Monday, April 30, 2012

Suggestion:প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা-২০১২. সম্ভাব্য প্রশ্নাবলি বাংলা

প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা-২০১২. সম্ভাব্য প্রশ্নাবলি বাংলা
১। কবিতা ও কবির নামসহ কবিতার প্রথম আট লাইন মুখস্থ লেখ : ১+১+৮=১০
১. কে?_ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
২. তুলনা_ শেখ ফজলল করীম
৩. শিক্ষাগুরুর মর্যাদা_ কাজী কাদের নেওয়াজ
৪. চাষী_ রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
৫. সবার আমি ছাত্র_ সুনির্মল বসু
২। ব্যাখ্যা লেখ (যে কোন ১টি) ৫
১. এজন্যই আমরা বলি, 'মাছে-ভাতে বাঙালি।'
২. পাটকে বাংলাদেশের সোনালি আঁশ বলা হয়।
৩. বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর,
৪. কেমন করে বীর ডুবুরি
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে,
কেমন করে দুঃসাহসী
চলছে উড়ে স্বর্গপানে।
৫. তোমাদের ক্রীতদাস-ক্রীতদাসীরাও আলস্নাহর বান্দা।
৬. বল দেখি এ জগতে মূর্খ বলি কারে,
নিজ কার্য নষ্ট করে, মূর্খ বলি তারে।
৭. জিজ্ঞাসে পুনঃ, "পাথরের চেয়ে কী আছে অধিক শক্ত?"
জ্ঞানী বলে, বাছা, সেই যে হৃদয় জগদীশ-প্রেম-ভক্ত।"
৮. তাঁদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা
পেয়েছি। তাই আমরা তাঁদের ভুলব না।
৯. পিছু না হটলে সবার মৃতু্য অবধারিত।
১০. লোকসংগীত সাধারণ মানুষের বাকপ্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত অভিব্যক্তি।
১১. যায় যাবে প্রাণ তাহে,
প্রাণের চেয়েও মান বড়, আমি বোঝাব শাহানশাহে।
১২. আমার দেশের মাটির ছেলে, নমি বারংবার
তোমায় দেখে চূর্ণ হউক সবার অহংকার।
১৩. এই মহাস্থান আমার কাছে ইতিহাসের স্বর্ণপুরী।
১৪. সহসা পাখিটি কালো ডানা মেলি উড়ে গেল দূর দেশে
তারি শোকে আজ খোকার নয়ন অশ্রম্নতে যায় ভেসে।
১৫. নিজকে জ্বেলে এই আমাদের
ভালবাসার খেলা।
১৬. বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র।
১৭. এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তি সংগ্রাম।
এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।
৩। যেকোনো ৩টি প্রশ্নের উত্তর দাও ৪ত্ম৩=১২
১. 'নদীর সঙ্গে এদেশের মানুষের গভীর মিতালি'_ এ কথাটির অর্থ কী?
২. বাংলাদেশের শহরে ও গ্রামে কী কী ধরনের বাড়িঘর তৈরি হয়?
৩. আমরা ভালবাসি এই দেশ, ভালবাসি এই দেশের মাটি ও মানুষকে।_ কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
৪. কবি কাদের, কেন ঘরের বাইরে যেতে নিষেধ করেছেন?
৫. 'দুখু আর সুখু' গল্প অবলম্বনে দুখু ও সুখুর স্বভাব তুলনা কর।
৬. 'বিশ্বজগৎ দেখব আমি
আপন হাতের মুঠোয় পুরে'_ কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
৭. আরাফাত ময়দানে মহানবী (স)-এর মনের অবস্থা কেমন হয়েছিল?
৮. মহানবী (স) কোন চারটি কথা বিশেষভাবে মনে রাখতে বলেছেন?
৯. মাটির শিল্প আমাদের ঐতিহ্য ও গৌরবের বিষয় কেন?
১০. বাংলাদেশের কোথায় পোড়ামাটির প্রাচীন শিল্প দেখতে পাওয়া যায়?
১১. সাধু ও মূর্খ ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য কী?
১২. "নিজ কার্য নষ্ট করে মূর্খ বলি তারে।"_কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
১৩. মানুষের বিরম্নদ্ধে দোয়েল পাখি কী কী অভিযোগ করেছে?
১৪. "পাতার মধ্যে আমার রান্না-বান্না হচ্ছে'_ বুঝিয়ে লেখ।
১৫. বরফের চেয়ে শীতল কি কিছু আছে? সেটি কী?
১৬. আকাশের চেয়ে উচ্চতা কার বেশি?
১৭. কোন দিন কেন আমরা 'শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস' পালন করি?
১৮. 'আমরা তাঁদের ভুলব না'_ কাদের ভুলব না, কেন ভুলব না?
১৯. দরম্নইন নিরাপত্তা ঘাঁটিতে স্বসত্মির নিঃশ্বাস বইল কেন?
২০. কবি জসীমউদ্দীন তাঁর কবিতায় কিভাবে শিশুর সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়েছেন?
২১. শ্রম সংগীত কী? উদাহরণ দাও।
২২. কোন জায়গায় মানুষ এক 'অদ্ভুত পাথরের' সন্ধান পায়? পাথরটির কী গুণ ছিল?
২৩. আজ হতে চির উন্নত হল শিৰাগুরম্নর শির
সত্যই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর। _একথার তাৎপর্য লেখ।
২৪. লোভী কাঠুরিয়া কেন হায় হায় করতে লাগল?
২৫. কবি চাষীকে 'বড় সাধক' এবং দেশের 'আশা' বলেছেন কেন?
২৬. চাষীদের কাছ থেকে আমাদের কী শিৰা গ্রহণ করা উচিত?
২৭. শহীদ তিতুমীর কেন অমর হয়ে আছেন?
২৮. যোগাযোগের ৰেত্রে ইন্টারনেটের ভূমিকা কী?
২৯. পাখির মনের মধ্যে সবসময় কী জেগে থাকত?
৩০. প্রকৃতির ভারসাম্য রৰায় গাছপালা কী ভূমিকা পালন করে?
৩১. ঝাউয়ের শাখা আর পাখিরা ভয়ে কেঁপে উঠছিল কেন?
৩২. 'তোমরা কি ভাই নীল আকাশের তারা?'_ কথাটি কে কাকে বলছে? কেন বলছে?
৩৩. 'মজলুম' শব্দের অর্থ কী? কাকে মজলুম জননেতা বলা হত? কেন?
৩৪. মওলানা ভাসানী কখন, কাদের জন্য আসামে আন্দোলন শুরম্ন করেন?
৩৫. কবি এদেশকে সোনার ছবি বলেছেন কেন?
৩৬. এ দেশকে নিয়ে আমরা গর্ব করি কেন?
৩৭. উট পাখিকে দৈত্যপাখি বলা হয় কেন?
৩৮. আমাদের দেশে কোন কোন প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে?
এদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য আমরা কী করতে পারি?
৩৯. আকাশ, বায়ু ও পাহাড় আমাদের কী শিৰা দেয়?
৪০. মাটি কিভাবে আমাদের সহিষ্ণুতার শিৰা দেয়?
৪১. হারান মাঝি আর পরান শেখ ডাক দিচ্ছিল কেন?
৪২. কবির দৃষ্টিতে সাইক্লোনে কী কী ৰতিসাধিত হয় বর্ণনা কর।
৪৩. জসীম কে? কারা, কীভাবে তাকে হত্যা করেছিল?
৪৪. রাহেলা বানু দু'দুঠো চাল কলসিতে জমিয়ে রাখে কেন?
