এসএসসি ২013 : হাতের
লেখা সুন্দর পরিষ্কার ও দ্রুত হওয়া উচিত
এসএসসি পরীক্ষা-2013
শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমার শুভেচ্ছা রইল। পরীক্ষার প্রস্তুতি কেমন চলছে। সব বিষয়ের ওপর
ভালো ফলাফলের নিশ্চয়ই আশা করছ। পরীক্ষায় কীভাবে লিখলে তোমার লেখা দ্রুত, সুন্দর ও শুরু
থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম মান বজায় থাকবে সেদিকে নজর রাখা জরুরি। বিশেষ করে অন্তত এক
নজরে যেন তোমার হাতের লেখা সুন্দর দেখায় সে দিকে খেয়াল রেখ। বন্ধুরা, এ মুহূর্তে তোমার
বেসিক হাতের লেখা সুন্দর করতে পারবে না শুধু একপলকে লেখা দেখে পরীক্ষকের সন্তুষ্টই
যথেষ্ট। আর এ জন্য নিম্নের টিপসগুলো জানা থাকলে পরীক্ষকের অজান্তেই তোমার নম্বর বেশি
হতে পারে।
টিপস্ : ১. লেখা যেন খুব ছোট ছোট বা খুব বড় বড় না হয় এ জন্য প্রতি পেজে লেখার সাইজ অনুযায়ী ১৮-২০ লাইন লিখতে পার। ২. বর্ণ ঘন শব্দ ফাঁকা রাখ। ৩. শব্দ থেকে শব্দের মাঝে ২-৩ বর্ণ সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার ৪. এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে অর্ধ ইঞ্চি অথবা ১ আঙ্গুল ফাঁকা দিতে পার। ৫) প্যারা থেকে প্যারার মাঝে হাফ ইঞ্চি অথবা ১ লাইন সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার। ৬) বায়ে ও উপরে ১ স্কেল (এক / সোয়া এক ইঞ্চি) মার্জিন রাখতে পার। ৭) ডানে ও নিচে কোন মার্জিন থাকবে না তবে অবশ্যই অর্ধ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা রাখতে চেষ্টা করবে। ৮. কাটাকাটি হিজিবিজি করে না কেটে একটান দিয়ে কেটে দাও। ৯. লেখার পরে যদি ভুল বুঝতে পার তাহলে একটান দিয়ে কেটে উপরে আবার শুদ্ধ করে লিখে দেবে। ১০) অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামায় যার ফলে কলম পিচ্ছিল হয়ে যায় এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে না। এমনকি তোমার ভেজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের পরীক্ষার্থী বন্ধুরা ২টি শুকনো রুমাল রাখবে এবং রাবার যুক্ত কলম ব্যবহার করবে। ১১. কোন ভাবেই কলম খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করবে। ১২. তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার লেখা অতি দ্রুত হবে। ১৩. অনেকের শেষের দিকের লেখা বেশি খারাপ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সব পেজের লেখার মান যদি একই রকম রাখতে চাও তবে তোমার হাতের লেখার স্পিড প্রতি মিনিটে কমপক্ষে ২০টি শব্দ হওয়া উচিত। ১৪. অতি দ্রুত বা অতি ধীরে না লিখে সঠিক স্পিড বজায় রাখবে। ১৫. অল্প লিখে অনেকে বেশি পেজ দেখাতে চাও, এটা মোটেই ঠিক নয়, তবে যারা এ অভ্যাস ত্যাগ করতে পারবে না শুধু তাদেরই বলছি। তোমরা বর্ণ থেকে বর্ণ, শব্দ থেকে শব্দ, লাইন থেকে লাইন, প্যারা থেকে প্যারা এসব ক্ষেত্রে উপরে উলি্লখিত নিয়মকানুন থেকে একটু বেশি ফাঁকা দিতে পার। তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে প্রতি পেজে ১৩-১৫ লাইনের কম লেখা উচিত নয়। ১৬. মনে রাখবে_ তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার হাতের লেখা অতি দ্রুত ও সুন্দর হবে এবং পরীক্ষকের অজান্তেই বেশি নম্বর অবশ্যই পাবে।
কলমের সঠিক ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী ধরনের কলম ব্যবহার করতে হবে, কালি কেমন হবে, পয়েন্ট কত হবে, কলমটি মোটা না চিকন হবে, বলপেন না ফাউনটেন পেন হবে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে হয়ত অনেকে টেনশনে আছ।
১. তোমার হাতের আঙ্গুল তুলনামূলক বড় ও মোটা হলে তোমার জন্য মোটা কলম এবং ছোট ও চিকন হলে চিকন কলম ব্যবহার করা উচিত। ২. কলমের কালি যেন গাঢ় ও কালো হয় এবং কলমটি বলপেন হওয়া উচিত। ৩. আংশিক ব্যবহৃত বলপেন পরীক্ষার সময় ব্যবহার করা ভালো, এ কারণে কয়েকটি ব্যবহৃত কলম হাতের কাছে রাখ। ৪. কলমে সমস্যা দেখা দিলে বারবার সমাধানের চেষ্টা না করে পরিবর্তন করে নতুন একটি ব্যবহার কর। ৫. সাধারণত পয়েন্ট ফাইভ কলম ব্যবহার করা উচিত, তবে যদি কারও হাতের লেখা আকারে বড় বড় হয় সেক্ষেত্রে পয়েন্ট সিক্স কলম ব্যবহার করা যেতে পারে। ৬. অনেকে ঝরনা বা ফাউনটেন পেন ব্যবহার করে থাকো আমি বলব, এ ধরনের কলম এ জাতীয় পাবলিক পরীক্ষায় ব্যবহার করা ঠিক নয় কারণ, এ ধরনের কলমে লেখা অবশ্যই সুন্দর দেখায় কিন্তু দ্রুত হয় না। এছাড়াও এটি ব্যবহারের ফলে হয়ত ক. লেখার বিপরীত পেজে লেখা দেখা যেতে পারে। খ. অসাবধানতার কারণে যদি তরল পদার্থ লেগে যায় সেক্ষেত্রে সব লেখাই নষ্ট হতে পারে । এইচ এম জারীফ
