Friday, May 4, 2012

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-2012 সম্ভাব্য প্রশ্নাবলি_বাংলা

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা-2012 সম্ভাব্য প্রশ্নাবলি_বাংলা

অলস -অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।
অমিত তেজ -মুক্তিযোদ্ধারা অমিত তেজে যুদ্ধ করেছিল।
অটুট -তোমার কথাই অটুট রইল।
আরোগী -তার অটুট স্বাস্থ্য দেখলেই বোঝা যায় সে আরোগী।
আন্দোলন -এরপর আন্দোলন করার সুযোগ নেই।
আবহমান -আবহমানকাল থেকে মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে চায়।
ঈর্ষা -ঈর্ষা করা ভালো নয়।
উপাসনা -আমরা আলস্নাহর উপাসনা করি।
উদার -উদার ব্যক্তি মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসেন।
এবাদত -মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা এক আল্লাহর এবাদত করেন।
কলকাকলি -ভোরবে পাখির কলকাকলি শুনতে ভাল লাগে।
কণা - মাতৃভাষার একএকটি শব্দ যেন একটি হীরার কণা।
কুর্নিশ -উজির বাদশাহকে কুর্নিশ করলেন।
কমান্ডার -কমান্ডারের আদেশে সৈন্যরা সামনে এগিয়ে গেল।
কোণঠাসা -সদা সত্য কথা বলায় সুরভী আপাকে নিন্দুকেরা কোণঠাসা করে রেখেছেন।
ক্রোশ -শহর থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি যেতে দুই ক্রোশ পথ হাঁটতে হয়।
কুলঙ্গি -কুলঙ্গিতে আয়না-চিরুণি রয়েছে।
খোয়ালে -অবহেলা করেই সময়টা খোয়ালে।
গোস্তাকি -শিক্ষক বললেন, 'তুমি গোস্তাকি করেছ, মাফ চাও'।
গবেষণা -বিজ্ঞানের অনেক আবিষ্কারের মূলে রয়েছে নিরনত্মর
গবেষণা।
গহীন -গহীন অরণ্যে পথ ভুল হতে পারে।
গণহত্যা -২৫শে মার্চ রাতে পাকিসত্মানিরা গণহত্যা শুরম্ন করে।
গর্ব -আমাদের দেশকে নিয়ে আমরা গর্ব করি।
গগণ -পূর্ব গগণে সূর্য উঠেছে।
গরীয়ান -গরীয়ান ব্যক্তি দরিদ্রকে সাহায্য করে।
গুজরান -সে খুব কষ্টে দিন গুজরান করে।
ঘরামি -আমাদের গ্রামের বেশির ভাগ বাড়ি ঘরামি দ্বারা
তৈরি।
চরকি -আজ কদিন ধরে কাজটির জন্য তার পিছে পিছে
চরকির মত ঘুরছি।
ছলছল -জলভরা শিশুটি করম্নণ দৃষ্টিতে ছলছল চোখে তাকিয়ে
আছে।
জব্বর -তোমাকে একটি জব্বর খবর দিব।
জলপরী -জলপরী সত্যবাদী কাঠুরিয়াকে পুরস্কার দিল।
জ্ঞানী -আমাদের প-িত স্যার খুবই জ্ঞানী ব্যক্তি।
জাদুঘর -জাদুঘরে অনেক প্রাচীন নিদর্শন রয়েছে।
ঝরঝর -অবিরত ধারায় আষাঢ়ের বৃষ্টি ঝরঝর ঝরছে।
টেরাকোটা -পোড়ামাটির তৈরি মানুষের ব্যবহারের সব রকমের
জিনিস টেরাকোটা হিসেবে পরিচিত।
টেপাপুতুল -টিপে টিপে তৈরি করা হয় বলে এসব পুতুলের নাম
টেপাপুতুল।
ঠা-া -পাকিসত্মানি সেনারা ঠা-া মাথায় এদেশের নিরীহ
মানুষকে হত্যা করেছে।
ডুবুরি -মেঘনা নদীর গভীর তলদেশ থেকে ডুবরি নিমজ্জিত
লঞ্চটি উদ্ধার করেছে।
ঢোল-শহরৎ - সেকালে রাজার আদেশ জারি করা হতো ঢোল-শহরত করে।
তনু -লোকটির ৰদ্র তনু কিন্তু দারম্নণ সাহসী
তোলপাড় -টাকা না পেয়ে ছেলেটি তোলপাড় শুরম্ন করে দিল।
থই থই -বন্যার ফলে মাঠ-ঘাট পানিতে থই থই করছে।
দিগনত্ম -গ্রাম বাংলায় দিগনত্মজোড়া ফসলের মাঠ রয়েছে।
দৃষ্টিগ্রাহ্য -দৃষ্টিগ্রাহ্য দূরত্বের বাইরের জিনিসও মানুষ যন্ত্রের সাহায্যে দেখতে পারে।
দাপটে -মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবার খুব দাপটের সাথে খেলছে।
দিশেহারা - বিপদে দিশেহারা হতে নেই।
দলপতি - খেলাধুলায় দলপতির নির্দেশ মেনে চলতে হয়।
দীৰা - আমি শিৰকের কাছ থেকে দেশপ্রেমের দীৰা গ্রহণ করেছি।
দিবারাত্রি - পরীৰা সামনে, তাই দিবারাত্রি পড়ছি।
নীল নক্শা - পাকিসত্মানি সেনারা এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করার জন্য একটি নীল-নকশা তৈরি করেছিল।
নূ্যনতম -মানুষের নূ্যনতম চাহিদা মেটাতে সকলের কাজ করে যাওয়া উচিত।
নিষ্পাপ - তিনি শিশুর মতো নিষ্পাপ।
নির্জন - নির্জন নদীর তীরে রাখাল গান গাইছে।
নির্বিচারে - নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে পাকবাহিনী।
পুলকিত -ঈদের দিন শিশুরা খুব পুলকিত হয়।
প্রযুক্তি -আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষকগণ ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করেছে।
পরাধীন - আমরা এখন আর পরাধীন নই স্বাধীন জাতি।
পস্নাটুন -সেনা অধিনায়ক যুদ্ধৰেত্রে আরও কয়েক পস্নাটুন সৈন্য পাঠালেন।
পরিখা - সৈনরা পরিখার মধ্যে থেকে গুলি চালাচ্ছে।
প্রমাদ গোনা - গোলাগুলির শব্দ শুনেই আমরা প্রমাদ গুনছিলাম, ভয়ঙ্কর কিছু ঘটতে যাচ্ছে।
প্রতিজ্ঞা - প্রতিজ্ঞা কর আর কোন দিন এ কাজ করবে না।
প্রবীণ - প্রবীণ লোককে সম্মান করতে হয়।
পরাগ - মুখে ফুলের পরাগ মেখে লতার দোলনায় দুলব।
বিকট -রাত-দুপুরে বিকট আওয়াজ শুনে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।
বনায়ন - বনায়ন কর্মসূচি পরিবেশ রৰার ইতিবাচক ফল দেবে।
বিচিত্র - বিচিত্র এই পৃথিবী, বিচিত্র এই পৃথিবীর মানুষ।
বাঁশের -ইতিহাসে তিতুমীরের বাঁশের কেলস্নার কাহিনী লেখা আছে।
ব্রত -ছাত্রদের ব্রত হল পড়াশোনা।
বাকশিল্প -কবিতা আবৃতি এক ঐতিহ্যবাহী বাকশিল্প।
বদনসিব -বদনসিব ছেলেটির পরীৰার আগের রাতে জ্বর হল।
বেঈমান -বেঈমানকে ঘৃণা করো।
বরেণ্য - তিনি একজন বরেণ্য ব্যক্তি।
বেনারসি -বরপৰ কনেকে বেনারসি শাড়ি দিয়েছে।
বধ্যভূমি -অনেক বধ্যভূমি আজও চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি।
ভারসাম্য -পরিবেশের ভারসাম্য রৰা করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
ভয়ানক - ১৯৯১ সালে দেশে এক ভয়ানক বন্যা হল।
ভাষণ - মহানবী (স) সাহাবিদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিলেন।
ভরভর -নদীনালা পানিতে ভরভর হয়ে আছে।
মন্ত্রণা - মহান শিৰকের কাছে যে মন্ত্রণা লাভ করেছি তাই আমরা জীবনে বড় শিৰা।
মুক্তিকামী -বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অনেক মুক্তিকামী মানুষ প্রাণ দিয়েছেন।
মোহর - পরীৰার উত্তরপত্রগুলো মোহর করে দাও।
রগচটা -কী যে রগচটা লোকের পালস্নায় পড়েছি, কথায় কথায় রেগে ওঠে।
রত্নপাথর - নানা রকম রত্নপাথর সংগ্রহ করাও কারও শখ।
লোকসংগীত - বাংলাদেশের লোকসংগীত অত্যনত্ম জনপ্রিয়।
শ্যাম - বাংলাদেশের শ্যামরূপ দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
শক্তিধর -সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার শক্তিধর হিংস্র প্রাণী।
শ্রমজীবী -শ্রমজীবী মানুষ দেশের প্রকৃত সম্পদ।
শ্রমসঙ্গীত - ছাদ পেটার গান এক রকম শ্রমসংগীত।
শিশির - শরতের শিশির ভেজাঘাস ভালই দেখায়।
শখ - বই পড়া আমার শখ।
সোনার ছবি - আমাদের দেশটাকে মনে হয় যেন এক সোনার ছবি।
সেস্নাগান - বিশ্বের দেশে দেশে এখন পরিবেশ রৰার সেস্নাগান উঠেছে।
সংরৰিত -সামরিক জাদুঘর তৈরির জন্য এ স্থানটি সংরৰিত আছে।
সশস্ত্র - সশস্ত্র যুদ্ধে মুক্তিসেনারা জয়ী হয়।
স্মরণীয় - কৃতকর্মের জন্য তিনি আমাদের স্মরণীয় ব্যক্তি।
সৌজন্য -তোমার কোন সৌজন্যবোধ নেই।
সঙ্কল্প -ভাল কাজ করার জন্য সঙ্কল্প থাকা দরকার।
সাধক - তিনি ছিলেন মহাসাধক।
সহিস -লোকটা সহিসের চাকরি নিয়েছে।
হত্যালীলা -পাকিসত্মানী সেনাদের নির্মম হত্যালীলায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী দোসররা সহায়তা করেছিল।
হাবিলদার -হাবিলদারের নেতৃত্ব সিপাইরা জায়গাটা পাহারা দিচ্ছে।
হতবিহ্বল -হঠাৎ আগুন লাগায় বসত্মির লোকেরা হতবিহ্বল হয়ে পড়ল।
হাতিয়ার -আদিম মানুষ পাথরের হাতিয়ার দিয়ে পশু বধ করত।

