বিশদ উত্তর প্রশ্ন
১. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ একটি দ্বন্দ্বমুখর নাটক এ দ্বন্দ্বে^র স্বরূপ বিশ্লেষণ কর।
২. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক অবলম্বনে ইব্রাহিম কার্দির চরিত্র বিশ্লেষণ কর।
৩. ঐতিহাসিক নাটক কাকে বলে? ঐতিহাসিক নাটক হিসেবে ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ কতটুকু সার্থক বিচার কর।
৪. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের মূল উপজীব্য এ যুগের অন্যতম যুদ্ধবিরোধী চেতনা। আলোচনা কর।
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন
১. দিলীপ কে? তার পরিচয় দাও।
অথবা, ‘দিলীপ রঙ্গরসের আধার’ বুঝিয়ে লেখ।
২. হিরণ বালা কে? তার পরিচয় দাও।
৩. সুজাউদ্দৌলা কে? সংক্ষেপে তাঁর পরিচয় দাও। অথবা, সুজাউদ্দৌলা এ নাটকের পথ নির্দেশকারী দার্শনিক- আলোচনা কর।
৪. ‘মানুষকে খুন করে মানুষ। মানুষের রক্তে পিয়াস মেটায় মানুষ। জানোয়ার চাটে জানোয়ারের রক্ত।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছে?
৫. ‘লাল টকটকে চেহারা। বাচ্চা ছেলের মতো কচি মুখ। কিন্তু কী তেজ, কী সাহস’! কে, কাকে, কী উদ্দেশ্যে এ উক্তি করেছিল?
৬. ‘বোন বলে ডেকেছো, তাই কিছু বুঝি। বাকিটুকুও বুঝতে পারি, কারণ আমি মেয়ে।’ কে, কাকে লক্ষ্য করে এ উক্তি করেছিল?
৭. ‘কালো পর্দা না ছাই। এ রূপের আগুন অত সহজে ঢাকা পড়ে?’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
৮. ‘ফিরে যাওয়ার দলে আমি নেই। ফিরে যাবে শুধু বিশ্বাসঘাতক ইব্রাহিম কার্দির লাশ।’ কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছিল?
৯. ‘তুমি নরাধম। আশ্রমের শিক্ষা তোমার জন্য ব্যর্থ।’ কে, কাকে উদ্দেশ করে এ উক্তি করেছিল?
১০. ‘মনের কথার ভাষা জনে জনে আলাদা। তার পরতে পরতে নানা রকম অর্থ-অনর্থ লুকিয়ে থাকে।’ কে এ উক্তি করেছিল? উক্তির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
১১. ‘আজ আমরা জয়ী। সম্পূর্ণ জয়ী।’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১২. ‘ছোট মুক্তিটাকে অবহেলা করে বড় মুক্তিটাকে আলিঙ্গন করেছেন।’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১৩. ‘তোমার ছদ্মবেশ অন্তরে নয়, বহিরঙ্গে।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
১৪. ‘তুমি পশু সে দেবতা’ কে, কাকে পশু, কাকে দেবতা বলেছে, কেন বলেছিল?
১৫. ‘তাঁর জীবনে আমি আকস্মিক নই, আমি স্বাভাবিক।’ কে, কোন প্রসঙ্গে এ উক্তি করেছিল?
১৬. ‘তুমি সর্বনাশ করেছ। তুমি জানো না, তুমি কী সর্বনাশ করেছ।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
১৭. ‘আমি উষ্ণ, আমি জীবন্ত। কেন আমাকে ত্যাগ করবেন?’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১৮. ‘অন্তরে অমৃত না থাকলে মুখ দিয়ে এত গরম উগরে দিতে পারত না।’ কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছে?
সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা
১. আমার পক্ষে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত উদাসীন থাকা সম্ভব নয়।
২. ঘুমাও! আরো ঘুমাও! প্রাণভরে ঘুমাও!
