একজন শিক্ষার্থীকে ‘ভালো ছাত্র’ হতে হলে প্রথমেই তাকে পড়াশোনায় তার মেধার
যথাযথ প্রয়োগে সচেষ্ট হতে হবে। সেই সঙ্গে তাকে হতে হবে বেশকিছু গুণের
অধিকারী। ভালো ছাত্র হতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে যেসব গুণাবলির মাধ্যমে তার
মেধাকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারে তা নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা। ভালো
ছাত্র হতে হলে কী কী গুণ থাকা দরকার, তা জেনে নাও।
পাঠে আগ্রহী : একজন ভালো ছাত্র অবশ্যই পাঠে আগ্রহী হবে। পাঠ্যবইয়ের পড়া বোঝা, মনে রাখা, তাড়াতাড়ি শেখা ও দ্রুত লেখার ব্যাপারে তাকে হতে হবে সিরিয়াস। সেই ছাত্রের পড়তে ভালো লাগবে, পড়াশোনায় আনন্দ পাবে এবং পড়াকে কখনই কঠিন ভাববে না। পড়াকে সে সবসময় আনন্দদায়ক ভাবে নেবে, ঠিক খেলাকে যেভাবে নিয়ে থাকে।
একজন মেধাবী ছাত্রের পরীক্ষার হলে তার সব প্রশ্নের উত্তর মনে থাকে। পরীক্ষার খাতায় ঠিক যেভাবে উত্তর চেয়েছে, সেভাবে উত্তর লিখতে পারবে। এখানে যে কথাগুলো
বলা হলো, একজন ছাত্র মেধাবী হলে খুব সহজেই তার বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
স্যামুয়েল জনসন বলেছেন, ‘প্রত্যেক ছাত্রের জ্ঞানী হওয়ার জন্য চেষ্টা করা উচিত। তাহলে জ্ঞানী হতে না পারলেও অন্তত বুদ্ধিমান হবে।’
মনোযোগ : ভালো ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার ব্যাপারে সবসময় মনোযোগী থাকে। পড়াটাকে সে উপভোগ করে থাকে।
একাগ্রতার কারণে তারা পড়াশোনার জন্য সবসময় বেশি সময় ব্যয় করে থাকে। পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার
কারণে তাদের পড়া মুখস্থ করা বা বোঝার ক্ষমতা ও লেখার ক্ষমতা থাকে বেশি। ভালো ছাত্র হওয়ার এ নিয়মটি তাদের প্রকৃত মেধাবী হতে সাহায্য করে থাকে। এ মনোযোগের ব্যাপারটি সেই ছাত্রছাত্রীকে পড়াশোনার বাইরেও সামাজিক জীবনে সুন্দরভাবে চলতে সাহায্য করে।
দায়িত্বশীল : একজন ভালো ছাত্রের কাজকর্মে অবশ্যই দায়িত্ববান হতে হবে। অবশ্যই পড়াশোনার ব্যাপারে হতে হবে বেশি যত্নবান। পড়াশোনার ব্যাপারে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে সেই ছাত্রটি অবশ্যই সেরা ফলাফল করে থাকে। যে পড়াশোনার ব্যাপারে দায়িত্বশীল, সে নিজের ব্যক্তিগত সামাজিক জীবনেও দায়িত্বশীল হয়ে থাকে। নিয়মকানুন তাকে একজন প্রকৃত মানুষ করে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
এসব ছাত্রছাত্রীর মধ্যে কোনো ধরনের আলসেমি ভাব থাকে না। দায়িত্বশীলতা তাকে করে তোলে কর্মঠ। পড়াশোনার ব্যাপারে তারা এত বেশি দায়িত্ববান হয়ে থাকে যে তারা ক্লাসের সবচেয়ে ভালো ছাত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে।
পরিশ্রম : উইলিয়াম ল্যাংলেড বলেছেন, ‘যেখানে পরিশ্রম নেই, সেখানে সাফল্যও নেই।’ ছাত্র মাত্রই পরিশ্রমী হতে হবে। পড়াশোনার ব্যাপারে শ্রম দিয়েই ভালো ফলাফল অর্জন করে।