* সম্ভাব্য যতি বা ছেদচিহ্নের উদ্ধৃতি সাজেশন্স।
প্রশ্ন : ৬। যতি বা ছেদ চিহ্নবিহীন একটি অনুচ্ছেদ থাকবে। যথাস্থানে যতি বা ছেদ চিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি লিখতে হবে।
০১. বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে নদী নদীর সঙ্গে তাই এ দেশের মানুষের গভীর মিতালি পদ্মা মেঘনা যুমনা ব্রহ্মপুত্র এ দেশের বড় নদী ছোট ছোট নদীও রয়েছে অনেক এদের নাম ভারি মিষ্টি তিসত্মা করতোয়া ইছামতি গড়াই মহানন্দা ধলেশ্বরী শীতলৰ্যা সুরমা কর্ণফুলী সাংগু মাতামুহুরি ইত্যাদি।
০২. দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকে দুখু দেখে এক খুনখুনে বুড়ি ঘরের ভেতর চরকা কাটছে ঝলমলে তার চেহারা যেন পূর্ণিমার চাঁদ তার সব জ্যোৎস্না ওর গায়ে ঢেলে দিয়েছে দুখু বুড়িকে সালাম জানাল বলল দাদিমা গো বাতাস আমার চরকা কাটার সব তুলো উড়িয়ে নিয়ে গেছে আমায় কিছু তুলো দাও।
০৩. সত্য কখনও চাপা থাকে না সত্যকে হাজার চেষ্টাতেও ঢেকে রাখা যায় না সত্য নিজ গুণেই প্রকাশিত হয়ে পড়ে সেজন্য যে ব্যক্তি সত্যনিষ্ঠ তিনি কাউকে ভয় পান না এজন্যই বলা হয় সত্যের শির সব সময় উন্নত সত্য কারও কাছে মাথা নত করে না।
০৪. সাকর্াসের হাতি নানা খেলা দেখিয়ে আমাদের আনন্দ দেয় সামনের পা তুলে দাঁড়ানো পা দিয়ে বল ছুড়ে মারা এসব সে অনায়াসে করতে পারে হাতির খাওয়া আট নয় মণ ঘাসপাতা আর ছয় মণের মতো পানি হাতি দাঁড়িয়ে ঘুমায়।
০৫. মেয়র বললেন এত বেশি কেন চাইছ বাপু আমি সারা মাসে এক হাজার মোহর বেতন পাই না আর তুমি কয়েক মিনিটের জন্য চাইছ এক হাজার তাই কি হয় পঞ্চাশ মোহর দিচ্ছি নিয়ে যাও এ কথা শুনে বাঁশিওয়ালার মাথায় যেন বাজ পড়ল।
০৬. পাখি চায় ওড়ার আনন্দ তাকে যত যত্নেই রাখা হোক যতই পোষ মানানো হোক এতে তার মন পাওয়া যায় না খোকা পাখিটি এনেছিল অনেক দূর থেকে কষ্ট করে যত্ন করে লালন-পালনও করেছিল কিন্তু যেই একদিন খাঁচার মুখ খোলা পেল পাখিটি চলে গেল সে আর ফিরে এলো না কারণ প্রাণীর মত পাখিও চায় মুক্তির স্বাদ পাখি চায় স্বাধীনতা।
০৭. মনে রেখো একদিন তোমরা আলস্নাহর কাছে হাজির হবে পৃথিবীতে তোমরা যে কাজ করেছ আলস্নাহ তোমাদের কাছে তার হিসাব চাইবেন তোমাদের ক্রীতদাসদাসীরাও আলস্নাহর বান্দা তাদের প্রতি নিষ্ঠুর ব্যবহার করো না তোমরা নিজেরা যা খাবে তাদেরও তাই খেতে দিবে নিজেরা যে কাপড় পরবে তাদের ও তাই পরতে দেবে।
০৮. নারীর ওপর পুরম্নষের যেরূপ অধিকার আছে পুরম্নষের ওপর নারীর ও সেরূপ অধিকার রয়েছে সকল প্রকার সুদ-ঘুষ দেওয়া-নেওয়া থেকে বিরত থেকো, কখনও অন্যায় বা অবিচার কোরো না।
০৯. ঐ মানুষই আগুন দিয়েছে আবার মানুষই ছুটে এসেছে আগুন নেভাতে আমি বুঝি না মানুষ কেন এমন করে তা হলে তো অনেক পশুপাখি পুড়ে মরেছে অনেক জ্যানত্ম গাছপালা পুড়ে গেছে তোমার টোনা কোথায়।
১০. তাঁরা সবাই নির্মম হত্যাকা-ের শিকার হন শিকার হন আলতাফ মাহমুদও তিনি ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ সুরকার আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রয়ারি গানটিতে সুর দিয়ে তিনি অমর হয়েছেন।
১১. মোসত্মফা কামাল চবি্বশ বছরের প্রাণবনত্ম যুবক প্রচ- আত্মপ্রত্যয়ী তাঁর সাহস বুদ্ধি ও কর্ম-তৎপরতায় সবাই মুগ্ধ।
১২. যে সুন্দর করে কথা বলতে পারে সবাই তার প্রশংসা করে যে সুন্দর কথা বলে তাকে বলা হয় চারম্নবাক শুধু কথা বলা নয় যে সুন্দরভাবে গান করতে পারে তাকে সবাই ভালবাসে কে না ভালো গান শুনতে পছন্দ করে।
১৩. ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ চারদিকে প্রচ- অস্ত্রের গর্জন পাকিসত্মানী সেনাবাহিনী দরম্নইনের দিকে এগিয়ে আসছে আক্রমণ চালাচ্ছে শত্রম্নরা মুক্তিযোদ্ধাদের ভারি অস্ত্রশস্ত্র ছিল না প্রচ- যুদ্ধে একজন মুক্তিযোদ্ধা গুলিবিদ্ধ হলেন পাশেই ছিলেন মোসত্মফা কামাল তিনি এগিয়ে এলেন।
১৪. গভীর অরন্যে ধু ধু মরম্নভূমিতে অসীম মহাকাশে কিংবা অতল মহাসমুদ্রে পথ চিনে নিতে কম্পাস এখন মানুষের নির্ভরযোগ্য যন্ত্র আধুনিক কম্পাস এখন ব্যবহৃত হয় বৈদু্যতিক চুম্বকীয় কাঁটা কিন্তু কম্পাসের মূলে রয়েছে চুম্বকীয় সেই আশ্চর্য দিক নির্দেশক গুণ।
১৫. সেকালে গ্রামে ডনকুসত্মি আর শরীরচর্চার ব্যায়াম হত শেখানো হত মুষ্টিযুদ্ধ লাঠিখেলা তীর ছোঁড়া আর অসি চালনা উদ্দেশ্য ছিল ইংরেজ তাড়ানোর জন্য গায়ে শক্তি সঞ্চয় করা।
১৬. এই মানুষেরা কাজ করে খেতে খামারে কাজ করে কলে-কারখানায় এরা কৃষক এরা শ্রমিক আর এরাই জমিদার মহাজন মালিকের জুলুমের শিকার হয়।
১৭. আসামের ভাসানচরের বাঙ্গালি কৃষকদের অধিকার আদায়ের জন্য সেখানকার কৃষকরা ভালোবেসে তাঁকে ভাসানচরের মওলানা পরে ভাসানী নাম দেয়। সেই থেকে তাঁর পরিচয় হয় মওলানা ভাসানী এ জন্য দেশের সাধারণ এক প্রিয় নাম স্মরণীয় নাম।
১৮. প্রাণীজগতে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে এমন জীবজন্তুর সংখ্যা দিন দিন কমে আসছে বাংলাদেশে কিছু কিছু জীবজন্তু প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে এদের মধ্যে রয়েছে গ-ার বুনো গরম্ন বুনো মোষ বুনো ছাগল ও বুনো কুকুর_এসব প্রাণী পার্বত্য জেলাসমূহে সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে পাওয়া যেত।
সঠিক অংশ বাছাইকরণ
প্রশ্ন : ৭। প্রদত্ত অংশটুকু খাতায় লিখে বন্ধনীর () মধ্যে থেকে সঠিক উত্তরটুকু বেছে নিয়ে এর পাশে লেখতে হবে। (৫টি অংশ থাকবে ৫টির উত্তর দিতে হবে।) ১ ৫=৫
০১. এদেশের কৃষকের মন এদের নরম মাটির মতই (শক্ত/ ঝুরঝুরে/ কোমল)
০২. পদ্মা-মেঘনায় ধরা পড়ে ঝাঁকে ঝাঁকে (রম্নপালি ইলিশ/রূপচাঁদা/রম্নই)
০৩. বাংলার মেয়েরা কাজের অবসরে সূচ ও সুতা দিয়ে সেলাই করে (নকশি শিকা/শীতলপাটি/নকশি কাঁথা)
০৪. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পান (১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে/১৯১৪ খ্রিস্টাব্দে/১০১৫ খ্রিস্টাব্দে)
০৫. 'আষাঢ়' কবিতাটি নেওয়া হয়েছে (সোনার তরী/ৰণিকা/গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থ থেকে।)
০৬. আষাঢ় কবিতাটি লিলেছেন_ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/আহসান হাবিব/সুফিয়া কামাল)
০৭. আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায়_ (শ্রাবণ মাসে/আষাঢ় মাসে/ভাদ্র মাসে)
০৮. দুখু হল শানত্ম আর কাজে (আলসে/পরিশ্রমী/পটু)
০৯. চাঁদের মা বুড়ি থাকত_(প্রাসাদে/কুঁড়েঘরে/আকাশে)
১০. সুখু পুকুরে তৃতীয়বার ডুব দিলে শরীর হয়ে যায় (বেঢপ/অপরূপ/কুশ্রী)
১১. কেমন করে বীর ডুবুরি_ (সাগর সেঁচে হীরা আনে/সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে/সিন্ধু সেঁচে মানিক আনে)
১২. কাজী নজরম্নল ইসলাম_(বাংলাদেশের জাতীয় কবি/ভারতের জাতীয় কবি।)
১৩. শখের মৃৎশিল্পের লেখক (শফিউল আলম/মনসুর মুসা/ড. মাহবুবুল হক)
১৪. আমাদের দেশের প্রাচীন শিল্প (চিত্রশিল্প/মৃৎশিল্প/কারম্নশিল্প)
১৫. পোড়ামাটির ফলকের অন্য নাম (চিলাকোঠা/টেরাকোটা/মৃৎশিল্প)
১৬. জেলের পাওয়া তামার জালায় ছিল (মণিরত্ন/স্বর্ণমুদ্রা/দৈত্য)
১৭. বাদশাহ্ সুলেমান তামার জালায় দৈত্যকে বন্দি করার কারণ (বাদশাহ্র হুকুম তামিলে অস্বীকার/বাদশাহ্র সাথে বেঈমানী/বাদশাহর সাথে বেয়াদবী)
১৮. কল্প বাহিনী 'আলিফ লায়লা' বা 'আরব্য রজনী'-এর জন্ম (প্রাচীন মিসরে/প্রাচীন পারস্যে/প্রাচীন মধ্যপ্রাচ্যে)
১৯. বাতাস, মৌমাছি, ভোমরা ও পাখি ফুল থেকে ফুলে_(পরাগ নিয়ে যায়/পাপড়ি নিয়ে যায়/রেণু নিয়ে যায়)
২০. পাতার মধ্যে আমার রান্নাবান্না হচ্ছে এভাবে_(পাতায় পড়েছে রোদ ও শেকড় এনে দিচ্ছে পানি/পাতার অঙ্েিজন ও সূর্যের আলো বিক্রিয়ায়)
২১. শহীদ মোসত্মফা কামালের জন্ম (ভোলা জেলার হাজিপুর গ্রামে/ব্রাহ্মবাড়িয়া জেলার দরম্নইন গ্রামে/ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে)
২২. মোসত্মফা কামাল মারা যান_(১৮ই এপ্রিল, ১৯৭১/১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১/২৫শে মার্চ, ১৯৭১)
২৩. 'এত হাসি কোথায় পেলে' কবিতায় বলা হয়েছে_ (চাঁদের হাসির/ছোট্ট শিশুর/বড় মানুষের)
২৪. 'এত হাসি কোথায় পেলে' কবিতাটি লিখেছেন_ (কাজী নজরম্নল ইসলাম/জসীমউদ্দীন/রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
২৫. জোসনা ফিনকি দিয়ে ছড়ায়- (কোলো/ফুল/বিজলি)
২৬. ছোট্ট শিশুর চলন_(লতার দোলার মত/কলমি ফুলের মত/পাখির মত)
২৭. সচরাচর কণ্ঠসঙ্গীতের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়_ (লোকসঙ্গীত/যন্ত্রসঙ্গীত/শ্রমসঙ্গীত)
২৮. মানুষ এক অদ্ভুদ পাথরের সন্ধান পায়_(এশিয়ার ম্যাগনেশিয়া নামক স্থানে/এশিয়ার ম্যাগমা নামক স্থানে/আফ্রিকার ম্যাগমা নামক)
২৯. ঝুলনত্ম অবস্থায় পাথরটি মুখ করে থাকে_(পূর্ব-পশ্চিম দিকে/উত্তর-পূর্ব দিকে/উত্তর-দৰিণ দিকে)
৩০. আধুনিক কম্পাসে দিক নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়_ (চুম্বকীয় কাঁটা/বৈদু্যতিক চুম্বকীয় কাঁটা/বৈদু্যতিক কু-লী)
৩১. শহীদ তিতুমীর জন্মগ্রহণ করেন_ (সৈয়দ বংশে/মীর বংশে/জমিদার বংশে)
৩২. নারিকেলবাড়িয়ার 'বাঁশের কেলস্না' ছিল_ (নদীয়ায়/চবি্বশ পরগনায়/ফরিদপুর জেলায়)
৩৩. ইংরেজদের বিরম্নদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলার প্রথম শহীদ_(শহীদ তিতুমীর/ শহীদ মোসত্মফা কামাল/ শহীদ আসাদ)
৩৪. মানুষের যোগাযোগের ৰেত্রে প্রথম গুরম্নত্বপূর্ণ ঘটনা_(হাতিয়ার ব্যবহার/ ভাষা আবিষ্কার/ নৌকা আবিষ্কার)
৩৫. আফ্রিকার উপজাতিরা দূর-দূরানত্মে সংবাদ পাঠাত_(ঢোল পিটিয়ে/শিৰা ফুঁকিয়ে/ বাহক মারফত)
৩৬. টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রথম ব্যবহৃত যন্ত্র_ (টেলিফোন/ বেতার/ টেলিগ্রাফ)
৩৭. যোগাযোগের ৰেত্রে সর্বশেষ সংযোজন_ (বেতার/টেলিভিশন/ ইন্টারনেট)
৩৮. বগুড়ার মহাসত্মানগড়ে আছে_ (প্রত্নতাত্তি্বক জাদুঘর/লোকশিল্প জাদুঘর)
৩৯. মহাস্থানগড়ের জাদুঘরের পাশেই রয়েছে_(গোবিন্দভিটা/ বৈরাগীর ভিটা/ খোদার পাথর ভিটা)
৪০. এ দেশের সভ্যতার বিচিত্র উপাদান সঞ্চিত আছে_(পু-্রবর্ধনে/ শালবন বিহারে/ কানত্মজীর মন্দিরে)
৪১. তেল জাতীয় খাদ্য পাওয়া যায়_ (উদ্ভিদের পাতা থেকে/উদ্ভিদের কা- থেকে/উদ্ভিদের বীজ থেকে)
৪২. প্রাণী খাদ্যের জন্য নির্ভরশীল_ (গাছপালার ওপর/অন্য প্রাণীর ওপর/ প্রকৃতির ওপর)
৪৩. যকৃত রোগের উপকারী ভেষজ উদ্ভিদ_(সিঙ্কোনা /শ্বেতচন্দন/কালমেঘ
৪৪. ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো-এর লেখক_(শামসুর রাহমান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/ সুফিয়া কামাল)
৪৫. সাইক্লোন কবিতাটির কবি_(শামসুর রাহমান/কাজী নজরম্নল ইসলাম/ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
৪৬. ঘূর্ণিঝড়ের সময় মানুষ প্রমাদ গুনে সমজিদে_(নামায পড়ে/আজান দেয়/মিলাদ পড়ে)
৪৭. মানুষের সুন্দর জীবন যাপনের জন্য খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিৰা হল_(দাবি/মৌলিক উপাদান/কৃত্রিম উপদানা)
৪৮. প্রচুর গাছ কেটে ফেলার কারণে প্রকৃতি হারাচ্ছে তার_ (সৌন্দর্য/ ভারসাম্য/সম্পদ)
৪৯. ঘনবসতির দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে_(প্রথম/দ্বিতীয়/তৃতীয়)
৫০. লোকসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে_(সপ্তম/নবম/দশম)
৫১. দেশের জনসংখ্যার শতকরা_কৃষি কাজে নিয়োজিত। (৬০ জন/৬৫ জন/৭০ জন)
৫২. মানুষের প্রথম ও প্রধান মৌল চাহিদা_(বস্ত্র/খাদ্য/বাসস্থান)
৫৩. "আমি খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলি," কথাটি বলেছেন_(শহীদ সোহরাওয়ার্দী/মওলানা ভাসানী/কাজী নজরম্নল ইসলাম)
৫৪. মুনীর চৌধুরী ছিলেন প্রখ্যাত_(কবি ও ইতিহাসবিদ/নাট্যকার ও সমালোচক/চিত্রশিল্পী ও গায়ক)
৫৫. মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের সবচেয়ে বড় খেতাব_(বীর বিক্রম/ বীরপ্রতীক/ বীরশ্রেষ্ঠ)
৫৬. দিলস্নীপতির পুত্রের করে_ (লইয়াছে পানি চরণের পরে/দেখিলাম আমি দাঁড়ায়ে তফাতে)
৫৭. ইঙ্গিতে তা শিকায় সাগর_লাইনটি (সবার আমি ছাত্র কবিতার/সংকল্প কবিতার/ ফাল্গুনে কবিতার)
৫৮. ডক্টর গোবিন্দ চন্দ্র দেব ছিলেন_(খ্যাতিমান দার্শনিক/খ্যাতিমান সাহিত্যিক/নাট্যকার ও সমালোচক)
৫৯. বন্য প্রাণীদের বাঁচিয়ে রাখা_ (সরকারের দায়িত্ব/আমাদের কর্তব্য/ জনগণের কাজ)
৬০. ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিসত্মানি বাহিনী যুদ্ধে_(পরাজিত হল/ কোণঠাসা হয়ে পড়ল/বিপর্যসত্ম হল)
৬১. একজনের অপরাধের জন্য অন্যকে দায়ী করা_(হবে না/চলবে না/ খারাপ কাজ)
৬২. লোকসংগীত আমাদের_(নিজস্ব সম্পদ/ধার করা সম্পদ/পৈত্রিক সম্পদ)
৬৩. মোসত্মফা কামাল বীরত্বের জন্য উপাধি পেয়েছেন_(বীরশ্রেষ্ঠ/ বীরউত্তম/ বীরবিক্রম)
৬৪. বাদশাহ আলমগীরের পুত্রকে পড়াতেন_(এক মৌলভী/এক বাদশা/এক দরবেশ)
৬৫. মওলানা মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ খান ভাসানী মারা যান_ (১৯৭৬/ ১৯৮৬/ ১৯৬৬) সালে
৬৬. বরফের চেয়ে শীতল কী কিছু আছে? সেটি কী? (স্বজন বিমুখ হৃদয়/অপরিতৃপ্ত মন/অশানত্ম হৃদয়)
৬৭. হজ অনুষ্ঠিত হয়_ (যিলকদ/যিলহজ/রমজান)
৬৮. আকাশের চেয়ে উচ্চতা কার বেশি? (সত্যের/দৈত্যের/পাহাড়ের)
৬৯. স্বাধীনতা যুদ্ধ কত সালে হয়েছিল? (১৮৭০/১৯৭১/১৯৭০)
৭০. গরিলা কোথায় বাস-(নেপালের জঙ্গলে/পাহাড়ি অঞ্চলে/আফ্রিকার গহিন অরণ্যে)
৭১. প্রত্যেকটি হাতির দলে একটি করে কী থাকে? (মাদি হাতি/পাগল হাতি/ দলপতি)
৭২. মহানবী কয়টি কথা মনে রাতে বলেন? (২টি/৪টি/৫টি)
৭৩. প্রাচীনকালে বাংলাদেশের কোন কাপড় পৃথিবী বিখ্যাত ছিল? (চালুচরী/মসলিন/জামদানি)
৭৪. বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়_(নবম হিজরি/একাদশ হিজরি/দশম হিজরি)
৭৫. কুমিরের মতো দেখতে অদ্ভুদ প্রাণীর নাম_ (তিমি/ঘড়িয়াল/ হরিয়াল)
৭৬. গাছপালা না থাকলে পরিবেশ হতো_ (নাতিশীতোষ্ণ/শীতল/উষ্ণ)
৭৭. মাটির শিল্প তৈরি হয়_ (বেলেমাটি/এঁটেল মাটি/দো-অাঁশ মাটি দিয়ে)
৭৮. ৩০ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি প্রিয়_(স্বাধীনতা/ পরাধীনতা/যুদ্ধ)
৭৯. আলোর পাখির নাম_ (জোনাকি/মৌমাছি/হীরে মানিক)
৮০. হাউই চড়ে চায় যেতে কে (স্বর্গপানে/চন্দ্রলোকের অচিনপুরে/ আকাশ ফুঁড়ে)
৮১. নিজ কার্য নষ্ট করে_(সুখী বলি/বিজ্ঞ বলি/মূর্খ বলি তারে)
৮২. রণদাপ্রসাদ সাহা জন্মেছিলেন_(ধনী গৃহে/গৃহস্থ গৃহে/গরীবের ঘরে)
৮৩. 'তুলনা' কবিতাটি লিখেছেন_ (জসীসউদ্দীন/শেখ ফজলুল করিম/ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
৮৪. 'শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস' হিসাবে পালন করি_(১৬/১৪/১৫ ডিসেম্বরকে)।
৮৫. শিক্ষাগুরুর মর্যাদা কবিতাটি লিখেছেন_(কাজী কাদের নেওয়াজ/ কাজী নজরুল ইসলাম/ আহসান হাবীব)