৩. কার সাধ্য এই রক্ত-মাংস অস্থি হাতরে শত্র“-মিত্র বেছে বেছে আলাদা করে।
৪. আমি নিশ্চিত জানি, জয়-পরাজয় যাই আসুক। মৃত্যু ভিন্ন আমার মুক্তির অন্য কোনো পথ নেই।
৫. এই শিবিরে তোমার আমার মাঝখানে আমার পিতার লাশ শুয়ে আছে।
৬. যে অবাধ্য সে শত্র“ নয়।
৭. পোড়া শরীর। মনের মানা মানে না।
৮. কালো পর্দা না ছাই। ঐ রূপের আগুন অত সহজে ঢাকা পড়ে?
৯. শক্তির যে সুশিক্ষা তোমার কাছ থেকে লাভ করেছি, তার ক্ষমতাকে অত অবহেলা করো না।
১০. যত বড় ক্ষতি তত বড় লাভ এই তো জগতের নিয়ম।
১১. আমি নারী। আমি হৃদয় দিয়ে বিশ্বজয় করব।
১২. তোমাকে নয়ন ভরে দেখে নিলাম। আসুক জরা। আসুক মৃত্যু, আর ভয় করি না।
১৩. মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়। কারণে অকারণে বদলায়।
১৪. আপনি রণ অপরাজেয়, দানে মুক্ত হস্ত, দোয়ায় উদার।
১৫. তুমি আজ সত্যি পরাজিত, বিস্মৃত বিসর্জিত।
১৬. নিজের নিয়তিকে আমি নিজ হাতে গড়ে নেয়ার পক্ষপাতী।
১৭. আপনাকে নয়, আবদালীকে নয়, সুজাউদ্দৌলাকে নয়, কাউকে কোনো দিন ক্ষমা করব না।
১৮. আমার জেগে থাকতে কষ্ট হয়। ঘুমিয়ে পড়তে আরো কষ্ট হয়।
ব্যাকরণ অংশ
১. শব্দ গঠন বলতে কী বুঝ? কী কী উপায়ে বাংলা ভাষায় নতুন শব্দ গঠিত হয়? উদাহরণসহ আলোচনা কর।
২. বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যের কী কী গুণ থাকা আবশ্যক? উদাহরণসহ আলোচনা করো।
৩. ‘ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কারের নামই ব্যাকরণ’ আলোচনা কর।
অথবা, ‘ব্যাকরণ ভাষাকে নিয়ন্ত্রণ করে না, নির্মাণও করে না, তবু ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না।’ বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
অথবা, ভাষা ব্যাকরণ অনুসরণ করে না, ব্যাকরণই ভাষাকে অনুসরণ করে’ আলোচনা কর।
অথবা, ‘ব্যাকরণকে ভাষার সংবিধান বলা হয়’ ব্যাখ্যা কর।
৪. ব্যাকরণ কাকে বলে? ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।
৫. গঠনরীতি অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলোচনা কর।
৬. শব্দ কাকে বলে? অর্থগতভাবে বা গঠন অনুসারে বাংলা ভাষায় শব্দকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহরণসহ লেখ।
৭. ণ-ত্ব বিধান বলতে কী বোঝ? ণ-ত্ব বিধানের ছয়টি নিয়ম লেখ।
৮. ষ-ত্ব বিধান বলতে কী বোঝ? ষ-ত্ব বিধানের ছয়টি নিয়ম লেখ।
৯. বাংলা একাডেমী প্রণীত আধুনিক বাংলা বানানের নিয়ম (ছয়টি) উদাহরণসহ লেখ।
১০. সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য সংজ্ঞাসহ আলোচনা কর।
১১. অনুসর্গ কাকে বলে? ছয়টি অনুসর্গ ব্যবহার করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
১২. যথাস্থানে বিরাম চিহ্ন বসাও (পাঠ্য বইয়ের আলোকে)।
১. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ একটি দ্বন্দ্বমুখর নাটক এ দ্বন্দ্বে^র স্বরূপ বিশ্লেষণ কর।
২. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক অবলম্বনে ইব্রাহিম কার্দির চরিত্র বিশ্লেষণ কর।
৩. ঐতিহাসিক নাটক কাকে বলে? ঐতিহাসিক নাটক হিসেবে ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ কতটুকু সার্থক বিচার কর।
৪. ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকের মূল উপজীব্য এ যুগের অন্যতম যুদ্ধবিরোধী চেতনা। আলোচনা কর।
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন
১. দিলীপ কে? তার পরিচয় দাও।
অথবা, ‘দিলীপ রঙ্গরসের আধার’ বুঝিয়ে লেখ।
২. হিরণ বালা কে? তার পরিচয় দাও।
৩. সুজাউদ্দৌলা কে? সংক্ষেপে তাঁর পরিচয় দাও। অথবা, সুজাউদ্দৌলা এ নাটকের পথ নির্দেশকারী দার্শনিক- আলোচনা কর।
৪. ‘মানুষকে খুন করে মানুষ। মানুষের রক্তে পিয়াস মেটায় মানুষ। জানোয়ার চাটে জানোয়ারের রক্ত।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছে?
৫. ‘লাল টকটকে চেহারা। বাচ্চা ছেলের মতো কচি মুখ। কিন্তু কী তেজ, কী সাহস’! কে, কাকে, কী উদ্দেশ্যে এ উক্তি করেছিল?
৬. ‘বোন বলে ডেকেছো, তাই কিছু বুঝি। বাকিটুকুও বুঝতে পারি, কারণ আমি মেয়ে।’ কে, কাকে লক্ষ্য করে এ উক্তি করেছিল?
৭. ‘কালো পর্দা না ছাই। এ রূপের আগুন অত সহজে ঢাকা পড়ে?’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
৮. ‘ফিরে যাওয়ার দলে আমি নেই। ফিরে যাবে শুধু বিশ্বাসঘাতক ইব্রাহিম কার্দির লাশ।’ কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছিল?
৯. ‘তুমি নরাধম। আশ্রমের শিক্ষা তোমার জন্য ব্যর্থ।’ কে, কাকে উদ্দেশ করে এ উক্তি করেছিল?
১০. ‘মনের কথার ভাষা জনে জনে আলাদা। তার পরতে পরতে নানা রকম অর্থ-অনর্থ লুকিয়ে থাকে।’ কে এ উক্তি করেছিল? উক্তির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
১১. ‘আজ আমরা জয়ী। সম্পূর্ণ জয়ী।’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১২. ‘ছোট মুক্তিটাকে অবহেলা করে বড় মুক্তিটাকে আলিঙ্গন করেছেন।’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১৩. ‘তোমার ছদ্মবেশ অন্তরে নয়, বহিরঙ্গে।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
১৪. ‘তুমি পশু সে দেবতা’ কে, কাকে পশু, কাকে দেবতা বলেছে, কেন বলেছিল?
১৫. ‘তাঁর জীবনে আমি আকস্মিক নই, আমি স্বাভাবিক।’ কে, কোন প্রসঙ্গে এ উক্তি করেছিল?
১৬. ‘তুমি সর্বনাশ করেছ। তুমি জানো না, তুমি কী সর্বনাশ করেছ।’ কে, কাকে, কেন এ কথা বলেছিল?
১৭. ‘আমি উষ্ণ, আমি জীবন্ত। কেন আমাকে ত্যাগ করবেন?’ কে, কখন, কেন এ উক্তি করেছিল?
১৮. ‘অন্তরে অমৃত না থাকলে মুখ দিয়ে এত গরম উগরে দিতে পারত না।’ কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছে?
সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা
১. আমার পক্ষে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত উদাসীন থাকা সম্ভব নয়।
২. ঘুমাও! আরো ঘুমাও! প্রাণভরে ঘুমাও!
