পরীক্ষায়
ভালো করতে হলে প্রস্তুতিকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন রিভিশন এবং যথার্থ অনুশীলন।
এখন অনেক বিষয় সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দিতে হয়। নিশ্চয় তোমরা অবহিত আছো
যে, মুখস্থ করে আর পরীক্ষায় ভালো করা যায় না। এখন পরীক্ষায় ভালো করতে হলে
তোমার পাঠ্য বিষয়টা ভালো করে জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং সঠিকভাবে উত্তর
লিখতে হবে। সেজন্য প্রশ্নে কি চাওয়া হয়েছে তা বুঝে উত্তর লিখতে হবে। শব্দ
চয়ন, বাক্য গঠন, শব্দের বানান, উত্তরের সঠিকতা বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে
উত্তর দেয়া অত্যন্ত জরুরি।
প্রথমত:
ভালোফল করার জন্য একাগ্রচিত্তে মূল বই আগে পড়তে হবে। নোট বইয়ের সাজানো
প্রশ্নোত্তর মুখস্থ করে বিশেষ লাভ হবে না। যে কোন বিষয়ের মূল বই যদি মনোযোগ
দিয়ে বুঝে পড়া যায় স্বাভাবিকভাবেই সেখান থেকে উত্তর দেয়া যাবে।
শ্রেণিতে
পাঠদানকালে
শিক্ষকদের আলোচনা শুনতে হবে—গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো নোট করতে হবে। লিখার
অভ্যাস থাকলে বাক্য রচনা, শব্দ চয়ন, বানান ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধহস্ত হওয়া
যায়। ক্রমাগত চর্চা ও যথার্থ অনুশীলন ছাড়া পরীক্ষায় আশানুরূপ নম্বর পাওয়া
যায় না। একটু সচেতন হয়ে প্রাসঙ্গিক ও যথাযথ উত্তর ভালো নম্বর প্রাপ্তির
নিশ্চয়তা দিতে পারে।
যেকোনো
পরীক্ষায় গণিতের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সতর্কতা দরকার। গণিতের উত্তর লিখতে
গিয়ে সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি লিখতে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সেজন্য গণিত
প্রতিদিন অনুশীলন করা দরকার। অনুশীলনই প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীকে আস্থা অর্জনে
সহায়তা করে। প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে প্রয়োজনীয় চিত্র বা ছক,
ছবি, পরিসংখ্যান, মানচিত্র সঠিকভাবে সংযুক্ত করতে পারলে পূর্ণ নম্বর পাওয়া
যাবে। সমাজ বিজ্ঞান ও সাধারণ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। ধর্ম বিষয়কে সহজ মনে করে অনেকে নির্লিপ্ত থাকে। এটা ঠিক নয়।
গুণ ও শক্তির সৃজনশীল বিকাশের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক, নৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়ন সাধন করা সম্ভব। আর এ সক্ষমতা অর্জনে শিক্ষা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকের সুদৃঢ় বন্ধন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোগত সমন্বিত পরিবেশ একজন শিক্ষার্থীর জন্য উপযোগি স্থান। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে শুধু ভালোফলাফলের জন্য পাঠ্যসূচীর গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকলে চলবে না। দক্ষ, যোগ্য ও ভালো মানুষ হওয়ার জন্য একজন শিক্ষার্থীকে সময় উপযোগি জ্ঞান- বিজ্ঞানের সাথে পরিচিত হতে হবে। বিশ্বায়নের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে শিক্ষার্থীদের, শিক্ষার পাশাপাশি সুস্থদেহ, সুস্থমন ও পরিপক্ক দেহ গঠনে সহপাঠ কার্যক্রমের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা নিজ দায়িত্বে সকাল থেকে রাত অবধি শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর জন্য পরিচ্ছন্ন একটি রুটিন তৈরি করতে পারে। সময়ের প্রতি যত্নশীল, দেশের প্রতি ভালোবাসা, শিক্ষাকর্মের প্রতি দায়িত্ববোধ অর্জন করা ছাড়া কখনও ভালো মানুষ হওয়া সম্ভব নয়। প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়মনীতির প্রতি সতর্ক ও সজাগ থেকে, ক্রীড়া, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ভ্রমণ, অভিনয়, বিতর্কসহ স্ব স্ব ধর্মীয় আচার- আচরণে যোগদান করা আবশ্যিক। একজন শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্যস্থলে পৌঁছতে হলে প্রথমেই শিক্ষার্থীদের মাঝে কল্পনা বা স্বপ্ন থাকতে হবে। স্বপ্নহীন শিক্ষা কোন মানুষকে মৌলিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারে না। শিক্ষার অর্থ এই নয় যে, গাদা গাদা বই পুস্তক মুখস্থ করা এবং এজন্য সকল প্রকার প্রকৃতিগত শিক্ষা থেকে দূরে অবস্থান করা। বিজ্ঞান, ব্যবসা- বাণিজ্য, মানবিক বা অন্য যেকোন বিভাগে পড়াশোনার জন্য একজন শিক্ষার্থীকেই তার বিভাগ নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি, শিক্ষক