 ঙ্ অনুচ্ছেদ থেকে প্রশ্ন তৈরিকরণ
অথবা, বিপরীত শব্দ না দিয়ে একটি অনুচ্ছেদ থাকবে অনুচ্ছেদটি পড়ে ৫টি প্রশ্ন তৈরি করতে হবে।
১। নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে কত নদী। নদীর সঙ্গে তাই এ দেশের মানুষের গভীর মিতালি। পদ্মা, মেঘনা, যুমনা ও ব্রহ্মপুত্র এ দেশের বড় নদী। ছাট নদীও রয়েছে অনেক; এদের নামও ভারি মিষ্টি তিস্তা, করতোয়া, ইছামতি, গড়াই মহানন্দা, ধলেশ্বরী, শীতলৰ্যা, সুরমা, কর্ণফুলি, সাংগু মাতামুহরী ইত্যাদি। এসব নদীতে চলে নানা রকম নৌকা। নৌকাগুলোর নামও কত চমৎকার : কোষা, ডিঙি, ছিপ, বালাম, বহরা পানসি, পাতাম, সাম্পান ও ময়ূরপঙ্খি। নদীর বাঁকে বাঁকে জেলেদের গ্রাম। নৌকা আর জাল দিয়ে সারাদিন তারা নদীর বুকে ভেসে বেড়ায় আর মাছ ধরে। পদ্মা মেঘনায় ধরা পড়ে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। এ দেশের সাগর, নদী, খাল আর বিলে পাওয়া যায় কোরাল, লাৰা, লইট্যা, ছুরি, ফাইস্যা মাছ। নদী আর খাল-বিলে পাওয়া যায় রুই, কাতল, মৃগেল, ভেটকি, ভাঙুন, চিতল, বোয়াল, শোল, কৈ, মাগুর, শিং, পাবদা, পুঁটি আরও নানা জাতের মাছ। ভাত আর মাছ আমাদের প্রিয় খাবার। এজন্যই আমরা বলি, মাছে-ভাতে বাঙালি।
২। নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
আমাদের দেশের অধিকাংশ জায়গাজুড়ে রয়েছে সবুজ গ্রাম আর দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠ। মাঠে মাঠে রাখালেরা গরু চরায়। ঘুঘু ডাকা অলস দুপুরে কখনও তারা বটের ছায়ায় গামছা পেতে ঘুমায়, কখনও আবার বাঁশি বাজায়। এ দেশের কৃষকের মন এ দেশের নরম মাটির মতোই কোমল। তারা খুব পরিশ্রমী। ভোর না হতেই লাঙল জোয়াল কাঁধে কৃষকেরা মাঠে যায়। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে তারা ফসল ফলায়। পাকা ধানের সোনালি রং দেখে কৃষকের মুখে হাসি ফোটে। এ দেশের উর্বর মাটিতে ফলে কত রকমের ধান। এদের নামও শুনতে ভালো লাগে : পাইজাম, নাজিরশাইল, অঞ্জনলক্ষ্মী, আকাশমণি, কাটারিভোগ, বালাম, বিরম্নই, বাসমতি পৰীরাজ, কাশফুল, বাঁশফুল, বিনি্ন, শঙ্খমুখী, মানিকশোভা, কালজিয়া, বাদশাভোগ। হেমনত্মে নতুন ধানের মিষ্টি গন্ধে আমোদিত হয় চার দিক। তখন নবান্ন উৎসবে মেতে ওঠে সবাই। ঘরে ঘরে আনন্দের ঢেই জাগে। শীতকালে জমে পিঠাপুলির উৎসব। আর কাজের অবসরে গ্রামে গ্রামে গানের আসর বসে।
৩। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
মহানবী (স) তাঁর ভাষণ শেষ করলেন। তাঁর চোখ মুখ আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। আকাশের দিকে তাকিয়ে বললেন, হে আলস্নাহ, আমি কি তোমার বাণী মানুষের কাছে পেঁৗছে দিতে পেরেছি?
আরাফাতের ময়দান থেকে লৰ লৰ কণ্ঠে ধ্বনিত হল, হঁ্যা আপনি পেরেছেন।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স)-এর মন তখন আনন্দে পূর্ণ হয়ে উঠল। পৃথিবীতে তাঁর কাজ শেষ হয়েছে। মনে হল, হয়তো এটাই তাঁর জীবনের শেষ হজ। তিনি আর কাবাশরীফে উপস্থিত হতে পারবেন না। সমবেত মানুষের উদ্দেশ্যে তিনি বললেন : তোমরা সাৰী, আমি আমার কর্তব্য পালন করেছি। বিদায়।
৪। নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
মাটির তৈরি শিল্পকর্মকে আমরা বলি মাটির শিল্প বা মৃৎশিল্প। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ হল মাটি। দোঅাঁশ মাটি তেমন আঠালো নয়, আর বেলে মাটি তো ঝরঝরে তাই এগুলো দিয়ে মাটির শিল্প হয় না। এঁটেল মাটি হলেই যে তা দিয়ে শিল্পের কাজ করা যাবে তাও নয়। এর জন্য অনেক যত্ন আর শ্রম দরকার। দরকার হাতের নৈপুণ্য ও কারিগরি জ্ঞান। কুমোরদের কাছে এসব খুব সহজ। কারণ তারা বংশ পরম্পরায় এ কাজ করে আসছে। আবার এ কাজের জন্য প্রয়োজন কিছু ছোটখাটো যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম। সবকিছুর আগে যেটা দরকার তা হল একটা কাঠের চাকা। এই চাকায় নরম মাটির তাল লাগিয়ে নানা আকারের মাটির পাত্র তৈরি করে কুমোররা।
৫। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার পরিচয় পাওয়া যায় মাটির শিল্পে। এটা এ দেশের নিজস্ব শিল্প। বৈশাখী মেলায় ও নানা পার্বণে যেসব মেলা বসে, মেলায় যেসব মেলায় বিক্রি হয় মাটির তৈরি নানা রকম পুতুল, নশকা করা হাঁড়ি, মাটির ফলক, তৈজসপত্র। গ্রামের কুমোররা নিপুণভাবে তৈরি করে। প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে মৃৎশিল্পের চর্চা হচ্ছে। ময়নামতির শালবন বিহার, বগুড়ার মহাস্থানগড়, বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদে দেখা যায় পোড়ামাটির ফলক বা টেরাকোটার নিদর্শন। তাই মাটির শিল্প আমাদের ঐতিহ্য ও গর্বের বিষয়।
৬। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
পাকিসত্মানি হানাদার বাহিনী ২৫ শে মার্চ মধ্যরাতে আক্রমণ চালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ে_ ছাত্রছাত্রীদের হলে, শিৰকদের বাড়িতে বাড়িতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের ধর্মপ্রাণ শিৰক ছিলেন এম. মুনিরম্নজজ্জামান। প্রচ- গোলাগুলির শব্দ শুনে প্রমাদ গুণ ছিলেন তিনি। তাই পবিত্র কুরআন শরীফ পড়তে বসেছিলেন। ঐ অবস্থা থেকেই তাঁকে ধরে, টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গেল পাকিসত্মানি সৈন্যরা। ওই বাড়িতেই নিচের তলায় থাকতেন ইংরেজির খ্যাতিমান অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা। হানাদার বাহিনী ঘর থেকে তাঁকেও ধরে নিয়ে এল।
তারপর দু'জনকেই নিচের সিঁড়িতে নিয়ে গুলি করল। এ বাড়ির খুব কাছেই থাকতেন দর্শনের যশস্বী শিৰক অধ্যাপক গোবিন্দচন্দ্র দেব। নিরহংকার, সহজ-সরল এই জ্ঞানী মানুষটির মুখে হাসি যেন লেগেই থাকত সব সময়। তিনি ছিলেন সবার শ্রদ্ধার পাত্র। তিনিও রেহাই পেলেন না। এক ঝাঁক বুলেটে তাঁর শরীর ঝাঁঝরা হয়ে গেল। একই রাতে শহীদ হলেন অধ্যাপক ফজলুর রহমান খান, অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল মুকতাদির। হত্যা করা হলো আরও কয়েকজন শিৰককে।
৭। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আমাদের চরম মূল্য দিতে হয়েছে। প্রায় ন মাসের মুক্তিযুদ্ধে প্রাণদান করেছেন এ দেশের অজস্র মানুষ। তাঁদের মধ্যে আছেন কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-শিৰক-পুলিশ-সেনাবাহিনীর সদস্যসহ নানা পেশার মানুষ। প্রাণ দিয়েছেন অনেক সরকারি- বেসরকারি চাকরিজীবী। ২৫ শে মার্চ মাঝ রাতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের, নিরীহ মানুষদের। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে দেশের খ্যাতনামা বরেণ্য ব্যক্তিদের। পাকিসত্মানি সেনারা এ দেশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী দোসরদের সহযোগিতায় এই নির্মম হত্যাকা- চালিয়েছে। অনেক মূল্যবান প্রাণের বিনিময়ে, অনেকের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা প্রিয় স্বাধীনতা অর্জন করেছি। যাঁদের মহান ত্যাগ ও প্রাণদান আমাদের স্বাধীনতার সঙ্গে মিশে আছে, আমরা তাঁদের ভুলব না।
৮। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
১৭ই এপ্রিল, ১৯৭১। ভোরবেলা পাকিসত্মানি হানাদার বাহিনী দরম্নইন গ্রাম মুক্তিসেনাদের ওপর গোলাবর্ষণ শুরম্ন করল। মোসত্মফা কামাল বুঝতে পারলেন, এত কম শক্তি নিয়ে ওদের মোকাবেলা করা যাবে না। তাই তিনি আবারও কমান্ডারের কাছে সংবাদ পাঠালেন জরম্নরি সেনা সহায়তার জন্য।
কিন্তু বাড়তি সেনা তো দূরের কথা-দু-তিন দিন ধরে তাদের নিয়মিত খাবার সরবরাহও বন্ধ। চিনত্মায় অস্থির হয়ে উঠলেন মোসত্মফা কামাল। সকলে মিলে অবস্থান নিলেন পরিখার মধ্যে। দুপুরের দিকে হাবিলদার মুনির আহমদের নেতৃত্ব এক পস্নাটুন মুক্তিসেনা দরম্নইন গ্রামে এসে পেঁৗছল। সেই সঙ্গে খাবারও এল। কিছুটা স্বসত্মির নিঃশ্বাস পড়ল দরম্নইন নিরাপত্তা ঘাঁটিতে। এ দিকে পাকিসত্মানি শিবির থেকে গোলাবর্ষণও হল বন্ধ।
৯। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
কবি জসীমউদ্দীন ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ৩০ শে অক্টোবর ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। গ্রাম বাংলার প্রকৃতি ও সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে তিনি কবিতা লিখেছেন। তাঁর কবিতায় পলস্নীজীবন বেশি উঠে এসেছে বলে তাকে বলা হয় 'পলস্নীকবি'। তবে তিনি অনেক সুন্দর গদ্য ও রচনা করেছেন। তাঁর লেখা ভ্রমণকাহিনী ও আত্মজীবনী অত্যনত্ম সুন্দর। তিনি ছোটদের জন্য অনেক সুন্দর লেখা লিখেছেন। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'কবর' এবং বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ 'নকশী কাঁথার মাঠ' ও 'সোজন বাদিয়ার ঘাট।' ছোটদের জন্য তাঁর লেখা 'ডালিম কুমার' 'হাসু' ও 'এক পয়সার বাঁশি।' তিনি ১৯৭৬ সালের ১৪ই মার্চ ঢাকায় মৃত্যবরণ করেন।
১০। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
অনেক কাল আগের কথা। এশিয়া মহাদেশের ম্যাগনেশিয়া নামের একটা জায়গায় মানুষ এক অদ্ভুত পাথরের সন্ধান পেল। আশ্চর্য তার গুণ। দেখা গেল ওই পাথরের রয়েছে লোহার টুকরোকে টেনে ধরার চমৎকার ৰমতা।
কৌতূহলী মানুষ লোহার টুকরো সেই পাথরের কাছে নিয়ে বারবার পরখ করে দেখল। প্রত্যেক বারই দেখা গেল অদৃশ্য কোন এক শক্তিতে পাথর সেগুলোকে কাছে টানছে। আর সেগুলো পাথরের সঙ্গে এসে লেপ্টে বসছে। পাথরের এ অদৃশ্য আর্কষণ শক্তি দেখে মানুষ বিস্মত হল। এভাবেই আবিষ্কৃত হল চম্বক পাথর। ম্যাগনেশিয়াতে এ পাথর পাওয়া গেল বলে সে জায়গার নাম অনুসারে এই আশ্চর্য পাথরের নাম রাখা হল ম্যাগনেটাইট।
১১। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
আজ থেকে দুই হাজার দুই শত বছর পূর্বে গল্পকার ঈশপ গ্রিস দেশ জন্মেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সামান্য ক্রীতদাস। তখনকার দিনে রোম ও গ্রিসে ক্রীতদাস প্রথা প্রচলিত ছিল। তিনি কী ছিলেন, তার চেয়ে বড় কথা তিনি যে সাহিত্য রচনা করে গেছেন তা চিরসুন্দর ও চিরস্থায়ী। তাঁর ভাব যেমন গভীর, ভাষা তেমনি সহজ ও সরল। তাঁর প্রত্যেকটি গল্পের মধ্যে কিছু না কিছু মূল্যবান উপদেশ আছে। তাঁর নীতিমূলক গল্পগুলো বিশ্বসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।
১২। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
প্রচ- যুদ্ধ হল। তিতুমীর আর তাঁর বীর সৈনিকরা প্রাণপণ যুদ্ধ করলেন। কিন্তু কিছুৰণের মধ্যেই ইংরেজ সৈনিকদের গোলার আঘাতে ছারখার হয়ে গেল নারিকেলবাড়িয়ার বাঁশের কেলস্না। শহীদ হলেন বীর তিতুমীর।শহীদ হলেন অসংখ্য মুক্তিকামী বীর সৈনিক। তিতুমীরের ২৫০ জন সৈন্যকে ইংরেজরা বন্দি করল। কারো হল কারাদ-, কারো হল ফাঁসি। এভাবেই শেষ হল যুদ্ধ। কিন্তু এ যুদ্ধের বীর নায়ক তিতুমীর অমর হয়ে রইলেন এ দেশের মানুষের মনে। আজ থেকে প্রায় পৌনে দুশ বছর আগে তিনি পরাধীন ভারতবর্ষের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন ইংরেজদের বিরম্নদ্ধে। ইংরেজদের বিরম্নদ্ধে স্বাধীনতার যুদ্ধে বীর তিতুমীরই হলেন বাংলার প্রথম শহীদ।
১৩। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
যোগাযোগের ৰেত্রে সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে ইন্টারনেট। এট বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের এক বিশাল নেটওয়র্াক। বিশ্বের কোটি কোটি কম্পিটার এর সঙ্গে যুক্ত। এর মাধ্যমে আমরা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি। পারি যে কোন, তথ্য, উপাত্ত, বার্তা, ছবি ইত্যাদি আদান-প্রদান করতে, এমনকি পরস্পরের চেহারাও দেখতে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন সারা বিশ্বের জ্ঞান সম্পদের বিপুল তথ্য সংরৰণ করা হচ্ছে। ওয়েব বা ডডড। এই জ্ঞানভা-ার থেকে যে কোন বিষয়ে ইচ্ছেমতো তথ্য আহরণ করা যায়। বস্তুত যোগাযোগের ৰেত্রে সময় আর দূরত্ব এখন কোন বাধাই নয়।
১৪। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
মওলানা ভাসানী বাইশ বছর বয়সে কংগ্রেস নেতা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের আদর্শে তিনি অনুপ্রাণিত হয়ে রাজনীতিতে যুক্ত হন। এরপর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। তাঁকে কারারম্নদ্ধ করা হয়। সতের মাস পর তিনি মুক্তি পান। এরপর ১৯১৪ সালে সিরাজগঞ্জে এক সভায় কৃষক সাধারণের ওপর জমিদারদের শোষণ, নিপীড়ন ও অত্যাচারের কাহিনী তুলে ধরেন। এই সভায় ভাষণের জন্য তাঁকে নিজের জন্মভূমি ছাড়তে হয়। তিনি এবার চলে যান আসামের জলেশ্বরে। এ বছরই আসামের ধুবড়ি জেলার ভাসনচরে বাঙালি কৃষকদের ওপর অত্যচারের বিরম্নদ্ধে তিনি এক বিশাল প্রতিবাদী সমাবেশের আয়োজন করেন। এই সমাবেশেই সাধারণ কৃষকরা তাঁকে ভাসানচরের মওলানা তথা মওলানা ভাসানী নামে অখ্যায়িত করে।
১৫। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
প্রাণিজগতে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে এমন জীবজন্তুর সংখ্যা দিন দিন কমে আসছে। বাংলাদেশে কিছু কিছু জীবজন্তু প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এদের মধ্যে রয়েছে গ-ার, বুনো গরম্ন, বুনো মোষ, বুনো ছাগল ও বুনো কুকুর। এসব প্রাণী পার্বত্য জেলাসূমহে, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে পাওয়া যেত। বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হওয়া প্রাণীর মধ্যে আরও আছে হাড়গিলা, মিঠা পানির কুমির, রাজ শকুন, সোনালি বিড়াল, নীল গাই ও হনুমান। এ ছাড়া আরও কিছু জীবজন্তু বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাঘ, হাতি, হরিণ, বনমোরগ, মদনটেক, কুমির, কচ্চপ, গুইসাপ, বনরম্নই, এখন বাঘডঁাঁস, সজারম্ন, উড়নত্ম কাঠবিড়ালি, সোনাব্যাঙ প্রভৃতি এখন আর খুব বেশি নেই। এমন কি সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারও এখন সংখ্যায় কমে গেছে। এসব প্রাণী বাঁচিয়ে রাখা আমাদের কর্তব্য।
১৬। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
মানুষ প্রকৃতির আবহাওয়ায় লালিত সনত্মান। তাই প্রকৃতির কাছে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। বিশাল আকাশের দিকে আমরা যখন তাকাই, তখন তার কাছে শিৰা পাই উদারতার। তেমনিভাবে বায়ুর কাছে শিখি আপন তেজে দীপ্ত হতে, চাঁদের কাছে শিখি মধুরতা ও নম্রতা। সাগরের কাছে শিখি বিশাল অনত্মরের অধিকারী হতে, আর নদীর কাছে শিখি দ্রম্নত বেগে ছুটতে। এমনিভাবে মাটি, পাথর, ঝরনা প্রভৃতির কাছ থেকেও আমাদের অনেক শেখার আছে। তাই এ বিশাল পৃথিবী আমাদের শেখার ও জানার এক বিরাট পাঠশালা।
১৭। নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর?
সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় আমাদের অতি পরিচিত শব্দ। প্রায় প্রতিবছরই আমরা এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হই। বৈশাখ মাসে তা ঘটেই, অন্য কোনো কোনো মাসেও প্রকৃতির খেয়ালখুশি মতো ঘূর্ণিঝড় হয়। ঘূর্ণিঝড়ের রূপ এতই প্রচ- যে, বাইরের গাছপালা ও ঘরবাড়ির চালের সঙ্গে ঘরের ভেতরের আসবাবপত্তর ও বইখাতা তছনছ হয়ে যায়। এমন কি ঝড়ের ফলে নদী-সমুদ্রের জলও ফুঁসে ওঠে। মানুষ প্রমাদ গুণে, মসজিদে মসজিদে আজান দেয়, মন্দিরে বেজে ওঠে শাঁখ। ঘরবাড়ি, পশুপাখি সব যেন ঝড়ের তোড়ে ভেসে যায়।
১৮। নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর?
আমাদের দেশে খুব বেশি খনিজ সম্পদ এখনও আবিষ্কৃত হয়নি। এ পর্যনত্ম আবিষ্কৃত খনিজ সম্পদগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর, চীনামাটি ও সিলিকা বালি। গুণ ও পরীৰণের দিক থেকে গ্যাসই আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান খনিজ সম্পদ। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, বাংলাদেশের দৰিণ অঞ্চলে তেলের খনি আছে। কিছুদিন ধরে এ তেল অনুসন্ধানের কাজ চলছে। গ্যাস আসলে এক ধরনের জ্বালানি। গ্যাস পোড়ালে উৎপন্ন হয় তাপ। এই তাপ শক্তির জোরে চুলাতে রান্না চলে, বড় বড় কল-কারখানার চাকাও ঘোরে।
১৯। নিছের অনুচ্ছেদটি পড়ে পাঁচটি প্রশ্ন তৈরি কর।
দিলস্নীর বাদশাহ নাসিরউদ্দিন গরীবের মত থাকতেন। তাঁর মনে কোন অহংকার ছিল না। তিনি ছিলেন যেমন দয়ালু তেমনি বিনয়ী। নিজের সুখের জন্য তিনি মোটেই ভাবতেন না। তাঁর শুধু চিনত্মা কিসে প্রজাদের মঙ্গল হবে। তিনি নিজের হাতে কুরআন নকল করতেন এবং টুপি সেলাই করতেন। সেগুলো বিক্রি করে যে অর্থ পেতেন তা দিয়ে কোন রকম সংসার চালাতেন। তিনি বলতেন, "রাজকোষের ধন দৌলত আমার নহে প্রজাদের।"

