প্রশ্নোত্তরে সাল ও তারিখ নির্ভুল লিখতে হবে
নিশ্চয়ই তোমরা এখন ব্যস্ত আছ প্রস্তুতির শেষ তুলির আঁচড়ে। আর ক’টা দিন বাদেই তোমাদের জীবনের প্রথম সার্টিফিকেট পরীক্ষার অভিষেক ঘটবে। তোমাদের দীর্ঘদিনের শ্রমলব্ধ মেধা ও মননের চূড়ান্ত মহড়া এখন চলছে। প্রতিটি বিষয়ের নিবিড় পাঠ অনুশীলন এখন সর্বশেষ পর্যালোচনায় মগ্ন। সামাজিক বিজ্ঞানে প্রত্যাশিত ফল লাভে অবশ্যই তোমাদের একটু কৌশলী হতে হবে। সামাজিক বিজ্ঞান একটি ‘ঞযবড়ৎরঃরপধষ ংঁনলবপঃ’, তাই এক্ষেত্রে পরিকল্পনামাফিক তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।
তোমাদের পাঠ্যবইয়ের সর্বমোট আটটি অধ্যায় থেকে তোমাদের বর্ণনামূলক ছয়টি ও সংক্ষিপ্ত ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এ রচনামূলক অংশের পূর্ণ নম্বর ৫০। সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরে আনুপাতিক হিসেবে বেশি নম্বর পাওয়া যায়। তাই প্রথমে ছয়টি সংক্ষিপ্ত উত্তর সুবিন্যস্তভাবে লিখে এরপর বর্ণনামূলক প্রশ্নের উত্তরে যাওয়াটা উচিত। প্রশ্ন নির্বাচনে অবশ্যই কৌশলী হতে হবে। যেমন ভূগোলের চিত্রসংবলিত প্রশ্নোত্তরটি প্রথমে লেখা, এরপর পর্যায়ক্রমে সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, পৌরনীতি, জনসংখ্যা ও ইতিহাস অংশের উত্তর লেখা। যথাসম্ভব প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরে শিরোনামহীন ‘ভূমিকা’ ও ‘উপসংহার’ অংশ থাকতে হবে।
উত্তরের প্রধান অংশটি পয়েন্ট করে করে অনুচ্ছেদভিত্তিক সুবিন্যস্ত উপায়ে লিখলে অবশ্যই তা বেশি আকর্ষণীয় হবে। চার্ট, সারণি, চিত্র, ছক, মাইন্ড ম্যাপ ও পরিসংখ্যানিক তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে উত্তরটি সাজালে এর উপস্থাপন শৈলী অনেক গুণ বেড়ে যায়, যা কি না সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তির পূর্বশর্ত।
ইতিহাস অংশের প্রশ্নোত্তরে সাল ও তারিখ নির্ভুল লিখতে হবে এবং বিখ্যাত মনীষীদের উদ্ধৃতি হুবহু উদ্ধৃত করতে হবে। তোমার উত্তরপত্রটি পেনসিল দিয়ে অবশ্যই ‘মার্জিন’ করে নেবে। পয়েন্টসের শিরোনামগুলো লিখতে নীল অথবা সবুজ কালি ব্যবহার করতে পার। প্রতিটি প্রশ্নোত্তরের জন্য সময়ের পুনর্বণ্টন করে নেয়া উত্তম। নৈর্ব্যক্তিক অংশে খুব ধীরস্থিরভাবে উত্তরপত্রের বৃত্তটি কালো বলপয়েন্ট দিয়ে নির্দেশিত উপায়ে ভরাট করতে হবে। যে উত্তরটি সঠিক বলে প্রথমে মনে আসবে, সেটির উত্তর প্রথমেই করা উচিত।
আশা করি নিবিড় অনুশীলন, পরিকল্পনামাফিক কৌশল প্রয়োগ ও পরীক্ষার হলের যত্নশীল অংশগ্রহণ কাক্সিক্ষত ফল প্রাপ্তিকে সুনিশ্চিত করবে।
