এইচএসসি পরীক্ষা ২০১৩
নিজের ওপরে তুমি যথেষ্ট আস্থা রাখ
পরীক্ষার
আগে পড়াশোনার চাপ তো একটু থাকবেই, তার ওপর যদি বারবার মনে হয় পরীক্ষায়
ভালো করতে পারব কি পারব না, তাহলে তা তোমার প্রস্তুতিকেই বাধাগ্রস্ত
করবে। এসব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে নিজের আত্মবিশ্বাসকেই প্রতিষ্ঠিত করতে হবে
তোমাকে।
তুমি 'এ' প্লাস না 'এ' পেতে চাও সেই চিন্তাটি সারাক্ষণ করবে না। তুমি ভাবতে পার যে পরীক্ষার আগের সময়গুলোতে তুমি সবটুকু প্রচেষ্টা প্রয়োগ করে প্রস্তুতি নেবে।
পড়তে বসে সব সময় মনোযোগ ধরে রাখতে অসুবিধা হতেই পারে। এর জন্য নিজেকে দোষারোপ না করে বা নিজের ওপর বিরক্ত না হয়ে বুঝতে চেষ্টা করো, তোমার মনে কোন চিন্তাগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে, যেগুলো তোমার মনোযোগে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। যদি চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করতে পার তাহলে নিজেকে বলো আপাতত এই চিন্তাগুলো তুমি সরিয়ে রাখবে। কারণ, এখনকার বাস্তবতা হচ্ছে পড়ার বিষয়গুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয়া এবং ভালোভাবে রপ্ত করা। যদি সেটি করলে কিছুটা সাফল্য আসে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে প্রশংসা করে এবং সেই সঙ্গে উত্সাহ দিয়ে আবার পড়ায় মনোযোগ দাও।
শেষ মুহূর্তের পড়াগুলোর সময় গুরুত্বপূর্ণ সূত্রগুলো এবং বিষয়গুলোর সারসংক্ষেপ একটি নোটবুকে লিপিবদ্ধ করো। এতে করে তোমার আত্মবিশ্বাস কিছুটা বাড়বে এই মনে করে যে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগের মুহূর্তে তুমি সেগুলো একনজর দেখে নিলে সম্পূর্ণ বিষয় মাথায় নিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে পারবে।
প্রতিদিন কোনো একটি সময়ে আয়নার দিকে তাকিয়ে চোখে চোখ রেখে নিজেকে বলো, 'আমি অবশ্যই পারবো'।
'তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না', 'তোমার মাথায় কিছু নেই', 'লেখাপড়া তোমার জন্য নয়', 'অন্যদের তুলনায় তুমি কিছুই না' এ ধরনের সমালোচনা যদি অতীতে কারও কাছ থেকে শুনে থাক, তাহলে যথেষ্ট মনের শক্তি ধরে রেখে নিজেকে বলো, বর্তমানে আর এই কথাগুলো সত্যি নয়। তুমি এখন অনেক দায়িত্বশীল হয়েছ এবং নিজের ওপরে তুমি যথেষ্ট আস্থা রাখ।
পরীক্ষার ফল খুব ভালো না হলে তুমি তোমার কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে বা প্রতিষ্ঠানে পড়তে পারবে কি না এ ভাবনাটি এখন পুরোপুরি মন থেকে সরিয়ে রাখো। কারণ, শেষ মুহূর্তে এই ভাবনাটি তোমাকে যে মানসিক পীড়া দেবে তা পড়ায় মনোযোগী হতে বিঘ্ন ঘটাবে।
যে পড়াগুলো কম মনে থাকে বা যে বিষয়গুলো একটু বেশি কঠিন সেগুলোই রাতে ঘুমোতে যাওয়ার ঠিক আগে একবার ভালো করে দেখে নাও। ভোরবেলায় উঠে প্রথমেই সেগুলো মনে করার চেষ্টা করো। দেখবে সব মনে পড়ে যাচ্ছে। যেহেতু ঘুমালে মস্তিষ্ক বিশ্রামে থাকে, সে কারণেই রাতে শেখা বিষয়গুলো অক্ষত অবস্থায় থাকে।
