সবাইতো সুখী হতে চায়………….। সেই বিখ্যাত গান। কিন্তু ক’জনইবা সুখী হয়?
আসলেই, সবাই চায় সুখী হতে। কিন্তু জীবনের নানা টানাপোড়েনের মধ্যে সুখ
জিনিসটি অনেকের অধরাই থেকে যায়। সুখ থাকে সুখের জায়গায়। আর জীবন এগিয়ে যায়
তার নিজস্ব গতিতে।
সুখ একটি মানসিক অবস্থার নাম, যা ইতিবাচক চিন্তার মাধ্যমে অর্জন করা যায়। আর মানসিক অবস্থা নির্ভর করে পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর। যেমন ধরুন, আপনার অফিস। সেখানকার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে যদি আপনার সম্পর্ক ইতিবাচক না হয় তাহলে পুরো অফিসটাকেই মনে হবে কারাগারের মতো।
যাই হোক, সবাই সুখের পেছনে ছুটছে, আমরাও ছুটছি। সুখ আমাদের অর্জন করতেই হবে। আসুন, জেনে নেই জীবনকে সুখময় করে তোলার কয়েকটি টিপ্স।
সুখ একটি মানসিক অবস্থার নাম, যা ইতিবাচক চিন্তার মাধ্যমে অর্জন করা যায়। আর মানসিক অবস্থা নির্ভর করে পারিপার্শ্বিক অবস্থার ওপর। যেমন ধরুন, আপনার অফিস। সেখানকার কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে যদি আপনার সম্পর্ক ইতিবাচক না হয় তাহলে পুরো অফিসটাকেই মনে হবে কারাগারের মতো।
যাই হোক, সবাই সুখের পেছনে ছুটছে, আমরাও ছুটছি। সুখ আমাদের অর্জন করতেই হবে। আসুন, জেনে নেই জীবনকে সুখময় করে তোলার কয়েকটি টিপ্স।
১. সঠিক ক্যারিয়ার বাছাই করুন
অনেকেই আছেন বাবা-মা, শিক্ষক কিংবা বড় ভাইবোনের মতানুযায়ী ক্যারিয়ার বাছাই করেন। এক্ষেত্রে অনেকেই কর্মজীবনে সুখী হতে পারেন না। কারণ আপনার পছন্দ ছিল ডাক্তারি পেশা, কিন্তু অন্যদের পরামর্শ মতো আপনি হয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার। ফলে কর্মক্ষেত্রে আপনার মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। বঞ্চিত হচ্ছেন কর্মক্ষেত্রের সুখানুভূতি থেকে। এজন্য বাবা-মা, শিক্ষক, বড় ভাই-বোন তথা অন্যের পছন্দের চেয়ে নিজের আগ্রহকেই অগ্রাধিকার দিন। কারণ নিজের আগ্রহ অনুযায়ী ক্যারিয়ার অর্জন করা মানে কর্মজীবনে অর্ধেকটাই সফল আপনি।
তবে একথা মনে করার অবকাশ নেই যে, অন্যের পরামর্শ নিতে আপনাকে বারণ করছি। অবশ্যই অন্যের পরামর্শ নিতে পারেন। কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।
অনেকেই আছেন বাবা-মা, শিক্ষক কিংবা বড় ভাইবোনের মতানুযায়ী ক্যারিয়ার বাছাই করেন। এক্ষেত্রে অনেকেই কর্মজীবনে সুখী হতে পারেন না। কারণ আপনার পছন্দ ছিল ডাক্তারি পেশা, কিন্তু অন্যদের পরামর্শ মতো আপনি হয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার। ফলে কর্মক্ষেত্রে আপনার মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। বঞ্চিত হচ্ছেন কর্মক্ষেত্রের সুখানুভূতি থেকে। এজন্য বাবা-মা, শিক্ষক, বড় ভাই-বোন তথা অন্যের পছন্দের চেয়ে নিজের আগ্রহকেই অগ্রাধিকার দিন। কারণ নিজের আগ্রহ অনুযায়ী ক্যারিয়ার অর্জন করা মানে কর্মজীবনে অর্ধেকটাই সফল আপনি।
তবে একথা মনে করার অবকাশ নেই যে, অন্যের পরামর্শ নিতে আপনাকে বারণ করছি। অবশ্যই অন্যের পরামর্শ নিতে পারেন। কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে।
২. জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখুন
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বড় একটা অংশ জুড়ে থাকে সমস্যা। সুতরাং সমস্যা দেখে ভেঙ্গে পড়ার সুযোগ নেই। আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন যাতে জীবন চলার পথে চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে মোকাবেলা সম্ভব হয়। প্রতিটি সমস্যাকে জীবনে সফলতার পথে এক একটি ধাপ হিসেবে বিবেচনা করুন।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বড় একটা অংশ জুড়ে থাকে সমস্যা। সুতরাং সমস্যা দেখে ভেঙ্গে পড়ার সুযোগ নেই। আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন যাতে জীবন চলার পথে চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে মোকাবেলা সম্ভব হয়। প্রতিটি সমস্যাকে জীবনে সফলতার পথে এক একটি ধাপ হিসেবে বিবেচনা করুন।
৩. পরিবর্তনকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করুন
সময় নিয়তই পরিবর্তনশীল। সেজন্য সবকিছুতেই সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন আসে। কিন্তু অনেকেই এই পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন না। ফলে তার মধ্যে তৈরি হয় এক ধরনের হতাশাবোধ। জীবনের প্রতি হারিয়ে ফেলেন আগ্রহ। সেজন্য বলছি, জীবনের যে কোনো পরিবর্তনকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করুন। কারণ, জীবনে পরিবর্তন একটি ধ্রুবক। এটি চিরন্তন। সুতরাং জীবনে কিংবা কর্মক্ষেত্রে সকল পরিবর্তনকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ ও উপভোগ করুন।