৪। শব্দার্থ লেখ ১ত্ম৫=৫
[আটটি শব্দ দেওয়া থাকবে। যেকোনো পাঁচটি শব্দের অর্থ লিখতে হবে।]
খুশবু, উদগ্রীব, গণহত্যা, ট্রেনিং, আবহমানকাল, ভারসাম্য, গরীয়ান, ক্রোশ, কেলস্না, পরাধীন, চন্দ্রলোকে, প্রাচীর, বনানী, গোহালে, ক্রীতদাস, দুর্গ, চিরকাল, পরখ, প্রত্নতাত্তি্বক, মন্ত্রমুগ্ধ, সোনার ছবি, অর্কিড, লাগাম, পস্নাটুন, নাজুক, অনাহার, ধ্বংসাবশেষ, পারদশর্ী, অভিব্যক্তি, তৈজসপত্র, নিষ্পাপ, গহীন, রত্নপাথর, মুক্তিকামী, সংগতি, বাকশিল্প, ঢোল-শহরৎ, নিসর্গ, দিশেহারা, অসত্মিত্ব, তনু, স্বজন-বিমুখ, গুরম্ন, কমান্ডার, দ্বাররৰক, আত্মপ্রত্যয়ী, আকস্মিকতা, মৌলিক, রগচটা, মোহর, সশস্ত্র, নির্জন, অভিহিত, হিত, কুঁকড়ো, কারারম্নদ্ধ, জীবনাচরণ, ক্রমান্বয়ে, মন্ত্রণা, জেদি, দৈত্যপাখি, সম্ভার, অবাক, পরিশোধন, অবধারিত, শ্যামলিমা, সোহগ, রেওয়াজ, উন্মোচন, দৃষ্টিগ্রাহ্য শোকে, পদমর্যাদা, বিশ্বকোষ, দোষারোপ, নির্যাতিত, উদ্দীপনা, সংকল্প, সৌজন্য, প্রতিজ্ঞা, পরিখা, আরোগী, অনর্গল, কুমার, উড়উড়ানি, গুজরান, স্থাপত্য, উপাত্ত, সাধনা, আস্থা, সাধু, ঈর্ষা, অশ্রম্নসজল, মরণ-যন্ত্রণা, প্রতিরোধ, নবঘনে, অফুরান, অনল, বেঈমান, প্রতিবাদী, অনাড়ম্বর, তুষ্ট, দুর্ভেদ্য, পরাগ, দাহে, সংকেত, দিবারাত্র, লোকসংগীত, পস্নাইউড, হৃদে, রত্ন-আকর, উদার, স্বসত্মি, কলকাকলি, শক্তিধর, ধার্মিক, হাতিয়ার, নির্বিচার, বান্দা, অন্বেষণ, ধেনু, স্বর্গপানে, স্পর্ধা, আমির, আলোর পাখি, স্বতঃস্ফূর্ত, তোড়, বিজ্ঞ, দুঃসাহসী, নিরাপত্তা, দলপতি, শাস্ত্র, মর্জি, শৌখিন, দিল-খোলা, ব্রত, স্মরি, কোণঠাসা, গোসত্মাকি, সমাবেশ, মৌন-মহান, শিষ্যত্ব, নিপীড়িত, সংস্কৃতি, নির্বিঘ্নে, ধবলী, শ্রমসংগীত, শ্যাম, শ্রমজীবী, বরেণ্য, হত্যালীলা, মুক্তি, ভাষণ, অচিনপুর, নবায়ন, দুশমন, তত্ত্বাবধায়ক, জিনপোশ, অসত্মাচল, খলখলানি, শায়েসত্মা, মেধাবী, হোথা, নসিব, উজাড়, রাৰুসে খিদে, কুড়াল, বেঢপ, আলগা, ধর্মপ্রাণ, উপচার, সেস্নাগান, প্রযুক্তি, শর্ষে, মজলুম, আত্মসমর্পণ, প্রৰালন, শখ, ঝামুর ঝুমুর, খোয়ালে, ডনকুসত্মি, বিকট, তন্তু, অসিচালনা, গবেষণা, তরঙ্গ, নয়ন, পুলকিত, বহ্নিতাপ, প্রত্যহ, দাপটে, আহরণ, ইঙ্গিত, মোহ, বিষ-নজর, রশ্মি, অনত্মর, সহিষ্ণুতা, প্রতিফলন, বিচিত্র, প্রিয়পাত্র, ভেষজ, নূ্যনতম, অনিবার্য, কায়ক্লেশে, সোপান, দিগনত্ম, সানন্দে, শাঁখ, আস্থা, জাতিসত্তা, হাবিলদার, টুইটুবানি, তোড়ে, অলস, দীৰা, সংকেত, পারাবার, কুর্নিশ, প্রমাদ গোনা, কুলঙ্গি, হতবিহ্বল, শ্বেত, জোছনা ফিনিক, প্রবীণ, পাঁজি, বিনোদন।
৫। বাক্য রচনা কর : ১ত্ম৫=৫
জন্মদিন, আগুন, অপেৰা, মুক্তিযোদ্ধা, অপর্যাপ্ত, জনহিতকর, আয়ু, সহিষ্ণুতা, শ্রমসংগীত, হাসিখুশি, নাগরদোলা, কারারম্নদ্ধ, যোগাযোগ, দিগনত্ম, জ্ঞানী, চিড়িয়াখানা, সহনশীল, ডুবুরি, দিশেহারা, উন্মোচন, অরোগী, ডালপালা, আগাছা, সোহাগ, বেয়াদবি, তোলপাড়, শক্তিধর, বুনিয়াদি, প্রতিফলন, অন্বেষণ, রোগবালাই, বীরশ্রেষ্ঠ, খাদ্যশস্য, বনভোজন, গরীয়ান, মিতালি, জোছনা, নবান্ন, তকতকে, জন্মগত, তামিল, শিশির, সরবরাহ, কর্তব্য, ঝলমল, বীর নায়ক, গণপরিষদ, তরঙ্গ, জীবিকা, পারাবার, প্রভাত, হাসি, অরণ্য, দানবীর, কায়ক্লেশে, সাধনা, বনায়ন, জননেতা, বিরাণ ভূমি, বর্বর, ঘূর্ণিপাক, গগন, মেলা, অচিনপুর, কু-লি, শাকসবজি, ছাপাখানা, মুগ্ধ, ধনবান, সুখী, নথপরা, মন্ত্র, উৎস, সাগ্রহে, গর্ব, দ্বিধা, ইন্টারনেট, মর্জি, ভেষজ, অগাধ, মুক্তিযুদ্ধ, সংগ্রাম, সুখ, প্রতিবাদ, অন্ন, আজব, রাজত্ব, আশঙ্কা, অশ্রম্নসজল, মৌমাছি, বায়ুম-ল, হৃদয়, লংমার্চ, মৌন-মহান, আগ্রহ, সহায়তা, অঙ্গন, নাড়াচাড়া, সাবাড়, গদগদ, অাঁধার, অকুতোভয়, অন্ধকার, ঘূর্ণি হাওয়া, কমান্ডার হুলস্থূল, আসবাবপত্র, বেতার, বাসত্মবায়ন, নিষ্পাপ, পথচারী, জনমানব, খ্যাতিমান, লতা, আষাঢ়, বারবার, পুলকিত, ঝকমকে, ধর্মপ্রাণ, পয়লা বৈশাখ, জ্ঞানী, অহংকার, অদ্ভুত, সর্ব, স্মরণীয়, জীবনাচরণ, বধ্যভূমি, উথলে, পাঠশালা, গ্রহ, উজাড়, নসিব, গাছপালা, নকশি, মুখরোচক, খাঁচা, আলসে, পানির তোড়, নয়ন, সিপাহি, বাজল শাঁখ, হানাদার বাহিনী, বিনোদন, কালি-মাখা, ভয়ানক, মেহেরবান, বিস্ময়, জ্যামিতিক হারে, প্রত্যহ, প্রাণপণ, উপকারী, ঝলমল, দেশানত্মর, অনমনীয়, গর্ব, স্বাধীন, সংকল্প, বরণডালা, স্থির, বরণ, হুমকি, শন শন, সাগর, প্রশংসা, অনাড়ম্বর, বারংবার, নিসর্গ, দমন, গাঙ, চারা, পটু, উপোস, সোনার ছবি, চরণ, সৌজন্য, পরিপূরক, নিরম্নপায়, চাষা, অদৃশ্য, ঘনঘন।
[বি: দ্র: এ অংশের ভাল প্রস্তুতির জন্য শুধু সাজেশনের ওপর নির্ভর না করে পাঠ্যবইয়ের অনুশীলনীর বাক্যরচনাগুলো পড়তে হবে।]
৬। প্রদত্ত অনুচ্ছেদটিতে 'যতি' বা 'বিরাম' চিহ্ন বসাও : ৫
১. পাটকে বাংলাদেশের সোনালি অাঁশ বলা হয় বর্ষায় চারপাশে যখন পানি থই থই করে তখন কৃষকেরা জাগ দেওয়া পাট ধোয়া শুরম্ন করে ধোয়া পাটের সোনালি অাঁশ রোদে ঝিলিক দিয়ে ওঠে কৃষকবধূ তখন ভারি ব্যসত্ম বাঁশের আড়ায় সে পাট শুকায় রোদে ছড়িয়েদেয় অাঁটিবাঁধা পাটকাঠি।
২. দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকে দুখু দেখে এক খুনখুনে বুড়ি ঘরের ভিতর চরকা কাটছে ঝলমলে তার চেহারা যেন পূর্ণিমার চাঁদ তার সব জ্যোৎস্না ওর গায়ে ঢেলে দিয়েছে দুখু বুড়িকে সালাম জানাল বলল দাদিমা গো বাতাস আমার চরকা কাটার সব তুলো উড়িয়ে নিয়ে গেছে আমায় কিছু তুলো দাও
৩. মহানবী হযরত মুহম্মদ (স)-এর মন তখন আনন্দে পূর্ণ হয়ে উঠল পৃথিবীতে তাঁর কাজ শেষ হয়েছে মনে হলো হয়ত এটাই তাঁর জীবনের শেষ হজ তিনি আর কাবাশরীফে উপস্থিত হতে পারবেন না সমবেত মানুষের উদ্দেশ্যে তিনি বললেন তোমরা সাৰী আমি আমার কর্তব্য পালন করেছি বিদায়