টিপস্ : ১. লেখা যেন খুব ছোট ছোট বা খুব বড় বড় না হয় এ জন্য প্রতি পেজে লেখার সাইজ অনুযায়ী ১৮-২০ লাইন লিখতে পার। ২. বর্ণ ঘন শব্দ ফাঁকা রাখ। ৩. শব্দ থেকে শব্দের মাঝে ২-৩ বর্ণ সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার ৪. এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে অর্ধ ইঞ্চি অথবা ১ আঙ্গুল ফাঁকা দিতে পার। ৫) প্যারা থেকে প্যারার মাঝে হাফ ইঞ্চি অথবা ১ লাইন সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার। ৬) বায়ে ও উপরে ১ স্কেল (এক / সোয়া এক ইঞ্চি) মার্জিন রাখতে পার। ৭) ডানে ও নিচে কোন মার্জিন থাকবে না তবে অবশ্যই অর্ধ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা রাখতে চেষ্টা করবে। ৮. কাটাকাটি হিজিবিজি করে না কেটে একটান দিয়ে কেটে দাও। ৯. লেখার পরে যদি ভুল বুঝতে পার তাহলে একটান দিয়ে কেটে উপরে আবার শুদ্ধ করে লিখে দেবে। ১০) অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামায় যার ফলে কলম পিচ্ছিল হয়ে যায় এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে না। এমনকি তোমার ভেজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের পরীক্ষার্থী বন্ধুরা ২টি শুকনো রুমাল রাখবে এবং রাবার যুক্ত কলম ব্যবহার করবে। ১১. কোন ভাবেই কলম খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করবে। ১২. তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার লেখা অতি দ্রুত হবে। ১৩. অনেকের শেষের দিকের লেখা বেশি খারাপ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সব পেজের লেখার মান যদি একই রকম রাখতে চাও তবে তোমার হাতের লেখার স্পিড প্রতি মিনিটে কমপক্ষে ২০টি শব্দ হওয়া উচিত। ১৪. অতি দ্রুত বা অতি ধীরে না লিখে সঠিক স্পিড বজায় রাখবে। ১৫. অল্প লিখে অনেকে বেশি পেজ দেখাতে চাও, এটা মোটেই ঠিক নয়, তবে যারা এ অভ্যাস ত্যাগ করতে পারবে না শুধু তাদেরই বলছি। তোমরা বর্ণ থেকে বর্ণ, শব্দ থেকে শব্দ, লাইন থেকে লাইন, প্যারা থেকে প্যারা এসব ক্ষেত্রে উপরে উলি্লখিত নিয়মকানুন থেকে একটু বেশি ফাঁকা দিতে পার। তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে প্রতি পেজে ১৩-১৫ লাইনের কম লেখা উচিত নয়। ১৬. মনে রাখবে_ তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার হাতের লেখা অতি দ্রুত ও সুন্দর হবে এবং পরীক্ষকের অজান্তেই বেশি নম্বর অবশ্যই পাবে।
কলমের সঠিক ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী ধরনের কলম ব্যবহার করতে হবে, কালি কেমন হবে, পয়েন্ট কত হবে, কলমটি মোটা না চিকন হবে, বলপেন না ফাউনটেন পেন হবে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে হয়ত অনেকে টেনশনে আছ।
১. তোমার হাতের আঙ্গুল তুলনামূলক বড় ও মোটা হলে তোমার জন্য মোটা কলম এবং ছোট ও চিকন হলে চিকন কলম ব্যবহার করা উচিত। ২. কলমের কালি যেন গাঢ় ও কালো হয় এবং কলমটি বলপেন হওয়া উচিত। ৩. আংশিক ব্যবহৃত বলপেন পরীক্ষার সময় ব্যবহার করা ভালো, এ কারণে কয়েকটি ব্যবহৃত কলম হাতের কাছে রাখ। ৪. কলমে সমস্যা দেখা দিলে বারবার সমাধানের চেষ্টা না করে পরিবর্তন করে নতুন একটি ব্যবহার কর। ৫. সাধারণত পয়েন্ট ফাইভ কলম ব্যবহার করা উচিত, তবে যদি কারও হাতের লেখা আকারে বড় বড় হয় সেক্ষেত্রে পয়েন্ট সিক্স কলম ব্যবহার করা যেতে পারে। ৬. অনেকে ঝরনা বা ফাউনটেন পেন ব্যবহার করে থাকো আমি বলব, এ ধরনের কলম এ জাতীয় পাবলিক পরীক্ষায় ব্যবহার করা ঠিক নয় কারণ, এ ধরনের কলমে লেখা অবশ্যই সুন্দর দেখায় কিন্তু দ্রুত হয় না। এছাড়াও এটি ব্যবহারের ফলে হয়ত ক. লেখার বিপরীত পেজে লেখা দেখা যেতে পারে। খ. অসাবধানতার কারণে যদি তরল পদার্থ লেগে যায় সেক্ষেত্রে সব লেখাই নষ্ট হতে পারে । এইচ এম জারীফ
No comments:
Post a Comment