প্রশ্ন : মাস দুয়েক পরেই শুরু হচ্ছে তোমাদের এসএসসি পরীক্ষা। আপনার শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি এখন কোন পর্যায়ে?
উত্তর : আশা করি, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা সামনে রেখে সব বিষয়ে রিভিশন দিচ্ছে। তাছাড়া নিয়মিত প্রতিটি বিষয়ের কঠিন সমস্যাগুলো সমাধানে তৎপর রয়েছে।
প্রশ্ন : ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র- উভয়টির জন্যই ১০০ নম্বর বরাদ্দ। প্রথমপত্রের ১০০ নম্বর তিনটি অংশে বিভক্ত- A, B এবং C| A একটি প্রদত্ত প্যাসেজের উপর ভিত্তি করে ৪০ নম্বর থাকে। শিক্ষার্থীরা কিভাবে এ অংশে পুরো নম্বর পেতে পারে?
উত্তর : ইংরেজি পাঠ্য বইয়ের মূল প্যাসেজগুলো বার বার পড়ে খুঁটিনাটি জানার চেষ্টা করতে হবে। শব্দার্থ ও সমার্থক প্রতিটি কঠিন শব্দের বিপরীতে ২ থেকে ৩টি করে শব্দ পড়ার চেষ্টা করতে হবে। প্রতিটি প্যাসেজ থেকে কমপক্ষে ৩টি মডেল টেস্ট সমাধান করতে হবে। ৪ ও ৭ নম্বর প্রশ্নের জন্য অবশ্যই ফ্রি হ্যান্ডরাইটিং লেখার চর্চাও করতে হবে। ৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই নিজের ভাষায় ৫টি বাক্যে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : বিশেষ করে ক্লুবিহীন শূন্যস্থান পূরণ এবং পাঁচটি বাক্যে প্রদত্ত প্যাসেজের মূলভাব লেখার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কি করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর : ক্লুবিহীন শূন্যস্থান পূরণের জন্য শব্দভাণ্ডার ভালো থাকতে হবে। প্যাসেজের মূলভাব লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই সরাসরি প্যাসেজ অনুসরণ না করে মূলভাব ঠিক রেখে নিজের ভাষায় ভিন্ন আঙ্গিকে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : আর দ্বিতীয় অংশ অর্থাৎ B part-এ কু্লযুক্ত শূন্যস্থান পূরণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা কিভাবে ভালো করতে পারে?
উত্তর : ক্লুযুক্ত শূন্যস্থান পূরণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা কম। এখানে বঙ্সংশ্লিষ্ট ক্লুগুলোর অর্থ অবশ্যই জানতে হবে। ক্লুবিহীন শূন্যস্থানে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা থাকায় শূন্যস্থানগুলোতে অর্থবহ শব্দ ব্যবহার করা গেলে মার্কস মিলবে।
প্রশ্ন : শেষ অংশটি হচ্ছে মূলত রাইটিং টেস্টভিত্তিক। এ অংশের জন্যও ৪০ নম্বর বরাদ্দ। শিক্ষার্থীরা কিভাবে এ অংশে ভালো মার্কস পেতে পারে?
উত্তর : ইংরেজি প্রথমপত্রের প্রশ্নের শেষ অংশ অর্থাৎ Cঅংশের ওপরই একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফল নির্ভর করে। সুতরাং এ অংশে ভালো করার জন্য বেশি সময় দিয়ে নিয়মিত চর্চা করতে হবে। আর লেখায় দক্ষতা আনতে শিক্ষার্থীদের বেশি বেশি লেখার চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন : বিশেষ করে C অংশে রি-অ্যারেঞ্জ এবং প্রদত্ত প্রশ্নের আলোকে শিক্ষার্থীদের একটি প্যারাগ্রাফ লিখতে হয়। এ দুটি প্রশ্নের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কি করণীয়?