৪. আজকাল কি পোড়ামাটির এ শিল্পচর্চা হয় না মামার কাছে জানতে চাইলাম আমরা মামা বললেন বেশ ভাল কথা জিজ্ঞেস করেছ তোমরা হঁ্যা আজকাল ও রকম টেরাকোটা হচ্ছে না বটে তবে পোড়ামাটির নকশার কদর বেড়েছে বড় বড় সরকারি বেসরকারি ভবনে আজকাল সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য নানা রকম নকশা করা মাটির ফলক ব্যবহৃত হচ্ছে
৫. দৈত্য এবারে বলল তোমার গোসত্মাকি কী শুনবে বদনসিব জেলে তাহলে শোন বলছি আমার নাম সক-হর-অল জ্বীন আমি বাদশাহ সুলেমানের গোলাম ছিলাম আমার এমনই ৰমতা ছিল যে দুনিয়ার কাউকেই পরোয়া করতাম না একদিন বাদশাহর হুকুম তামিল করতে অস্বীকার করে বসলাম এতে রেগে গিয়ে বাদশাহ আমাকে শায়েসত্মা করবার জন্য তার লোকজন দিয়ে আমাকে একটা তামার জালায় পুরে তার মুখ বন্ধ করে দিল
৬. ঐ মানুষই আগুন দিয়েছে আবার মানুষই ছুটে এসেছে আগুন নেভাতে আমি বুঝি না মানুষ কেন এমন করে তাহলে তো অনেক পশুপাখি পুড়ে মরেছে অনেক জ্যানত্ম গাছপালা পুড়ে গেছে তোমার টোনা কোথায়
৭. ৩০ লৰ প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি প্রিয় স্বাধীনতা ১৯৭১ সালে প্রায় নয় মাসব্যাপী যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন এ দেশের কৃষক মজুর ছাত্র শিৰক রাজনীতিবিদ পুলিশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য সরকারি কর্মকর্তা নানা পেশাজীবী নারী পুরম্নষ শিশু এবং আরও কত নাম না জানা অসংখ্য মানুষ দেশবাসী আজ তাঁদের জন্য গর্ববোধ করে
৮. মুক্তিসেনারা শত্রম্নর আক্রমণের আকস্মিকতা দ্রম্নততা ও তীব্রতায় হয়ে পড়ল হতবিহ্বল পাকিসত্মানি হানাদাররা সংখ্যায় অনেক সঙ্গে ভারী অস্ত্রশস্ত্র তারা দৰিণ পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে এগিয়ে আসছে দরম্নইনের দিকে মুক্তিযোদ্ধরা সংখ্যায় কম ভারী অস্ত্রশস্ত্র তাদের তেমন নেই এ অবস্থায় তাদের সামনে কেবল দুটি পথ খোলা হয় সামনাসামনি যুদ্ধ করে মৃতু্যবরণ করা না হয় পূর্ব দিক দিয়ে পিছু হটে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া
৯. আমরা গান করি গীত গাই আর সংগীত সাধনা করি এই সাধনা বাকশিল্পের অঙ্গ মানুষ কথা বলে বাক্য তৈরি করে ধ্বনি উচ্চারণ করে এগুলো বাকশিল্প নামে অভিহিত যে সুন্দর করে কথা বলতে পারে সবাই তার প্রশংসা করে
১০. রাতের অাঁধারে কিংবা দিনের বেলায় আকাশ যখন মেঘে ঢাকা থাকে তখন মানুষ সহজেই দিক ভুল করতে পারে তাই গভীর অরণ্যে ধু ধু মরম্নভূমিতে অসীম মহাকাশে কিংবা অতল মহাসমুদ্রে পথ চিনে নিতে কম্পাস এখন মানুষের নির্ভরযোগ্য যন্ত্র
১১. লোভী কাঠুরিয়াটি হায় হায় করতে লাগল এবং নিজের কপালে নিজে চড় মারতে মারতে বলল হায় হায় কেন মিথ্যে কথা বলতে গেলাম তাই তো আমার এমন শাসত্মি হলো সোনার রম্নপার কুড়াল পাওয়া তো দূরে থাক নিজের যে লোহার কুড়ালটি ছিল তাও হারালাম
১২. তিতুমীরের যখন জন্ম তখন আমাদের বাংলাদেশসহ পুরো ভারতবর্ষ ছিল পরাধীন চলছে ইংরেজ রাজত্ব ইংরেজরা চালাত অত্যাচার অন্যদিকে ছিল দেশি জমিদারদের জুলুম ইংরেজ কর্মচারীরা ঘোড়া ছুটিয়ে চলত দারম্নণ দাপটে তিতুমীর এসব দেখতেন আর ভাবতেন এদের হাত থেকে কীভাবে মুক্তি পাবে দেশের মানুষ
১৩. একটা ঘরে আগুন লেগেছে তা দেখে একজন সাহায্যের জন্য চিৎকার করে উঠল আগুন আগুন অন্যরা তাড়াতাড়ি সেদিকে ছুটে গেল এই যে আগুন কথাটা দিয়ে অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হল একে আমরা বলি যোগাযোগ যোগাযোগ বলতে অন্যকে কোন কিছু জানানো সবগুলো উপায়কেই বোঝায়
১৪. অঞ্জনা চুপি চুপি জিজ্ঞাসা করল কত নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে আবির গড় গড় করে বলতে শুরম্ন করল শিলালিপি পাওয়া গিয়েছে ভগ্ন জৈনমূর্তি পাওয়া গিয়েছে বুদ্ধমূর্তি পাওয়া গিয়েছে অলংকৃত ইট পাওয়া গিয়েছে ধাতুর তৈরি একটি চক্র বা সূর্য একটা ষাঁড় একটা বাঘ একটা ঘোড়া একটা সিংহ আরো অনেক কিছু পাওয়া গিয়েছে
১৫. তাই ইচ্ছেমতো গাছ কাটা ও বন উজাড় করা ঠিক নয় তাহলে তা হবে আমাদের অসত্মিত্বের জন্য হুমকি এজন্যই সর্বত্র গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বনায়ন কর্মসূচি বাসত্মবায়িত হচ্ছে আমাদের পরিবেশ রৰার জন্য গাছপালার কোনো বিকল্প নেই তাই আজ সেস্নাগান উঠেছে গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান
১৬. এই মানুষেরা কাজ করে খেতে খামারে কাজ করে কলে কারখানায় এরা কৃষক এরা শ্রমিক আর এরাই জমিদার মহাজন মালিকের জুলুমের শিকার হয়
১৭. পাখির জগতে দৈত্যপাখি বলে যার নাম সে হচ্ছে উটপাখি বা অস্ট্রিচ খুব জোরে ছুটতে পারলেও উড়তে পারে না এ পাখিটি ঘণ্টায় এরা ষাট সত্তর মাইল বা তারও বেশি বেগে দৌড়াতে পারে দৌড়ে এদের সঙ্গে পালস্না দিতে পারে এমন জন্তুর আর নেই
১৮. ফড়িং ধরে আবার আকাশে উড়িয়ে দেয় ফুলের পাপড়ি ছিঁড়ে খাতার ভিতর চাপা দিয়ে রাখা শুকিয়ে গেলে বাবার কপালে লাগিয়ে দিয়ে বলে বাবা তোমার হাজার বছর আয়ু হোক মায়ের কপালে লাগিয়ে দিয়ে বলে মা তোমার ভাতের হাঁড়ি ভরা থাকুক
১৯. শীতের সময় চিড়িয়াখানায় গিয়েছিলাম সেখানে দেখলাম বাংলাদেশের অনেক পাখি যেমন দোয়েল কোয়েল টিয়া ময়না বক টুনটুনি ইত্যাদি আমার কী যে ভালো লেগেছিল তুমি কি কখনো চিড়িয়াখানায় গিয়েছ
৭। সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ : ১ত্ম৫=৫
১. এদেশের কৃষকের মন এদেশের নরম মাটির মতই-
(শক্ত/ঝুরঝুর/কোমল।)
২. পদ্মা-মেঘনায় ধরা পড়ে ঝাঁকে ঝাঁকে_
(রম্নপালি ইলিশ/রূপচাঁদা/রম্নই।)
৩. বাংলার মেয়েরা কাজের অবসরে সুচ ও সুতা দিয়ে সেলাই করে_
(নকশি শিকা/শীতলপাটি/নকশি কাঁথা।)
৪. গ্রামবাংলার সকলে নবান্নের উৎসবে মেতে উঠে_
(শীতে/হেমনত্মে/পৌষ-পার্বণে।)
৫. 'আষাঢ়' কবিতাটি নেওয়া হয়েছে_