সবশেষে বলব, নিজের সত্তাটিকে সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করে নিয়ে নিজের প্রতি ভালোবাসা আর শ্রদ্ধাটুকু সারাক্ষণ ধরে রাখবে। তোমার ক্ষমতা অনুযায়ি যথেষ্ট শ্রম দিয়ে লেখাপড়া করে পরীক্ষা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে একজন সত্ ও পরোপকারী মানুষ হওয়ার লক্ষ্যে প্রত্যয়ী হও।
তুমি 'এ' প্লাস না 'এ' পেতে চাও সেই চিন্তাটি সারাক্ষণ করবে না। তুমি ভাবতে পার যে পরীক্ষার আগের সময়গুলোতে তুমি সবটুকু প্রচেষ্টা প্রয়োগ করে প্রস্তুতি নেবে।
পড়তে বসে সব সময় মনোযোগ ধরে রাখতে অসুবিধা হতেই পারে। এর জন্য নিজেকে দোষারোপ না করে বা নিজের ওপর বিরক্ত না হয়ে বুঝতে চেষ্টা করো, তোমার মনে কোন চিন্তাগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে, যেগুলো তোমার মনোযোগে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে। যদি চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করতে পার তাহলে নিজেকে বলো আপাতত এই চিন্তাগুলো তুমি সরিয়ে রাখবে। কারণ, এখনকার বাস্তবতা হচ্ছে পড়ার বিষয়গুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয়া এবং ভালোভাবে রপ্ত করা। যদি সেটি করলে কিছুটা সাফল্য আসে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে প্রশংসা করে এবং সেই সঙ্গে উত্সাহ দিয়ে আবার পড়ায় মনোযোগ দাও।
শেষ মুহূর্তের পড়াগুলোর সময় গুরুত্বপূর্ণ সূত্রগুলো এবং বিষয়গুলোর সারসংক্ষেপ একটি নোটবুকে লিপিবদ্ধ করো। এতে করে তোমার আত্মবিশ্বাস কিছুটা বাড়বে এই মনে করে যে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগের মুহূর্তে তুমি সেগুলো একনজর দেখে নিলে সম্পূর্ণ বিষয় মাথায় নিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে পারবে।
প্রতিদিন কোনো একটি সময়ে আয়নার দিকে তাকিয়ে চোখে চোখ রেখে নিজেকে বলো, 'আমি অবশ্যই পারবো'।
'তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না', 'তোমার মাথায় কিছু নেই', 'লেখাপড়া তোমার জন্য নয়', 'অন্যদের তুলনায় তুমি কিছুই না' এ ধরনের সমালোচনা যদি অতীতে কারও কাছ থেকে শুনে থাক, তাহলে যথেষ্ট মনের শক্তি ধরে রেখে নিজেকে বলো, বর্তমানে আর এই কথাগুলো সত্যি নয়। তুমি এখন অনেক দায়িত্বশীল হয়েছ এবং নিজের ওপরে তুমি যথেষ্ট আস্থা রাখ।
পরীক্ষার ফল খুব ভালো না হলে তুমি তোমার কাঙ্ক্ষিত বিষয়ে বা প্রতিষ্ঠানে পড়তে পারবে কি না এ ভাবনাটি এখন পুরোপুরি মন থেকে সরিয়ে রাখো। কারণ, শেষ মুহূর্তে এই ভাবনাটি তোমাকে যে মানসিক পীড়া দেবে তা পড়ায় মনোযোগী হতে বিঘ্ন ঘটাবে।
যে পড়াগুলো কম মনে থাকে বা যে বিষয়গুলো একটু বেশি কঠিন সেগুলোই রাতে ঘুমোতে যাওয়ার ঠিক আগে একবার ভালো করে দেখে নাও। ভোরবেলায় উঠে প্রথমেই সেগুলো মনে করার চেষ্টা করো। দেখবে সব মনে পড়ে যাচ্ছে। যেহেতু ঘুমালে মস্তিষ্ক বিশ্রামে থাকে, সে কারণেই রাতে শেখা বিষয়গুলো অক্ষত অবস্থায় থাকে।
সবশেষে বলব, নিজের সত্তাটিকে সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করে নিয়ে নিজের প্রতি ভালোবাসা আর শ্রদ্ধাটুকু সারাক্ষণ ধরে রাখবে। তোমার ক্ষমতা অনুযায়ি যথেষ্ট শ্রম দিয়ে লেখাপড়া করে পরীক্ষা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে একজন সত্ ও পরোপকারী মানুষ হওয়ার লক্ষ্যে প্রত্যয়ী হও।
No comments:
Post a Comment