জেনে নিন : জীবনবৃত্তান্তের খুঁটিনাটিজীবনবৃত্তান্ত
হচ্ছে একজন চাকরি প্রার্থীর যাবতীয় তথ্যের এক সম্মিলন। চাকরি প্রার্থী যখন
তার জীবনবৃত্তান্তটি তৈরি করেন, তখন তার সম্পর্কে সব তথ্যই সংযোজন করতে হয়
এতে।
একজন চাকরিদাতার কাছে কোনো চাকরি প্রার্থীর প্রথম উপস্থিতিই হচ্ছে তার জীবনবৃত্তান্ত। আর তাই একটি জীবনবৃত্তান্তকে হতে হবে সাবলীল এবং প্রাঞ্জল, যাতে এটি হাতে নিয়ে চাকরিদাতার কোনো বিরক্তি উৎপাদন না হয়। আর জীবনবৃত্তান্তের চেহারাও হতে হবে আকর্ষণীয়।
একজন মানুষকে প্রথমে দেখেই যেমন তার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা তৈরি হয়, তেমনি একটি জীবনবৃত্তান্তের বাইরের চেহারা দেখেই অনেকে ধারণা করে নেন এর ভেতরে কী লেখা রয়েছে। তাই ভেতরে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করার পাশাপাশি নজর দিতে হবে জীবনবৃত্তান্তের তথ্যগুলোকে সঠিকভাবে সাজানোর দিকেও। মূলত জীবনবৃত্তান্ত তৈরিতে সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।
যা রাখবেন জীবনবৃত্তান্তে : প্রতিটি জীবনবৃত্তান্তে অবশ্যই প্রয়োজনীয় তথ্যা থাকা চাই। সব তথ্য রাখার দিকে মনোযোগ দিতেই বেশি সময় দিতে হয়। জীবনবৃত্তান্তে থাকতে হবে ক্যারিয়ারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, জীবনবৃত্তান্তে উল্লেখ করা অন্যান্য তথ্য যেন আবর্তিত হয় ক্যারিয়ারের সেই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে ঘিরেই।
সার সংক্ষেপ বক্তব্য : আপনি যে পদের জন্য আবেদন করেছেন, সেই পদের জন্য যে আপনি উপযুক্ত, তা উল্লেখ করতে হবে জীবনবৃত্তান্তে। আর অবশ্যই নিজের যোগ্যতার পেছনের কারণগুলোও ব্যাখ্যা করতে হবে এই অংশে। খেয়াল রাখতে হবে এই বক্তব্য হতে হবে সংক্ষেপ।
যোগাযোগের তথ্যাবলী : এই অংশে নিজের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্যাবলী সংযোজন করতে হবে। ফোন মোবাইল, ই-মেইলসহ এমন সব মাধ্যমের উল্লেখ করতে হবে যেগুলো সক্রিয় রয়েছে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং উচ্চতর শিক্ষার নির্দিষ্ট বিষয় উল্লেখ করতে হবে এই অংশে, যাতে করে তারা আপনার প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।
বাড়তি যোগ্যতা : যদি আপনার কোনো বাড়তি যোগ্যতা থাকে, যা এই চাকরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাহলে তা উল্লেখ করুন। ভাষাগত দক্ষতা, আইটিতে দক্ষতা অথবা অন্য যে কোনো কোর্স করা থাকলে তা এখানে জানিয়ে দিন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দক্ষতার কোর্স করা থাকলে তারও উল্লেখ করুন।
অভিজ্ঞতা : কাজের অভিজ্ঞতার উল্লেখ করুন জীবনবৃত্তান্তে। এতে আপনি কী ধরনের কাজ করে এসেছেন, তা সহজেই জেনে নিতে পারবেন চাকরিদাতা।
দক্ষতা : নিজের যেসব দক্ষতা ও গুণাবলি রয়েছে, তা জানিয়ে দিন। এগুলো আপনার প্রতি তাদের ধারণাকে ইতিবাচক করবে। শরিফুল সুমন
একজন চাকরিদাতার কাছে কোনো চাকরি প্রার্থীর প্রথম উপস্থিতিই হচ্ছে তার জীবনবৃত্তান্ত। আর তাই একটি জীবনবৃত্তান্তকে হতে হবে সাবলীল এবং প্রাঞ্জল, যাতে এটি হাতে নিয়ে চাকরিদাতার কোনো বিরক্তি উৎপাদন না হয়। আর জীবনবৃত্তান্তের চেহারাও হতে হবে আকর্ষণীয়।
একজন মানুষকে প্রথমে দেখেই যেমন তার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা তৈরি হয়, তেমনি একটি জীবনবৃত্তান্তের বাইরের চেহারা দেখেই অনেকে ধারণা করে নেন এর ভেতরে কী লেখা রয়েছে। তাই ভেতরে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করার পাশাপাশি নজর দিতে হবে জীবনবৃত্তান্তের তথ্যগুলোকে সঠিকভাবে সাজানোর দিকেও। মূলত জীবনবৃত্তান্ত তৈরিতে সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।
যা রাখবেন জীবনবৃত্তান্তে : প্রতিটি জীবনবৃত্তান্তে অবশ্যই প্রয়োজনীয় তথ্যা থাকা চাই। সব তথ্য রাখার দিকে মনোযোগ দিতেই বেশি সময় দিতে হয়। জীবনবৃত্তান্তে থাকতে হবে ক্যারিয়ারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে, জীবনবৃত্তান্তে উল্লেখ করা অন্যান্য তথ্য যেন আবর্তিত হয় ক্যারিয়ারের সেই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে ঘিরেই।
সার সংক্ষেপ বক্তব্য : আপনি যে পদের জন্য আবেদন করেছেন, সেই পদের জন্য যে আপনি উপযুক্ত, তা উল্লেখ করতে হবে জীবনবৃত্তান্তে। আর অবশ্যই নিজের যোগ্যতার পেছনের কারণগুলোও ব্যাখ্যা করতে হবে এই অংশে। খেয়াল রাখতে হবে এই বক্তব্য হতে হবে সংক্ষেপ।
যোগাযোগের তথ্যাবলী : এই অংশে নিজের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্যাবলী সংযোজন করতে হবে। ফোন মোবাইল, ই-মেইলসহ এমন সব মাধ্যমের উল্লেখ করতে হবে যেগুলো সক্রিয় রয়েছে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং উচ্চতর শিক্ষার নির্দিষ্ট বিষয় উল্লেখ করতে হবে এই অংশে, যাতে করে তারা আপনার প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।
বাড়তি যোগ্যতা : যদি আপনার কোনো বাড়তি যোগ্যতা থাকে, যা এই চাকরির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাহলে তা উল্লেখ করুন। ভাষাগত দক্ষতা, আইটিতে দক্ষতা অথবা অন্য যে কোনো কোর্স করা থাকলে তা এখানে জানিয়ে দিন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দক্ষতার কোর্স করা থাকলে তারও উল্লেখ করুন।
অভিজ্ঞতা : কাজের অভিজ্ঞতার উল্লেখ করুন জীবনবৃত্তান্তে। এতে আপনি কী ধরনের কাজ করে এসেছেন, তা সহজেই জেনে নিতে পারবেন চাকরিদাতা।
দক্ষতা : নিজের যেসব দক্ষতা ও গুণাবলি রয়েছে, তা জানিয়ে দিন। এগুলো আপনার প্রতি তাদের ধারণাকে ইতিবাচক করবে। শরিফুল সুমন
No comments:
Post a Comment