উত্তর : রি-অ্যারেঞ্জের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা প্রথমে একটি ছক করে সিকোয়েন্স অনুসারে ছকের মধ্যে তা লিখতে পারে। এভাবে ছকটি পূরণের পর বাক্যগুলো অবশ্যই ছকের ক্রমানুসারে লিখে তা প্যারাগ্রাফ আকারে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : সর্বোপরি কোন কোন প্রশ্নের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বেশি সমস্যায় পড়তে হয় বলে আপনি মনে করেন? তা থেকে উত্তরণে করণীয় কি?
উত্তর : সাধারণত রি-অ্যারেঞ্জিং করতে গিয়েই শিক্ষার্থীরা বেশি সমস্যায় পড়ে। এ জন্য আগ থেকেই শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত থাকতে হবে। এ ছাড়া Close Test-এর ক্ষেত্রে অবশ্যই শব্দভাণ্ডার ভালো থাকতে হবে। আর টেবিল থেকে উত্তরদানের সময় পরস্পর সংশ্লিষ্ট বাক্যাংশগুলো ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সাজাতে পারলে ভালো হয়। যদি প্রতিটি বাক্য অর্থবহ হয় তাহলে ধারাবাহিকতা অনুসরণ না করলেও পুরো নম্বর পাওয়া সম্ভব। সংশ্লিষ্ট টপিকের ধারাবাহিকতা ঠিক রেখে অর্থযুক্ত বাক্য লিখতে হবে। মনে রাখতে হবে, কোনো বাক্য ব্যাকরণগতভাবে সঠিক হলেও অর্থযুক্ত না হলে নম্বর পাওয়া যাবে না।
প্রশ্ন : ইংরেজিসহ সব বিষয়ের পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কি? তাছাড়া পরীক্ষা সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের কিভাবে পড়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর : পরীক্ষা শুরু হতে যেহেতু বেশি দিন বাকি নেই তাই প্রতিটি বিষয়ের ওপর সমান গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত চর্চা করতে হবে। তাদের মনে রাখতে হবে, গ্রেডিং সিস্টেমে প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। সর্বোপরি সব ধরনের বাজে চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে তাদের নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে।
উত্তর : আশা করি, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা সামনে রেখে সব বিষয়ে রিভিশন দিচ্ছে। তাছাড়া নিয়মিত প্রতিটি বিষয়ের কঠিন সমস্যাগুলো সমাধানে তৎপর রয়েছে।
প্রশ্ন : ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র- উভয়টির জন্যই ১০০ নম্বর বরাদ্দ। প্রথমপত্রের ১০০ নম্বর তিনটি অংশে বিভক্ত- A, B এবং C| A একটি প্রদত্ত প্যাসেজের উপর ভিত্তি করে ৪০ নম্বর থাকে। শিক্ষার্থীরা কিভাবে এ অংশে পুরো নম্বর পেতে পারে?
উত্তর : ইংরেজি পাঠ্য বইয়ের মূল প্যাসেজগুলো বার বার পড়ে খুঁটিনাটি জানার চেষ্টা করতে হবে। শব্দার্থ ও সমার্থক প্রতিটি কঠিন শব্দের বিপরীতে ২ থেকে ৩টি করে শব্দ পড়ার চেষ্টা করতে হবে। প্রতিটি প্যাসেজ থেকে কমপক্ষে ৩টি মডেল টেস্ট সমাধান করতে হবে। ৪ ও ৭ নম্বর প্রশ্নের জন্য অবশ্যই ফ্রি হ্যান্ডরাইটিং লেখার চর্চাও করতে হবে। ৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই নিজের ভাষায় ৫টি বাক্যে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : বিশেষ করে ক্লুবিহীন শূন্যস্থান পূরণ এবং পাঁচটি বাক্যে প্রদত্ত প্যাসেজের মূলভাব লেখার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কি করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর : ক্লুবিহীন শূন্যস্থান পূরণের জন্য শব্দভাণ্ডার ভালো থাকতে হবে। প্যাসেজের মূলভাব লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই সরাসরি প্যাসেজ অনুসরণ না করে মূলভাব ঠিক রেখে নিজের ভাষায় ভিন্ন আঙ্গিকে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : আর দ্বিতীয় অংশ অর্থাৎ B part-এ কু্লযুক্ত শূন্যস্থান পূরণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা কিভাবে ভালো করতে পারে?