এক কথায় প্রকাশ সাজেশন্স
প্রশ্ন : ১১। ৬টি বাক্য দেওয়া থাকবে। যেকোন ৫টি বাক্যের এক কথায় প্রকাশ করতে হবে।
অনেকের মধ্যে একজন-অন্যতম
অন্যের অধীন-পরাধীন
অহংকার নেই এমন-নিরহংকার
আকাশে যে উড়ে বেড়ায়_খেচর
আকাশ পথে যে বাহন ব্যবহার করা যায়-নভোযান
উপকার করিবার ইচ্ছা-উপচিকীর্ষা
উপকার করেন যিনি-উপকারী
একই সময়ে বর্তমান_সমসাময়িক
কোকিলের ডাক- কুহু
কোন কিছুতে ভয় নেই যার-অকুভোতয়
কল্পনা করা যায় না এমন_অকল্পনীয়
চারদিক ঘুরে আসা-পরিভ্রমণ
চিরকাল যে সুখে থাকে-চিরসুখী
চিরদিন মনে রাখার যোগ্য-চিরস্মরণীয়
জয় করার ইচ্ছা-জিগীষা
জানিবার ইচ্ছা-জিজ্ঞাসা
জয়ের জন্য যে উৎসব-জয়োৎসব
জ্ঞান লাভের বাসনা-জ্ঞানতৃষ্ণা
টলে না এমন-অটল
ডালের আগা-মগডাল/আগডাল
দেহের হাড়ের কাঠামো_ কংকাল
দিনের মধ্যভাগ-মধ্যাহ্ন
দিবসের শেষ ভাগ_অপরাহ্ন
দিনের প্রথম ভাগ-পূর্বাহ্ন
দমে না এমন-অদম্য
নিজকে উৎসর্গ করা-আত্মোৎসর্গ
নিজের দেশের জিনিস বিদেশে বিক্রি করে_রপ্তানি
নষ্ট হয়ে যাওয়া জিনিসের গাদা-আবর্জনা
নিজের ইচ্ছায়-স্বেচ্ছায়
নিজের অধিকার-স্বাধিকার
নিজ জীবনের কথা-আত্মজীবনী
নতুন কিছু তৈরি করা-উদ্ভাবন
নদী মাতা যার-নদীমাতৃক
নমনীয় হয় না এমন-অনমনীয়
পাখির রব-কূজন/কলকাকলি
প্রতিভা আছে এমন-প্রতিভাবান
পা হতে মাথা পর্যনত্ম-আপাদমসত্মক
প্রাণ আছে যার-প্রাণী
পান করিবার ইচ্ছা-পিপাসা
পেছনে সরে যাওয়া-পশ্চাদপসরণ
প্রহরা দেয় যে-প্রহরী
পরিহার করা যায় না এমন-অপরিহার্য
বিশ্বের যে নবী-বিশ্বনবী
বিনা পয়সায়-মুফত
বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ-বীরশ্রেষ্ঠ
বাধা মানে না যে-অবাধ্য
বড় গ্রহকে ঘিরে যে ছোট গ্রহ ঘোরে-উপগ্রহ
বেশি কথা বলে যে-বাচাল
বেঁচে আছে এমন-জীবিত
বিভিন্ন জাতি সম্পকর্ীয়-বহুজাতিক
ব্যাকরণ জানেন যিনি-বৈয়াকরণিক
বিদেশে থাকে যে-প্রবাসী
বিচার নেই এমন-অবিচার
বরণ করার যোগ্য-বরণীয়
বিরাম নেই এমন-বিরামহীন
ভিৰার অভাব-দুর্ভিৰ
ভাতের অভাব-হা-ভাত
ভাষা সম্পর্কে যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন-ভাষাবিদ
ভাবা যায় না এমন-অভাবনীয়
ভালবাসার বাধন-প্রীতিডোর
ভ্রমরের গান-গুঞ্জন
মাথা নিচু করে সালাম করা-কুর্নিশ
মিষ্টি কথা বলে যে-মিষ্টভাষী
মায়ের মতো যে ভূমি-মাতৃভূমি
মরার মত-মৃতবৎ
মানুষের জন্য দরদী-মানবদরদী
মেধা আছে এমন-মেধাবী
যা আসল নয়-নকল
যা আগে ঘটেনি এমন-অভূতপূর্ব
যা পূর্বে হয় নাই-অভূতপূর্ব
যার আশ্রয় নেই-নিরাশ্রয়
যা সহজে দমন করা যায় না-দুর্দমনীয়
যা হইবে-ভাবি
যা সহজে লাভ করা যায়-সহজলভ্য
যা হবেই-অবশ্যম্ভাবী
যা জলে ও স্থলে চরে-উভচর
যা আকাশে চরে-খেচর
যা জলে চরে-জলচর
যা সহজে ভেঙে যায়-ভঙ্গুর
যা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না-অনির্বচনীয়
যা সহজে করা যায়-সহজসাধ্য
যা সহজে লাভ করা যায়-সুলভ
যা পরে ঘটবে, তা আগে বলা-ভবিষ্যদ্বাণী
যা সহজে লাভ করা যায় না-দুর্লভ
যা কষ্টে লাভ করা যায়-দুর্লভ
যা জয় করা যায় না-অজেয়/দুর্জয়
যার অনত্ম নেই-অননত্ম
যার তুলনা হয়-তুলনীয়
যার শত্রম্ন জন্মায় নি-অজাতশত্রম্ন
যার তুলনা নেই-অতুলনীয়
যার ভিতর দিয়ে আলো চলাচল করতে পারে-স্বচ্ছ
যার পীড়া হয়েছে-পীড়িত
যার কাজ করার শক্তি আছে-সৰম
যার কাজ করার শক্তি আছে-সৰম
যার জ্ঞান নেই-অজ্ঞান
যার সীমা নেই-অসীম
যার তুলনা নেই-অতুলনীয়
যার স্ত্রী মারা গিয়াছে-বিপত্নীক
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে-প্রতু্যৎপন্নমতি
যার আকার নেই-নিরাকার
যার আশ্রয় নেই-নিরাশ্রয়।
যার ৰমতা নেই-নির্মম।
যে জমিতে দু'বার ফসল হয়-দো-ফসলী
যে দেশকে ভালবাসে-দেশপ্রেমিক
যে উপকারীর অপকার করে-কৃতঘ্ন
যে বেশি কথা বলে-বাচাল
যে শব্দ বাধা পেয়ে ফিরে আসে-প্রতিধ্বনি
যে নিজের ভালো মন্দ বোঝে না-নির্বোধ
যে অগ্রে জন্মগ্রহণ করে-অগ্রজ
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না-অকৃতজ্ঞ
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে-কৃতজ্ঞ
যে সংবাদ বহন করে-সাংবাদিক
যে নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে-নাবিক
যে নৌকা চালায়-নাবিক/মাঝি
যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে-অনুজ
যে অত্যাচার করে-অত্যাচারী
যে বিদেশে থাকে-প্রবাসী
যে অন্যের অধীন নয়-স্বাধীন
যে হিংসা করে-হিংসুটে/হিংসুক
যেখানে লোকজন বাস করে-লোকালয়
যিনি অধিক ব্যয় করেন-অমিতব্যয়ী
যিনি অধিক ব্যয় করেন না-মিতব্যয়ী
যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন-বিশেষজ্ঞ
যিনি শিৰা দান করেন-শিৰক
হরিণের চামড়া-অজিন
হত্যা করিবার ইচ্ছা-জিঘাংসা
হঠাৎ রাগ করে যে- রগচটা
হাতির ডাক-বৃংহতি
হাতে কলমে শিৰা-হাতেখড়ি
শুকনো পাতার শব্দ-মর্মর
শৈশব পর্যনত্ম-আশৈশব
শক্তিকে অতিক্রম না করিয়া-যথাশক্তি
সাধনা করেন যিনি-সাধক
সামান্য না এমন-অসামান্য
স্থির নয় এমন-অস্থির
স্মরণ রাখার যোগ্য-স্মরণীয়
সোনার মতো দেখতে-সোনালি
সারা দুনিয়ায় খ্যাত-জগৎখ্যাত
সম্ভব নয় এমন-অসম্ভব
======