বা বাবা- মার ইচ্ছার উপর ভরসা করা ঠিক নয়। এতে করে একজন শিক্ষার্থীর অন্তরের সুপ্ত প্রতিভা এবং সম্ভাবনাময় আলোকিত মানুষ হওয়ার পথ বাঁধাগ্রস্থ হয়। একজন শিক্ষার্থীর রুটিন ওয়ার্কে নিয়মিত পত্র-পত্রিকা পড়া এবং রেডিও, টেলিভিশনের শিক্ষামূলক সকল অনুষ্ঠান শোনা ও দেখার প্রয়োজন রয়েছে। আনন্দ- উল্লাসের মধ্য দিয়ে জীবন সম্পৃক্ত শিক্ষা অর্জনে একজন শিক্ষার্থী মনোযোগি হতে পারলেই তার ভবিষ্যত্ উজ্জ্বল হবে। যে বিষয়টি কঠিন বলে মনে হবে, তা শিক্ষকের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করা, তবে এক্ষেত্রে স্ব স্ব বন্ধুদের সাথে গ্রুপ স্ট্যাডি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। মনোবল, আত্মশক্তি, দৃঢ়বিশ্বাস নিয়ে শিক্ষাগ্রহণ করলে কোন কঠিন বিষয় আর কঠিন থাকে না। শিক্ষার্থীর পরম বন্ধু এবং সহযোগি একজন আদর্শ শিক্ষক। একজন শিক্ষার্থীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীর শিক্ষা উন্নয়নে ভয়- ভীতিহীন শ্রেণিকক্ষ নিশ্চিত করা গেলে শিক্ষা ও শিক্ষার্থীর সকল প্রকার উন্নয়ন সম্ভব ।
গুণ ও শক্তির সৃজনশীল বিকাশের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক, নৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়ন সাধন করা সম্ভব। আর এ সক্ষমতা অর্জনে শিক্ষা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকের সুদৃঢ় বন্ধন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোগত সমন্বিত পরিবেশ একজন শিক্ষার্থীর জন্য উপযোগি স্থান। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে শুধু ভালোফলাফলের জন্য পাঠ্যসূচীর গণ্ডিতে আবদ্ধ থাকলে চলবে না। দক্ষ, যোগ্য ও ভালো মানুষ হওয়ার জন্য একজন শিক্ষার্থীকে সময় উপযোগি জ্ঞান- বিজ্ঞানের সাথে পরিচিত হতে হবে। বিশ্বায়নের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে শিক্ষার্থীদের, শিক্ষার পাশাপাশি সুস্থদেহ, সুস্থমন ও পরিপক্ক দেহ গঠনে সহপাঠ কার্যক্রমের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা নিজ দায়িত্বে সকাল থেকে রাত অবধি শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর জন্য পরিচ্ছন্ন একটি রুটিন তৈরি করতে পারে। সময়ের প্রতি যত্নশীল, দেশের প্রতি ভালোবাসা, শিক্ষাকর্মের প্রতি দায়িত্ববোধ অর্জন করা ছাড়া কখনও ভালো মানুষ হওয়া সম্ভব নয়। প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়মনীতির প্রতি সতর্ক ও সজাগ থেকে, ক্রীড়া, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ভ্রমণ, অভিনয়, বিতর্কসহ স্ব স্ব ধর্মীয় আচার- আচরণে যোগদান করা আবশ্যিক। একজন শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্যস্থলে পৌঁছতে হলে প্রথমেই শিক্ষার্থীদের মাঝে কল্পনা বা স্বপ্ন থাকতে হবে। স্বপ্নহীন শিক্ষা কোন মানুষকে মৌলিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারে না। শিক্ষার অর্থ এই নয় যে, গাদা গাদা বই পুস্তক মুখস্থ করা এবং এজন্য সকল প্রকার প্রকৃতিগত শিক্ষা থেকে দূরে অবস্থান করা। বিজ্ঞান, ব্যবসা- বাণিজ্য, মানবিক বা অন্য যেকোন বিভাগে পড়াশোনার জন্য একজন শিক্ষার্থীকেই তার বিভাগ নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি, শিক্ষক বা বাবা- মার ইচ্ছার উপর ভরসা করা ঠিক নয়। এতে করে একজন শিক্ষার্থীর অন্তরের সুপ্ত প্রতিভা এবং সম্ভাবনাময় আলোকিত মানুষ হওয়ার পথ বাঁধাগ্রস্থ হয়। একজন শিক্ষার্থীর রুটিন ওয়ার্কে নিয়মিত পত্র-পত্রিকা পড়া এবং রেডিও, টেলিভিশনের শিক্ষামূলক সকল অনুষ্ঠান শোনা ও দেখার প্রয়োজন রয়েছে। আনন্দ- উল্লাসের মধ্য দিয়ে জীবন সম্পৃক্ত শিক্ষা অর্জনে একজন শিক্ষার্থী মনোযোগি হতে পারলেই তার ভবিষ্যত্ উজ্জ্বল হবে। যে বিষয়টি কঠিন বলে মনে হবে, তা শিক্ষকের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করা, তবে এক্ষেত্রে স্ব স্ব বন্ধুদের সাথে গ্রুপ স্ট্যাডি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। মনোবল, আত্মশক্তি, দৃঢ়বিশ্বাস নিয়ে শিক্ষাগ্রহণ করলে কোন কঠিন বিষয় আর কঠিন থাকে না। শিক্ষার্থীর পরম বন্ধু এবং সহযোগি একজন আদর্শ শিক্ষক। একজন শিক্ষার্থীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার্থীর শিক্ষা উন্নয়নে ভয়- ভীতিহীন শ্রেণিকক্ষ নিশ্চিত করা গেলে শিক্ষা ও শিক্ষার্থীর সকল প্রকার উন্নয়ন সম্ভব ।
No comments:
Post a Comment