রথমে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দেবে
ভালো প্রস্তুতি ও খাতায় সে অনুযায়ী উপস্থাপনই বাংলা প্রথম পত্রে অ+ নিশ্চিত করতে পারে। নিজের ভাষা মনে করে অনেকেই বাংলাকে সহজ মনে করে।
এতে অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বাংলাকে কম গুরুত্ব দেয়। আর তাই পরীক্ষায় ভালো ফল করতে পারে না। বিশেষ করে বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা বাংলা পড়ার সময়ই পায় না। তারপরও সময় ভাগ করে নিয়ে কীভাবে কম সময়ে ভালো প্রস্তুতি নেয়া যায়, সে বিষয়ে আগে থেকেই সতর্ক থাকতে হবে।
কারণ সমন্বিতভাবে ভালো ফল করতে গেলে, অর্থাৎ সব বিষয়ে অ+ পাওয়ার জন্য কোনো বিষয়কেই অবহেলা করা চলবে না। বইয়ের প্রতিটি অনুচ্ছেদ সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। বিশেষ করে গদ্য-পদ্য নিয়মিত পড়া উচিত। কারণ এগুলো বারবার পড়লে মূলভাব সহজেই পরীক্ষার্থীর আওতায় এসে যায়। এসে বিশদ ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নসহ নৈর্ব্যক্তিক অংশের উত্তর দেয়া সহজ হবে। বাংলা প্রথম পত্রে অ+ নিশ্চিত করতে সংক্ষিপ্ত ও নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নগুলোতে বেশি নম্বর তোলা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলা পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা সময় সংকটে ভোগে। অনেক প্রশ্নের উত্তর কম সময়ে করতে হয় বলে অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, প্রশ্ন তো ভালো করে পড়তেই পারে না এবং প্রশ্নের পূর্ণ উত্তর দেয়াও সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে, যেভাবেই হোক সম্পূর্ণ প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। এজন্য প্রশ্নগুলোর উত্তর যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করে সব প্রশ্নের উত্তর করলে বেশি নম্বর পাওয়া নিশ্চিত হবে। উত্তরগুলো পরীক্ষকের কাছে যাতে গ্রহণযোগ্য হয়, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। অবাঞ্ছিত উত্তর এড়িয়ে যেতে হবে।
উত্তরগুলো যাতে প্রশ্নের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে যথাসম্ভব খেয়াল রাখতে হবে। কম সময়ে উত্তর শেষ করতে প্রথমে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন শেষ করে অবশিষ্ট সময় রচনামূলক প্রশ্নের জন্য নিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই উত্তর লেখা শেষ করতে হবে। ভুলে গেলে চলবে না যে, পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীর হাতের লেখার গুরুত্ব কোনো অংশেই কম নয়। কারণ সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন উত্তরপত্র পরীক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
ভালো প্রস্তুতি ও খাতায় সে অনুযায়ী উপস্থাপনই বাংলা প্রথম পত্রে অ+ নিশ্চিত করতে পারে। নিজের ভাষা মনে করে অনেকেই বাংলাকে সহজ মনে করে।
এতে অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বাংলাকে কম গুরুত্ব দেয়। আর তাই পরীক্ষায় ভালো ফল করতে পারে না। বিশেষ করে বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা বাংলা পড়ার সময়ই পায় না। তারপরও সময় ভাগ করে নিয়ে কীভাবে কম সময়ে ভালো প্রস্তুতি নেয়া যায়, সে বিষয়ে আগে থেকেই সতর্ক থাকতে হবে।
কারণ সমন্বিতভাবে ভালো ফল করতে গেলে, অর্থাৎ সব বিষয়ে অ+ পাওয়ার জন্য কোনো বিষয়কেই অবহেলা করা চলবে না। বইয়ের প্রতিটি অনুচ্ছেদ সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। বিশেষ করে গদ্য-পদ্য নিয়মিত পড়া উচিত। কারণ এগুলো বারবার পড়লে মূলভাব সহজেই পরীক্ষার্থীর আওতায় এসে যায়। এসে বিশদ ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নসহ নৈর্ব্যক্তিক অংশের উত্তর দেয়া সহজ হবে। বাংলা প্রথম পত্রে অ+ নিশ্চিত করতে সংক্ষিপ্ত ও নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নগুলোতে বেশি নম্বর তোলা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলা পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থীরা সময় সংকটে ভোগে। অনেক প্রশ্নের উত্তর কম সময়ে করতে হয় বলে অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, প্রশ্ন তো ভালো করে পড়তেই পারে না এবং প্রশ্নের পূর্ণ উত্তর দেয়াও সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে, যেভাবেই হোক সম্পূর্ণ প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। এজন্য প্রশ্নগুলোর উত্তর যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করে সব প্রশ্নের উত্তর করলে বেশি নম্বর পাওয়া নিশ্চিত হবে। উত্তরগুলো পরীক্ষকের কাছে যাতে গ্রহণযোগ্য হয়, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। অবাঞ্ছিত উত্তর এড়িয়ে যেতে হবে।
উত্তরগুলো যাতে প্রশ্নের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে যথাসম্ভব খেয়াল রাখতে হবে। কম সময়ে উত্তর শেষ করতে প্রথমে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন শেষ করে অবশিষ্ট সময় রচনামূলক প্রশ্নের জন্য নিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই উত্তর লেখা শেষ করতে হবে। ভুলে গেলে চলবে না যে, পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীর হাতের লেখার গুরুত্ব কোনো অংশেই কম নয়। কারণ সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন উত্তরপত্র পরীক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
No comments:
Post a Comment