প্রিয় শিক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা নিও। চলতি মাস থেকেই শুরু হচ্ছে তোমাদের
সমাপনী পরীক্ষা। তাই পরীক্ষা সামনে রেখে তোমাদের জন্য কিছু মূল্যবান
নির্দেশনা দিচ্ছি যা সমাজ ও বিজ্ঞান উভয় বিষয়েই ভালো নম্বর পেতে সাহায্য
করবে।
১. উভয় বিষয়ের ১নং প্রশ্নটি হচ্ছে যোগ্যতাভিত্তিক বহুনির্বাচনী অংশ। এই অংশের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রশ্নপত্রে প্রদত্ত বাক্যগুলো লিখে বাক্যগুলোর পাশে উত্তর লিখবে এবং ক্রমিক নম্বর সঠিক হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য করবে।
২. শূন্যস্থান পূরণ হলো প্রশ্নপত্রের ২নং প্রশ্ন। যেহেতু সমাজ বইয়ের অনুশীলনীতেই শূন্যস্থান পূরণ দেওয়া আছে, তাই সেগুলো ভালোভাবে পড়ার পাশাপাশি ১২, ১৬ অধ্যায়সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সংবলিত মূল বই ভালোভাবে রিডিং পড়বে যাতে তারিখ, বার, সাল ভালোভাবে স্মরণ থাকে। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মূল বই ভালোভাবে আয়ত্ত রাখবে এবং উভয় বিষয়ের ক্ষেত্রেই খালি ঘরে যা লিখবে তা বইয়ের লাইনের সঙ্গে হুবহু মিল থাকতে হবে। যেমন : যারা আকাশে উড়ে তারা খেচর। এখানে মূল বইয়ে আছে উড়ে। সেক্ষেত্রে খালিঘরে তা-ই লিখতে হবে। তা না হলে প্রতি ক্ষেত্রে ২ নম্বর করে কাটা যাবে।
৩. প্রশ্নপত্রের ৩নং প্রশ্ন হচ্ছে শুদ্ধ/অশুদ্ধ বিষয়ক। এই ক্ষেত্রে বাক্যটি খাতায় লিখে তার ডান পাশে শুদ্ধ/অশুদ্ধ লিখতে বলা হলে সেভাবেই লিখতে হবে। আবার, উত্তরপত্রে শুধু শুদ্ধ/অশুদ্ধ লিখতে বললে সেভাবে লিখতে হবে। তাই প্রশ্নপত্র ভালোভাবে খেয়াল করবে।
৪. বাম-ডান মিলকরণ হচ্ছে প্রশ্নপত্রের ৪নং প্রশ্ন। এই ক্ষেত্রে বাম পাশের বাক্যাংশের ক্রমিক নং অর্থাৎ ক, খ, গ, ঘ অনুযায়ী নম্বর দিয়ে উত্তরপত্রে পূর্ণর্বাক্য দিয়ে লিখবে।
৫. অল্প কথায় উত্তর দাও অংশে যদি এরকম প্রশ্ন থাকে-কাকে বলে অথবা বলতে কী বুঝ? তবে অবশ্যই সেক্ষেত্রে সংজ্ঞা লিখে উদাহরণ দেবে। তাই সে অনুযায়ী মূল কথাটির গুরুত্ব আগে লিখবে।
৬. বর্ণনামূলক প্রশ্ন থাকে উত্তরপত্রের ৬নং অংশে। এক্ষেত্রে ৮ নম্বরের একটি প্রশ্নের নম্বর বণ্টন হতে পারে ১+২+৫ অথবা ২+২+৪ অথবা (১+৭) অথবা একটি প্রশ্নেই পুরো ৮ নম্বর থাকতে পারে। তাই প্রশ্নের নম্বর বিভাজন দেখে ধাপে ধাপে উত্তর লিখবে। অবশ্যই মনে রাখবে সঠিকভাবে উত্তরপত্রে নম্বর বসানো, প্রশ্নোত্তরের স্টাইল সুন্দর, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং যা চাওয়া হয় সে অনুযায়ী বর্ণনা দিতে পারলে অবশ্যই পরীক্ষায় অধিক নম্বর পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া সমাজ ও বিজ্ঞান উভয় বিষয়ের ক্ষেত্রেই ১ থেকে ৪নং অংশে নম্বর হলো ৩৮। তাই এ অংশে নির্ভুল উত্তর দিতে পারলে পুরো নম্বর পাওয়া অনেক সহজ।
