নির্ভুল
ইংরেজি শিখুন সহজেই
ইংরেজি জানা ছাড়া আজকাল দৈনন্দিন জীবনে চলাটা খুব কঠিন হয়ে যায়। যদি আপনি ছাত্র হন, তবে উচ্চশিক্ষার বেশিরভাগ বই ও গবেষণাপত্র ইংরেজিতেই লেখা। আবার আপনি যদি চাকরিজীবী হন কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে, তবে ভালো ইংরেজি জানাটা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একেবারেই জরুরি। কিংবা আপনি হতে পারেন সাহিত্য বা জ্ঞানপিপাসু, সে ক্ষেত্রে বিশ্বের সব ভাষায় লেখা সেরা গ্রন্থগুলো অনূদিত হয় কিন্তু ইংরেজিতেই। সে ক্ষেত্রেও এই ভাষার উপরে ভালো দখল আপনাকে সহায়তা করবে। এছাড়া যে দেশেই যান না কেন এই আন্তর্জাতিক ভাষার প্রয়োজন আপনার পড়বেই পড়বে। হয়তো ভাবছেন আপনার সময় নেই, কিংবা ছাত্রজীবন পার করে এসেছেন তাই আর সম্ভব নয়। কিন্তু এটা আসলেই কোনো কঠিন বিষয় নয়। বরং অযথা ভুলভাল ইংরেজি বলার চাইতে নিজের চেষ্টাতেই শিখে নিন নির্ভুলভাবে ভাষাটি। তেমন আহামরি বাড়তি সময় ব্যয় না করেই সহজে ইংরেজি শিখতে আপনার জন্য রইল কিছু টিপস। একটু পালন করার চেষ্টা করুন, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই নিজের উন্নতিতে বিস্মিত বোধ করবেন।
১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
- See more at:
http://manobkantha.com/2013/08/19/134751.html#sthash.uOwnG7Yu.dpuf
নির্ভুল ইংরেজি শিখুন সহজেই
ইংরেজি
জানা ছাড়া আজকাল দৈনন্দিন জীবনে চলাটা খুব কঠিন হয়ে যায়। যদি আপনি ছাত্র
হন, তবে উচ্চশিক্ষার বেশিরভাগ বই ও গবেষণাপত্র ইংরেজিতেই লেখা। আবার আপনি
যদি চাকরিজীবী হন কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে, তবে ভালো ইংরেজি জানাটা
আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একেবারেই জরুরি। কিংবা আপনি হতে পারেন সাহিত্য বা
জ্ঞানপিপাসু, সে ক্ষেত্রে বিশ্বের সব ভাষায় লেখা সেরা গ্রন্থগুলো অনূদিত হয়
কিন্তু ইংরেজিতেই। সে ক্ষেত্রেও এই ভাষার উপরে ভালো দখল আপনাকে সহায়তা
করবে। এছাড়া যে দেশেই যান না কেন এই আন্তর্জাতিক ভাষার প্রয়োজন আপনার পড়বেই
পড়বে। হয়তো ভাবছেন আপনার সময় নেই, কিংবা ছাত্রজীবন পার করে এসেছেন তাই আর
সম্ভব নয়। কিন্তু এটা আসলেই কোনো কঠিন বিষয় নয়। বরং অযথা ভুলভাল ইংরেজি
বলার চাইতে নিজের চেষ্টাতেই শিখে নিন নির্ভুলভাবে ভাষাটি। তেমন আহামরি
বাড়তি সময় ব্যয় না করেই সহজে ইংরেজি শিখতে আপনার জন্য রইল কিছু টিপস। একটু
পালন করার চেষ্টা করুন, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই নিজের উন্নতিতে বিস্মিত বোধ
করবেন।
১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
- See more at: http://manobkantha.com/2013/08/19/134751.html#sthash.uOwnG7Yu.dpuf১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