নিশ্চয়ই তোমরা এখন ব্যস্ত আছ প্রস্তুতির শেষ তুলির আঁচড়ে। আর ক’টা দিন বাদেই তোমাদের জীবনের প্রথম সার্টিফিকেট পরীক্ষার অভিষেক ঘটবে। তোমাদের দীর্ঘদিনের শ্রমলব্ধ মেধা ও মননের চূড়ান্ত মহড়া এখন চলছে। প্রতিটি বিষয়ের নিবিড় পাঠ অনুশীলন এখন সর্বশেষ পর্যালোচনায় মগ্ন। সামাজিক বিজ্ঞানে প্রত্যাশিত ফল লাভে অবশ্যই তোমাদের একটু কৌশলী হতে হবে। সামাজিক বিজ্ঞান একটি ‘ঞযবড়ৎরঃরপধষ ংঁনলবপঃ’, তাই এক্ষেত্রে পরিকল্পনামাফিক তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।
তোমাদের পাঠ্যবইয়ের সর্বমোট আটটি অধ্যায় থেকে তোমাদের বর্ণনামূলক ছয়টি ও সংক্ষিপ্ত ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এ রচনামূলক অংশের পূর্ণ নম্বর ৫০। সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরে আনুপাতিক হিসেবে বেশি নম্বর পাওয়া যায়। তাই প্রথমে ছয়টি সংক্ষিপ্ত উত্তর সুবিন্যস্তভাবে লিখে এরপর বর্ণনামূলক প্রশ্নের উত্তরে যাওয়াটা উচিত। প্রশ্ন নির্বাচনে অবশ্যই কৌশলী হতে হবে। যেমন ভূগোলের চিত্রসংবলিত প্রশ্নোত্তরটি প্রথমে লেখা, এরপর পর্যায়ক্রমে সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, পৌরনীতি, জনসংখ্যা ও ইতিহাস অংশের উত্তর লেখা। যথাসম্ভব প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরে শিরোনামহীন ‘ভূমিকা’ ও ‘উপসংহার’ অংশ থাকতে হবে।
উত্তরের প্রধান অংশটি পয়েন্ট করে করে অনুচ্ছেদভিত্তিক সুবিন্যস্ত উপায়ে লিখলে অবশ্যই তা বেশি আকর্ষণীয় হবে। চার্ট, সারণি, চিত্র, ছক, মাইন্ড ম্যাপ ও পরিসংখ্যানিক তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে উত্তরটি সাজালে এর উপস্থাপন শৈলী অনেক গুণ বেড়ে যায়, যা কি না সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তির পূর্বশর্ত।
ইতিহাস অংশের প্রশ্নোত্তরে সাল ও তারিখ নির্ভুল লিখতে হবে এবং বিখ্যাত মনীষীদের উদ্ধৃতি হুবহু উদ্ধৃত করতে হবে। তোমার উত্তরপত্রটি পেনসিল দিয়ে অবশ্যই ‘মার্জিন’ করে নেবে। পয়েন্টসের শিরোনামগুলো লিখতে নীল অথবা সবুজ কালি ব্যবহার করতে পার। প্রতিটি প্রশ্নোত্তরের জন্য সময়ের পুনর্বণ্টন করে নেয়া উত্তম। নৈর্ব্যক্তিক অংশে খুব ধীরস্থিরভাবে উত্তরপত্রের বৃত্তটি কালো বলপয়েন্ট দিয়ে নির্দেশিত উপায়ে ভরাট করতে হবে। যে উত্তরটি সঠিক বলে প্রথমে মনে আসবে, সেটির উত্তর প্রথমেই করা উচিত।
আশা করি নিবিড় অনুশীলন, পরিকল্পনামাফিক কৌশল প্রয়োগ ও পরীক্ষার হলের যত্নশীল অংশগ্রহণ কাক্সিক্ষত ফল প্রাপ্তিকে সুনিশ্চিত করবে।
No comments:
Post a Comment