(সোনার তরী/ৰণিকা/চিত্রা কাব্যগ্রন্থ থেকে।)
৬. 'আষাঢ় কবিতাটির কবি_
(জসীমউদ্্দীন/আহসান হাবিব/রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
৭. দুখু হল শানত্ম আর কাজে_
(আলসে/পরিশ্রমী/পটু।)
৮. চাঁদের মা বুড়ি থাকত_
(প্রাসাদে/কুঁড়ে ঘরে/আকাশে।)
৯. সুখু পুকুরে তৃতীয় বার ডুব দিলে শরীর হয়ে যায়_
(বেঢপ/অপরূপ/কুশ্রী।)
১১. কেমন করে বীর ডুবুরী_
(সাগর সেঁচে হীরা আনে/সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে/সিন্ধু সেঁচে মানিক আনে।)
১২. একজনের অপরাধের জন্য অন্যকে দায়ী করা_
(হবে না/চলবে না/খারাপ কাজ।)
১৩. কোন ক্রীতদাস যদি নিজের যোগ্যতায় আমির হন, তবে তাঁকে_
(মানবে না/মেনে চলবে/বাদ দিয়ে চলবে।)
১৪. যে পাহাড়ে দাঁড়িয়ে মহানবী (স) বিদায় হজ ভাষণ দেন তার নাম-
(জাবালে রাহমাত/সাফা-মারওয়া/সাওর।)
১৫. শখের মৃৎশিল্পের লেখক_
(শফিউল আলম/মনসুর মুসা/ডঃ মাহবুবুল হক।)
১৬. আমাদের দেশের প্রাচীন শিল্প_
(চিত্রশিল্প/মৃৎশিল্প/কারম্নশিল্প।)
১৭. পোড়ামাটির ফলকের অন্য নাম_
(চিলাকোঠা/টেরাকোটা/মৃৎশিল্প।)
১৮. জেলের পাওয়া তামার জালায় ছিল_
(মণিরত্ন/স্বর্ণমুদ্রা/দৈত্য।)
১৯. নিজ বোধ আছে যার তাকে বলে_
(সাধু ব্যক্তি/ধার্মিক ব্যক্তি/জ্ঞানী ব্যক্তি।)
২০. বাদশাহ্্ সুলেমান তামার জালায় দৈত্যকে বন্দি করার কারণ_
(বাদশাহ্্র হুকুম তামিলে অস্বীকার/বাদশাহ্্র সাথে বেঈমানী/ বাদশাহ্্র সাথে বেয়াদবি।)
২১. কল্পকাহিনী 'আলিফ লায়লা' বা আরব্য রজনী'-এর জন্ম_
(প্রাচীন মিশরে/প্রাচীন পারস্যে/প্রাচী মধ্যপ্রাচ্যে।)
২২. বাতাস, মৌমাছি, ভোমরা ও পাখি ফুল থেকে ফুলে_
(পরাগ নিয়ে যায়/পাপড়ি নিয়ে যায়/রেণু নিয়ে যায়।)
২৩. গাছ মানুষকে দেয়_
(ফুল, ফল ও ছায়া/বাতাস, কাঠ ও আশ্রয়/খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান।)
২৪. দোয়েল আর মনে করতে চায় না_
(আগুনের কথা/পুরনো স্মৃতি/কুমড়োর কথা)
২৫. আকাশের চেয়ে উচ্চতা বেশি_
(জগদীশ-প্রেম-ভক্তের/সত্যের/স্বজন-বিমুখ হৃদয়ের।)
২৬. সাগর হইতে অধিক ধনবান_
(জ্ঞানী/নিষ্পাপ জন/তুষ্ট হৃদয়।)
২৭. 'সংকল্প' কবিতার কবির নাম_
(কাজী নজরম্নল ইসলাম/সৈয়দ আলী আহসান/শেখ ফজলল করীম।)
২৮. রণদাপ্রসাদ সাহা ছিলেন_
(দানবীর/অধ্যাপক/নাট্যকার।)
২৯. অধ্যাপক গোবিন্দচন্দ্র দেব ছিলেন_
(ইংরেজির খ্যাতিমান শিৰক/বাংলার কৃতী শিৰক/দর্শনের যশস্বী শিৰক।)
৩০. ফজলে রাব্বী ছিলেন_
(অধ্যাপক/সাংবাদিক/চিকিৎসক।)
৩১. শহীদ মোসত্মফা কামালের জন্ম_
(ভোলা জেলার হাজিপুর গ্রামে/ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দরম্নইন গ্রামে/ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে।)
৩২. মোসত্মফা কামাল মুক্তিযুদ্ধের যোগ দেন_
(ছাত্র অবস্থায়/পাকিসত্মানি সৈনিক অবস্থায়/ব্যবসায়ী অবস্থায়।)
৩৩. মোসত্মফা কামাল শাহাদাত বরণ করেন_
(১৬ই এপ্রিল, ১৯৭১/১৭ই এপ্রিল, ১৯৭১/১৮ই এপ্রিল, ১৯৭১)
৩৪. মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের সবচেয়ে বড় খেতাব_
(বীরবিক্রম/বীরউত্তম/বীরশ্রেষ্ঠ।)
৩৫. মোসত্মফা কামাল একাই যেন একটা_
(দুর্গ/ঘাঁটি/প্রাচীর।)
৩৬. মানুষ কথা বলে, ধ্বনি উচ্চারণ করে, এগুলো_
(লোকশিল্প/চারম্নশিল্প/বাকশিল্প।)
৩৭. গান করি, গীত গাই, আর সংগীত সাধনা করি, এই সাধনা_
(চারম্নবাকের অঙ্গ/সংগীতের অঙ্গ/বাকশিল্পের অঙ্গ।)
৩৮. প্রাচীনকাল থেকে মানুষ ভাব প্রকাশ করার জন্য_
(গান করে এসেছে/গান রচনা করেছে/বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করেছে।)
৩৯. সচরাচর কণ্ঠসংগীতের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়_
(লোকসংগীত/যন্ত্রসংগীত/শ্রমসংগীত।)
৪০. জায়গার নামানুসারে এই আশ্চর্য পাথরের নাম রাখা হয়_
(ম্যাগনেসিয়াম/ম্যাগনেটাইট/ম্যাগনেট।)
৪১. কম্পাস বা দিকনির্ণয় যন্ত্র আবিষ্কার করেন_
(গ্যালিলিউ/ক্যাভেন্ডিস/আর্কিমিদিস।)
৪২. 'জলপরী ও কাঠুরের গল্প' একটি_
(উপদেশমূলক গল্প/জীবনীমূলক গল্প/লোককাহিনী।)
৪৩. গল্পকার ঈশপ জন্মগ্রহণ করেন_
(গ্রিসে/মিশরে/এথেন্সে।)
৪৪. জলপরী কাঠুরিয়াকে প্রথমে দেখান_
(সোনার কুড়াল/লোহার কুড়াল/রম্নপার কুড়াল।)
৪৫. দধীচির চেয়ে বড়_
(চাষী/বিজ্ঞানী/সাধক।)
৪৬. সবার জন্য জোগায়_
(কুমার/মজুর/চাষী।)
৪৭. শহীদ তিতুমীর জন্মগ্রহণ করেন_
(সৈয়দ বংশে/মীর বংশে/জমিদার বংশে।)
৪৮. নারিকেলবাড়িয়ার 'বাঁশের কেলস্না' ছিল_
(নদীয়ায়/চবি্বশ পরগনায়/ফরিদপুর জেলায়।)
৪৯. ইংরেজদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধে বাংলার প্রথম_
(শহীদ তিতুমীর/শহীদ মোস্তফা কামাল/শহীদ আসাদ।)
৫০. মানুষের জীবনে যোগাযোগের সূচনা_
(আধুনিক কালে/আদিমকালে/সম্প্রতি।)
৭। সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ : ১ত্ম৫=৫
৫১. মানুষের যোগাযোগের ৰেত্রে প্রথম গুরম্নত্বপূর্ণ ঘটনা_
(হাতিয়ার ব্যবহার/ভাষা আবিষ্কার/নৌকা আবিষ্কার।)
৫২. আফ্রিকার উপজাতিরা দূর-দূরানত্মে সংবাদ পাঠাত_
(ঢোল পিটিয়ে/শিঙ্গা ফুঁকিয়ে/বাহক মারফত।)
৫৩. টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রথম ব্যবহৃত যন্ত্র_
(টেলিফোন/বেতার/টেলিগ্রাফ।)
৫৫. বগুড়ার মহাস্থানগড়ে আছে_
(প্রত্নতাত্তি্বক জাদুঘর/লোকশিল্প জাদুঘর/বিজ্ঞান জাদুঘর।)
৫৬. মহাস্থানগড়ের জাদুঘরের পাশেই রয়েছে_
(গোবিন্দভিটা/বৈরাগীর ভিটা/খোদার পাথর ভিটা।)
৫৭. এদেশের সভ্যতার বিচিত্র উপাদান সঞ্চিত আছে_
(পু-্রবর্ধনে/শালবন বিহারে/কানত্মজীর মন্দিরে।)
৫৮. প্রাচীন বাংলার অন্যতম প্রাচীন নগরের নাম_
(পু-্রবর্ধন/কলিঙ্গ/বঙ্গ/হরিকেল।)
৫৯. বন্দে আলী মিয়া ছিলেন প্রখ্যাত_
(শিশুসাহিত্যিক/নাট্যকার ও সমালোচক/চিত্রশিল্পী ও গায়ক।)
৬০. 'খোকা চায় পাখি_পাখি চায় বন'_লাইনটি_'কে?'
