জেনে নাও উত্তরপত্রে কী করবে,কী করবে না
সমাপনী পরীক্ষার উত্তরপত্রে কীভাবে উত্তর দেবে, উত্তরপত্রটিকে কীভাবে
মার্জিন করবে এবং কীভাবে উত্তরপত্রটি ভাঁজ করবে ইত্যাদি বিষয়ে সঠিক ধারণা
রাখা সব পরীক্ষার্থীর জন্য একান্ত প্রয়োজন।
উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় মার্জিন করার সময় অনেক পরীক্ষার্থী ওপরের দিকে ৩ ইঞ্চি এবং বামে ২ ইঞ্চি মার্জিন করে। ফলে উত্তর লেখার জন্য প্রতি পৃষ্ঠার খালি জায়গা অনেক কমে যায়। তাই উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় ওপরের দিকে দেড় ইঞ্চি এবং বাম দিকে ১ ইঞ্চি করে মার্জিন করবে। এ ছাড়া উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠার ডান দিকে আধা ইঞ্চি ও নিচের দিকে আধা ইঞ্চি ফাঁকা রাখা ভালো।
মার্জিনের জন্য অনেকে বিভিন্ন রঙের সাইন পেন ব্যবহার করে থাকে। আসলে এটা ঠিক নয়। মার্জিনের জন্য কলম ব্যবহার না করে পেনসিল ব্যবহার করবে। মার্জিন দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন পেনসিল দিয়ে খাতা ছিঁড়ে না যায়। মার্জিনের ভেতরে কোনো প্রশ্নের নম্বর বা কোনো প্রশ্নের উত্তর লেখা যাবে না। অনেকে উত্তর লিখতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের নম্বরটি ভালোভাবে/স্পষ্টভাবে লেখে না। উত্তরপত্রের বাম দিকে খুব ছোট করে/কাটাকাটি করে লেখে। এতে পরীক্ষকের জন্য অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তাই প্রশ্নের নম্বরটি উত্তরপত্রের মাঝ বরাবর স্পষ্টভাবে লিখবে এবং নিচে একটি দাগ দেবে। যেমন_ ১নং প্রশ্নের উত্তর /অহং. ঃড় ঃযব য়ঁবং. ঘড়. ১
ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষায় প্রশ্নের নম্বরগুলো অবশ্যই ইংরেজিতে লিখবে। অনেক পরীক্ষার্থী উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠার শেষ অংশে বড়/ছোট করে চঞঙ বা পরের পৃষ্ঠায় দেখুন/চলমান পাতা ইত্যাদি লিখে থাকে। আসলে এগুলো কোনোটিরই লেখার দরকার নেই। কেননা একজন পরীক্ষকের মূল দায়িত্ব হলো কোনো পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্রটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পরীক্ষা করে নম্বর প্রদান করা। তোমরা অনেকে উত্তরপত্রে বিভিন্ন ঢ়ড়রহঃ/শিরোনাম লেখার সময় বিভিন্ন রঙের কালি ব্যবহার করে থাক। আসলে এটা ঠিক নয়। উত্তরপত্রে কালো বা নীল কালি ছাড়া অন্য কোনো কালি পরীক্ষকসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন। তাই তোমরা কেবল কালো এবং নীল কালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অনেক সময় দেখা যায়, কিছু পরীক্ষার্থী উত্তরপত্রের পৃষ্ঠা অপচয় করে, পৃষ্ঠা খালি রেখে অন্য পৃষ্ঠায় লেখে, দুটি লাইনের মাঝখানে ইচ্ছাকৃতভাবে অতিরিক্ত ফাঁকা রাখে। এ কাজগুলো একজন ভালো পরীক্ষার্থীর করা ঠিক নয়। এতে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর ওপর পরীক্ষকের ধারণা বিরূপ হতে পারে। তাই উত্তরপত্রের নির্দিষ্ট স্থান থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে এবং প্রবেশপত্র/উত্তরপত্রের শেষ পৃষ্ঠায় পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া নিয়মাবলি মেনে চলবে।
উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠায় নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া ওই পৃষ্ঠার অন্য কোথাও কোনো কিছু লেখা বা দাগ দেবে না। কোনোক্রমেই উত্তরপত্রের ভেতরে কোনো জায়গায় পরীক্ষার্থীর নাম/রোল নম্বর/রেজিস্ট্রেশন নম্বর/মোবাইল নম্বর/স্কুল বা কলেজের নাম/কেন্দ্রের নাম ইত্যাদির কোনোটিই লেখা যাবে না।
প্রশ্নের ধরন এবং মান বুঝে উত্তরের সময় বরাদ্দ করে নেবে। কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর ভালো জানা আছে বলে অধিক সময় ধরে ওই প্রশ্নের উত্তরটি লিখবে না। কারণ তোমাকে তো সব প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা কোনো পরীক্ষার্থীর জন্য সফলতার একটি উপায়। তাই প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের জন্য নির্দিষ্ট সময় ধরে উত্তর প্রদান করবে।
উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় মার্জিন করার সময় অনেক পরীক্ষার্থী ওপরের দিকে ৩ ইঞ্চি এবং বামে ২ ইঞ্চি মার্জিন করে। ফলে উত্তর লেখার জন্য প্রতি পৃষ্ঠার খালি জায়গা অনেক কমে যায়। তাই উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় ওপরের দিকে দেড় ইঞ্চি এবং বাম দিকে ১ ইঞ্চি করে মার্জিন করবে। এ ছাড়া উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠার ডান দিকে আধা ইঞ্চি ও নিচের দিকে আধা ইঞ্চি ফাঁকা রাখা ভালো।
মার্জিনের জন্য অনেকে বিভিন্ন রঙের সাইন পেন ব্যবহার করে থাকে। আসলে এটা ঠিক নয়। মার্জিনের জন্য কলম ব্যবহার না করে পেনসিল ব্যবহার করবে। মার্জিন দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন পেনসিল দিয়ে খাতা ছিঁড়ে না যায়। মার্জিনের ভেতরে কোনো প্রশ্নের নম্বর বা কোনো প্রশ্নের উত্তর লেখা যাবে না। অনেকে উত্তর লিখতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের নম্বরটি ভালোভাবে/স্পষ্টভাবে লেখে না। উত্তরপত্রের বাম দিকে খুব ছোট করে/কাটাকাটি করে লেখে। এতে পরীক্ষকের জন্য অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তাই প্রশ্নের নম্বরটি উত্তরপত্রের মাঝ বরাবর স্পষ্টভাবে লিখবে এবং নিচে একটি দাগ দেবে। যেমন_ ১নং প্রশ্নের উত্তর /অহং. ঃড় ঃযব য়ঁবং. ঘড়. ১
ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষায় প্রশ্নের নম্বরগুলো অবশ্যই ইংরেজিতে লিখবে। অনেক পরীক্ষার্থী উত্তরপত্রের প্রতি পৃষ্ঠার শেষ অংশে বড়/ছোট করে চঞঙ বা পরের পৃষ্ঠায় দেখুন/চলমান পাতা ইত্যাদি লিখে থাকে। আসলে এগুলো কোনোটিরই লেখার দরকার নেই। কেননা একজন পরীক্ষকের মূল দায়িত্ব হলো কোনো পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্রটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পরীক্ষা করে নম্বর প্রদান করা। তোমরা অনেকে উত্তরপত্রে বিভিন্ন ঢ়ড়রহঃ/শিরোনাম লেখার সময় বিভিন্ন রঙের কালি ব্যবহার করে থাক। আসলে এটা ঠিক নয়। উত্তরপত্রে কালো বা নীল কালি ছাড়া অন্য কোনো কালি পরীক্ষকসহ দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ব্যবহার করে থাকেন। তাই তোমরা কেবল কালো এবং নীল কালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অনেক সময় দেখা যায়, কিছু পরীক্ষার্থী উত্তরপত্রের পৃষ্ঠা অপচয় করে, পৃষ্ঠা খালি রেখে অন্য পৃষ্ঠায় লেখে, দুটি লাইনের মাঝখানে ইচ্ছাকৃতভাবে অতিরিক্ত ফাঁকা রাখে। এ কাজগুলো একজন ভালো পরীক্ষার্থীর করা ঠিক নয়। এতে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর ওপর পরীক্ষকের ধারণা বিরূপ হতে পারে। তাই উত্তরপত্রের নির্দিষ্ট স্থান থেকে উত্তর লেখা শুরু করবে এবং প্রবেশপত্র/উত্তরপত্রের শেষ পৃষ্ঠায় পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া নিয়মাবলি মেনে চলবে।
উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠায় নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া ওই পৃষ্ঠার অন্য কোথাও কোনো কিছু লেখা বা দাগ দেবে না। কোনোক্রমেই উত্তরপত্রের ভেতরে কোনো জায়গায় পরীক্ষার্থীর নাম/রোল নম্বর/রেজিস্ট্রেশন নম্বর/মোবাইল নম্বর/স্কুল বা কলেজের নাম/কেন্দ্রের নাম ইত্যাদির কোনোটিই লেখা যাবে না।
প্রশ্নের ধরন এবং মান বুঝে উত্তরের সময় বরাদ্দ করে নেবে। কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর ভালো জানা আছে বলে অধিক সময় ধরে ওই প্রশ্নের উত্তরটি লিখবে না। কারণ তোমাকে তো সব প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা কোনো পরীক্ষার্থীর জন্য সফলতার একটি উপায়। তাই প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের জন্য নির্দিষ্ট সময় ধরে উত্তর প্রদান করবে।
No comments:
Post a Comment