নির্ভুল ইংরেজি শিখুন সহজেই
ইংরেজি
জানা ছাড়া আজকাল দৈনন্দিন জীবনে চলাটা খুব কঠিন হয়ে যায়। যদি আপনি ছাত্র
হন, তবে উচ্চশিক্ষার বেশিরভাগ বই ও গবেষণাপত্র ইংরেজিতেই লেখা। আবার আপনি
যদি চাকরিজীবী হন কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে, তবে ভালো ইংরেজি জানাটা
আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একেবারেই জরুরি। কিংবা আপনি হতে পারেন সাহিত্য বা
জ্ঞানপিপাসু, সে ক্ষেত্রে বিশ্বের সব ভাষায় লেখা সেরা গ্রন্থগুলো অনূদিত হয়
কিন্তু ইংরেজিতেই। সে ক্ষেত্রেও এই ভাষার উপরে ভালো দখল আপনাকে সহায়তা
করবে। এছাড়া যে দেশেই যান না কেন এই আন্তর্জাতিক ভাষার প্রয়োজন আপনার পড়বেই
পড়বে। হয়তো ভাবছেন আপনার সময় নেই, কিংবা ছাত্রজীবন পার করে এসেছেন তাই আর
সম্ভব নয়। কিন্তু এটা আসলেই কোনো কঠিন বিষয় নয়। বরং অযথা ভুলভাল ইংরেজি
বলার চাইতে নিজের চেষ্টাতেই শিখে নিন নির্ভুলভাবে ভাষাটি। তেমন আহামরি
বাড়তি সময় ব্যয় না করেই সহজে ইংরেজি শিখতে আপনার জন্য রইল কিছু টিপস। একটু
পালন করার চেষ্টা করুন, অল্প কিছুদিনের মধ্যেই নিজের উন্নতিতে বিস্মিত বোধ
করবেন।
১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
- See more at: http://manobkantha.com/2013/08/19/134751.html#sthash.uOwnG7Yu.dpuf১) শব্দভাণ্ডার বাড়ান : শব্দভাণ্ডার বাড়ান। বেশিরভাগ সময়ে যা হয় তা হলো, ব্যাকরণ ভালো জানা সত্ত্বেও আমরা সঠিক সময়ে সঠিক শব্দের প্রয়োগ করতে পারি না। তাই, ইংরেজির শব্দভাণ্ডার বাড়াতে হবে আগে। প্রয়োজনীয় শব্দগুলোর ইংরেজি প্রতিশব্দগুলো রোজ কিছু কিছু করে শিখে ফেলুন।
২) মুভি দেখুন : বাড়িয়ে বলছি না একটুও। মুভি দেখা আপনার ইংরেজি জ্ঞান বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই। ব্রিটিশ ও আমেরিকান মুভিগুলো দেখার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি দেখুন। এতে আপনি উচ্চারণ শুনে বুঝতে না পারলে তা লেখার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন। এভাবে আপনার লিসনিং এর দক্ষতা বাড়বে। এর পর ধীরে ধীরে সাবটাইটেল ছাড়া মুভি দেখুন। দেখবেন আপনি সাবটাইটেল ছাড়াই অনেকটাই বুঝতে পারছেন। এভাবে ধীরে ধীরে এক সময়ে পুরোটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
৩) গান শুনুন : ইংরেজি গান শুনুন। প্রথম দিকে ধীরলয়ের। লিরিকস হাতে রাখুন। ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মুভির মতোই কিছুদিন পরে আপনার আর লিরিকসের প্রয়োজন পড়বে না। এতে শুধু আপনার শোনার দক্ষতাই বাড়বে না, বরং শব্দভাণ্ডারও বাড়বে।
৪) গ্রামার চর্চা করুন : গ্রামার তো লাগবেই। তাই গ্রামারের নিয়মগুলো বই থেকে রোজ কিছু কিছু হলেও চর্চা করুন। কাজে লাগবে।