(কবিতার/'এত হাসি কোথায় পেলে' কবিতার/'পাখি' কবিতার।)
৬১. বন্দে আলী মিয়ার বিখ্যাত গ্রন্থ_
('ময়নামতির চর'/'বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপু'/'এলটিং বেলাটিং'।)
৬২. গাছপালা বাতাস থেকে গ্রহণ করে_
(অঙ্েিজন/নাইট্রোজেন/কার্বন ডাইঅঙ্াইড।)
৬৩. গাছপালা না থাকলে বাতাসের_
(অঙ্েিজন/কার্বন ডাইঅঙ্াইড/নাইট্রোজেন উপাদান শেষ হয়ে যেত।)
৬৪. গাছপালা না থাকলে পরিবেশ হত_
(শীতল/উষ্ণ/নাতিশীতোষ্ণ।)
৬৫. ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ হল_
(গর্জন/সিঙ্কোনা/সেগুন।)
৬৬. ম্যালেরিয়ার ওষুধ তৈরি হয়_
(সিঙ্কোনা/আসামলতা/কালোমেঘ থেকে।)
৬৭. যেখানে গাছপালা ও বনভূমি বেশি সেখানে_
(বৃষ্টি/খরা/ঝড় হয়।)
৬৮. 'আমি খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলি'_কথাটি বলেছেন_
(শহীদ সোহরাওয়ার্দী/মওলানা ভাসানী/কাজী নজরম্নল ইসলাম।)
৬৯. মওলানা ভাসানী বাঙালি কৃষকদের এক বিরাট সম্মেলন করেন_
(ভাসানচরে/পদ্মার চরে/ দুবলার চরে।)
৭০. ১৯৭৬ সালে ফারাক্কা বাঁধের প্রতিবাদে ঐতিহাসিক লং মার্চ পরিচালনা করেন_
(মওলানা ভাসানী/এ কে ফজলুল হক/মানিক মিয়া।)
৭১. দৈত্যপাখি বলে যার নাম, তা হল_
(উটপাখি/গরিলা/পেঁচা।)
৭২. মানুষখেকো প্রাণী মনে করা হয় কিন্তু মানুষখেকো নয়_
(ঘড়িয়াল/জিরাফ/পস্নাটিপাস।)
৭৩. বন্যপ্রাণীদের বাঁচিয়ে রাখা_
(সরকারের দায়িত্ব/আমাদের কর্তব্য/জনগণের কাজ।)
৭৪. 'ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর'_লাইনটি_
('সবার আমি ছাত্র' কবিতার/'সংকল্প' কবিতার/'চাষী' কবিতার।)
৭৫. আকাশ আমায় শিৰা দিল_
(দিল-খোলা হতে/মৌন-মহান হতে/উদার হতে।)
৭৬. 'সবার আমি ছাত্র' কবিতার কবি হলেন_
(সুনির্মল বসু/শেখ ফজলুল করীম/কাজী কাদের নেওয়াজ।)
৭৭. 'ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো' কাব্য গ্রন্থটি_
(শামসুর রাহমান/জসীমউদ্্দীন/রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-এর লেখা।)
৭৮. 'অপেৰা' গল্পের লেখিকা_
(বেগম রোকেয়া/রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী/সেলিনা হোসেন।)
৭৯. রম্নমার জন্মের দিন ফুলে ফুলে ভরা ছিল_
(কেয়া গাছ/বকুল গাছ/শিউলি গাছ।)
৮০. 'এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম'_বঙ্গবন্ধু এ ভাষণটি দিয়েছেন_
(৩রা মার্চে/৪ঠা মার্চে/৭ই মার্চে।)
৮. বিপরীত শব্দ লেখ :
জন্ম, কান্না, রাত্রি, যুদ্ধ, শুকনো, গভীর, বন্ধ, গরম, হিতকর, স্বদেশ, শত্রম্ন, স্বসত্মি, বাসত্মব, আশ্রয়, অবিরাম, শীতল, অনমনীয় সম্মুখ, মজবুত, সম্ভব, প্রিয়, সাফল্য, সাধারণ, নতুন, ওসত্মাদ কাঁদা, লোভ, শাসত্মি, মুগ্ধ, কঠিন, তেতো, ধীর, শিষ্য, দমন, সংগঠিত, কর্তৃত্ব, আক্রমণ, একাল, প্রাচীন, উন্নত, সংৰিপ্ত, অকল্পনীয়, গ্রাহক, বিশাল, অন্ধকার, শহর, আহার, তীব্র, প্রাণবনত্ম, মুখরিত, উজ্জ্বল, বিচিত্র, পূর্ণিমা, অনাদর, শোভন, অনুকূল, গ্রহণ, স্মরণীয়, বিষ-নজর, আগত, লাভ, বিশাল প্রতিবাদ, জমিদার, বন্য, ডাঙা, ঘন, পতি, নীরব, শানত্ম, অল্প, নিরীহ, বিপদ, সৃষ্টি, গতি, কাঙ্ৰিত, বৃদ্ধি, উন্নত, মানুষ, অপর্যাপ্ত, অসচ্ছলতা, প্রয়োজনীয়, দুশমন, উদার, আনন্দ, ভীরম্ন, প্রকাশ, কোমল, পরিশ্রমী, হাসি, অবসর, বিসত্মৃত, ৰুদ্র, উর্বর, উজান, অাঁধার, বাহিরে, ওপার, বেলা, কূল, আকাশ, ভালো, সরল, সামান্য, দরকারি, দূরে, অস্থির, পটু, আলসে, উপকার পেছনে, ভেতরে, জ্যোৎস্না, সুবুদ্ধি, অনত্মর, জলদি, সুন্দরী, দোষ, বন্ধ, বীর, মরণ, পাতাল, আপন, আশা, স্বর্গ, সাহসী, দ্রম্নত, স্থির, প্রশংসা, স্মরণ, মনোযোগ, পবিত্র, হাজির, অন্যায়, অবিচার, পাপ, অধিকার, আসল, কেনা, সম্মান, উপকারী, অবাক, রম্নপালি, তাজা, ভারি, সহজ, উত্তর, গরিব, বেহেসত্ম, মৃতু্য, মিথ্যা, অহংকারী, ধার্মিক, আরোগী, সুখী জ্ঞানী, সাধু, নির্জন, ইচ্ছা, স্বীকার, উচিত, অচল, বাঁচা, মেধাবী, বরেণ্য, নামকরা, নির্মম, খ্যাতিমান, দগ্ধ, দানবীর, স্বাধীনতা।
অথবা, প্রদত্ত অনুচ্ছেদটি পড়ে ৫টি প্রশ্ন তৈরি কর:
১. প্রকৃতির রূপসী কন্যা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের নদী, মাঠ, অরণ্য আর পাহাড়ের রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হই। এদেশে দিগনত্মজোড়া ফসলের খেত। দৰিণা বাতাসে দোলে মাঠের ফসল। সবুজ মাঠের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। তার স্বচ্ছ পানির নিচে চিকচিক করে বালি।
২. দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকে দেখে, এক খুনখুনে বুড়ি ঘরের ভেতর চরকা কাটছে। ঝলমলে তার চেহারা। যেন পূর্ণিমার চাঁদ তার সব জ্যোৎস্না ওর গায়ে ঢেলে দিয়েছে। দুখু বুড়িকে সালাম জানাল। বলল, দাদিমা গো, বাতাস আমার চরকা কাটার সব তুলো উড়িয়ে নিয়ে গেছে। আমায় কিছু তুলো দাও। সুতো না কাটলে আমরা যে উপোসে মরব।
৩. অসীম বিশ্বকে জানার এক অদম্য কৌতূহল মানুষের। কিশোরেরও তাই। সে জানতে চায় বিশ্বের সকল কিছুকে, আবিষ্কার করতে চায় অসীম আকাশের সকল অজানা রহস্যকে। সে বুঝতে চায় কেন মানুষ ছুটছে অসীমে, অতলে, অনত্মরীৰে; বীর কেন জীবনকে অনায়াসে বিপন্ন করে, কেন বরণ করে মৃতু্যকে। সে জানতে চায় ডুবুরি কেন ডুবছে, দুঃসাহসী কেন উড়ছে। তাই কিশোর মনে মনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে_সে বদ্ধ ঘরে বসে থাকবে না। পৃথিবীটাকে সেও ঘুরে ঘুরে দেখবেই।
৪. জাবালে রাহমাত নামক পাহাড়ে দাঁড়িয়ে নবীজি (স) সমবেত মানুষের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। আরাফাত ময়দানে নবীজি (স)-র এটিই শেষ হজ। আর তাই এ ভাষণ বিদায় হজের ভাষণ নামে খ্যাত। মানবজাতি চিরদিন তাঁর এ ভাষণকে গভীর শ্রদ্ধার স্মরণ করছে।