সময় নিয়তই পরিবর্তনশীল। সেজন্য সবকিছুতেই সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন আসে। কিন্তু অনেকেই এই পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন না। ফলে তার মধ্যে তৈরি হয় এক ধরনের হতাশাবোধ। জীবনের প্রতি হারিয়ে ফেলেন আগ্রহ। সেজন্য বলছি, জীবনের যে কোনো পরিবর্তনকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করুন। কারণ, জীবনে পরিবর্তন একটি ধ্রুবক। এটি চিরন্তন। সুতরাং জীবনে কিংবা কর্মক্ষেত্রে সকল পরিবর্তনকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ ও উপভোগ করুন।
৪. নিজেকে আপডেট রাখুন
কর্মক্ষেত্রে আপনি যাই করুন না কেন সে সম্পর্কে আপডেট থাকুন। সব সময় নতুন কিছু শেখা ও অর্জনের চেষ্টা করুন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও ম্যাগাজিন পড়ে নিজের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করুন। নিত্য-নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। আপনার আগ্রহের ক্ষেত্র সম্পর্কিত সংবাদ ও ট্রেন্ড তথা গতি প্রকৃতি সম্পর্কে খোঁজখবর রাখুন।
কর্মক্ষেত্রে আপনি যাই করুন না কেন সে সম্পর্কে আপডেট থাকুন। সব সময় নতুন কিছু শেখা ও অর্জনের চেষ্টা করুন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও ম্যাগাজিন পড়ে নিজের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করুন। নিত্য-নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। আপনার আগ্রহের ক্ষেত্র সম্পর্কিত সংবাদ ও ট্রেন্ড তথা গতি প্রকৃতি সম্পর্কে খোঁজখবর রাখুন।
৫. নিজেকে সংগঠিত ও পরিপাটি রাখুন
নিজেকে সুসংগঠিত, পরিপাটি ও শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখা আপনার সফল ক্যারিয়ারের জন্য খুবই জরুরি। সুনির্দিষ্ট ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করুন। খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো প্রভৃতি ক্ষেত্রে কখনো অনিয়ম করবেন না। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্র তথা জীবনে রুটিন মেনে চলার অভ্যাস করুন। কাগজ-পত্র, ফাইল, টেবিল, পোশাক-পরিচ্ছেদ, বিছানাসহ সবকিছু গুছিয়ে রাখুন।
নিজেকে সুসংগঠিত, পরিপাটি ও শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখা আপনার সফল ক্যারিয়ারের জন্য খুবই জরুরি। সুনির্দিষ্ট ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করুন। খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো প্রভৃতি ক্ষেত্রে কখনো অনিয়ম করবেন না। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্র তথা জীবনে রুটিন মেনে চলার অভ্যাস করুন। কাগজ-পত্র, ফাইল, টেবিল, পোশাক-পরিচ্ছেদ, বিছানাসহ সবকিছু গুছিয়ে রাখুন।
৬. অগ্রাধিকার নির্ধারণ করুন
আমাদের জীবন খুবই ছোট। কিন্তু করণীয় অনেক। সেজন্য অনেক কাজ একসঙ্গে আমাদের সামনে এসে দাড়ায়। এসময় বিচলিত না হয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করুন। যেটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি আগে করুন। এছাড়া সময় সময় কাজগুলোর পর্যালোচনা করুন। এতে করে আপনার স্বপ্ন সফল করা সহজ হবে। কাঙ্খিত লক্ষ্যটি সব সময় মনে থাকবে। আপনার লক্ষ্য যদি আপনার সামনে পরিষ্কার না থাকে, তাহলে কখনোই তা অর্জন করা সম্ভব হবে না।
আমাদের জীবন খুবই ছোট। কিন্তু করণীয় অনেক। সেজন্য অনেক কাজ একসঙ্গে আমাদের সামনে এসে দাড়ায়। এসময় বিচলিত না হয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করুন। যেটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি আগে করুন। এছাড়া সময় সময় কাজগুলোর পর্যালোচনা করুন। এতে করে আপনার স্বপ্ন সফল করা সহজ হবে। কাঙ্খিত লক্ষ্যটি সব সময় মনে থাকবে। আপনার লক্ষ্য যদি আপনার সামনে পরিষ্কার না থাকে, তাহলে কখনোই তা অর্জন করা সম্ভব হবে না।
মনে রাখবেন, জীবন সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা নেয়া খুবই সহজ। কিন্তু
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির জন্য চাই মোটিভেশন, আত্মবিশ্বাস এবং লক্ষ্য ও
উদ্দেশ্যের দৃঢ়তা।
সবাই সুখী হোন।
সবাই সুখী হোন।
No comments:
Post a Comment