১৩। মনিপুরীদের ভাষার নাম কী- মনিপুরী/ ইন্নাফি/সৈতৈ পাঙ্গন/ মৈথেয়ী।
১৪।'এসকারগট' কোন দেশের খাবার?- ফ্রান্স/ কেনিয়া / যুক্তরাজ্য/স্পেন।
১৫। বিশুদ্ধ পানির অভাবে হতে পারে -জ্বর / রাতকানা/ জন্ডিস/ বাত।
১৬। আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য প্রয়োজন- অক্সিজেন/ হাইড্রোজেন/ কার্বন ডাই -অঙ্াইড/ নিয়ন।
১৭। আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করলে হতে পারে - মাথা ব্যথা/কলেরা/ক্যান্সার/ এইড্স।
১৮। পরিপূর্ণ মানুষ হতে সাহায্য করে- বিদ্যালয়/ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান/ সামাজিক মূল্যবোধ/ খেলাধুলা।
১৯। বাংলাদেশের কয়লার খনি রয়েছে- দিনাজপুর/ সিরাজগঞ্জ/বরিশাল/ নোয়াখালী।
২০। গত চল্লিশ বছরে দেশে লোক সংখ্যা বাড়ছে-দ্বিগুণেরও বেশি/ দ্বিগুণ/ তিনগুণ/ তিন গুণেরও বেশি।
২১। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর যদুর নাম হয়- গিয়াস- উদ্দিন আজম শাহ/ফিরোজ শাহ তুঘলক/ সুলতান জালালউদ্দিন মাহমুদ শাহ/নাসিরউদ্দন আজম শাহ।
২২। পান্ডুয়ায় আদিনা মসজিদ নির্মাণ করেন - সিকান্দার শাহ/ফিরোজ শাহ তুঘলক/ সুলতান জালালউদ্দিন মাহমুদ শাহ/ নাসিরউদ্দিন আজম শাহ।
২৩। স্বাধীন সুলতানি আমল অব্যাহত ছিল-৫০/১০০/১৫০/২০০বছর।
২৪। সিরাজউদ্দৌলা নবাব হন-১৮৫৬/১৭৫৬/১৬৫৬/১৫৫৬ সালে।
২৫। চিরস্থায়ী বন্দোবসত্ম প্রথা চালু হয়-১৬৯৩/১৬৯৮/১৭৯৩/১৭৯৮ সালে।
২৬। পারিবারিক সূত্রে অগাধ সম্পত্তির মালিক হন-হাজী মুহসীন/ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/ হাজী দানেশ/ বাহাদুর শাহ।
২৭। বঙ্গভঙ্গ হয়-১৮০৫/ ১৮১১/ ১৯০৫/১৯১১ সালে।
২৮। বঙ্গভঙ্গ রদ হয়- ১৮০৫/১৮১১/ ১৯০৫/১৯১১ সালে।
২৯। লাহোর প্রসত্মাব উথাপিত হয়-১৯৪০/১৯৪২/১৯৪৪/১৯৪৫ সালে।
৩০। নারী শিৰার অগ্রদূত মহীয়সী রোকেয়া কত সালে মৃতু্যবরণ করেন?-১৯৩০/১৯৩২/১৯৩৪/১৯৩৫ সালে।
৩১। মুজিব অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন- মার্চ/২৬ মার্চ/১৬ ডিসেম্বর/১৫আগস্ট।
৩২। সবচেয়ে মযর্াদা সম্পন্ন উপাধি-বীরবিক্রম/বীরপ্রতীক/বীরশ্রেষ্ঠ/ বীরউত্তম।
৩৩। বীরউত্তম উপাধি পান-৪২জন/ ৫১জন/৬৮জন/৭০জন।
৩৪। মুক্তিযুদ্ধ চলে প্রায়-৩মাস/৬মাস/৯মাস/ ১২মাস।
৩৫।মুরংদের পূর্বপুরম্নষদের আদিবাস-আসামে/ আরাকানে/কলকাতায়/ সিলেটে।
৩৬। মনিপুরিদের আদিবাস- আসামে/ আরাকানে /রাজস্থানে/ সিলেট।
৩৭। গারোদের প্রধান দেবতার নাম-সালজং/ ছোছুম/তাতারা রাবুগ।
৩৮। আফ্রিকার দেশ -লিবিয়া/ জার্মানি/ ফ্রান্স/ গ্রিস।
৩৯। জাতিসংঘ গঠিত হয়- ১৯৪১/ ১৯৪৫/১৯৫২/১৯৫৪ সালে।
৪০। সাধারণ পরিষদের সদস্য সংখ্যা- সকলরাষ্ট্র/৭জন/ ১০ জন/৫৪ জন।
৪১। ভেটো ৰমতার অধিকারী-//১০/১২টি।
৪২।খাদ্য কৃষি সংস্থা গঠিত হয়-১৯৪০/১৯৪৫/১৯৬০/১৯৬৫ সালে।
৪৩। কোনটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ-বনভূমি / জমিজমা / বাগান / কারখানা।
৪৪। গল্পের বই আমাদের - আনন্দ দেয় / টাকা পয়সা দেয় / কষ্ট দেয়। সুখ দেয়।
৪৫। দেশের রপ্তানি আয়ের বড় অংশ আসে- গার্মেন্টস থেকে / কাগজ শিল্প থেকে / চিনি শিল্প থেকে /মৎস্য থেকে।

২নং প্রশ্নোত্তরশূন্যস্থান পূরণ।
{প্রতিটির মান করে মোট: ২ত্ম৫=১০}
১। আমাদের দেশ রয়েছে থথথথথথথ পানির অভাব।
২। আমাদের সবচেয়ে কল্যাণকর সংগঠন হলথথথথথথথ।
৩। রাষ্ট্রীয় সম্পদকেথথথথথথথবলা হয়।
৪। সদাচরণ সময়ানুবর্তিতা মানুষের চরিত্রের দুটিথথথথথথথগুণ।
৫। লেখাপড়ার পাশাপাশিথথথথথথথকরা প্রয়োজন।
৬। সুস্থ সু্ন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য মানবাধিকারের থথথথথথথনেই।
৭। ব্যক্তি হিসেবে আইনের চোখে সবাইথথথথথথথ।
৮। এসিড নিৰেপথথথথথথথঅপরাধ।
৯। গণন্ত্রের অর্থ হচ্ছে থথথথথথথশাসন।
১০। নেতৃত্ব মানুষের থথথথথথথ গুণ।
১১। বাংলাদেশ প্রধানতথথথথথথথথ নির্ভর একটি দেশ।
১২। বাংলাদেশ থথথথথথথস্বয়ংসূম্পূর্ণ নয়।
১৩। পরিবেশ দূষণের কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বেরথথথথথথথ বাড়ছে।
১৪। মৌলিক চাহিদা পূরণ হলে জীবনযাত্রার মানথথথথথথথ।
১৫। খাদ্যের উপর জনসংখ্যা বৃদ্ধিরথথথথথথথপ্রভাব রয়েছে।
১৬। বাংলাদেশে প্রতি থথথথথজনের জন্য একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ডাক্তার রয়েছে।
১৭। আমাদের দেশের জনসংখ্যার প্রায় থথথথথথথনারী।
১৮। ময়নামতিথথথথথথথসভ্যতার অন্যতম নিদর্শন।
১৯। মুর্শিদকুলী খান এদেশেরথথথথথথথসংস্কারের জন্য খ্যাতিমান।
২০। মধ্যযুগের বাংলা রকমারিথথথথথথথকাপড়ের জন্য বিখ্যাত ছিল।
২১। পলাশীর যুদ্ধে সেনাপতিথথথথথথথবিশ্বাসঘাতকতা করেন।
২২। 'ছিয়াত্তরের মন্বনত্মর' হয় বাংলাথথথথথথথসনে।
২৩। হাজী শরিয়তউলস্নাহ থথথথথথথআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।
২৪। সবচেয়ে বড় বিদ্রোহ ছিল থথথথথথথসালের বিদ্রোহ।
২৫। বেগম রোকেয়াকে নারী জাগরণের থথথথথথথবলা হয়।
২৬। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরম্ন হয়থথথথথথথশে মার্চ।
২৭। মুক্তিযুদ্ধে সারা বাংলাদেশকে থথথথথথথটি সেক্টরে ভাগ করা হয়।
২৮। স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয়থথথথথথথ।
২৯। সকল মুক্তিযোদ্ধা জাতির শ্রেষ্ঠথথথথথথথ।
৩০। শেখ মুজিবুর রহমানকে এই অস্থায়ী সরকারেরথথথথথথথকরা হয়।
৩১। ইউরেশিয়া ভূখ-ের থথথথথথথঅংশটি ইউরোপ।
৩২। ফ্রান্সের রান্নাকে এক ধরনেরথথথথথথথবলা হয়।
৩৩। মানবজাতিকে রৰা করতে হলেথথথথথথথপ্রতিষ্ঠা ছাড়া উপায় নেই।
৩৪। নির্বাচন একটি থথথথথথথবিষয়।
৩৫। বিদ্যাসাগরথথথথথথথও থথথথথথথভাষায় খুবই দৰতা অর্জন করেন।
৩নং প্রশ্নোত্তর : শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয়।
নিচের শুদ্ধ উক্তিগুলোর বাম পাশে 'শু' এবং অশুদ্ধ উক্তিগুলোর বাম পাশে '' লেখ :
অধ্যায় এক
-. আমরা রাসত্মাঘাট অযথা কেটে নষ্ট করব না।
-. এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব সরকারের একার।
-. সুস্থ সুন্দর জীবনযাপনের জন্য সুন্দর পরিবেশ প্রয়োজন।
-. আমাদের দেশে নিরাপদ পানির অভাব রয়েছে।