৩. কার সাধ্য এই রক্ত-মাংস অস্থি হাতরে শত্র“-মিত্র বেছে বেছে আলাদা করে।
৪. আমি নিশ্চিত জানি, জয়-পরাজয় যাই আসুক। মৃত্যু ভিন্ন আমার মুক্তির অন্য কোনো পথ নেই।
৫. এই শিবিরে তোমার আমার মাঝখানে আমার পিতার লাশ শুয়ে আছে।
৬. যে অবাধ্য সে শত্র“ নয়।
৭. পোড়া শরীর। মনের মানা মানে না।
৮. কালো পর্দা না ছাই। ঐ রূপের আগুন অত সহজে ঢাকা পড়ে?
৯. শক্তির যে সুশিক্ষা তোমার কাছ থেকে লাভ করেছি, তার ক্ষমতাকে অত অবহেলা করো না।
১০. যত বড় ক্ষতি তত বড় লাভ এই তো জগতের নিয়ম।
১১. আমি নারী। আমি হৃদয় দিয়ে বিশ্বজয় করব।
১২. তোমাকে নয়ন ভরে দেখে নিলাম। আসুক জরা। আসুক মৃত্যু, আর ভয় করি না।
১৩. মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়। কারণে অকারণে বদলায়।
১৪. আপনি রণ অপরাজেয়, দানে মুক্ত হস্ত, দোয়ায় উদার।
১৫. তুমি আজ সত্যি পরাজিত, বিস্মৃত বিসর্জিত।
১৬. নিজের নিয়তিকে আমি নিজ হাতে গড়ে নেয়ার পক্ষপাতী।
১৭. আপনাকে নয়, আবদালীকে নয়, সুজাউদ্দৌলাকে নয়, কাউকে কোনো দিন ক্ষমা করব না।
১৮. আমার জেগে থাকতে কষ্ট হয়। ঘুমিয়ে পড়তে আরো কষ্ট হয়।
ব্যাকরণ অংশ
১. শব্দ গঠন বলতে কী বুঝ? কী কী উপায়ে বাংলা ভাষায় নতুন শব্দ গঠিত হয়? উদাহরণসহ আলোচনা কর।
২. বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্যের কী কী গুণ থাকা আবশ্যক? উদাহরণসহ আলোচনা করো।
৩. ‘ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কারের নামই ব্যাকরণ’ আলোচনা কর।
অথবা, ‘ব্যাকরণ ভাষাকে নিয়ন্ত্রণ করে না, নির্মাণও করে না, তবু ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না।’ বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
অথবা, ভাষা ব্যাকরণ অনুসরণ করে না, ব্যাকরণই ভাষাকে অনুসরণ করে’ আলোচনা কর।
অথবা, ‘ব্যাকরণকে ভাষার সংবিধান বলা হয়’ ব্যাখ্যা কর।
৪. ব্যাকরণ কাকে বলে? ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।
৫. গঠনরীতি অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ আলোচনা কর।
৬. শব্দ কাকে বলে? অর্থগতভাবে বা গঠন অনুসারে বাংলা ভাষায় শব্দকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? উদাহরণসহ লেখ।
৭. ণ-ত্ব বিধান বলতে কী বোঝ? ণ-ত্ব বিধানের ছয়টি নিয়ম লেখ।
৮. ষ-ত্ব বিধান বলতে কী বোঝ? ষ-ত্ব বিধানের ছয়টি নিয়ম লেখ।
৯. বাংলা একাডেমী প্রণীত আধুনিক বাংলা বানানের নিয়ম (ছয়টি) উদাহরণসহ লেখ।
১০. সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য সংজ্ঞাসহ আলোচনা কর।
১১. অনুসর্গ কাকে বলে? ছয়টি অনুসর্গ ব্যবহার করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
১২. যথাস্থানে বিরাম চিহ্ন বসাও (পাঠ্য বইয়ের আলোকে)।
No comments:
Post a Comment