উত্তর : ক্লুযুক্ত শূন্যস্থান পূরণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা কম। এখানে বঙ্সংশ্লিষ্ট ক্লুগুলোর অর্থ অবশ্যই জানতে হবে। ক্লুবিহীন শূন্যস্থানে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা থাকায় শূন্যস্থানগুলোতে অর্থবহ শব্দ ব্যবহার করা গেলে মার্কস মিলবে।
প্রশ্ন : শেষ অংশটি হচ্ছে মূলত রাইটিং টেস্টভিত্তিক। এ অংশের জন্যও ৪০ নম্বর বরাদ্দ। শিক্ষার্থীরা কিভাবে এ অংশে ভালো মার্কস পেতে পারে?
উত্তর : ইংরেজি প্রথমপত্রের প্রশ্নের শেষ অংশ অর্থাৎ Cঅংশের ওপরই একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফল নির্ভর করে। সুতরাং এ অংশে ভালো করার জন্য বেশি সময় দিয়ে নিয়মিত চর্চা করতে হবে। আর লেখায় দক্ষতা আনতে শিক্ষার্থীদের বেশি বেশি লেখার চেষ্টা করতে হবে।
প্রশ্ন : বিশেষ করে C অংশে রি-অ্যারেঞ্জ এবং প্রদত্ত প্রশ্নের আলোকে শিক্ষার্থীদের একটি প্যারাগ্রাফ লিখতে হয়। এ দুটি প্রশ্নের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কি করণীয়?
উত্তর : রি-অ্যারেঞ্জের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা প্রথমে একটি ছক করে সিকোয়েন্স অনুসারে ছকের মধ্যে তা লিখতে পারে। এভাবে ছকটি পূরণের পর বাক্যগুলো অবশ্যই ছকের ক্রমানুসারে লিখে তা প্যারাগ্রাফ আকারে লিখতে হবে।
প্রশ্ন : সর্বোপরি কোন কোন প্রশ্নের উত্তরদানের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বেশি সমস্যায় পড়তে হয় বলে আপনি মনে করেন? তা থেকে উত্তরণে করণীয় কি?
উত্তর : সাধারণত রি-অ্যারেঞ্জিং করতে গিয়েই শিক্ষার্থীরা বেশি সমস্যায় পড়ে। এ জন্য আগ থেকেই শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত থাকতে হবে। এ ছাড়া Close Test-এর ক্ষেত্রে অবশ্যই শব্দভাণ্ডার ভালো থাকতে হবে। আর টেবিল থেকে উত্তরদানের সময় পরস্পর সংশ্লিষ্ট বাক্যাংশগুলো ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সাজাতে পারলে ভালো হয়। যদি প্রতিটি বাক্য অর্থবহ হয় তাহলে ধারাবাহিকতা অনুসরণ না করলেও পুরো নম্বর পাওয়া সম্ভব। সংশ্লিষ্ট টপিকের ধারাবাহিকতা ঠিক রেখে অর্থযুক্ত বাক্য লিখতে হবে। মনে রাখতে হবে, কোনো বাক্য ব্যাকরণগতভাবে সঠিক হলেও অর্থযুক্ত না হলে নম্বর পাওয়া যাবে না।
প্রশ্ন : ইংরেজিসহ সব বিষয়ের পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কি? তাছাড়া পরীক্ষা সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের কিভাবে পড়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর : পরীক্ষা শুরু হতে যেহেতু বেশি দিন বাকি নেই তাই প্রতিটি বিষয়ের ওপর সমান গুরুত্ব দিয়ে নিয়মিত চর্চা করতে হবে। তাদের মনে রাখতে হবে, গ্রেডিং সিস্টেমে প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্ব সমান। সর্বোপরি সব ধরনের বাজে চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে তাদের নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে।
No comments:
Post a Comment