১. উভয় বিষয়ের ১নং প্রশ্নটি হচ্ছে যোগ্যতাভিত্তিক বহুনির্বাচনী অংশ। এই অংশের উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রশ্নপত্রে প্রদত্ত বাক্যগুলো লিখে বাক্যগুলোর পাশে উত্তর লিখবে এবং ক্রমিক নম্বর সঠিক হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য করবে।
২. শূন্যস্থান পূরণ হলো প্রশ্নপত্রের ২নং প্রশ্ন। যেহেতু সমাজ বইয়ের অনুশীলনীতেই শূন্যস্থান পূরণ দেওয়া আছে, তাই সেগুলো ভালোভাবে পড়ার পাশাপাশি ১২, ১৬ অধ্যায়সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সংবলিত মূল বই ভালোভাবে রিডিং পড়বে যাতে তারিখ, বার, সাল ভালোভাবে স্মরণ থাকে। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মূল বই ভালোভাবে আয়ত্ত রাখবে এবং উভয় বিষয়ের ক্ষেত্রেই খালি ঘরে যা লিখবে তা বইয়ের লাইনের সঙ্গে হুবহু মিল থাকতে হবে। যেমন : যারা আকাশে উড়ে তারা খেচর। এখানে মূল বইয়ে আছে উড়ে। সেক্ষেত্রে খালিঘরে তা-ই লিখতে হবে। তা না হলে প্রতি ক্ষেত্রে ২ নম্বর করে কাটা যাবে।
৩. প্রশ্নপত্রের ৩নং প্রশ্ন হচ্ছে শুদ্ধ/অশুদ্ধ বিষয়ক। এই ক্ষেত্রে বাক্যটি খাতায় লিখে তার ডান পাশে শুদ্ধ/অশুদ্ধ লিখতে বলা হলে সেভাবেই লিখতে হবে। আবার, উত্তরপত্রে শুধু শুদ্ধ/অশুদ্ধ লিখতে বললে সেভাবে লিখতে হবে। তাই প্রশ্নপত্র ভালোভাবে খেয়াল করবে।
৪. বাম-ডান মিলকরণ হচ্ছে প্রশ্নপত্রের ৪নং প্রশ্ন। এই ক্ষেত্রে বাম পাশের বাক্যাংশের ক্রমিক নং অর্থাৎ ক, খ, গ, ঘ অনুযায়ী নম্বর দিয়ে উত্তরপত্রে পূর্ণর্বাক্য দিয়ে লিখবে।
৫. অল্প কথায় উত্তর দাও অংশে যদি এরকম প্রশ্ন থাকে-কাকে বলে অথবা বলতে কী বুঝ? তবে অবশ্যই সেক্ষেত্রে সংজ্ঞা লিখে উদাহরণ দেবে। তাই সে অনুযায়ী মূল কথাটির গুরুত্ব আগে লিখবে।
৬. বর্ণনামূলক প্রশ্ন থাকে উত্তরপত্রের ৬নং অংশে। এক্ষেত্রে ৮ নম্বরের একটি প্রশ্নের নম্বর বণ্টন হতে পারে ১+২+৫ অথবা ২+২+৪ অথবা (১+৭) অথবা একটি প্রশ্নেই পুরো ৮ নম্বর থাকতে পারে। তাই প্রশ্নের নম্বর বিভাজন দেখে ধাপে ধাপে উত্তর লিখবে। অবশ্যই মনে রাখবে সঠিকভাবে উত্তরপত্রে নম্বর বসানো, প্রশ্নোত্তরের স্টাইল সুন্দর, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং যা চাওয়া হয় সে অনুযায়ী বর্ণনা দিতে পারলে অবশ্যই পরীক্ষায় অধিক নম্বর পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া সমাজ ও বিজ্ঞান উভয় বিষয়ের ক্ষেত্রেই ১ থেকে ৪নং অংশে নম্বর হলো ৩৮। তাই এ অংশে নির্ভুল উত্তর দিতে পারলে পুরো নম্বর পাওয়া অনেক সহজ।
No comments:
Post a Comment