তারা কখনো নিজের পড়ার ব্যাপারে ফাঁকি দেয় না। তারা পরিশ্রম করে আনন্দ পায়। পরিশ্রমের কারণে ভালো ফলাফল অর্জন তার জীবনকে বদলে দেয় পুরোপুরি। ছাত্রজীবনের পরিশ্রমের এ শিক্ষাটি সবচেয়ে বেশি কাজে দেয় বাস্তব জীবনে।
পাঠে আগ্রহী : একজন ভালো ছাত্র অবশ্যই পাঠে আগ্রহী হবে। পাঠ্যবইয়ের পড়া বোঝা, মনে রাখা, তাড়াতাড়ি শেখা ও দ্রুত লেখার ব্যাপারে তাকে হতে হবে সিরিয়াস। সেই ছাত্রের পড়তে ভালো লাগবে, পড়াশোনায় আনন্দ পাবে এবং পড়াকে কখনই কঠিন ভাববে না। পড়াকে সে সবসময় আনন্দদায়ক ভাবে নেবে, ঠিক খেলাকে যেভাবে নিয়ে থাকে।
একজন মেধাবী ছাত্রের পরীক্ষার হলে তার সব প্রশ্নের উত্তর মনে থাকে। পরীক্ষার খাতায় ঠিক যেভাবে উত্তর চেয়েছে, সেভাবে উত্তর লিখতে পারবে। এখানে যে কথাগুলো
বলা হলো, একজন ছাত্র মেধাবী হলে খুব সহজেই তার বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
স্যামুয়েল জনসন বলেছেন, ‘প্রত্যেক ছাত্রের জ্ঞানী হওয়ার জন্য চেষ্টা করা উচিত। তাহলে জ্ঞানী হতে না পারলেও অন্তত বুদ্ধিমান হবে।’
মনোযোগ : ভালো ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার ব্যাপারে সবসময় মনোযোগী থাকে। পড়াটাকে সে উপভোগ করে থাকে।
একাগ্রতার কারণে তারা পড়াশোনার জন্য সবসময় বেশি সময় ব্যয় করে থাকে। পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার
কারণে তাদের পড়া মুখস্থ করা বা বোঝার ক্ষমতা ও লেখার ক্ষমতা থাকে বেশি। ভালো ছাত্র হওয়ার এ নিয়মটি তাদের প্রকৃত মেধাবী হতে সাহায্য করে থাকে। এ মনোযোগের ব্যাপারটি সেই ছাত্রছাত্রীকে পড়াশোনার বাইরেও সামাজিক জীবনে সুন্দরভাবে চলতে সাহায্য করে।
দায়িত্বশীল : একজন ভালো ছাত্রের কাজকর্মে অবশ্যই দায়িত্ববান হতে হবে। অবশ্যই পড়াশোনার ব্যাপারে হতে হবে বেশি যত্নবান। পড়াশোনার ব্যাপারে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে সেই ছাত্রটি অবশ্যই সেরা ফলাফল করে থাকে। যে পড়াশোনার ব্যাপারে দায়িত্বশীল, সে নিজের ব্যক্তিগত সামাজিক জীবনেও দায়িত্বশীল হয়ে থাকে। নিয়মকানুন তাকে একজন প্রকৃত মানুষ করে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
এসব ছাত্রছাত্রীর মধ্যে কোনো ধরনের আলসেমি ভাব থাকে না। দায়িত্বশীলতা তাকে করে তোলে কর্মঠ। পড়াশোনার ব্যাপারে তারা এত বেশি দায়িত্ববান হয়ে থাকে যে তারা ক্লাসের সবচেয়ে ভালো ছাত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে।
পরিশ্রম : উইলিয়াম ল্যাংলেড বলেছেন, ‘যেখানে পরিশ্রম নেই, সেখানে সাফল্যও নেই।’ ছাত্র মাত্রই পরিশ্রমী হতে হবে। পড়াশোনার ব্যাপারে শ্রম দিয়েই ভালো ফলাফল অর্জন করে।
তারা কখনো নিজের পড়ার ব্যাপারে ফাঁকি দেয় না। তারা পরিশ্রম করে আনন্দ পায়। পরিশ্রমের কারণে ভালো ফলাফল অর্জন তার জীবনকে বদলে দেয় পুরোপুরি। ছাত্রজীবনের পরিশ্রমের এ শিক্ষাটি সবচেয়ে বেশি কাজে দেয় বাস্তব জীবনে।
No comments:
Post a Comment