৫) পত্রিকা পড়–ন : প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথম কিছুদিন শুধু হেডলাইনগুলো পড়–ন। যে যে শব্দগুলো নতুন মনে হচ্ছে সেগুলোর অর্থ জেনে নিন। এরপর কিছু দিন ছোট ছোট আর্টিকেলগুলো পড়–ন। তারপর বড়গুলো। মনে রাখবেন, এক দিনেই পুরো পত্রিকা পড়ার দরকার নেই, এতে উৎসাহ বাড়ার বদলে হতাশ হয়ে যেতে পারেন। ধীরে ধীরে এগোন।
৬) সঙ্গে একটি ছোট ডিকশনারি রাখুন : ছোট্ট একটি পকেট বাংলা টু ইংরেজি ডিকশনারি সঙ্গে রাখতে পারেন। ধরুন বাসে বা গাড়িতে কোথাও যাচ্ছেন, এমন সময় আপনার পাশে ফুটপাতের কাঁচাবাজার পড়ল। দেখে নিন তো, কোন কোন সবজিগুলোর ইংরেজি নাম আপনি জানেন! আর যেগুলো জানেন না, সেগুলো জেনে নেয়ার জন্য তো আপনার কাছে ডিকশনারি আছেই।
৭) কথোপকথন করুন : বন্ধু, পরিবারের কেউ বা অফিসের কোনো কলিগের সঙ্গে দৈনিক কিছু সময়ের জন্য হলেও ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল ভ্রান্তি হবেই, তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। যা খুশি বলুন। যেখানে যেখানে আটকে যাবেন, একে অন্যের সহযোগিতা নিন কিংবা সহায়ক বইয়ের সাহায্য নিন। এটা আপনার বলার জড়তা কাটাতে সহায়তা করবে।
৮) ডায়েরি লিখুন : আমাদের অনেকেরই ডায়েরি লেখার অভ্যাস আছে। অনেক দিন পর পর নিজের লেখা ডায়েরি পড়াটা আসলেই অন্যরকম। স্মৃতিগুলোকে অক্ষরের বুনোটে আটকে রাখার এই কাজটাই করুন এবার, কিন্তু ইংরেজিতে। প্রতি দিনের কোনো না কোনো ঘটনা নিয়ে রোজ ডায়েরিতে এক পৃষ্ঠা হলেও লিখুন। এভাবে লিখতে গিয়ে আপনি নানা শব্দের ইংরেজি খুঁজতে গিয়ে প্রতিদিনই নতুন নতুন শব্দের সঙ্গে পরিচিত হবেন।
৯) অনুবাদ করুন : প্রতিদিন পত্রিকার কোনো একটা আর্টিকেলের অনুবাদ করুন নিজে নিজেই। এতে আপনার লেখার দক্ষতা বাড়বে। সে সঙ্গে ভাষাজ্ঞানও।
১০) ইংরেজি কোর্স করুন : কাজের ফাঁকে ফাঁকে ছোট একটা ইংরেজি শেখার কোর্সও করে ফেলতে পারেন। একা একা না করে যদি সম্ভব হয় পরিচিত কেউ বা কোন বন্ধুর সঙ্গে একসঙ্গে কোর্স করতে পারেন। এতে চর্চাটা ভালো হবে। এছাড়া বাজার থেকে কিনে ফেলতে পারেন ঘরে বসে ইংরেজি চর্চার সিডি ও ডিভিডি। এগুলো দেখে দেখে অবসর সময়ে ঝালিয়ে নিতে পারেন নিজেকে।
১১) নিজে নিজে চর্চা করুন : নিজে নিজে বাসায় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ইংরেজি বলার অভ্যাস করুন। কিংবা বাসায় জোরে জোরে পড়তে পারেন ইংরেজি পত্রিকা বা বই। এভাবে ধীরে ধীরে আপনার ইংরেজি বলার জড়তা কেটে যাবে।
যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা নয়, তাই, শিখতে একটু সময় আর শ্রম তো লাগবেই। তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন না। এখনো দেরি হয়ে যায়নি। আজ আর এই মুহূর্ত থেকেই শুরু করুন না! আর তফাতটা দেখুন নিজেই বা অন্যের প্রশংসা মেশানো দৃষ্টিতেই!
No comments:
Post a Comment