৫. বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় মাটির শিল্পে। এটা দেশের নিজস্ব শিল্প। বৈশাখী মেলায় ও নানা পার্বণে যেসব মেলা বসে, সেসব মেলায় বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা রকম পুতুল, নকশা করা হাঁড়ি, মাটির ফল, তৈজসপত্র। গ্রামের কুমোররা নিপুণভাবে এসব তৈরি করে। প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃৎশিল্পের চর্চা হচ্ছে।
৬. কোনো এক সময়ে এক নদীর ধারে বাস করত এক গরিব জেলে। সে প্রতিদিন নদীতে পাঁচ বার করে জাল ফেলত। এতে সে মাছ পেত তা বেচেই তার সংসারের খরচ চালাত। কায়ক্লেশে দিন গুজবান হত তার। একদিন সকালে জেলে এসে নদীতে জাল ফেলল। প্রথম বার জাল টেনে দেখে একটিও মাছ পড়েনি জালে। জালে উঠল কেবল একটা মোটা গাছের গুঁড়ি।
৭. জ্ঞানী ব্যক্তির দৃষ্টিতে সত্য হচ্ছে হিমালয়ের চেয়ে উঁচু এবং অনেক বড় ও মহৎ। তেমনি পৃথিবীতে সবচেয়ে ভারী হচ্ছে নিষ্পাপকে দোষারোপ করা, আর আগুনের উত্তাপের চেয়েও ভয়াবহ হচ্ছে হিংসা ও ঈর্ষা। আর সবচেয়ে ঠা-া হচ্ছে প্রীতিহীন হৃদয়। জ্ঞানীর দৃষ্টিতে সাগরের চেয়েও সম্পদশালী হচ্ছে অভাববোধীন তুষ্ট ব্যক্তির হৃদয়।
৮. শহীদদের রক্তে ভিজে আছে বাংলাদেশের মাটি। যেমন তাঁদের জন্য ভিজে আছে স্বজনদের চোখ। দেশের জন্য যাঁরা আমাদের অতি আপনজন। তাঁদের এদেশের শ্রেষ্ঠ সনত্মান, তাঁরা আমাদের অতি আপনজন। তাঁদের প্রাণের বিনিময়ে আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা পেয়েছি। তাই আমরা তাঁদের ভুলব না।
৯. বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোসত্মফা কামাল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বীর সৈনিক। তাঁর জন্ম ১৯৪৭ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ভোলা জেলার দৌলতখান থানার হাজিপুর গ্রামে। ২০ বছর বয়সে তিনি পাকিসত্মানি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বাংলাদেশের যেসব সৈনিক বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন, তিনি তাঁদের অন্যতম।
১০. ছোট্ট শিশুর আদুরে মুখ, তার আধ আধ ভাষা সবার প্রিয়। ছোট্ট শিশুর কথা, তার অনাবিল অবিরল শব্দগুচ্ছ যেন নদীর কলকল শব্দের মতো। শিশুর খলখল হাসিকে কবি বলেছেন খলখলানি। শিশুর রঙিন ঠোঁট যেন সাদা কলমি ফুলের মতোই সুন্দর। শিশুর হাঁটা চলাও ভারি সুন্দর, যেন গাছের পাতায় দোলা লাগার মতো। আসলে ছোট্ট শিশুর সব কিছুই সুন্দর। শিশু সবার আদরের।
১১. ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। প্রতিটি ঋতুতে প্রকৃতিতে পরিবর্তন ঘটে। সেই পরিবর্তন ছাপ ফেলে মানুষের মনে। মনে তাদের যে ভাব জাগ্রত হয় তারই প্রতিফলন ঘটে কথায়, কাব্যে, সংগীতে। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলের নানাবিধ বৈশিষ্ট্য আছে। এসব বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয় গানের ভাবে, কথায় আর সুরে। সেজন্য অনেকেই এদেশকে 'গানের দেশ'।
১২. কম্পাস (ঈড়সঢ়ধংং) ইংরেজি শব্দ। এটি দিক নির্ণয়ের যন্ত্র। এ যন্ত্রে সুচালো শলার ওপর সরম্ন চুম্বকপাত বসানো থাকে। চুম্বকপাতের প্রানত্ম দুটি সব সময় উত্তর-দৰিণ দিক নির্দেশ করে। কম্পাস অনেক ধরনের হয়ে থাকে। জাহাজের নাবিকেরা ব্যবহার করেন নেট-কম্পাস। বৈমানিকেরা ব্যবহার করেন জাইরো-কম্পাস। আর দৈন্দনিন কাজে ব্যবহৃত হয় পকেট কম্পাস।
১৩. বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন কৃষকরা। তাঁরা দিনরাত শ্রম দিয়ে ঝড়-বৃষ্টি-রোদ উপেৰা করে ফসল ফলান। তাঁদের এ কাজ কঠিন সাধনার কাজ। কবি তাই তাঁদের বড় সাধক বলেছে, মাটির ছেলে বলেছেন।
১৪. ১৮৩১ সালের ১৯শে নভেম্বর। লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক তখন ভারতবর্ষের গভর্নর জেনারেল। তিতুমীরকে শায়েসত্মা করার জন্য তিনি পাঠালেন বিরাট সেনাবহর আর গোলন্দাজ বাহিনী। এর নেতৃত্ব দেওয়া হল সেনাপতি কর্নেল স্টুয়ার্ডকে। স্টুয়ার্ড আক্রমণ করলেন তিতুমীরের বাঁশের কেলস্না।
১৫. ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন সারা বিশ্বের জ্ঞান সম্পদের বিপুল তথ্য সংরৰণ করা হচ্ছে। একে সংৰেপে বলা হয় ওয়েব। পুরো নাম "ওয়ার্ল্ড ওয়াইড বা িি।ি এই জ্ঞানভা-ার থেকে যে কোনো বিষয়ে ইচ্ছেমতো তথ্য আহরণ করা যায়। বস্তুত যোগাযোগের ৰেত্রের সময় আর দূরত্ব এখন কোনো বাধাই নয়।
১৬. বগুড়া শহর থেকে আট মাইল উত্তরে প্রাচীর ঘেরা প্রত্নতাত্তি্বক নিদর্শন এই মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড়ে আছে প্রত্নতাত্তি্বক যাদুঘর। যাদুঘরের পাশেই রয়েছে গোবিন্দ ভিটা। ঠিক বিকেল বেলায় আমরা মহাস্থানগড়ের উত্তরের সোপান বেয়ে ওপরে উঠলাম। মাথার ওপরে পড়নত্ম সূর্যের আলো। চারদিক জনমানব শূন্য। মনে হলো এই সেই প্রাচীন বাংলার অন্যতম প্রাচীন নগর পু-্রবর্ধন।
১৭. বাতাসে শ্বাস নিতে না পারলে আমাদের মৃতু্য অনিবার্য। বাতাস থেকে অঙ্েিজন নিয়ে আমরা বাঁচি। নিঃশ্বাসের সঙ্গে আমরা কার্বন ডাইঅঙ্াইড নামে বিষাক্ত গ্যাস ছাড়ি। অন্যদিকে গাছপালা বাতাস থেকে কার্বন ডাইঅঙ্াইড গ্রহণ করে ও বাতাসে অঙ্েিজন ছাড়ে। গাছপালা না থাকলে বাতাসের অঙ্েিজন একেবারে শেষ হয়ে যেত।
১৮. সিরাজগঞ্জের ধানগড়া গ্রামের এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে আবদুল হামিদ খানের জন্ম হয় ১৮৮০ সালে। তাঁর বাবার নাম হাজী শরাফত আলী খান। মায়ের নাম মোসাম্মাৎ মজিরন বিবি। অল্পবয়সেই তিনি পিতৃমাতৃহীন হন। তাঁর এক চাচা ইব্রাহীম খান তাঁকে শৈশবেই আশ্রয় দেন। এ চাচার কাছে থেকেই তিনি মাদরাসায় পড়াশোনা করেন।