অধ্যায় তিন
-. পরিবারে সবাই মিলেমিশে থাকতে হয় না।
-. কারও মনে কষ্ট না দেওয়া ভাল কাজ।
-. কাউকে কটু কথা বলা ভাল কাজ।
-. ক্লাব, সংঘের নিজস্ব নিয়ম কানুন আছে।

অধ্যায় চার
-. বাড়ির সকল ময়লা নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে হবে।
_. শুধু নিজের বাড়ি পরিষ্কার রাখলেই চলবে।
-. আমরা সবাই শ্রমজীবী মানুষের সেবা লাভ করি।
-. নিজের কাজ নিজে করার আনন্দ উপভোগ করব।

অধ্যায় সাত
-. বাংলাদেশে ১৫ বছর বয়সে হলে ভোট দেওয়া যায়।
_. নাগরিক রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে।
-. বিদেশীর ভোটাধিকার রয়েছে।
-. শিৰালাভের অধিকার রাজনৈতিক অধিকার।
-. নাগরিকের সর্বশ্রেষ্ঠ অধিকার হল ভোটাধিকার।

অধ্যায় আট
-. তুলা বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
_. আমাদের দেশের অনেক প্রজাতির ধান বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।
-. বাংলাদেশকে প্রতি বছর বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য কিনতে হয়।
-. পোশাক শিল্পের কাঁচামাল দেশেই পাওয়া যায়।
-. বাংলাদেশ রপ্তানি প্রধান একটি দেশ।

অধ্যায় নয়
-. মানুষ পরিবেশের প্রধান দূষণকারী।
-. আমাদের দেশে প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
-. পরিবেশের সাথে আমাদের রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক।
-. পরিবেশ সমস্যা একটি জাতীয় সমস্যা।
-. পরিবেশ দূষণের ফলে দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী বৃদ্ধি পাচ্ছে।

অধ্যায় দশ
-. ভারতের জনসংখ্যার ঘনত্ব বাংলাদেশের চাইতে বেশি।
_. গত চলিস্নশ বছরে বাংলাদেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণের চেয়ে বেশি বেড়েছে।
-. সাধারণত জনসংখ্যার হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে জন্ম মৃতু্যর কারণে।
-. বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ দেশানত্মর।
-. বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব উন্নত দেশের তুলনায় বেশি।

অধ্যায় এগার
-. মহাস্থানগড় কুমিলস্না জেলায় অবস্থিত।
-. ময়নামতির বেশিরভাগ প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে শালবন বিহারে।
-. সত্যপীর ভিটার ধ্বংসাবশেষ পাহাড়পুরে।
-. গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি সোনারগাঁওয়ে।
-. লালবাগ দুর্গে রয়েছে দরবার হল।

অধ্যায় বার
-. বাংলায় মুসলিম শাসনের আগে থেকে মধ্যযুগের সূচনা ঘটে।
-. 'বাঙ্গালাহ' নামটি ইলিয়াস শাহের সময়ে শুরম্ন হয়।
-. ঈসা খান সারা বাংলায় সুবাদারি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
-. মধ্যযুগে বাংলার সকল ধর্মের মানুষ সম্প্রীতির সাথে বসবাস করে।
-. মধ্যযুগে বাণিজ্যিক নগরী হিসেবে ঢাকার নাম দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে।

অধ্যায় চৌদ্দ
-. বেগম রোকেয়ার লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল না।
-. বেগম রোকেয়া মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন শিৰা ছাড়া নারী জাতির দুঃখ-দুর্দশা দূর হবে না।
-. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহ প্রথা চালু করেন।
-. বেগম রোকেয়া মুসলিম নারীদের জন্য 'মুসলিম মহিলা ট্রেনিং স্কুল' প্রতিষ্ঠা করেন।
-. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন মানবকল্যাণ সমাজ সংস্কারের বিপৰে।

অধ্যায় ষোল
-. উপজাতিরা নিজেদের সামাজিক ঐতিহ্য সংস্কৃতি রৰায় রৰণশীল।
-. গারোদের গায়ের রং তামাটে।
-. খাসিয়া উপজাতিরা ময়মনসিংহ রাঙামাটি এলাকায় বাস করে।
-. অল্প কিছু মনিপুরী ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী।
-. খাসিয়া সমাজে একই গোত্রে বিয়ের প্রচলন নেই।

অধ্যায় সতের
-. ইউরোপ মহাদেশের উত্তরে ভূমধ্যসাগর অবস্থিত।
-. ফ্রান্সের প্রধান ধর্ম খ্রিস্ট ধর্ম।
-. স্বাধীনতার আগে কেনিয়া যুক্তরাজ্যের উপনিবেশ ছিল।
-. কেনিয়ার অধিকাংশ মানুষ মুসলমান।
-. কেনিয়ায় প্রধান ধর্মীয় উৎসব 'খ্রিস্টমাস'।

অধ্যায় আঠার
-. জাতিংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র সাধারণ পরিষদের সদস্য।
-. জাতিসংঘ শানত্মি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ অত্যনত্ম প্রশংসনীয়।
-. যুদ্ধ শুরম্ন করার জন্য কাজ করে জাতিসংঘ।
_. সকল শিশুর শিৰা যাতে নিশ্চিত না হয় সেজন্য কাজ করে ইউনিসেফ।
-. বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তা দিয়ে থাকে
নং প্রশ্নোত্তর : অল্প কথায় উত্তর। (১২টি থেকে ১০টি)
অধ্যায় এক
. এলাকায় বৃক্ষরোপণও পরিচর্যা করা উচিত কেন?
. এলাকায় উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বলতে কী বুঝায়?
. বিশুদ্ধ পানির অভাবে কী কী রোগ হতে পারে?
. নিরাপদ পানি দূষিত পানি বলতে কী বুঝায়?
অধ্যায় দুই
. সম্পদ কাকে বলে?
. পাঁচটি সামাজিক সম্পদের নাম লেখ?
. পারিবারিক সম্পদ কী কী?
. বিদ্যালয়কে কেন জাতি গঠনের কারখানা বলা হয়?
. রাষ্ট্রীয় সম্পদগুলো কী কী ?
১০. বই কেন আমাদের উপকারি বন্ধু
অধ্যায় চার
১১. শ্রমজীবীদের কেন আমাদের শ্রদ্ধা করা প্রয়োজন?
১২. শ্রমজীবী কাদের বলে?
১৩. আমাদের দেশের জন শ্রমজীবীর নাম লেখ।
অধ্যায় পাঁচ
১৪. জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকারগুলো কী?
১৫. বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার মূল দলিল কোন্টি?
১৬. মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র কী?
অধ্যায় ছয়
১৭. সাম্প্রদায়িকতা কাকে বলে?
১৮.আদর্শ নেতার গুণাবলী কী কী?
১৯.পরমত সহিষ্মতা কাকে বলে?
২০.নেতা নেতৃত্ব কী?
অধ্যায় নয়
২১. স্রোজত বনভূমি কী?
২২. পরিবেশ দূষণ একটি জাতীয় সমস্যা কেন?
২৩. আমাদের দেশে পরিবেশ দূষণের কারণগুলো কী?
২৪. পরিবেশ সংরৰণ বলতে কী বুঝায়? বিশ্ব পরিবেশ দিবস কী?
অধ্যায় দশ
২৫. জনসংখ্যা সমস্যা নিরসনের প্রয়োজনীয়তা লেখ।
২৬. বাংলাদেশে অধিক জন্মহারের কারণ কী?
২৭. আদমশুমারী কী?
অধ্যায় বার
২৮. ইবনে বতুতার বিবরণ থেকে কী জানা যায়?
২৯. কে, কোথায় থেকে বাংলার রাজধানী ঢাকায় স্থানানত্মর করেন?
৩০. লালবার্গ দূর্গে কার সমাধি রয়েছে?
অধ্যায় চৌদ্দ
৩১. ঈশ্বচন্দ্র বিদ্যাসাগর কী প্রথা চালু করেন?
৩২. ঈশ্বরচন্দ্র কলকাতায় কী স্থাপন করেন? বর্তমানে এর নাম কী?
৩৩. বেগম রোকেয়া কখন, কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
অধ্যায় সতের
৩৪. ইউরোপের কয়টি দেশের নাম লেখ।
৩৫। আফ্রিকার কয়টি দেশের নাম লেখ
৩৬. ফরাসিরা কী কী খাবার খায়?
৩৭. কেনিয়ার মানুষের খাবার কী কী?
৩৮. ফ্রান্স কী জন্য বিখ্যাত?
৩৯.কেনিয়াদের জনপ্রিয় খেলা কী কী?

নং প্রশ্নোত্তর : বর্ণনামূলক প্রশ্ন। ( ৬টি থেকে ৪টি)
. নদীকে আমাদের জীবন বলা যায়। -এর অলোকে নদী সমুদ্রের গুরম্নত্ব বর্ণনা কর
. রাষ্ট্রীয় সম্পদ কী? আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপ্যব্যবহারের উদাহরণ দাও।
. সদাচরণ কাকে বলে? সামাজিক মূল্যবোধ থাকলে আমাদের কী কী উপকার হয়?
. কাদের নিয়ে আমাদের পরিবার গঠিত হয়? সমাজে বা ব্যক্তি জীবনে ভাল কাজগুলো কী কী এবং মন্দ কাজগুলো কী কী?
. শ্রমজীবীদের কেন আমাদের শ্রদ্ধা করা প্রয়োজন?
. কীভাবে আমার সকল ৰেত্রে অপরের মতামতের প্রতি সহিষ্ণুতা প্রদর্শন করে থাকি?
. মানবাধিকার কী? সকলের কী এগুলো ভোগের অধিকার রয়েছে?
. পরিবার কাকে বলে? বাড়ি পরিবারের মধ্যে আমাদের কী কী কর্তব্য রয়েছে?
. নাগরিকের সামাজিক রাজনৈতিক অধিকারের মধ্যে পার্থক্য কী?
১০. সুষ্ঠু নির্বাচনে নাগরিকের দায়িত্ব কর্তব্য কী? নাগরিক এই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে কী সমস্যা দেখা দিতে পারে?
১১. নাগরিকের দায়িত্ব কর্তব্যগুলো আলোচনা কর।
১২. বাংলাদেশের একটি মানচিত্র এঁকে এতে প্রধান প্রধান বনভূমিগুলোর অবস্থান দেখাও।
১৩. পরিবেশ সংরৰণের প্রয়োজনীয়তা এবং উপায় বর্ণনাকর।
১৪. বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণগুলো উলেস্নখ কর।
১৫. জনসংখ্যার দ্রম্নত বৃদ্ধি কীভাবে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে?
১৬. সুবাদার শায়েসত্মা খানের গৃহীত পদৰেপসমূহ উলেস্নখ কর।
১৭. বেগম রোকেয়ার স্বামী লেখাপড়ার ব্যাপারে কীভাবে সাহায্য করতেন?
১৮. বার ভঁূইয়া বলতে কী বোঝায়? বাংলার বার ভূঁইয়াদের কয়েক-জনের নাম লেখ।
১৯. নবাব আবদুল লতিফের অবদান সংৰেপে বর্ণনা কর।
২০. তিতুমীর কোথায় এবং কীভাবে ইংরেজদের বিরম্নদ্ধে যুদ্ধ করেন?
২১. মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালিদের ভূমিকা সম্পর্কে লেখ।
২২. মহান মুযক্তযুদ্ধের তাৎপর্য ব্যাখ্য কর।
২৩. হানাদার বাহিনী কতর্ৃক বুদ্ধিজীবী হত্যার কারণ ব্যাখ্য কর।
২৪. নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান লৰ্য বর্ণনা কর।

পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞান
১। সাইকাস কোন্ ধরনের উদ্ভিদ? আবৃতবীজী উদ্ভিদ/নগ্নবীজী উদ্ভিদ/শৈবাল/অপুষ্পক উদ্ভিদ।
২। সমানত্মরাল শিরাবিন্যাস কোন্ উদ্ভিদের? দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ/নগ্নবীজী উদ্ভিদ/একবীজপত্রী উদ্ভিদ/অপুষ্পক উদ্ভিদের।
৩। কোন্টি গুল্ম উদ্ভিদ ? সুপারি/আম/গোলাাপ/সীম।
৪। একবীজপত্রী উদ্ভিদ হচ্ছে- সীম/মটর/ছোলা/গম।
৫। দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ হচ্ছে_ ধান/গম/ভুট্টা/মটর।
৬। নগ্নবীজী উদ্ভিদ কোন্টি? পাইনাস/কাঁঠাল/নারকেল/জাম।
৭। কোন্টি বিরম্নৎ? ডালিয়া/মরিচ/নারকেল/জবা।
৮। কোন্ শ্রেণীর উদ্ভিদের ক্লোরোফিল নেই ? শৈবাল/ছত্রাক/মস/ফার্ন।
৯। বিরুৎ কোন্টি ? ডালিম/মরিচ/নিম/ মেহগনি।
১০। কোন্টি সপুষ্পক উদ্ভিদ ? মস/ছত্রাক/সাইকাস/ফার্ন।
১১। বৃৰ কোন্টি ? কামিনী/নিম/মরিচ/স্পাইরাগাইরা।
১২। কোন্ গাছের পাতা থেকে নতুন চারা জন্মে_পেয়ারা/জবা/পাথরকুচি/লেবু।
১৩। কোন্টি অমেরম্নদ- প্রাণী ? তিমি/কই মাছ/চিংড়ি/শুশুক।
১৪। মেরম্ন এলাকার পশুদের দেহ উষ্ম থাকে কেন? বিরাট আকারের হওয়ায়/সহজে শিকার ধরে খায়/দেহের ত্বকের নিচে পুরম্ন চর্বিসত্মর থাকায়/দেহ লোমে ঢাকা।
১৫। কোন্ প্রাণীটি ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়? কাক/মাছ/গরম্ন/সাপ।
১৬। কোন্টির অভাবে কোয়াশিয়রকর রোগ হয়? শ্বেতসার/ভিটামিন/আমিষ/খনিজ লবণ।
১৭। কোন্টির অভাবে রাতকানা রোগ হয় ? ভিটামিন ''/ ভিটামিন 'বি'/ ভিটামিন 'সি'/ ভিটামিন 'ডি'।
১৮। কোন্টির অভাবে গলগ- রোগ হয় ? ভিটামিন ''/ক্যালসিয়াম/ সোডিয়াম/আয়োডিন।
১৯। কোন্টির অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা যায়? সোডিয়াম/লৌহ/আয়োডিন/ক্যালসিয়াম।
২০। দেহের ৰয়পূরণ বৃদ্ধিসাধনের জন্য কোন্ উপাদানটি দরকার? স্নেহ/শর্করা/আমিষ/খনিজ লবণ।
২১। ভিটামিন 'সি'-এর অভাবে কোন্ রোগটি হয়? দাঁতের ৰয়/চোখের রোগ/হাড়ের রোগ/পেটের রোগ।
২২। সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়? ক্যালসিয়াম/আয়োডিন/লবণ/সোডিয়াম।
২৩। কোন্ ধরনের ভিটামিন দেহের হাড় দাঁত মজবুত শক্ত করে? ভিটামিন 'বি'/ ভিটামিন 'সি'/ভিটামিন ''/ ভিটামিন 'ডি'।
২৪। কোন্টি শর্করা জাতীয় খাদ্য ? আটা/আলু/চাউল/ডাল।
২৫। কোন্টি শর্করা জাতীয় খাদ্য নয় ? ডাল/ডিম/ভুট্টা/মাছ।
২৬। ভিটামিন ''-এর অভাবে_রোগ হয়। হাম/যক্ষ্মা/রাতকানা/টাইফয়েড।
২৭। আমাদের রক্তপাত বন্ধ করতে সহায়তা করে ভিটামিন_/বি/সি/ডি।
২৮। ডায়রিয়া রোগে রোগীকে কোন্টি খাওয়ানো দরকার ? লেবুর শরবত/খাবার স্যালাইন/বেলের সরবত/কোমল পানীয়।
২৯। ভাত তরকারিতে যে লবণ ব্যবহার হয় তা হল_ক্যালসিয়াম/ফসফরাস/ সোডিয়াম ক্লোরাইড/জিঙ্ক।
৩০। ভিটামিন 'সি'-এর উৎস হচ্ছে_ মাছ/ডিম/মাংস/লেবু।
৩১। কোন্ ভিটামিনের অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় ? ভিটামিন ''/ ভিটামিন 'বি'/ ভিটামিন 'সি'/ভিটামিন ''।
৩২। কোন্টিতে অধিক পরিমাণে আয়োডিন আছে ? সামুদ্রিক মাছে/সাধু পানির মাছে/মুরগির মাংসে/গরম্নর মাংসে।
৩৩। কোন্টি বায়ুবাহিত রোগ? যক্ষ্মা/আমাশয়/জন্ডিস/কলেরা।
৩৪। পূর্ণাঙ্গ গোলকৃমি মানব দেহের কোন্ অঙ্গে বাস করে? যকৃতে/কানে/অন্ত্রে/পাকস্থলীতে।
৩৫। কোন্টি পানিবাহিত রোগ? যক্ষ্মা/ইনফ্লুয়েঞ্জা/টাইফয়েড/হাম।
৩৬। কোন্টি ছোঁয়াচে রোগ? বাতজ্বর/হাঁপানী/পাঁচড়া/রাতকানা।
৩৭। চোখের কোন্ রোগটি ছোঁয়াচে ? রাতকানা/চোখের ছানি পড়া/অঞ্জলী/চোখ ওঠা।
৩৮যক্ষ্মার লৰণ হলো_ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হওয়া/কাশি অল্প অল্প করে জ্বর হওয়া/শরীর বেঁকে খিচুনী হওয়া/হাত পা অবশ হয়ে যাওয়া।
৩৯। পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন-মাদাম কুরি/আলেকজান্ডার ফ্লেমিং/কলম্বাস/এডওয়ার্ড জেনার।
৪০। দিনে কয়বার পাতলা পায়খানা হলে ডায়রিয়া হয়েছে বলে মনে করতে হবে ? বার/ বার/ বার/ বার।
৪১। কোন্টি বিদু্যৎ পরিবাহী ? শুকনা কাঠ/শুকনা বাঁশ/স্পঞ্জের স্যান্ডেল/মানুষের দেহ।
৪২। বিষধর সাপের কয়টি বিষদাঁত থাকে ? দু'টি/তিনটি/চারটি/পাঁচটি।
৪৩। আঘাতপ্রাপ্ত স্থানের ব্যথা ফোলা কমবে_তেল মালিশ করলে/গরম পানি ঢাললে/বরফ দিলে/শক্ত করে বাঁধলে।
৪৪। কোন্টি পদার্থ নয় ? অঙ্েিজন/পানি/নাইট্রোজেন/আলো।
৪৫। পানির একটি অণু কী কী দিয়ে তৈরি ? ১টি হাইড্রোজেন পরমাণু ১টি অঙ্েিজন পরমাণু/ ২টি হাইড্রোজেন পরমাণু ১টি অঙ্েিজন পরমাণু/১টি হাইড্রোজেন পরমাণু ২টি অঙ্েিজন পরমাণু/২টি হাইড্রোজেন পরমাণু ২টি অঙ্েিজন পরমাণু।
৪৬। কোন্টি মৌলিক পদার্থ? নিয়ন/পানি/চিনি/লবণ।
৪৭। কোন্টি যৌগিক পদার্থ? ইউরিয়া/আগুন/রূপা/সোনা।
৪৮। বিজ্ঞানীরা কিছুদিন আগে কয়টি মৌলিক পদার্থের কথা জানতেন_১০৯টি/৯৮টি/৯৫টি/৯২টি।
৪৯। কোন্ মৌলিক পদার্থটি এক পরমাণু বিশিষ্ট অণু গঠন করে? কার্বন/নিয়ন/অঙ্েিজন/হাইড্রোজেন।
৫০। কোন্টি যৌগিক পদার্থ? কার্বন/লোহা/বরফ/গন্ধক।
৫১। বায়ুতে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গেলে বায়ুচাপের কী পরিবর্তন হয়? কমে যায়/বেড়ে যায়/স্থির থাকে/ শূন্য হয়।
৫২। জলবায়ু হিসাব করা হয় কোন অঞ্চলের ১০-১৫/১৫-২০/২০-২৫/২৫-৩০ বছরের গড় আবহাওয়া।
৫৩। জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে_সমুদ্র স্রোত/মানুষ/সরকার/বিজ্ঞানীরা।
৫৪। মেরম্ন অঞ্চলে সর্বদা ঢাকা থাকে- লতা পাতায়/বরফে/পানিতে/বালুতে।
৫৫। কত ঘণ্টা পর বৃষ্টিমাপক পাত্রের পানি মাপা হয়-১৬/২০/২৪/৩২ ঘণ্টা।
৫৬। বায়ুতে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গেলে বায়ুচাপের কি পরিবর্তন হয়? কমে যাবে/বৃদ্ধি পাবে/স্থির থাকবে/সামান্য বৃদ্ধি পাবে।
৫৭। বায়ুপ্রবাহ কেন হয় ? উচ্চচাপ এলাকা থেকে নিম্নচাপ এলাকায় বায়ু গমনের ফলে/শীতল বায়ু গরম বায়ুস্থানে ধাবিত হয় বলে/নিম্নচাপ এলাকা থেকে উচ্চচাপ এলাকায় বায়ুর গমনের ফলে/গরম বায়ুশীতল বায়ুস্থানে ধাবিত হয় বলে।
৫৮। বায়ুচাপ মাপার যন্ত্রটির নাম কী? থার্মোমিটার/ব্যারোমিটার/ল্যাকটোমিটার/হাইড্রোমিটার।
৫৯। পরীৰা-নিরীৰা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানকে বলা হয় ? প্রযুক্তি/বিদ্যা/বিজ্ঞান/দৰতা।
৬০। বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত জ্ঞানকে মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহার করাকে কী বলে ? দৰতা/প্রযুক্তি/পরীৰা-নিরীৰা/বিজ্ঞান।
৬১। কোন্ যন্ত্রে শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে দেহের অভ্যনত্মরে কোন অঙ্গের ছবি নেওয়া হয় ? ইসিজি মেশিন/আল্ট্রাসনোগ্রাফ/ক্যামেরা/স্টেথোস্কোপ।
৬২। শরীরের ভেতরে ভাঙা হাড়কে শনাক্ত করতে কোন্টি ব্যবহার করা হয় ? এঙ্-রে/লেজার/ইসিজি মেশিন/স্পেথোস্কোপ।
৬৩। দুরারোগ্য রোগ আরোগ্য লাভ করেছে_ভিটামিনের গুণে/এন্টিবায়োটিক ওষুধের জন্যে/হোমিওপ্যাথিক ওষুধের গুণে/সাধনার ওষুধের গুণে।
৬৪। শব্দ ব্যবহার করে দেহের অভ্যনত্মরের ছবি নেয়াকে বলা হয়_। কার্ডিওগ্রাফী/আল্ট্রাসনোগ্রাফী/ফটোগ্রাফী/এঙ্রে।
৬৫। তথ্য আদান প্রদানকে কী বলা হয়? বার্তা প্রেরণ/যোগাযোগ/সংবাদ শোনা/বার্তা গ্রহণ।
৬৬। মানুষের তৈরি কোন বস্তু কৰপথে পৃথিবীর চারদিকে ঘুরলে তাকে কী বলা হয় ? উপগ্রহ/কৃত্রিম উপগ্রহ/গ্রহ/নৰত্র।
৬৭। খাম, ডাকটিকেট ছাড়া অতি দ্রম্নত চিঠি পাঠানো যায় কোন্ ডাক ব্যবস্থায়? সারফেস মেইল/সী মেইল/এয়ার মেইল/-মেইল।
৬৮। কম্পিউটার শব্দটি মূলত কোন্ ভাষা থেকে আগমন? গ্রীক/ল্যাটিন/ফরাসি/ইংরেজি।
৬৯। কম্পিউটার শব্দটির অর্থ কী ? যোগ করা/গণনা করা/বিয়োগ করা/গুণ করা।
৭০। কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহটি ভূপৃষ্ঠ থেকে কত কিলোমিটার উঁচুতে স্থাপন করা হয়েছে? ৩২০০০ কি.মি/৩৫০০০ কি.মি./৩৬০০০ কি.মি/৩৮০০০ কি.মি.।
৭১। মাটি দূষণের জন্য দায়ী কোন্টি ? পস্নাস্টিক/কাগজ/কাপড়/চামড়া।
৭২। পরিবশে দূষণের প্রাকৃতিক কারণ কোন্টি ? গাছ কাটা/বজর্্য পোড়ান/নদীতে বজর্্য ফেলা/বন্যা।
৭৩। মানুষ বায়ুম-লে কোন্ গ্যাস ছাড়ে? হাইড্রোজেন/অঙ্েিজন/কার্বন ডাই অঙ্াইড/নিয়ন।
৭৪। কোন দেশের জনসংখ্যার হ্রাস বৃদ্ধি কিসের ওপর নির্ভর করে ? জন্মহার/ দেশানত্মর হার/জন্ম হার মৃতু্যহারের পার্থক্যের ওপর/উপরের সবক'টি।
৭৫। আদমশুমারি কত বছর পর পর হয় ? পাঁচ বছর/দশ বছর/পনের বছর/কুড়ি বছর।
৭৬। বনভূমি গাছাপালা কমে গেলে কী হয় ? বৃষ্টিপাত বাড়ে/শীতে ঠা- বাড়ে/তাপমাত্রা বাড়ে/অঙ্েিজন বাড়ে।
৭৭। ২০০৪ সালের বিশ্ব জনসংখ্যা ডাটা অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব কত ? ৮৭৬/৯০৭/১০০৭/১০৫০।

