Sunday, August 5, 2012

ডিজিটাল বাংলাদেশঃ প্রজন্মের প্রত্যাশা


আমরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ডিজিটাল প্রোডাক্টের নাম শুনে থাকি যেমন-ডিজিটাল ক্যামেরা, ডিজিটাল ঘড়ি, ডিজিটাল ফোন ইত্যাদি। এরই সাথে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্ত হয়েছে আরেকটি নাম ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’। সন্দেহ নেই যে এই নতুন নামটি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে!
ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি নতুন শব্দ, একটি নতুন ধারণা, একটি নতুন স্বপ্ন। এই ডিজিটাল বাংলাদেশ বলতে আমি যেটা বুঝেছি তা হলো বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি অফিস, শিক্ষা, গবেষণা ও সেবামূলক এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সকল পর্যায়ে দাপ্তরিক, শিক্ষা-গবেষণামূলক, সেবামূলক ও বাণিজ্যিক প্রয়োজন অনুসারে যাবতীয় তথ্য, উপাত্ত, ডকুমেন্ট ইত্যাদি সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ ও আদান-প্রদান ডিজিটাল পদ্ধতিতে করা হবে। কম্পিউটার ও কম্পিউটারের সহযোগী যন্ত্রপাতিসমূহ যেমন-স্ক্যানার, প্রিন্টার, ক্যামেরা, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাদি ও সর্বোপরি ইন্টারনেট ও সাপোর্টিং সফটওয়্যার হচ্ছে এই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য মূল কারিগরি ভিত্তি।
প্রায়োগিক ক্ষেত্র
ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণাকে প্রায়োগিক দৃষ্টিকোণ থেকে তিনভাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।

ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট হচ্ছে এমন এক ব্যবস্থা যেখানে সরকারের একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের, সরকারের সাথে সাধারণ নাগরিকের, সরকারের সাথে সরকারি-বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ও সরকারের সাথে তার নিজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগাযোগ, তথ্য ও নির্দেশনা সংগ্রহ ও আদান-প্রদানসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে করা হবে। যেমন-একজন নাগরিক তার পাসপোর্ট, নাগরিক সনদপত্র, সরকারি চাকরি, পেনশন ইত্যাদির জন্য ঘরে বসেই ইন্টারনেট বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশের সকল থানাকে কম্পিউটারাইজড করণপূর্বক সেটাকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় এনে, থানার সকল কাজকর্ম, অপরাধের ধরন ও অপরাধীদের ছবি ও তথ্যসহ সকল বিষয় কম্পিউটারে সংরক্ষণ করে এমন একটা ব্যবস্থা করা যেতে পারে, যেখানে বাংলাদেশের যেকোনো স্থান থেকেই ওই সংরক্ষিত তথ্যসমূহ দেখা ও ব্যবহার করা যাবে, এমনকি স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা আইজিপি নিজেই নিজ কার্যালয়ে বসেই এ সকল কাজকর্ম পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, সবার সাথে মিটিং করতে পারবেন, সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে পারবেন। এর ফলে কাজকর্মের গতিও যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হবে, তেমনি দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে। একইভাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন আঞ্চলিক ও স্থানীয় দপ্তর থেকে শুরু করে মাঠ পর্যায়ের কৃষি উৎপাদন, কৃষি উপকরণ, কৃষি-বাজার ইত্যাদি সংক্রান্ত তথ্য, উপাত্ত, সমস্যা ও পরামর্শ প্রণয়নসমূহ ডিজিটাল কৃষি ব্যবস্থাপনার অংশ হতে পারে। তবে ক্ষেত্রবিশেষে কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে, যেমন উত্তরবঙ্গ মূলত কৃষিনির্ভর এলাকা, তাই ডিজিটাল কৃষি ব্যবস্থাপনা চালু করলে এই এলাকা উপকৃত হবে বেশি তাতে সন্দেহ নেই। তবে যেহেতু এই এলাকার মাথাপিছু আয় দেশের অন্য অঞ্চলের তুলনায় কম এবং এখানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যাও বেশ কম, তাই ডিজিটাল কৃষি ব্যবস্থাপনাটা সম্পূর্ণ ইন্টারনেট ভিত্তিক করার চেয়ে, মোবাইল ফোন বা এসএমএস ভিত্তিক করতে পারলে এই এলাকার মানুষের হাতে হাতে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল বেশি পৌঁছাবে।
ইলেকট্রনিক ব্যবসা বা ইন্টারনেটভিত্তিক ব্যবসা হচ্ছে এই সময়ের সবচেয়ে অগ্রসরমান ব্যবসা পদ্ধতি। ইন্টারনেটের ভিত্তিক এই বাজারের পরিধি আঞ্চলিকতার গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হতে পারে। এই পদ্ধতিতে ঘরে বসে ২৪ ঘণ্টাই যেকোনো পণ্যের অর্ডার দেয়া যেতে পারে ও অনেক ব্যবসায়িক কাজকর্ম করা যেতে পারে। এসব পণ্যের তালিকায় বাস- ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে গান, সিনেমা, বই, জামা-কাপড়, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গাড়ি, বাড়ি, জমি সবই হতে পারে। ব্যবসায়িক কার্যক্রমের মধ্যে ঘরে বসে ২৪ ঘণ্টাই ব্যাংক লোনের জন্য আবেদন থেকে শুরু করে শেয়ার কেনাবেচা, নিলামে অংশগ্রহণ সবই হতে পারে। ফলে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়িত হলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটবে বলে আশা করা যায়।
মৌলিক শর্তাবলি
প্রথমেই দেখা যাক যে ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণাটি বাস্তবায়নের পূর্বশর্ত ও কার্যকর পদক্ষেপগুলো কী ধরনের হতে পারে। যেহেতু ডিজিটাল পদ্ধতির প্রধান কারিগরি উপকরণগুলোর মধ্যে রয়েছে কম্পিউটার ও কম্পিউটারের সহযোগী যন্ত্রপাতিসমূহ, টেলিযোগাযোগ ও ডিজিটাল তথ্য আদান-প্রদানসংক্রান্ত অন্যান্য যোগাযোগব্যবস্থা, সুতরাং শুরুতেই বলা যায় যে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাপনা ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের জন্য প্রাথমিক শর্ত। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হচ্ছে ডিজিটাল তথ্য আদান-প্রদানসংক্রান্ত উন্নত ও দ্রুতগতিসম্পন্ন যোগাযোগকাঠামো নিশ্চিত করা। এই যোগাযোগকাঠামো প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানত ‘ফাইবার অপটিক’ ব্যবহার করা হয় এবং এটা টেলিযোগাযোগব্যবস্থার জন্য ব্যবহার করা ছাড়াও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটভিত্তিক ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসা গড়ে তোলার জন্য অন্যতম প্রধান কারিগরি পূর্বশর্ত। বর্তমানে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত হলেও অভ্যন্তরীণ দ্রুতগতিসম্পন্ন তথ্য যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার অভাবে এই সংযোগের পুরোপুরি সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। তৃতীয়ত যে বিষয়টা লক্ষ রাখা যেতে পারে সেটা হলো যেহেতু বাংলাদেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার ও ব্যবহার করার সামর্থ্য এখনো সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে পৌঁছেনি তার চেয়ে বরং মোবাইল ফোন সাধারণ মানুষের অনেক কাছাকাছি পৌঁছেছে, সেই কারণে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের সময় এটাকে ইন্টারনেটভিত্তিক করার পাশাপাশি, যতটুকু সম্ভব, এসএমএসভিত্তিক করার চেষ্টা করতে হবে যাতে এটা সাধারণ মানুষের কাছাকাছি যেতে পারে।