১৯. বুনো জন্তুদের মধ্যে প্রচ- শক্তিধর হচ্ছে গরিলা। আফ্রিকার গহীন অরণ্যে এদের বাস। বনের পশুদের মধ্যে গরিলাদের পরিবার-জীবন খুবই সুন্দর। মা-বাবা ও সনত্মানদের নিয়ে গরিলার সংসার। গাছের নরম পাতা আর ফলমূল গরিলার প্রিয় খাদ্য। এরা খুব শানত্ম স্বভাবের প্রাণী।
২০. বিশাল আকাশের দিকে আমরা যখন তাকাই, তখন তার কাছে শিৰা পাই উদারতার। তেমনিভাবে বায়ুর কাছে শিৰা পাই কমর্ী হতে, পাহাড়ের কাছে শিৰা পাই মৌন-মহান হতে, খোলা মাঠের কাছে দিল-খোলা হতে। সূর্যের কাছে শিখি আপন তেজে দীপ্ত হতে, চাঁদের কাছে শিখি মধুরতা ও নম্রতা। সাগরের কাছে শিখি বিশাল অনত্মরের অধিকারী হতে, আর নদীর কাছে শিখি দ্রম্নত বেগে ছুটতে।
৯। যুক্তবর্ণ ব্যবহার করে শব্দ গঠন কর : ১ত্ম৫=৫
ণ্ড ক্ট, ক্ব, ক্র, ৰ, ক্ষ্ম, গ্ধ, গ্ন, গ্ম, গ্র, গস্ন, ঙ্ক, ঙ্ৰ, ঙ্খ, ঙ্গ, ঙ্ঘ, চ্চ, চ্ছ, ঞ্চ, জ্জ, ণ্ড জ্জ্ব, জ্ঞ, ঞ্জ, ঞ্ছ, ঞ্ঝ, ট্ট, ট্র, ঙ্, ম্র, ম্য, ম্ভ্র, মৃ, ভ্য, ব্ধ, ব্দ, ফ্র, ফ্ল, প্ত, ন্ম, ন্ব, ন্ন, ন্ত্র, দ্ধ, দ্ব, ড্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, -, -্র, ত্ত্ব, ত্থ, ত্ব, ত্ন, ত্র, দ্দ, দ্ভ, নত্ম, ন্দ, ন্ধ, ন্ধ্র, প্প, প্ন, প্র, পস্ন, ব্ব, ব্র, মস্ন, ম্ম, ভ্র, ম্প, ম্ফ, ল্ক, শ্র, শ্ছ, শ্ম, ষ্ণ, ষ্ট, ষ্ট্র, ষ্ক, স্ট্র, স্ট, ষ্ঠ, স্ক, স্প, স্ন, স্থ্য, সত্ম, স্ক্র, স্ফ, স্ব, স্ম, হ্ন, হ্ল, হ্ন।
১০। সমার্থক শব্দ লেখ : ১ত্ম৫=৫
অগি্ন, অতিশয়, অন্ধকার, অপবাদ, অন্ন, অশ্ব, অরণ্য, অনঙ্গ, অচল, অর্থ, অঙ্গ, আকাশ, আশা, আদেশ, আনন্দ, আফসোস, ইচ্ছা, ইতি, ঈশ্বর, ঈর্ষা, উগ্র, উচ্ছ্বাস, উজ্জ্বল, উত্তম, কলা, কলহ, কর্ণ, কপাল, কাক, কাজল কেশ, কিরণ, কোকিল, কুল, কন্যা, কুহক, কৃষ্ণ, কূল, কোটাল, কোপ, খবর খড়গ, খর, খাঁটি, খারাপ, গভীর, গঙ্গা, গরম্ন, গৃহ, জ্ঞাতি, ঘন, চঞ্চল, চতুর, চন্দ্র, চৰু, জল, ঢেউ, তপন, দোকান, দেহ, দাস দিবস দেবতা, দীন, ধন, ধীর, নর, নারী নদী, পর্বত, পদ্ম, পৰী, পাথর, পুণ্য, পাপ, পৃথিবী, পুষ্প, প্রভূত, ফণী, বন্যা, বানর, বাক্য, বন, বিদু্যৎ, বৃৰ, বাতাস, বসনত্ম, ভ্রমর, মেঘ, মাতা, মৃতু্য, যুদ্ধ, রাত্রি, রব, রাজা, রম্নচি, সমুদ্র, সমূহ, শর, স্ত্রী, সোনা, হসত্মী, হসত্ম, স্বর্গ।
[বি. দ্র. এই অংশের ভাল প্রস্তুতির জন্য পাঠ্যবই ও ব্যাকরণ বই থেকে সমর্থক শব্দগুলো বেশি করে পড়তে হবে।
১১। এক কথায় প্রকাশ কর : ১ত্ম৫=৫
[আটটি বাক্য দেওয়া থাকবে। যেকোনো পাঁচটি এক কথায় প্রকাশ করতে হবে।]
অকালে পেকেছে যে, অহংকার নেই যার; অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে; অগ্রে জন্মেছে যে; অলঙ্কারের শব্দ; অর্থহীন যা; অবশ্য যা হবে; অনত্ম নেই যার; অবসরের অভাব; অন্য গতি নেই বলে; আরাধনার যোগ্য; আদি থেকে অনত্ম পর্যনত্ম; ইতিহাস রচনা করেন যিনি; ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে; ঈষ লাল; উদিত হচ্ছে যা; উপায় নেই যার; ঋণ আছে যার; ঋষির তুল্য; একই গুরম্নর শিষ্য; একই সময়ে; এক দিকে রোখ যার; এ পর্যনত্ম শত্রম্ন জন্মেনি যার; কণ্ঠ পর্যনত্ম কাতর নয় এমনভাবে; কোকিলের ডাক; কুৎসিত আকার যার; কর্মে অতিশয় কুশল; ৰমার যোগ্য; খাবার ইচ্ছা; গোলাপের মত রং; গাছে উঠতে পটু; ঘর সমন্বীয়; চাঁদের ন্যায়; চিরকাল ধরে স্থায়ী, চেষ্টা নেই যার; জয় করার ইচ্ছা; জ্ঞান আছে যার; জানা নেই যা; জীবন পর্যনত্ম; তল স্পর্শ করা যায় না যার; তন্তু দিয়ে বয়ন করে যে; তিন ফলের সমাহার; ত্রাণ করেন যিনি; দেখার ইচ্ছা; দিবসের শেষভাগ; দুরাচার বা দুরাত্মার কাজ; দেখা যাচ্ছে যা; ধ্যান করার যোগ্য; নূপুরের ধ্বনি; নিশাকালে চরে যে; নব প্রসূতা গাভী; নিন্দা করার ইচ্ছা; প্রিয় বাক্য বলে যে নারী; পান করা যায় যা, পূর্বে ঘটেনি যা; পৃথিবী সম্বন্ধীয়; ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা; ফুল হতে জাত; বিদেশে বাস করে যে, ব্যাকরণ জানেন যিনি; বলা হয়নি যা; বহুর মধ্যে প্রধান; বিপরীতভাবে; বীর সনত্মান প্রসব করে যে; ভোজন করার ইচ্ছা; ভোজনের যোগ্য; মনে যার জন্ম; মাটি ভেদ করে ওঠে যা; মমতা নেই যার; মধু পান করে যে; মরার মত; যিনি জ্যোতিষ শাস্ত্র জানেন, যিনি সকল কিছু জানেন; যিনি অধ্যাপনা করেন; যিনি বক্তৃতা দানে পটু; যে পুরম্নষ বিবাহ করেছে; যে নারী পতিপুত্রহীনা; যা অধ্যয়ন করা হয়েছে; যা দীপ্তি পাচ্ছে; যা ভঙ্গ হয় না; যার গন্ধ ভাল; যা ভেদ করা দুঃসাধ্য; যা যুক্তিসংগত নয়; যা উড়ে যাচ্ছে; যার তুলনা হয় না; যা চিরস্থায়ী নয়; যে অপরের দ্বারা পালিত; যে সকল বস্তু ভৰণ করে; যে নারী দেখতে সুন্দর; যার পুত্র হয় না; যা বপন করা হয়েছে; যা ক্রমেই বাড়ছে; যা ভস্ম হয়েছে; যার জট আছে; যে নারীর স্বামী বর্তমান; যা সহজে মরে না; রণ করে যেখানে; লজ্জা নেই যার; শৈশবকাল পর্যনত্ম; শিৰালাভের উদ্দেশ্য যার; সুজনের আচার; সমসত্ম জীবন ব্যাপিয়া; হত্যা করার ইচ্ছা; হাতির সারিবদ্ধ দল।
১২। ক্রিয়াপদগুলোর চলিত রূপ লেখ : ১ত্ম৫=৫
খাইতেন, বানাইতে, চাহিতেন, হইয়া, ভরিয়া, শুনিয়াছিলাম, লইয়া, খইয়া, হাঁটিয়া, ঘুমাইয়া, পড়িতাম, নামিয়া, আসিয়া, করিতেন, পড়িতেন, নাড়িয়া, যাইতেন, যাইবেন, উঠিয়া, কুটিতেন, জড়াইয়া, কাঁপিয়া, ডলিয়া, করিয়া, পাকাইয়া, পড়িত, বাজিত, পরিতেন, ঘুরিত, পালিতেন, জমিতেছে, সাজাইয়া, বসাইয়া, ঢাকিয়া, ভাবিলেন, লইয়াছে, বুলাইয়া, খাইতে, যাইতে, বসিয়া, বলিতে, উড়াইয়া ছাড়িয়া, আসিল বাহিয়া, খুলিয়া, জানিয়া, জ্বলিয়া, জ্বলিতেছে, দাঁড়াইয়াছিল, দাঁড়াইয়া, নাচিয়া, পুড়িয়াছিল।
১৩। সংৰিপ্ত উত্তর লেখ : ১ত্ম৫=৫
১. আমাদের দেশের মেয়েরা অবসর সময় কী কী জিনিস তৈরি করে?
