প্রতিটি পাঠ্য বিষয়ের জন্য পৃথক স্টাডি নোটবুক বানাও। পড়ার সময় এই সেল্ফ
স্টাডি নোটের কথা অবশ্যই মনে রাখবে, আর রাখবে কমপক্ষে দুই রঙের দুটি কলম।
বইয়ের লাইনগুলো যখন পড়বে তখন তা থেকে প্রশ্ন তৈরি করবে। যদি তুমি কঠিন প্রশ্ন তৈরি করতে পার তাহলে খুবই ভালো। এটা তোমাকে ওই বিষয়ের ওপর তোমার মনোযোগ সৃষ্টি করবে।
বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নগুলো এক রঙের কলম দিয়ে একটি খাতায় লেখো। এবার নিজের মন থেকে নিজের ভাষায় অন্য রঙের কলম দিয়ে তার উত্তরগুলো লেখ। এ ক্ষেত্রে বইয়ের ভাষা ব্যবহার করবে না।
তুমি কোনো বিষয়ের কঠিনতর প্রশ্নোত্তর তৈরি করতে সমর্থ হলে, তার অর্থ হচ্ছে তুমি তাতে বেশি মনোযোগ দিতে পেয়েছে এবং এগুলো দীর্ঘ সময় তোমার মনে থাকবে।
তোমার নোটগুলো রিভাইস দাও। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উদাহরণ এবং প্রশ্নগুলো নিয়মিত সলভ করো। একসময় দেখবে বেশির ভাগ প্রশ্ন ও উদাহরণের উত্তর তোমার জানা হয়ে গেছে।
উত্তরগুলো আড়াল করে শুধু প্রশ্নগুলোর দিকে নজর দাও। এবার তুমি যে উত্তরগুলো লিখেছিলে তা স্মরণ করার চেষ্টা করো। পর্যবেক্ষণ করো তোমার স্মরণশক্তি।
কখন রিভাইস দেবে? প্রতিদিন রাতে ঘুমাবার আগে নোটগুলো রিভাইস দাও। সপ্তাহ শেষে সপ্তাহের সব নোট রিভাইস দাও। আর পরীক্ষার আগে রিভাইস দাও যতটা পরীক্ষার জন্য দরকার।
বইয়ের লাইনগুলো যখন পড়বে তখন তা থেকে প্রশ্ন তৈরি করবে। যদি তুমি কঠিন প্রশ্ন তৈরি করতে পার তাহলে খুবই ভালো। এটা তোমাকে ওই বিষয়ের ওপর তোমার মনোযোগ সৃষ্টি করবে।
বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নগুলো এক রঙের কলম দিয়ে একটি খাতায় লেখো। এবার নিজের মন থেকে নিজের ভাষায় অন্য রঙের কলম দিয়ে তার উত্তরগুলো লেখ। এ ক্ষেত্রে বইয়ের ভাষা ব্যবহার করবে না।
তুমি কোনো বিষয়ের কঠিনতর প্রশ্নোত্তর তৈরি করতে সমর্থ হলে, তার অর্থ হচ্ছে তুমি তাতে বেশি মনোযোগ দিতে পেয়েছে এবং এগুলো দীর্ঘ সময় তোমার মনে থাকবে।
তোমার নোটগুলো রিভাইস দাও। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উদাহরণ এবং প্রশ্নগুলো নিয়মিত সলভ করো। একসময় দেখবে বেশির ভাগ প্রশ্ন ও উদাহরণের উত্তর তোমার জানা হয়ে গেছে।
উত্তরগুলো আড়াল করে শুধু প্রশ্নগুলোর দিকে নজর দাও। এবার তুমি যে উত্তরগুলো লিখেছিলে তা স্মরণ করার চেষ্টা করো। পর্যবেক্ষণ করো তোমার স্মরণশক্তি।
কখন রিভাইস দেবে? প্রতিদিন রাতে ঘুমাবার আগে নোটগুলো রিভাইস দাও। সপ্তাহ শেষে সপ্তাহের সব নোট রিভাইস দাও। আর পরীক্ষার আগে রিভাইস দাও যতটা পরীক্ষার জন্য দরকার।
No comments:
Post a Comment