়নিক দ্রব্য দিয়ে তৈরি করতে পারি। একে ড্রাইসেল ব্যাটারি বা শুধু ব্যাটারি বলে। টর্চলাইটের ব্যাটারি, ক্যামেরার ব্যাটারি ইত্যাদি হচ্ছে বিদ্যুৎ কোষ।
সুতরাং একটি বিদ্যুৎ কোষ রাসায়নিক শক্তিকে ভেঙে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
উত্তর : পরীক্ষার নাম : আলো সরলরেখায় চলে।
মূলনীতি : আলো এমন এক প্রকার শক্তি যা আমাদের চোখে দেখার অনুভূতি জাগায়। এটা সবসময় সোজা পথে চলে। বাধাপ্রাপ্ত হলে গতিপথ পরিবর্তন করে।
উপকরণ :
১। তিনটি সমান আকারের হার্ডবোর্ড
২। একটি জ্বলন্ত মোমবাতি
৩। একটি অন্ধকার ঘর
৪। একটি ইট
(চিত্র : মূল বইয়ে)
কার্যধারা :
১। একটি অন্ধকার দেয়ালের এক পাশে জ্বলন্ত মোমবাতি ও বিপরীত পাশে আমি দাঁড়াব।
২। মোমবাতি ও আমার মাঝে তিনটি হার্ডবোর্ড রাখা হল। হার্ডবোর্ড তিনটিতেই সমান উচ্চতায় একটি করে ফুটা আছে।
৩। এবার ১ম হার্ডবোর্ডের ফুটো দিয়ে তাকাতে হবে।
৪। তারপর মাঝের হার্ডবোর্ডটিকে একটি ইটের ওপর রাখতে হবে। এতে হার্ডবোর্ডের ফুটোর উচ্চতা সমান অর্থাৎ সরলরেখা বরাবর থাকল না।
৫। এবার ১ম হার্ডবোর্ডের ফুটোতে আগের মতো আরেকবার চোখ রাখতে হবে।
পর্যবেক্ষণ :
১। প্রথমবার ফুটোতে চোখ রাখার পর হার্ডবোর্ডের অপর পাশের মোমবাতির আলো স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছিল। কারণ ছিদ্রগুলো এক সরলরেখা বরাবর থাকায় আলো সরল পথে এসে আমার চোখে দর্শনের অনুভূতি জাগিয়েছে।
২। দ্বিতীয়বার বোর্ডের ছিদ্রগুলো এক সরলরেখায় না থাকার কারণে বোর্ডের ওপাশে রাখা মোমবাতিটির আলো আমি দেখতে পাইনি।
ফলাফল : সুতরাং উপরের পরীক্ষা থেকে এটা খুব সহজেই প্রমাণিত হয় যে, আলো সরলরেখায় চলে।
প্রশ্ন : একটি বিদ্যুৎ কোষ কীভাবে কাজ করে চিত্রসহ বর্ণনা কর।
উত্তর : বিদ্যুৎ কোষ : যে যন্ত্রে রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন রাসায়নিক শক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করা হয় এবং ওই বিদ্যুৎ শক্তিকে প্রয়োজনে ব্যবহার করার জন্য সঞ্চিত রাখা যায় তাকে তড়িৎ কোষ বলে। ইতালির বিজ্ঞানী ভোল্টা যে বিদ্যুৎ কোষ আবিষ্কার করেন তাকে ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষ বলে।
বর্ণনা : নিচে বিদ্যুৎ কোষ হিসেবে ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষ চিত্রসহ বর্ণনা করা হলো।
গঠন : লঘু সালফিউরিক এসিড বা কপার সালফেটের জলীয় দ্রবণে তামার ও দস্তার পাত আংশিকভাবে ডুবানো থাকে। পাত দুটিকে একটি তামার তার দ্বারা যুক্ত করা থাকে। তার দুটির মাঝে একটি টর্চ লাগানো থাকে।
(চিত্র : মূল বইয়ের ৯৩ পৃষ্ঠায়)
কার্যপ্রণালি : তার দুটি একত্রে স্পর্শ করলে সালফিউরিক এসিড বা কপার সালফেট দ্রবণ রাসায়নিক বিক্রিয়া করে রাসায়নিক শক্তি ভেঙে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিদ্যুৎ কোষকে এক ধরনের শুষ্ক পেস্ট জাতীয় রাসায়নিক দ্রব্য দিয়ে তৈরি করতে পারি। একে ড্রাইসেল ব্যাটারি বা শুধু ব্যাটারি বলে। টর্চলাইটের ব্যাটারি, ক্যামেরার ব্যাটারি ইত্যাদি হচ্ছে বিদ্যুৎ কোষ।
সুতরাং একটি বিদ্যুৎ কোষ রাসায়নিক শক্তিকে ভেঙে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
No comments:
Post a Comment