আইনি কাঠামো
ডিজিটাল ডকুমেন্টগুলোর গ্রহণযোগ্যতা ও নিরাপত্তা আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে নিশ্চিত করতে হবে। উদাহরণ দেয়া যাক, দাপ্তরিক কাজে ব্যবহারের জন্য হার্ডকপি ছাড়াই কোনো কোনো ধরনের ইলেক্ট্রনিক ডকুমেন্ট গ্রহণ করা হবে বা হবে না, কোনো কোনো অপরাধকে সাইবার অপরাধ বলা হবে ও তার জন্য শাস্তির বিধান কেমন হবে, ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদির গ্রহণযোগ্যতা কোন কোন ক্ষেত্রে থাকবে বা থাকবে না, এসব ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট আইনি কাঠামো কীভাবে নির্ধারিত হচ্ছে তার ওপর নির্ভর করবে ডিজিটাল বাংলাদেশের ব্যাপ্তি কতটুকু হবে।

বাণিজ্যিক সম্ভাবনা
আসলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজটি ভীষণ ব্যাপক। এর জন্য প্রয়োজন পড়বে নতুন নতুন অনেক সফটওয়্যার ও অনেক হার্ডওয়্যার স্থাপন, আর স্থানীয়ভাবে এগুলো ডেভলপ করতে চাইলে, সেটা হবে একটা বিশাল কর্মক্ষেত্র ও বিশাল বাজার। এর জন্য যেমন দরকার ব্যাপক বিনিয়োগের, তেমনি দরকার পড়বে দক্ষ পেশাজীবী ও জনশক্তির। এ দুটোই বর্তমানে চাহিদার তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন পড়বে নতুন নতুন আইটিভিত্তিক শিল্প স্থাপন এছাড়াও ব্যবহারকারীদের প্রশিক্ষণ দেয়া ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের প্রয়োজনে দক্ষ জনশক্তি তৈরির জন্য দরকার পড়বে অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের। প্রাথমিক স্থানীয় এই চাহিদা মেটানোর জন্য আইটিভিত্তিক শিল্প স্থাপন করা হলে, সেখানে কর্মরত, পেশাজীবীদের পেশাগত দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে, তখন একসময় তারা আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আস্থা অর্জন ও তাদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে যা আন্তর্জাতিক আইটি বাজারে সফটওয়্যার রপ্তানির সুযোগ করে দিতে পারে।