২. কামারেরা কী কী জিনিস তৈরি করে লেখ।
৩. আমাদের দেশে কখন নবান্ন উৎসব মেতে উঠে?
৪. আষাঢ় মাসে আকাশ কেমন দেখা যায়?
৫. বাদলের ধারা বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
৬. রাখাল বালকের জন্য এত চিনত্মা কেন?
৭. কৃষক কী জন্য এত উদ্বিগ্ন?
৮. চাষীর কয় মেয়ে? তাদের কার কী নাম?
৯. বাতাস ফিসফিসিয়ে দুখুকে কী বলেছিল?
১০. দুখু বাড়ি ফিরে কী করল?
১১. কবি বন্ধ ঘরে থাকতে চান না কেন?
১২. 'যুগানত্মরের ঘূর্ণিপাক' বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
১৩. বিদায় হজ কী?
১৪. মহানবী (স) আমাদের কাছে কোন দুটি জিনিস রেখে গেছেন?
১৫. বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকর্ম কোনটি?
১৬. মৃৎশিল্পের প্রধান উপাদান কী?
১৭. গোবিন্দভিটা কী?
১৮. প্রকৃত সুখী মানুষ কে?
১৯. এ পৃথিবীতে মূর্খ কে?
২০. বিজ্ঞজন কারা?
২১. দৈত্য বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রথমে কী শপথ করেছিল?
২২. কুমড়ো দোয়েলকে উপকারী বন্ধু বলেছে কেন?
২৩. মানুষের পৰে কুমড়ো কী মনত্মব্য করেছে?
২৪. কার উচ্চতা আকাশের চেয়ে বেশি?
২৫. পাথরের চেয়ে শক্ত কী?
২৬. কীসের উত্তাপ আগুনের চেয়ে বেশি?
২৭. তিন জন শহীদ সাংবাদিকের নাম কী কী?
২৮. 'আমরা কাদের ভুলব না'_ কেন ভুলব না?
২৯. 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রম্নয়ারি' গানটিতে কে সুরারোপ করেছেন?
৩০. বাংলাদেশ সরকার মোসত্মফা কামালকে কী উপাধিতে ভূষিত করেছে?
৩১. মোসত্মফা কামাল কখন, কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
৩২. আমাদের দেশের তিনজন বিখ্যাত সংগীত শিল্পীর নাম লেখ।
৩৩. ভাওয়াইয়া আমাদের দেশের কোন অঞ্চলের গান?
৩৪. সংগীতের ৰেত্র কয়টি ও কী কী?
৩৫. দুটো চুম্বক পাথরের প্রানত্ম কাছাকাছি আনা হলে কী দেখা যায়?
৩৬. বাদশাহ আলমগীরের পুত্রকে কে পড়াতেন?
৩৭. 'প্রাণের চেয়েও মান বড়' শিৰক এ কথা বললেন কেন?
৩৮. কাঠুরিয়ার অবস্থা কেমন ছিল?
৩৯. কাঠুরিয়ার সততা দেখে জলপরী কী করল?
৪০. দধীচি কে?
৪১. তিতুমীর কে ছিলেন?
৪২. তিতুমীরের সময় ভারতবর্ষের গভর্নর জেনারেল কে ছিলেন?
৪৩. টেলিফোনের সুবিধা কী?
৪৪. সেলফোনের সুবিধা কী?
৪৫. শব্দ শোনা যায় এবং ছবি দেখা যায় এমন যন্ত্রের নাম কী?
৪৬. মহাস্থানগড় যাদুঘর পাশে কী আছে?
৪৭. প্রাচীন নগরীতে কী কী ছিল?
৪৮. মহাস্থানগড় বগুড়া শহর থেকে কত দূরে?
৪৯. পাখি কীসে আনন্দ পায়?
৫০. পাখির কণ্ঠে কার গান জেগে থাকতো?
৫১. আজকের দিনে পরিবেশ রৰার সেস্নাগান কী?
৫২. কুইনাইন তৈরি হয় কোন গাছ থেকে?
৫৩. চন্দন বৃৰ কী জন্য বিখ্যাত?
৫৪. জোনাকিরা কোথায় এসে ভিড় জমিয়েছে?
৫৫. জোনাকিদের ভালোবাসা কেমন?
৫৬. 'মজলুম' শব্দের অর্থ কী?
৫৭. কাকে মজলুম জননেতা বলা হতো?
৫৮. এদেশকে নিয়ে আমরা গর্ব করি কেন?
৫৯. জিরাফের সবচেয়ে বড় শত্রম্ন কে?
৬০. গরিলা কোন মহাদেশে বাস করে?
৬১. হাতির সবচেয়ে অদ্ভুত অঙ্গটি কী?
৬২. কোন প্রাণীর শিং ঘনলোমে তৈরি?
৬৩. খোলা মাঠ কী উপদেশ দেয়?
৬৪. 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর'_ এ কথার অর্থ কী?
৬৫. বিশ্বকোষ বলতে কী বোঝ?
৬৬. ঘূর্ণিঝড়ের সময় কিসের শব্দ ভেসে আসে?
৬৭. রাহেলা কে?
৬৮. গ্রামের মানুষ কীভাবে ঢাকার গণহত্যার কথা জানতে পারে?
৬৯. রম্নমা ও রম্নবা উদগ্রীব হয় কেন?
১৪. কবিতার মূলভাব লেখ : ৮
১. আষাঢ়, ২. সংকল্প, ৩. তুলনা, ৪. শিৰাগুরম্নর মর্যাদা, ৫. কে?, ৬. পাখি, ৭. এত হাসি কোথায় পেলে, ৮. সাইক্লোন।
অথবা, পত্র লিখন :
১৫। রচনা লিখন : ১ত্ম৫
১. আমাদের এই দেশ/আমাদের প্রিয় জন্মভূমি;
২. দেশপ্রেম/স্বদেশপ্রেম;
৩. একুশে ফেব্রম্নয়ারি;
৪. স্বাধীনতা দিবস;
৫. একজন বীরশ্রেষ্ঠ/একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা;
৬. বাংলাদেশের কৃষক/কৃষক/চাষী;
৭. বাংলাদেশের নদ-নদী;
৮. বাংলাদেশের বন্যা;
৯. আমাদের লোকসংগীত;
১০. মৃৎশিল্প;
১১. প্রাণিজগৎ এক বিস্ময়;
১২. অধ্যবসায়;
১৩. চরিত্র গঠন;
১৪. সততা।

No comments:

Post a Comment

Composition on Female Education in Bangladesh for Examination

  Female Education in Bangladesh Education is a light to which everybody has the equal right. Education is the backbone of a nation. The ...