শূন্যস্থান পূরণ :
১। পৃথিবী একমাত্র ্ত্ত যেখানে ্ত্ত বাস করে।
২। সূর্য হচ্ছে ্ত্ত ্ত্ত একমাত্র উৎস।
৩। পৃথিবী পৃষ্ঠের সব জায়গায় সূর্যের আলো ্ত্ত পড়ে না।
৪। ্ত্ত নাকের ছিদ্র চোখের মত বন্ধ করা যায়।
৫। যে সকল প্রাণী পানিতে বাস করে তাদের ্ত্ত প্রাণী বলে।
৬। মনে রেখ, ্ত্ত কিন্তু মাছ নয়।
৭। ্ত্ত এদের দেহ অনেকগুলো - বিভক্ত।
৮। মানুষকে প্রাণীজগতের ্ত্ত প্রাণী বলে।
৯। প্রজাপতি, চিংড়ি, কেঁচো, মৌমাছি ইত্যাদি ্ত্ত প্রাণী।
১০। ব্যাঙ ্ত্তশ্রেণীভুক্ত প্রাণী
পরিবেশ পরিচিতি_ বিজ্ঞান
১১। মেরুদণ্ডের চাকতির মত ছোট ছোট হাড়কে ত্ত বলে।
১২। কৈ শিং ত্ত পানির মাছ।
১৩। ত্ত উভচরভুক্ত প্রাণী।
১৪। বাদুড় একটি ত্ত প্রাণী।
১৫। কুমীর ত্ত জাতীয় প্রাণী।
১৬। ত্ত ত্ত থাকার জন্য সুষম খাদ্য গ্রহণ করা খুবই জরুরী।
১৭। কে কতটুকু খাদ্য গ্রহণ করবে তা নির্ভর করবে তার্ত্ত ও্ত্তউপর।
১৮। ভিটামিন্ত্ত এর অভাবে স্কার্ভি নামক রোগ হয়।
১৯। দেহে আয়োডিনের অভাব হল্ত্তেরোগ হয়।
২০। সামুদ্রিক মাছে প্রচুর্ত্তআছে।
২১। আয়োডিনের অভাব্ত্তেরোগ হয়।
২২। ্ত্তভিটামিন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
২৩। কাঁচা ফল শাকসবজি খুব ভালভাবে ্ত্ত খেতে হয়।
২৪। ভিটামিন -এর অভাবে মেয়েদের্ত্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২৫। ্ত্ত বন্ধ না হওয়া পর্যনত্ম স্যালাইন খাওয়াতে হবে।
২৬। কৃমি মানুষের ্ত্ত বড় হয় ডিম পাড়ে।
২৭। যক্ষ্মার প্রতিষেধক হিসেবে শিশুদের ্ত্তটিকা দেওয়া হয়।
২৮। স্যালাইন শরবত খাওয়ালে দেহে পানি ্ত্ত পড়ে না।
২৯। ্ত্তও ্ত্ত গ্রামাঞ্চলে সাপের উপদ্রব বাড়ে।
৩০। ভাঙ্গা অঙ্গে কোন্ত্তমালিশ করবে না।
৩১। দুর্ঘটনায় পড়ে কেউ আহত হলে তাৎৰণিকভাবে যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় তাক্ত্তেচিকিৎসা বলে।
৩২। মানুষের দেহ্ত্তপরিবাহী।
৩৩। ্ত্তসুপরিবাহী।
৩৪। আর্সেনিকের মত কিছু পদার্থ কখনো কখনো্ত্তমত আবার কখনো কখনো্ত্তমত আচরণ করে।
৩৫। একাধিক পরমাণু এক সাথে সংযুক্ত হয়্ত্তেসৃষ্টি করে।
৩৬।্ত্তপদার্থ একই ধরনের পরমাণু দিয়ে তৈরি।
৩৭।্ত্তটি হাইড্রোজেন পরমাণু সংযুক্ত হয়ে ১টি হাইড্রোজেন অণু গঠিত হয়।
৩৮। প্রতিটি চিনির অণুতে ১২টি্ত্ত, ২২টি হাইড্রোজেন পরমাণু এবং ১১টি অঙ্েিজন পরমাণু আছে।
৩৯। গ্যাসের নির্দিষ্ট্ত্তনেই।
৪০। শক্তি না থাকলে আমাদের চারপাশের জগত্ত্তহয়ে যেত।
৪১। কাজ করার সামর্থ্যক্ত্তেবলে।
৪২। গাছের পাতায় যে শক্তি সঞ্চিত হয় তা আস্ত্তেথেকে।
৪৩। কয়লার মধ্যে যে শক্তি জমা থাকে তা হল্ত্তশক্তি।
৪৪। কয়লার মধ্য্ত্তেশক্তি জমা থাকে।
৪৫। মেরম্ন অঞ্চলে প্রায় নয় মাস্ত্তঢাকা থাকে।
৪৬। বিষুবীয় অঞ্চলের আবহাওয়া সর্বাপেৰা্ত্তথাকে।
৪৭। যেখান্ত্তেবেশি সেখানে বৃষ্টিপাত বেশি হয়।
৪৮। জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গেলে ্ত্তকমে যায়।
৪৯। বিষুবরেখা বরাবর স্থানসমূহে সূর্য সারাবছর্ত্তকিরণ দেয়।
৫০। বায়ু উচ্চ চাপ এলাকা থেক্ত্তে এলাকার দিকে ধাবিত হয়।
৫১। কোন অঞ্চলের বহু বছরের গড় আবহাওয়ার ধারাক্ত্তেবলে।
৫২। তাপমাত্রার বিভিন্নতার কারণে বায়ুচাপে তারতম্য হয় এবং্ত্তবৃষ্টি হয়।
৫৩। জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গেলে ্ত্ত।
৫৪। ধূমকেতু দেখত্ত্তে মত।
৫৫। পৃথিবীতে দিন-রাত হয়্ত্তগতির ফলে।
৫৬। ্ত্ত ্ত্ত দিন-রাত দিন সমান হয়।
৫৭। পৃথিবী সূর্যের একটি্ত্ত।
৫৮। আসল্ত্তে হেলানো অবস্থায়্ত্ত চারদিকে ঘোরে।
৫৯। সূর্য থেকে আমরা্ত্তও ্ত্ত পাই।
৬০। পৃথিবী সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহ ্ত্ত প্রদৰিণ করে।
৬১। পৃথিবীর্ত্তগতির ফলেই কোন একটি স্থানে কখনও দিন এবং কখনও রাত হচ্ছে।
৬২। ধূমকেতুর আকৃতি্ত্তমত।
৬৩। বিজ্ঞান হচ্ছে মানুষের অর্জিত্ত্ত জ্ঞান।
৬৪। প্রযুক্তি আমাদের দিয়েছ্ত্তে উৎস।
৬৫। জটিল অস্ত্রোপচার্ত্তেব্যবহার করা হয়।
৬৬। তথ্য যোগাযোগ বলতে তথ্যের্ত্ত বোঝায়।
৬৭। এক টেলিফোনের কথা অন্য টেলিফোনে পেঁৗছায়্ত্তসংকেত হিসেবে।
৬৮। কম্পিউটার যেখানে তথ্য গ্রহণ করা হয় তার নাম্ত্ত।
৬৯। আলোকজান্ডার গ্রাহামবেল্ত্তআবিষ্কার করেন।
৭০।্ত্তনামের এক বিজ্ঞানী টেলিফোন আবিষ্কার করেন।
৭১। ২০০১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায়্ত্তকোটি।
৭২। আদমশুমারী হয় সাধারণত্ত্তবছর পর পর।
৭৩। জনসংখ্যা বাড়লে মাথাপিছু জমির পরিমাণ্ত্তযায়।

শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় :
১। পাইনাসের পাতা সূঁচের মত।
২। আম, জাম, কাঁঠাল, বড়ই দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ।
৩। কাঁঠাল পাতার শিরাগুলো জালের মত ছড়িয়ে থাকে।
৪। ধান, গম, ভুট্টা বীজের বীজপত্র দুটি।
৫। ধান বীজের দু'টি বীজপত্র থাকে।
৬। ছত্রাক উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে।
৭। স্পাইরোগাইরা একটি বহুকোষী শৈবাল।
৮। সাইকাস পাইনাস আবৃতবীজী উদ্ভিদ।
৯। সাইকাস নগ্নবীজী উদ্ভিদ।
১০। বাংলাদেশকে পঞ্চঋতুর দেশ বলা হয়।
১১। জবা সব সময় পাওয়া যায়।
১২। আনারস বর্ষাকালীন ফল।
১৩। দোঁআশ মাটিতে ফুল, ফল সবজি ভাল হয়।
১৪। গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চাষ করা হয়।
১৫। গম গ্রীষ্মকালীন ফসল।
১৬। এমু উড়তে পারে না।
১৭। উভচর প্রাণীর ত্বক নরম।
১৮। তেলাপোকা একটি মেরম্নদ- প্রাণী।
১৯। সাদা ভালস্নুকের নাকের ছিদ্র চোখের পাতার মত বন্ধ করা যায়।
২০। তেলাপোকা একটি অমেরম্নদ- প্রাণী।
২১। ব্যাঙের বাচ্চাকে ব্যাঙাচি বলে।
২২। কুমীর সত্মন্যপায়ী প্রাণী।
২৩। তিমি শুশুকের ফুল্কা নেই।
২৪। আমরা যে খাবার খাই তা জটিল।
২৫। সব রকম খাবার সমান পুষ্টিকর।
২৬। খাদ্য উপাদান সাধারণত ছয় প্রকার।
২৭। শর্করা কম খেলে দেহের ওজন বেড়ে যায়।
২৮। আমিষের অভাবে কোয়াশিয়কর রোগ হয়।
২৯। কমলালেবু, টমেটু, পেয়ারা, আমলকি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি' পাওয়া যায়।
৩০। ভিটামির 'ডি'-এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়।
৩১। জীবন ধারণের জন্য খাদ্য অপরিহার্য নয়।
৩২। সামুদ্রিক মাছে প্রচুর বাসুডিন থাকে।
৩৩। শর্করা জাতীয় খাবার কাজ করার শক্তি যোগায়।
৩৪। চর্বি তেল জাতীয় খাদ্যে ভিটামির 'ডি' থাকে।
৩৫। ফলমূলে নানা রকম ভিটামিন খনিজ লবণ থাকে।
৩৬। মুখের ভিতর জিহ্বায় গা হয়ে থাকে ভিটামির 'সি'-এর অভাবে।
৩৭। কীটপতঙ্গের দংশনে, পানি বায়ুর মাধ্যমে রোগের বিসত্মার ঘটে।
৩৮। জন্ডিস একটা বায়ুবাহিত রোগ।
৩৯। জন্ডিস হলে মাথা ব্যথা শীত শীত অনুভব হয়।
৪০। যক্ষ্মা রোগ -১০ মাস পর্যনত্ম চিকিৎসা করাতে হয়।
৪১। গোল কৃমি মানুষের অন্ত্রে বাস করে।
৪২। যক্ষ্মা প্রতিষেধক হিসেবে শিশুদের বি.সি.জি.টিকা দেওয়া হয়।
৪৩। জন্ডিস বায়ুবাহিত এক প্রকারের যকৃতের রোগ।
৪৪। টাইফয়েড রোগের কোন চিকিৎসা নেই।
৪৫। যক্ষ্মা একটি বায়ুবাহিত রোগ।
৪৬। আমাশয় পানিবাহিত রোগ।
৪৭। ওঝা দিয়ে চিকিৎসা করানো একটা অন্ধ কুসংস্কার মাত্র।
৪৮। সাপে কাটলে মুখ দিয়ে চুষে বিষ বের করতে হয়।
৪৯। তড়িতাহত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে তড়িতাহত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫০। পদার্থ স্থাপন দখল করে।
৫১। পৃথিবীর আকর্ষণ বল আবিষ্কার করেন মার্কনী।
৫২। ওজন হচ্ছে বস্তুর উপর পৃথিবীর বিকর্ষণ বল।
৫৩। একই বস্তুর ওজন পৃথিবী থেকে চাঁদে কম হবে।
৫৪। তাপের ফলে পদার্থের প্রসারণ হয় না।
৫৫। তরল পদার্থের আয়তন নেই, তবে নির্দিষ্ট আকার আছে।
৫৬। তাপ বাড়লে শুধু কঠিন পদার্থের আয়তন বাড়ে।
৫৭। কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আয়তন নেই।
৫৮। তাপে বস্তুর অবস্থার পরিবর্তন হয় না।
৫৯। তরল পদার্থের আকার আয়তন আছে।
৬০। তরল পদার্থের নির্দিষ্ট ওজন আছে কিন্তু আয়তন নেই।
৬১। বায়বীয় পদার্থের নির্দিষ্ট কোন আকার নেই তবে আয়তন ওজন আছে।
৬২। তাপ দিলে পদার্থের আয়তন বাড়ে।
৬৩। কোন বস্তুর ওজন পৃথিবীতে যত, চাঁদে তার চেয়ে বেশি।
৬৪। বায়বীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আয়তন আছে।
৬৫। গ্যাসের আকার আয়তন কোনটিই নির্দিষ্ট থাকে না।
৬৬। ঘষলে অধাতু চকচক করে।
৬৭। বায়ুকে সাধারণ মিশ্র পদার্থ বলে।
৬৮। মৌলিক পদার্থের ৰুদ্রতম কণাকে বলা হয় অণু।
৬৯। মৌলিক পদার্থের ৰুদ্রতম কণাকে পরমাণু বলে।
৭০। লোহা একটি যৌগিক পদার্থ।
৭১। দুই বা তার চেয়ে বেশি ধরনের পরমাণু দিয়ে যৌগিক পদার্থ তৈরি হয়।
৭২। নিয়নের অণুতে একটিমাত্র পরমাণু আছে।
৭৩। বিদু্যৎকোষে বিদু্যৎ শক্তি রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত হয়।
৭৪। আলো সরল পথে চলে।
৭৫। কাচ চীনামাটি বিদু্যৎ অপরিবাহী।
৭৬। আলো চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
৭৭। স্থিতিশক্তি গতিশক্তিতে রূপানত্মরিত হয় না।
৭৮। প্রতি সেকেন্ডে আলোর গতি তিন লৰ কিলোমিটার।
৭৯। একটি - চুম্বককে মাঝামাঝি সুতা দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে দিলে এটি পূর্ব-পশ্চিম বরাবর মুখ করে অবস্থান করে।
৮০। শব্দের বেগ বাতাসে প্রতি সেকেন্ডে ৩০০ মিটার।
৮১। শব্দের বেগ বাতাসে কিন্তু ধ্বংস হয় না।
৮২। বিদু্যৎ কোষ ডায়নামোর সাহায্যে স্থির বিদু্যৎ উৎপন্ন করা যায়।
৮৩। তীর নিৰেপের সময় ধনুকের স্থিতি-শক্তিতে রূপানত্মরিত হয়।
৮৪। পারদের উচ্চতা কমে গেলে সুনামি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৮৫। মেরম্ন অঞ্চলে বায়ুর চাপ বেশি।
৮৬। আবহাওয়া জলবায়ু শব্দ দু'টি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত।
৮৭। আবহাওয়ার পরিবর্তন কয়েক দিন পর পর হয়।
৮৮। মেঘের ভিতর অসংখ্য পানি কণা বরফ কণা থাকে।
৮৯। সূর্য সারা বছরই খাড়াভাবে কিরণ দেয়।
৯০। বায়ুতে জলীয় বাষ্প কমলে বায়ুচাপ কমে।
৯১। জলীয় বাষ্প বায়ুর চেয়ে ভারী।
৯২। বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে গেলে বায়ুচাপ বেড়ে যায়।
৯৩। সূর্যের নিজস্ব আলো আছে।
৯৪। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে উপরে গেলে বায়ুর চাপ বেড়ে যায়।
৯৫। পৃথিবী একটি নৰত্র।
৯৬। সূর্য সৌরজগতের কেন্দ্রীয় নৰত্র।
৯৭। সূর্য গ্রহণ উপগ্রহের তাপের মূল উৎস।
৯৮। চাঁদের নিজস্ব আলো রয়েছে।
৯৯। ধ্রম্নবতারা পৃথিবীর উত্তর মেরম্ন নির্দেশ করে।
১০০। সূর্য একটি জ্বলনত্ম বাষ্পময় গোলক।
১০১। পৃথিবী সূর্যের একটি উপগ্রহ।
১০২. ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালী ধূমকেতু আবিষ্কার করেন।
১০৩. চাঁদ সূর্যের একটি উপগ্রহ।
১০৪. 'লীপ-ইয়ারে' ফেব্রম্নয়ারি মাস ত্রিশ দিনে হয়।
১০৫. সূর্যকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন ঘণ্টা।
১০৬. সূর্য পৃথিবীর চেয়ে তের লৰ গুণ বড়।
১০৭. ধূমকেতুর আকৃতি অনেকটা ঝাঁটার মত।
১০৮. পৃথিবীর বার্ষিক গতির দিন-রাত্রি হয়।
অধ্যায় তের : বিজ্ঞান প্রযুক্তি
১০৯. আগেকার দিনে মানুষ রিঙ্া করে খবরাখবর আদান প্রদান করত।
১১০. কৃষি কাজে প্রাচীন প্রযুক্তি লাঙ্গলের ব্যবহার এখনও চলছে।
১১১. কলকারখানার বিপজ্জনক কাজে মানুষের পরিবর্তে রবোট কাজ করছে

No comments:

Post a Comment

Composition on Female Education in Bangladesh for Examination

  Female Education in Bangladesh Education is a light to which everybody has the equal right. Education is the backbone of a nation. The ...