বাংলা ভাষাভিত্তিক সফটওয়্যার
সাধারণ মানুষের হাতে বাংলাদেশের সুফল কার্যকর ও ফলপ্রসূভাবে পৌঁছে দিতে চাইলে কম্পিউটারের সফটওয়্যার ও মোবাইল ফোনের মেনুগুলো বাংলা ভাষায় রূপান্তর করতে হবে। উন্নত বিশ্বে যেমন জাপান, কোরিয়া, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে তাদের নিজস্ব ভাষায় কম্পিউটারের সফটওয়্যার ও মোবাইল ফোনের মেন্যুগুলো রয়েছে, ফলে সাধারণ মানুষ বা অল্পশিক্ষিত মানুষের পক্ষে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার আয়ত্ত করা বেশ সহজসাধ্য হয়েছে, এই কারণে সেইসব দেশে দৈনন্দিন নাগরিক জীবনে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়াও এর ব্যাপক বাণিজ্যিক ব্যবহারও রয়েছে। তাই তাদেরও বাংলা ভাষাভিত্তিক সফটওয়্যার তৈরির ব্যাপারে অবশ্যই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।

আইটিভিত্তিক
শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের সময় সম্ভাবনাময় যে বিশাল বাজারের কথা বলা হয়েছে, সেই বাজার যেন দেশীয় আইটিভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর আয়ত্তে থাকতে পারে সে জন্য তাদের যথাযথ প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। এজন্য তাদের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ পেশাজীবীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা ছাড়াও সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার তৈরির জন্য স্বীকৃতি ও মানসমমত নিয়মপদ্ধতি অনুসরণ করার অনুশীলন করা উচিত, যেটা এখন পর্যন্ত অধিকাংশ সফটওয়্যার ডেভেলপকারী কোম্পানি অনুপস্থিত। এই সীমাবদ্ধতা এখন থেকেই কাটিয়ে উঠতে না পারলে, এই বিশাল বাজার বিদেশী কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রণে চলে যেতে পারে। এতে একদিকে যেমন বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে হবে, অন্যদিকে তথ্যপ্রযুক্তিতে স্থানীয় কর্মসংস্থান ও দক্ষ পেশাজীবী তৈরির সুযোগ হারানো হবে।

জনসাধারণের প্রস্তুতি
ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ-সুবিধাগুলো যারা ফলপ্রসূভাবে পেতে চাইবেন, অথবা অন্য কথায়, ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ-সুবিধাগুলো বাংলাদেশের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দিতে চাইলে, সকল নাগরিকের ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা দরকার। বাংলাদেশে বর্তমানে স্বাক্ষরতার হার ৪৫ শতাংশ, ইংরেজি ভাষার ওপর ন্যূনতম জ্ঞান আছে এমন নাগরিকের সংখ্যা খুবই কম। ফলে যেহেতু কম্পিউটারের অধিকাংশ সফটওয়্যার ও মোবাইল ফোনের মেন্যুগুলো ইংরেজিতে লেখা, সেহেতু এই ধরনের অল্পশিক্ষিত নাগরিকদের কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল কার্যকর ও ফলপ্রসূভাবে পৌঁছে দেয়া প্রায় অসম্ভব। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল কার্যকর ও ফলপ্রসূভাবে পেতে নাগরিকদের ন্যূনতম শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং এ ব্যাপারে সরকারকেও উদ্যোগী হতে হবে।

সতর্কীকরণ
ডিজিটাল বাংলাদেশ মানেই একদিকে যেমন প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ, নাগরিক সেবা উন্নতকরণ ও বৃদ্ধিকরণ, অন্যদিকে দুর্নীতির রাস্তাগুলো বন্ধকরণ। এই কারণেই আমাদের অভিজ্ঞতা এটাই বলে যে দেশের রাজনীতিবিদ ও সরকারি আমলাদের দুর্নীতিগ্রস্ত অংশটি এই ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি এবং সঠিক, কার্যকর ও ফলপ্রসূভাবে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

শেষ কথা
ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণ হোক, উন্নয়নের ছোঁয়া লাগুক তথ্যপ্রযুক্তিতে অনগ্রসর এই দেশটিতে। দুর্নীতিতে নয়, তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন ও ব্যবহারেও আমাদের দেশ যেন শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে থাকতে পারে, এ রকম একটি সুন্দর সকালের জন্য আমাদের সকলের অপেক্ষা।

No comments:

Post a Comment

Composition on Female Education in Bangladesh for Examination

  Female Education in Bangladesh Education is a light to which everybody has the equal right. Education is the backbone of a nation. The ...